নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নিয়ন্ত্রক সংস্থার বেঁধে দেওয়া শেয়ারের সর্বনিম্ন দর বা ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহারের পর পুঁজিবাজারে চাঙাভাব দেখা দিয়েছিল। কিন্তু সেই সুখানুভূতি উবে গেছে লাগাতার পতনে। পতনের বৃত্তে পড়ে সূচকে ৬ হাজার পয়েন্টের যে মনস্তাত্ত্বিক সাপোর্ট ছিল, সেটিও ভেঙে গেছে। সূচক নেমেছে ৫ হাজার পয়েন্টের ঘরে। ফলে পুঁজিবাজার ফিরে গেছে ২ বছর ৯ মাস আগের অবস্থানে।
টানা দরপতনের কারণে বিনিয়োগকারীদের লোকসানের পাল্লা ভারী হচ্ছে। স্বাভাবিক বাজার ফিরে পাওয়ার প্রতীক্ষা শেষ হচ্ছে না। এতে আস্থাহীনতা আরও প্রকট হচ্ছে।
বিশ্লেষক ও পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্টরা বলছেন, ভালো কোম্পানির অভাব, কারসাজি, নিয়ন্ত্রক সংস্থার দ্রুত সিদ্ধান্ত পরিবর্তনের কারণে ফের আস্থার সংকটে ধুঁকছে পুঁজিবাজার। অন্যদিকে সুদের হার বেশি হওয়ায় তারল্যও কমে গেছে। এর সঙ্গে বড় বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগে না গিয়ে বাজার পর্যবেক্ষণে রয়েছেন। এসব কারণে পুঁজিবাজারে মন্দাভাব দেখা দিয়েছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) তথ্যমতে, গত ২১ কর্মদিবসের মধ্যে কেবল ৩ দিন সূচকের উত্থান হয়েছে। ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহারের পর ৪ থেকে ১৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত টানা ৮ কর্মদিবস দেড় হাজার কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়। এর মধ্যে ৮ ও ১১ ফেব্রুয়ারি ১ হাজার ৮৫০ কোটি টাকা অতিক্রম করে লেনদেন।
১১ ফেব্রুয়ারি সূচক ওঠে ৬ হাজার ৪৪৭ পয়েন্টে। গতকাল সূচকের অবস্থান নেমেছে ৫ হাজার ৯৭৪ পয়েন্টে। এই সময়ে সূচক কমেছে ৪৭৩ পয়েন্ট। আর লেনদেন নেমেছে ৪০০ কোটি টাকার ঘরে। সর্বশেষ হাজার কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে ১৭ কর্মদিবস আগে, ১৫ ফেব্রুয়ারিতে।
এ প্রসঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান ও পুঁজিবাজার বিশ্লেষক অধ্যাপক আবু আহমেদ বলেন, ‘সমস্যা হচ্ছে ভালো শেয়ারের অপর্যাপ্ততা। ভালো কোম্পানি তালিকাভুক্ত হচ্ছে না। ভালো লভ্যাংশ দেয়, কোম্পানির ভালো ব্যবস্থাপনা, দীর্ঘ সময় ধরে ব্যবসায় ভালো করছে—এমন কোম্পানির খুব অভাব। ব্যাংক খাতের বাইরে বিনিয়োগের জন্য ১০-১২টির বেশি কোম্পানি আমি দেখি না। জেড গ্রুপের শেয়ার দিয়ে বাজার চালানো যায় না।’
ট্রেজার সিকিউরিটিজের শীর্ষ কর্মকর্তা মোস্তফা মাহবুব উল্লাহ বলেন, সুদের হার বেশি। বিপরীতে শেয়ারবাজার থেকে বেশি রিটার্ন আসছে না। এ কারণে নতুন করে বিনিয়োগে যাচ্ছেন না বড় বিনিয়োগকারীরা।
নিয়ন্ত্রক সংস্থার বেঁধে দেওয়া শেয়ারের সর্বনিম্ন দর বা ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহারের পর পুঁজিবাজারে চাঙাভাব দেখা দিয়েছিল। কিন্তু সেই সুখানুভূতি উবে গেছে লাগাতার পতনে। পতনের বৃত্তে পড়ে সূচকে ৬ হাজার পয়েন্টের যে মনস্তাত্ত্বিক সাপোর্ট ছিল, সেটিও ভেঙে গেছে। সূচক নেমেছে ৫ হাজার পয়েন্টের ঘরে। ফলে পুঁজিবাজার ফিরে গেছে ২ বছর ৯ মাস আগের অবস্থানে।
টানা দরপতনের কারণে বিনিয়োগকারীদের লোকসানের পাল্লা ভারী হচ্ছে। স্বাভাবিক বাজার ফিরে পাওয়ার প্রতীক্ষা শেষ হচ্ছে না। এতে আস্থাহীনতা আরও প্রকট হচ্ছে।
বিশ্লেষক ও পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্টরা বলছেন, ভালো কোম্পানির অভাব, কারসাজি, নিয়ন্ত্রক সংস্থার দ্রুত সিদ্ধান্ত পরিবর্তনের কারণে ফের আস্থার সংকটে ধুঁকছে পুঁজিবাজার। অন্যদিকে সুদের হার বেশি হওয়ায় তারল্যও কমে গেছে। এর সঙ্গে বড় বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগে না গিয়ে বাজার পর্যবেক্ষণে রয়েছেন। এসব কারণে পুঁজিবাজারে মন্দাভাব দেখা দিয়েছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) তথ্যমতে, গত ২১ কর্মদিবসের মধ্যে কেবল ৩ দিন সূচকের উত্থান হয়েছে। ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহারের পর ৪ থেকে ১৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত টানা ৮ কর্মদিবস দেড় হাজার কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়। এর মধ্যে ৮ ও ১১ ফেব্রুয়ারি ১ হাজার ৮৫০ কোটি টাকা অতিক্রম করে লেনদেন।
১১ ফেব্রুয়ারি সূচক ওঠে ৬ হাজার ৪৪৭ পয়েন্টে। গতকাল সূচকের অবস্থান নেমেছে ৫ হাজার ৯৭৪ পয়েন্টে। এই সময়ে সূচক কমেছে ৪৭৩ পয়েন্ট। আর লেনদেন নেমেছে ৪০০ কোটি টাকার ঘরে। সর্বশেষ হাজার কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে ১৭ কর্মদিবস আগে, ১৫ ফেব্রুয়ারিতে।
এ প্রসঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান ও পুঁজিবাজার বিশ্লেষক অধ্যাপক আবু আহমেদ বলেন, ‘সমস্যা হচ্ছে ভালো শেয়ারের অপর্যাপ্ততা। ভালো কোম্পানি তালিকাভুক্ত হচ্ছে না। ভালো লভ্যাংশ দেয়, কোম্পানির ভালো ব্যবস্থাপনা, দীর্ঘ সময় ধরে ব্যবসায় ভালো করছে—এমন কোম্পানির খুব অভাব। ব্যাংক খাতের বাইরে বিনিয়োগের জন্য ১০-১২টির বেশি কোম্পানি আমি দেখি না। জেড গ্রুপের শেয়ার দিয়ে বাজার চালানো যায় না।’
ট্রেজার সিকিউরিটিজের শীর্ষ কর্মকর্তা মোস্তফা মাহবুব উল্লাহ বলেন, সুদের হার বেশি। বিপরীতে শেয়ারবাজার থেকে বেশি রিটার্ন আসছে না। এ কারণে নতুন করে বিনিয়োগে যাচ্ছেন না বড় বিনিয়োগকারীরা।
কাগুজে ও ভুয়া প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে ঋণের নামে নেওয়া হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে এস আলম গ্রুপ। পাচারের এই অর্থ ফেরাতে তোড়জোড় শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক।) দুদকের দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানিয়েছে, ইতিমধ্যে পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনতে বিভিন্ন দেশে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলএ
১০ ঘণ্টা আগেপশ্চিমের বলয় থেকে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টায় বিকল্প অর্থনৈতিক জোট হিসেবে ব্রিকসের জন্ম। এই জোটের সদস্য দেশগুলো হলো—ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকা। সাম্প্রতিক সময়ে মিসর, ইথিওপিয়া, ইরান, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং ইন্দোনেশিয়া নতুন সদস্য হিসেবে যোগ দিয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগেগার্ডিয়ান লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড দেশের একটি সুপরিচিত বিমা প্রতিষ্ঠান, সম্প্রতি বিমা কার্যক্রম পরিচালনায় নিয়ম লঙ্ঘনের জন্য সমালোচিত হয়েছে। প্রায় চার বছর ধরে সিইও (মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা) ছাড়া প্রতিষ্ঠানটি কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। ২০২১ সালের জানুয়ারি মাস থেকে সিইও পদটি শূন্য, যা বিমা আইন..
১ দিন আগেজাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এখনো রাজস্ব আহরণের আধুনিক ব্যবস্থার সঙ্গে তাল মেলাতে পারছে না। বিশেষ করে আয়কর ব্যবস্থার ডিজিটালাইজেশন এখনো অনেক পিছিয়ে। ২০০৫ সালে অটোমেশনের উদ্যোগ নেওয়া হলেও দুই দশক পরেও তা পুরোপুরি বাস্তবায়িত হয়নি।
১ দিন আগে