নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম বন্দরে খালাস না হওয়া এক লাখ ৬ হাজার কেজি কমলাসহ, ফেব্রিকস, মেশিনারি পণ্য, লেদার ফুট ওয়্যার, ড্রাগন ফল, জুতা নিলামে উঠছে। আগামী বৃহস্পতিবার (২৬ আগস্ট) এসব পণ্যের নিলাম অনুষ্ঠিত হবে। এবার মোট ৮৭ লট পণ্য নিলামে তুলছে চট্টগ্রাম কাস্টমস।
এ ছাড়াও রয়েছে সালফিউরিক অ্যাসিড, প্লাস্টিক হ্যাঙ্গার, থান কাপড়, টেক্সটাইল কেমিক্যাল, এমপিইটি ফিল্ম, ইলেকট্রিক এয়ার পাম্প, রঙের গুঁড়া, পুস্তক, টাইলস, গার্মেন্টসের কাঁচামাল, ইথিলিন, জিংক অক্সাইড, পাইপ, সুইচ সকেট, জ্যাকেট, নির্মাণ সামগ্রী, লং, আন্ডারওয়্যার তৈরির কাঁচামাল, এলইডি লাইট, বেবি ডায়াপার, ফিলামেন্ট কোড, ব্লেড, প্লাস্টিক বাকেল, কালার রিফ্লেক্টিভ গ্লাস, কম্পিউটার পার্টস, বাইসাইকেল টায়ার, মোটরসাইকেল টায়ার, রেডিমেড গার্মেন্টস পণ্য, জুতা তৈরির কাঁচামাল, বাইস মিলের যন্ত্রাংশ, রাবারসহ বিভিন্ন পণ্য।
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের উপ-কমিশনার (নিলাম শাখা) মো. আল আমিন বলেন, ‘প্রতি মাসেই নিলাম ডাকার চেষ্টা করি। খালাস না করা পণ্য বন্দরের ইয়ার্ডগুলো দখল করে রাখে। এতে কনটেইনার জটের সম্ভাবনা থাকে। তাই আমরা বন্দর কর্তৃপক্ষের সাথে সমন্বয় করে নিলামের পরিমাণ বাড়াচ্ছি। এর আগে গত ১২ আগস্ট ৭৬ লট পণ্য নিলামে তোলা হয়েছিল।’
চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউসের তথ্যমতে, এবারের নিলামে ৪ হাজার ৯০৬ রোল ফেব্রিকস পণ্য, ২৮ লাখ ৫৩ হাজার ৭৬৪ টাকা ৫২ পয়সা মেশিনারি পণ্য, ২ লাখ ৮২ হাজার টাকার লেদার ফুট ওয়্যার, ১৫ হাজার ৫০০ কেজি ড্রাগন ফল, ১১ হাজার ৩৩৮ জোড়া জুতা, ১৫২ কেজি সালফিউরিক অ্যাসিড, ২ হাজার ১০ কেজি টেক্সটাইল কেমিক্যাল, ৪০ প্লট এমপিইটি ফিল্ম, ৫১ কনটেইনার ইলেকট্রিক এয়ার পাম্প, ৮ হাজার ২৪ কেজি বেবি ফুটওয়্যার, ১৫ হাজার ৭০০ কেজি ব্র্যান্ড ফেজার লিফট, ৫০ কেজি থান কাপড়, ৯ হাজার কেজি ক্রিস্প ব্র্যাড অরেঞ্জ কোল, এক হাজার ১৬৫ কনটেইনার এমডিএফ বোর্ড, ১৫০ কেজি ওজনের পুস্তক, ১০ হাজার ২০ কেজি জিংক অক্সাইড, ৩ হাজার ৬০০ কেজি লং, ২ হাজার ৫৩০ কনটেইনার আউট ডোর ওয়াল টাইলস, এক কোটি ৬১ লাখ টাকা মূল্যমানের রেডিমেড গার্মেন্টসের কাঁচামাল রয়েছে।
চট্টগ্রাম বন্দরে খালাস না হওয়া এক লাখ ৬ হাজার কেজি কমলাসহ, ফেব্রিকস, মেশিনারি পণ্য, লেদার ফুট ওয়্যার, ড্রাগন ফল, জুতা নিলামে উঠছে। আগামী বৃহস্পতিবার (২৬ আগস্ট) এসব পণ্যের নিলাম অনুষ্ঠিত হবে। এবার মোট ৮৭ লট পণ্য নিলামে তুলছে চট্টগ্রাম কাস্টমস।
এ ছাড়াও রয়েছে সালফিউরিক অ্যাসিড, প্লাস্টিক হ্যাঙ্গার, থান কাপড়, টেক্সটাইল কেমিক্যাল, এমপিইটি ফিল্ম, ইলেকট্রিক এয়ার পাম্প, রঙের গুঁড়া, পুস্তক, টাইলস, গার্মেন্টসের কাঁচামাল, ইথিলিন, জিংক অক্সাইড, পাইপ, সুইচ সকেট, জ্যাকেট, নির্মাণ সামগ্রী, লং, আন্ডারওয়্যার তৈরির কাঁচামাল, এলইডি লাইট, বেবি ডায়াপার, ফিলামেন্ট কোড, ব্লেড, প্লাস্টিক বাকেল, কালার রিফ্লেক্টিভ গ্লাস, কম্পিউটার পার্টস, বাইসাইকেল টায়ার, মোটরসাইকেল টায়ার, রেডিমেড গার্মেন্টস পণ্য, জুতা তৈরির কাঁচামাল, বাইস মিলের যন্ত্রাংশ, রাবারসহ বিভিন্ন পণ্য।
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের উপ-কমিশনার (নিলাম শাখা) মো. আল আমিন বলেন, ‘প্রতি মাসেই নিলাম ডাকার চেষ্টা করি। খালাস না করা পণ্য বন্দরের ইয়ার্ডগুলো দখল করে রাখে। এতে কনটেইনার জটের সম্ভাবনা থাকে। তাই আমরা বন্দর কর্তৃপক্ষের সাথে সমন্বয় করে নিলামের পরিমাণ বাড়াচ্ছি। এর আগে গত ১২ আগস্ট ৭৬ লট পণ্য নিলামে তোলা হয়েছিল।’
চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউসের তথ্যমতে, এবারের নিলামে ৪ হাজার ৯০৬ রোল ফেব্রিকস পণ্য, ২৮ লাখ ৫৩ হাজার ৭৬৪ টাকা ৫২ পয়সা মেশিনারি পণ্য, ২ লাখ ৮২ হাজার টাকার লেদার ফুট ওয়্যার, ১৫ হাজার ৫০০ কেজি ড্রাগন ফল, ১১ হাজার ৩৩৮ জোড়া জুতা, ১৫২ কেজি সালফিউরিক অ্যাসিড, ২ হাজার ১০ কেজি টেক্সটাইল কেমিক্যাল, ৪০ প্লট এমপিইটি ফিল্ম, ৫১ কনটেইনার ইলেকট্রিক এয়ার পাম্প, ৮ হাজার ২৪ কেজি বেবি ফুটওয়্যার, ১৫ হাজার ৭০০ কেজি ব্র্যান্ড ফেজার লিফট, ৫০ কেজি থান কাপড়, ৯ হাজার কেজি ক্রিস্প ব্র্যাড অরেঞ্জ কোল, এক হাজার ১৬৫ কনটেইনার এমডিএফ বোর্ড, ১৫০ কেজি ওজনের পুস্তক, ১০ হাজার ২০ কেজি জিংক অক্সাইড, ৩ হাজার ৬০০ কেজি লং, ২ হাজার ৫৩০ কনটেইনার আউট ডোর ওয়াল টাইলস, এক কোটি ৬১ লাখ টাকা মূল্যমানের রেডিমেড গার্মেন্টসের কাঁচামাল রয়েছে।
বিগত সরকারের আমলে বঞ্চিত ৭ হাজার ২১৫ কর্মকর্তাকে সুপার নিউমারারি পদোন্নতি দিয়েছে রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী, অগ্রণী, জনতা ও রূপালী ব্যাংক। একসঙ্গে এত কর্মকর্তার পদোন্নতির বিষয় নিয়ে এবার তদন্ত শুরু করেছে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ (এফআইডি)। এতে পদবিসহ সুযোগ-সুবিধা হারানোর আতঙ্কে রয়েছেন পদোন্নতি পাওয়া...
৬ ঘণ্টা আগেবিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে কোটি কোটি টাকা খরচ করে সম্মেলন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। অথচ এ দেশে আসা এক জাপানি বিনিয়োগকারী চরম প্রতারণা ও বিচারিক দীর্ঘসূত্রতার শিকার হয়ে বিনিয়োগ গুটিয়ে ফিরে যাওয়ার কথা ভাবছেন...
৭ ঘণ্টা আগেএবি ব্যাংকের ৮১৩তম বোর্ড সভায় বিশিষ্ট ব্যাংকার কাইজার এ. চৌধুরী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। এ. চৌধুরীর বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সিইও এবং পরিচালনা পর্ষদের সদস্য হিসেবে কাজের দীর্ঘ অভিজ্ঞতা রয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেমালয়েশিয়ার শ্রমবাজার খুলে দেওয়ার আলোচনা শুরুর আগে বাংলাদেশের ‘অভিযোগ প্রত্যাহার’ চেয়ে কূটনৈতিক চাপ বাড়াচ্ছে কুয়ালালামপুর। মানব পাচার সংক্রান্ত যুক্তরাষ্ট্রের র্যাংকিংয়ে উন্নতি আনতে মালয়েশিয়ার মানবসম্পদ মন্ত্রণালয় বাংলাদেশকে প্রেরিত এক চিঠিতে বলেছে, ঢাকা থেকে আসা অনেক অভিযোগ ‘ভিত্তিহীন ও অসমর্থিত’..
৯ ঘণ্টা আগে