বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
দেশীয় বিনিয়োগকারীদের পাশাপাশি বৈদেশিক বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে বিনিয়োগ-সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় এবং সরকারি দপ্তরগুলোর মধ্যে সমন্বয়ের তাগিদ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার আন্তর্জাতিক বিষয় সংক্রান্ত বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী।
সম্প্রতি সব উপদেষ্টা ও সচিব, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী, বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের নির্বাহী চেয়ারম্যান এবং বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যানের কাছে পাঠানো চিঠিতে তিনি এ তাগিদ দেন।
চিঠিতে বলা হয়েছে, দেশে বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ সৃষ্টি করার লক্ষ্যে সরকারের বিভিন্ন কার্যক্রম চলমান। দেশের বিনিয়োগকারীদের পাশাপাশি বৈদেশিক বিনিয়োগ আকৃষ্ট করার জন্য বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক গত ৭ থেকে ১০ এপ্রিল বাংলাদেশ বিনিয়োগ সামিট হয়।
সামিটে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে নীতি সহায়তা প্রদান, প্রযোজ্য ক্ষেত্রে আইন ও বিধিমালা সংশোধন, ন্যাশনাল সিঙ্গেল উইন্ডো ও ওয়ান স্টপ সার্ভিস চালু করার বিষয়ে সরকারের পক্ষ থেকে প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করা হয়। সামিটে অংশগ্রহণকারী বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশে বিনিয়োগের বিদ্যমান সুযোগ-সুবিধা অবহিত হয়ে বিদ্যুৎ, জ্বালানি, স্বাস্থ্য, আইসিটি, সমুদ্র বন্দর, টেলিযোগাযোগ ও পরিবেশ ইত্যাদি খাতে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।
লুৎফে সিদ্দিকী বলেছেন, সংশ্লিষ্ট খাতে বিনিয়োগ সহায়ক পরিবেশ সৃষ্টিতে নীতি প্রণয়নের ক্ষেত্রে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগে এর কী কী প্রভাব পড়বে তা বিশদভাবে পর্যালোচনা করতে বিনিয়োগ-সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়, দপ্তর ও সংস্থাগুলোর মধ্যে সমন্বয় অপরিহার্য।
এ জন্য শিল্প, বাণিজ্য, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ, নৌ-পরিবহন, পরিবেশ ও বন, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের মধ্যে সমন্বয়ের তাগিদ দিয়েছেন তিনি।
চিঠিতে বলা হয়েছে, স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় বা অংশীজনের সঙ্গে অংশগ্রহণমূলক ও ফলপ্রসূ আলোচনা ছাড়া কোনো নীতি প্রণয়ন করা হলে দেশে বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ সৃষ্টি বাধাগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা থেকে যায়। বিনিয়োগকারীরা এ ক্ষেত্রে ‘হোল অব গভর্নমেন্ট অ্যাপ্রোচ’ দেখতে আগ্রহী, তা না করে কোনো নীতি ঘোষণা করলে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগে অস্বস্তি অনুভব করতে পারেন।
রুলস অব বিজনেসের ১০ (১) বিধিতেও রাষ্ট্রীয় জরুরি ইস্যুগুলোতে আন্তমন্ত্রণালয় পরামর্শের বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে উল্লেখ থাকার কথাও চিঠিতে তুলে ধরেছেন লুৎফে সিদ্দিকী।
দেশে বিনিয়োগের অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টির লক্ষ্যে ভবিষ্যতে বিনিয়োগ-সংক্রান্ত নীতি প্রণয়নে আন্তমন্ত্রণালয় সমন্বয়ের বিষয়ে উপদেষ্টা, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ও সচিবদের সুদৃষ্টি কামনা করেছেন লুৎফে সিদ্দিকী।
দেশীয় বিনিয়োগকারীদের পাশাপাশি বৈদেশিক বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে বিনিয়োগ-সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় এবং সরকারি দপ্তরগুলোর মধ্যে সমন্বয়ের তাগিদ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার আন্তর্জাতিক বিষয় সংক্রান্ত বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী।
সম্প্রতি সব উপদেষ্টা ও সচিব, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী, বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের নির্বাহী চেয়ারম্যান এবং বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যানের কাছে পাঠানো চিঠিতে তিনি এ তাগিদ দেন।
চিঠিতে বলা হয়েছে, দেশে বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ সৃষ্টি করার লক্ষ্যে সরকারের বিভিন্ন কার্যক্রম চলমান। দেশের বিনিয়োগকারীদের পাশাপাশি বৈদেশিক বিনিয়োগ আকৃষ্ট করার জন্য বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক গত ৭ থেকে ১০ এপ্রিল বাংলাদেশ বিনিয়োগ সামিট হয়।
সামিটে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে নীতি সহায়তা প্রদান, প্রযোজ্য ক্ষেত্রে আইন ও বিধিমালা সংশোধন, ন্যাশনাল সিঙ্গেল উইন্ডো ও ওয়ান স্টপ সার্ভিস চালু করার বিষয়ে সরকারের পক্ষ থেকে প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করা হয়। সামিটে অংশগ্রহণকারী বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশে বিনিয়োগের বিদ্যমান সুযোগ-সুবিধা অবহিত হয়ে বিদ্যুৎ, জ্বালানি, স্বাস্থ্য, আইসিটি, সমুদ্র বন্দর, টেলিযোগাযোগ ও পরিবেশ ইত্যাদি খাতে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।
লুৎফে সিদ্দিকী বলেছেন, সংশ্লিষ্ট খাতে বিনিয়োগ সহায়ক পরিবেশ সৃষ্টিতে নীতি প্রণয়নের ক্ষেত্রে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগে এর কী কী প্রভাব পড়বে তা বিশদভাবে পর্যালোচনা করতে বিনিয়োগ-সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়, দপ্তর ও সংস্থাগুলোর মধ্যে সমন্বয় অপরিহার্য।
এ জন্য শিল্প, বাণিজ্য, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ, নৌ-পরিবহন, পরিবেশ ও বন, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের মধ্যে সমন্বয়ের তাগিদ দিয়েছেন তিনি।
চিঠিতে বলা হয়েছে, স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় বা অংশীজনের সঙ্গে অংশগ্রহণমূলক ও ফলপ্রসূ আলোচনা ছাড়া কোনো নীতি প্রণয়ন করা হলে দেশে বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ সৃষ্টি বাধাগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা থেকে যায়। বিনিয়োগকারীরা এ ক্ষেত্রে ‘হোল অব গভর্নমেন্ট অ্যাপ্রোচ’ দেখতে আগ্রহী, তা না করে কোনো নীতি ঘোষণা করলে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগে অস্বস্তি অনুভব করতে পারেন।
রুলস অব বিজনেসের ১০ (১) বিধিতেও রাষ্ট্রীয় জরুরি ইস্যুগুলোতে আন্তমন্ত্রণালয় পরামর্শের বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে উল্লেখ থাকার কথাও চিঠিতে তুলে ধরেছেন লুৎফে সিদ্দিকী।
দেশে বিনিয়োগের অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টির লক্ষ্যে ভবিষ্যতে বিনিয়োগ-সংক্রান্ত নীতি প্রণয়নে আন্তমন্ত্রণালয় সমন্বয়ের বিষয়ে উপদেষ্টা, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ও সচিবদের সুদৃষ্টি কামনা করেছেন লুৎফে সিদ্দিকী।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) থেকে নতুন ঋণের কিস্তি পেতে ১১টি কঠোর শর্তে সম্মত হয়েছে পাকিস্তান। এসব শর্তের মধ্যে রয়েছে বিদ্যুৎ-গ্যাসের ভর্তুকি প্রত্যাহার, কৃষি আয়কর আদায়, বাজেট ব্যয় হ্রাস, ও ভারতের সঙ্গে উত্তেজনা কমানোর পরামর্শ। অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের মুখে দেশটি আইএমএফের শর্ত মানতে বাধ্য হলেও,
৯ মিনিট আগেআজ সোমবার রাজধানীর লেকশোর হোটেলে এসডিজি বাস্তবায়নে নাগরিক প্ল্যাটফর্ম আয়োজিত বাংলাদেশ অর্থনীতি ২০২৫-২৬: নীতি সংস্কার ও জাতীয় বাজেট শীর্ষক সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য। প্রবন্ধে দেশের বাজেট ও অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগেবাজেট বরাদ্দে দুর্বল পরিকল্পনা ও বাস্তবায়ন ঘাটতি দীর্ঘদিনের সমস্যা। রাজস্ব আদায়ে লক্ষ্য পূরণ না হওয়া নিয়মিত ঘটনা। এমন পরিস্থিতিতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) ভাগ করার প্রক্রিয়াটি সঠিক হয়নি।
১ ঘণ্টা আগেস্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক, খাদ্য, প্লাস্টিক, তুলাসহ ছয় ধরনের পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করেছে ভারত। এতে বিপাকে পড়েছেন রপ্তানিকারকেরা। এমন সিদ্ধান্তে প্রতিবেশী দেশটিতে এসব পণ্য রপ্তানিতে ভাটা পড়ার আশঙ্কা করছেন ব্যবসায়ীরা। অর্থনীতিবিদেরা একে দেখছেন দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের জন্য বড় বাধা হিসেবে।
১৩ ঘণ্টা আগে