এসএমই খাত
মাহফুজুল ইসলাম, ঢাকা

বাংলাদেশের নারী উদ্যোক্তারা এসএমই খাতের মাধ্যমে শুধু নিজেদের অর্থনৈতিক স্বাধীনতাই অর্জন করছেন না; বরং দেশীয় প্রবৃদ্ধি, লৈঙ্গিক সমতা ও সামাজিক রূপান্তরের একটি গুরুত্বপূর্ণ নিয়ামক হিসেবে আবির্ভূত হয়েছেন। প্রতিকূল আর্থসামাজিক প্রেক্ষাপটে, পারিবারিক চাপে কিংবা ধর্মীয় কুসংস্কার ছাপিয়ে নারী উদ্যোক্তারা যে সাহস ও দৃঢ়তায় ব্যবসায় এগিয়ে চলেছেন, তা দেশীয় অর্থনীতির গতিপথে নতুন মাত্রা যুক্ত করছে।
অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২৪ অনুযায়ী, দেশে প্রায় ১ কোটি ১৮ লাখ এসএমইর মধ্যে মাত্র ৬.৪৭ শতাংশ নারীদের মালিকানাধীন হলেও উদ্যোক্তা সৃষ্টির হারে নারীদের অংশগ্রহণ দিন দিন বাড়ছে। বর্তমানে দেশে প্রায় ৩ কোটি ৭ লাখ কর্মজীবীর মধ্যে ১৬.৬৭ শতাংশই নারী, যাঁদের বড় অংশ জড়িত ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তা কার্যক্রমে। এই অবদানের স্বীকৃতি বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) পর্যালোচনা জরিপে। সংস্থাটির তথ্য বলছে, ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর মাসের তুলনায় ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর মাসে ১ লাখ ৬০ হাজার পুরুষ দরিদ্র হলেও এ সময়ে একজন নারীও নতুন করে দারিদ্র্যসীমায় পড়েননি। বিশ্লেষকদের মতে, এর পেছনে অন্যতম ভূমিকা রেখেছে নারী উদ্যোক্তা বৃদ্ধির ধারা।
পোশাকশিল্প থেকে শুরু করে হ্যান্ডিক্রাফটস, হোটেল-রেস্টুরেন্ট, ব্যাংকিং, টেলিকম—প্রায় সব খাতে নারীদের সক্রিয় অংশগ্রহণ ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিশেষ করে সৌন্দর্যশিল্পে নারীদের উপস্থিতি সবচেয়ে বেশি—এ খাতে প্রায় ৯০ শতাংশ উদ্যোক্তাই নারী এবং তাঁদের কর্মক্ষেত্রেও নারীরাই সংখ্যাগরিষ্ঠ। এ ছাড়া প্রান্তিক পর্যায়ের অনেক নারী উদ্যোক্তা ক্ষুদ্রঋণের মাধ্যমে বাঁশ ও মাটির তৈজসপত্র তৈরি, ব্লক ও বুটিকের মতো হস্তশিল্পে নিজেদের দক্ষতা কাজে লাগিয়ে আত্মনির্ভরশীল হয়ে উঠেছেন।
এসএমই ফাউন্ডেশনের তথ্য বলছে, সাম্প্রতিক বছরগুলোয় নতুন উদ্যোক্তার ৬০ শতাংশই নারী। ফাউন্ডেশনটি ৫০ হাজারের বেশি উদ্যোক্তাকে প্রশিক্ষণ দিয়েছে, যাদের মধ্যে ৬০ শতাংশই নারী। নারী উদ্যোক্তাদের জন্য আলাদা সাপ্লায়ার প্ল্যাটফর্ম গড়ে তোলা, করপোরেট বায়ারের সঙ্গে সংযোগ তৈরি এবং ডিজিটাল দক্ষতা বৃদ্ধির প্রশিক্ষণ—এসব উদ্যোগ নারীদের ব্যবসায়িক সক্ষমতা বাড়াচ্ছে।
সমাজ বিশ্লেষকেরা বলছেন, এ দক্ষতা ও সক্ষমতা তাঁদেরকে শুধু অর্থনৈতিকভাবেই সচ্ছলতা এনে দিচ্ছে না, পাশাপাশি সমাজে নারীর ক্ষমতায়ন ও নেতৃত্ব প্রদানের পথও তৈরি হচ্ছে। এভাবে তাঁরা ক্রমেই পারিবারিক ও সামাজিক পরিসরে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণের অধিকারও অর্জন করছেন। এ সক্ষমতা নারীর মর্যাদাকে যেমন আরও সুদৃঢ় করেছে, বিশেষ করে পরিবার ও সমাজের কাঠামোগত ব্যবস্থায়। সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রক্রিয়ায় নারীরা কেবল মতপ্রকাশেই সক্রিয় নন; বরং তাঁদের ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি ও অন্তর্দৃষ্টি অনেককে অনুপ্রাণিত করে, যা সমষ্টিগত কল্যাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। ফলে নারী নেতৃত্ব সমাজে এক নতুন মানবিক ও সমতানির্ভর দৃষ্টিভঙ্গির বিকাশ ঘটাতে সহায়ক হয়ে উঠেছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান আব্দুর রহমান খান আজকের পত্রিকাকে জানান, আসন্ন বাজেটে নারীদের জন্য বিশেষ কিছু সুবিধা রাখা হয়েছে। পাশাপাশি নারী উদ্যোক্তাদের সহায়তার লক্ষ্যে একটি বিশেষ তহবিল গঠনের ব্যবস্থাও নেওয়া হচ্ছে।
এসএমই ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আনোয়ার হোসেন চৌধুরী বলেন, ‘নারী উদ্যোক্তাদের স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনায় সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। তাঁদের পণ্য স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বাজারজাত করতে ফাউন্ডেশন সব ধরনের সহায়তা করছে। তাঁদের স্বার্থে আমরা সরকারের কাছে আরও নীতিসহায়তা চেয়েছি। এমনকি নারী এসএমইদের ৫০ শতাংশ পণ্য সরকারকে কেনারও প্রস্তাব দিয়েছি। এ প্রস্তাব বাস্তবায়ন হলে দ্রুত নারী উদ্যোক্তা আরও বাড়বে’—আশা প্রকাশ করেন তিনি।
অন্যদিকে বাস্তবতায় নানা প্রতিবন্ধকতা এখনো রয়ে গেছে। রাজশাহী উইমেন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি রোজেটি নাজনীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ব্যাংক ঋণ না পাওয়া বড় চ্যালেঞ্জ। সঠিক যোগাযোগ ছাড়া এখনো ব্যাংক থেকে সহায়তা পাওয়া যায় না।’ তিনি অঞ্চলভিত্তিক প্রশিক্ষণ, উদ্যোক্তা না হওয়া পর্যন্ত পেছনে থেকে সহায়তা এবং বাজার সম্প্রসারণের জন্য ফাউন্ডেশনকে সক্রিয় ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান।
নারী উদ্যোক্তা বিলকিছ ওয়াজি ঝিনুক তাঁর ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ‘এ্যাপোনিয়া’র অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেন, এসএমই ফান্ডে বরাদ্দ থাকলেও অনেক সময়ই সহায়তা পাওয়া যায় না। আবার এসএমইর সংজ্ঞা একেক মন্ত্রণালয়ে একেক রকম হওয়ায় সুবিধা পাওয়া আরও কঠিন হয়ে দাঁড়ায়।
এসব প্রতিবন্ধকতা দূর করতে সরকার নীতিগত সহায়তায় এগিয়ে এসেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান বলেন, ‘নারী উদ্যোক্তা তৈরির লক্ষ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একটি সুস্পষ্ট নীতিমালা রয়েছে, যা বাস্তবায়নে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’ তিনি জানান, নারী উদ্যোক্তারা যাতে কোনো ধরনের ভোগান্তি ছাড়াই সহজে ঋণসুবিধা পান, সে বিষয়ে ব্যাংকগুলোকে কড়া নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
নীতি অনুযায়ী, প্রতিটি ব্যাংককে ঋণ বিতরণের মোট পরিমাণের অন্তত ২৫ শতাংশ নারী উদ্যোক্তাদের জন্য বরাদ্দ রাখতে বলা হয়েছে, যার মধ্যে ১৫ শতাংশ বরাদ্দ নির্ধারিত রয়েছে এসএমই খাতের নারী উদ্যোক্তাদের জন্য। এই বরাদ্দের বাস্তবায়ন নিয়মিতভাবে পর্যবেক্ষণ করা হয় এবং প্রতি মাসেই ব্যাংকগুলোর কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করা হয়। যারা লক্ষ্যমাত্রা পূরণে পিছিয়ে রয়েছে, তাদের কার্যক্রম নিবিড়ভাবে তদারকি করা হচ্ছে বলেও তিনি জানান।
ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ও ই-কমার্স খাতেও নারীরা উল্লেখযোগ্যভাবে অংশ নিচ্ছেন। বর্তমানে অনলাইন উদ্যোক্তাদের প্রায় অর্ধেকই নারী, যাঁরা ঘরে বসেই মাসে হাজার টাকা থেকে শুরু করে লাখ টাকার ব্যবসা পরিচালনা করছেন। এ প্রসঙ্গে সিপিডির বিশেষ ফেলো ও জ্যেষ্ঠ অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ড. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘যুগের পরিবর্তনে নারীরা এখন ঘরে বসেই আয় করতে পারছেন। সরকারের উচিত ইন্টারনেট সেবা আরও সহজলভ্য করা।’
এসব উদ্যোগ ও সহায়তার ফলেই ‘মাস্টারকার্ড ইনডেক্স অব উইমেন এন্ট্রাপ্রেনিউরস ২০২৩’-এ বাংলাদেশ বিশ্বের ৫৪টি স্বল্প আয়ের দেশের মধ্যে নারী উদ্যোক্তার সংখ্যায় ষষ্ঠ অবস্থানে রয়েছে। দেশে বর্তমানে উদ্যোক্তার ৩১.৬ শতাংশই নারী, যা একটি শক্তিশালী বার্তা দেয়।
নারীর নেতৃত্বে যে আর্থসামাজিক রূপান্তর ঘটছে, তার পেছনে এসএমই খাত একটি নীরব বিপ্লব ঘটিয়ে চলেছে। এখাতের যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা, নীতিগত সমন্বয় এবং প্রযুক্তি সহায়তা নিশ্চিত করা গেলে, বাংলাদেশের অর্থনীতি কেবল সমৃদ্ধই হবে না; বরং টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধির পথে দ্রুত এগিয়ে যাবে।

বাংলাদেশের নারী উদ্যোক্তারা এসএমই খাতের মাধ্যমে শুধু নিজেদের অর্থনৈতিক স্বাধীনতাই অর্জন করছেন না; বরং দেশীয় প্রবৃদ্ধি, লৈঙ্গিক সমতা ও সামাজিক রূপান্তরের একটি গুরুত্বপূর্ণ নিয়ামক হিসেবে আবির্ভূত হয়েছেন। প্রতিকূল আর্থসামাজিক প্রেক্ষাপটে, পারিবারিক চাপে কিংবা ধর্মীয় কুসংস্কার ছাপিয়ে নারী উদ্যোক্তারা যে সাহস ও দৃঢ়তায় ব্যবসায় এগিয়ে চলেছেন, তা দেশীয় অর্থনীতির গতিপথে নতুন মাত্রা যুক্ত করছে।
অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২৪ অনুযায়ী, দেশে প্রায় ১ কোটি ১৮ লাখ এসএমইর মধ্যে মাত্র ৬.৪৭ শতাংশ নারীদের মালিকানাধীন হলেও উদ্যোক্তা সৃষ্টির হারে নারীদের অংশগ্রহণ দিন দিন বাড়ছে। বর্তমানে দেশে প্রায় ৩ কোটি ৭ লাখ কর্মজীবীর মধ্যে ১৬.৬৭ শতাংশই নারী, যাঁদের বড় অংশ জড়িত ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তা কার্যক্রমে। এই অবদানের স্বীকৃতি বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) পর্যালোচনা জরিপে। সংস্থাটির তথ্য বলছে, ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর মাসের তুলনায় ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর মাসে ১ লাখ ৬০ হাজার পুরুষ দরিদ্র হলেও এ সময়ে একজন নারীও নতুন করে দারিদ্র্যসীমায় পড়েননি। বিশ্লেষকদের মতে, এর পেছনে অন্যতম ভূমিকা রেখেছে নারী উদ্যোক্তা বৃদ্ধির ধারা।
পোশাকশিল্প থেকে শুরু করে হ্যান্ডিক্রাফটস, হোটেল-রেস্টুরেন্ট, ব্যাংকিং, টেলিকম—প্রায় সব খাতে নারীদের সক্রিয় অংশগ্রহণ ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিশেষ করে সৌন্দর্যশিল্পে নারীদের উপস্থিতি সবচেয়ে বেশি—এ খাতে প্রায় ৯০ শতাংশ উদ্যোক্তাই নারী এবং তাঁদের কর্মক্ষেত্রেও নারীরাই সংখ্যাগরিষ্ঠ। এ ছাড়া প্রান্তিক পর্যায়ের অনেক নারী উদ্যোক্তা ক্ষুদ্রঋণের মাধ্যমে বাঁশ ও মাটির তৈজসপত্র তৈরি, ব্লক ও বুটিকের মতো হস্তশিল্পে নিজেদের দক্ষতা কাজে লাগিয়ে আত্মনির্ভরশীল হয়ে উঠেছেন।
এসএমই ফাউন্ডেশনের তথ্য বলছে, সাম্প্রতিক বছরগুলোয় নতুন উদ্যোক্তার ৬০ শতাংশই নারী। ফাউন্ডেশনটি ৫০ হাজারের বেশি উদ্যোক্তাকে প্রশিক্ষণ দিয়েছে, যাদের মধ্যে ৬০ শতাংশই নারী। নারী উদ্যোক্তাদের জন্য আলাদা সাপ্লায়ার প্ল্যাটফর্ম গড়ে তোলা, করপোরেট বায়ারের সঙ্গে সংযোগ তৈরি এবং ডিজিটাল দক্ষতা বৃদ্ধির প্রশিক্ষণ—এসব উদ্যোগ নারীদের ব্যবসায়িক সক্ষমতা বাড়াচ্ছে।
সমাজ বিশ্লেষকেরা বলছেন, এ দক্ষতা ও সক্ষমতা তাঁদেরকে শুধু অর্থনৈতিকভাবেই সচ্ছলতা এনে দিচ্ছে না, পাশাপাশি সমাজে নারীর ক্ষমতায়ন ও নেতৃত্ব প্রদানের পথও তৈরি হচ্ছে। এভাবে তাঁরা ক্রমেই পারিবারিক ও সামাজিক পরিসরে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণের অধিকারও অর্জন করছেন। এ সক্ষমতা নারীর মর্যাদাকে যেমন আরও সুদৃঢ় করেছে, বিশেষ করে পরিবার ও সমাজের কাঠামোগত ব্যবস্থায়। সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রক্রিয়ায় নারীরা কেবল মতপ্রকাশেই সক্রিয় নন; বরং তাঁদের ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি ও অন্তর্দৃষ্টি অনেককে অনুপ্রাণিত করে, যা সমষ্টিগত কল্যাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। ফলে নারী নেতৃত্ব সমাজে এক নতুন মানবিক ও সমতানির্ভর দৃষ্টিভঙ্গির বিকাশ ঘটাতে সহায়ক হয়ে উঠেছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান আব্দুর রহমান খান আজকের পত্রিকাকে জানান, আসন্ন বাজেটে নারীদের জন্য বিশেষ কিছু সুবিধা রাখা হয়েছে। পাশাপাশি নারী উদ্যোক্তাদের সহায়তার লক্ষ্যে একটি বিশেষ তহবিল গঠনের ব্যবস্থাও নেওয়া হচ্ছে।
এসএমই ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আনোয়ার হোসেন চৌধুরী বলেন, ‘নারী উদ্যোক্তাদের স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনায় সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। তাঁদের পণ্য স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বাজারজাত করতে ফাউন্ডেশন সব ধরনের সহায়তা করছে। তাঁদের স্বার্থে আমরা সরকারের কাছে আরও নীতিসহায়তা চেয়েছি। এমনকি নারী এসএমইদের ৫০ শতাংশ পণ্য সরকারকে কেনারও প্রস্তাব দিয়েছি। এ প্রস্তাব বাস্তবায়ন হলে দ্রুত নারী উদ্যোক্তা আরও বাড়বে’—আশা প্রকাশ করেন তিনি।
অন্যদিকে বাস্তবতায় নানা প্রতিবন্ধকতা এখনো রয়ে গেছে। রাজশাহী উইমেন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি রোজেটি নাজনীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ব্যাংক ঋণ না পাওয়া বড় চ্যালেঞ্জ। সঠিক যোগাযোগ ছাড়া এখনো ব্যাংক থেকে সহায়তা পাওয়া যায় না।’ তিনি অঞ্চলভিত্তিক প্রশিক্ষণ, উদ্যোক্তা না হওয়া পর্যন্ত পেছনে থেকে সহায়তা এবং বাজার সম্প্রসারণের জন্য ফাউন্ডেশনকে সক্রিয় ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান।
নারী উদ্যোক্তা বিলকিছ ওয়াজি ঝিনুক তাঁর ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ‘এ্যাপোনিয়া’র অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেন, এসএমই ফান্ডে বরাদ্দ থাকলেও অনেক সময়ই সহায়তা পাওয়া যায় না। আবার এসএমইর সংজ্ঞা একেক মন্ত্রণালয়ে একেক রকম হওয়ায় সুবিধা পাওয়া আরও কঠিন হয়ে দাঁড়ায়।
এসব প্রতিবন্ধকতা দূর করতে সরকার নীতিগত সহায়তায় এগিয়ে এসেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান বলেন, ‘নারী উদ্যোক্তা তৈরির লক্ষ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একটি সুস্পষ্ট নীতিমালা রয়েছে, যা বাস্তবায়নে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’ তিনি জানান, নারী উদ্যোক্তারা যাতে কোনো ধরনের ভোগান্তি ছাড়াই সহজে ঋণসুবিধা পান, সে বিষয়ে ব্যাংকগুলোকে কড়া নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
নীতি অনুযায়ী, প্রতিটি ব্যাংককে ঋণ বিতরণের মোট পরিমাণের অন্তত ২৫ শতাংশ নারী উদ্যোক্তাদের জন্য বরাদ্দ রাখতে বলা হয়েছে, যার মধ্যে ১৫ শতাংশ বরাদ্দ নির্ধারিত রয়েছে এসএমই খাতের নারী উদ্যোক্তাদের জন্য। এই বরাদ্দের বাস্তবায়ন নিয়মিতভাবে পর্যবেক্ষণ করা হয় এবং প্রতি মাসেই ব্যাংকগুলোর কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করা হয়। যারা লক্ষ্যমাত্রা পূরণে পিছিয়ে রয়েছে, তাদের কার্যক্রম নিবিড়ভাবে তদারকি করা হচ্ছে বলেও তিনি জানান।
ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ও ই-কমার্স খাতেও নারীরা উল্লেখযোগ্যভাবে অংশ নিচ্ছেন। বর্তমানে অনলাইন উদ্যোক্তাদের প্রায় অর্ধেকই নারী, যাঁরা ঘরে বসেই মাসে হাজার টাকা থেকে শুরু করে লাখ টাকার ব্যবসা পরিচালনা করছেন। এ প্রসঙ্গে সিপিডির বিশেষ ফেলো ও জ্যেষ্ঠ অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ড. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘যুগের পরিবর্তনে নারীরা এখন ঘরে বসেই আয় করতে পারছেন। সরকারের উচিত ইন্টারনেট সেবা আরও সহজলভ্য করা।’
এসব উদ্যোগ ও সহায়তার ফলেই ‘মাস্টারকার্ড ইনডেক্স অব উইমেন এন্ট্রাপ্রেনিউরস ২০২৩’-এ বাংলাদেশ বিশ্বের ৫৪টি স্বল্প আয়ের দেশের মধ্যে নারী উদ্যোক্তার সংখ্যায় ষষ্ঠ অবস্থানে রয়েছে। দেশে বর্তমানে উদ্যোক্তার ৩১.৬ শতাংশই নারী, যা একটি শক্তিশালী বার্তা দেয়।
নারীর নেতৃত্বে যে আর্থসামাজিক রূপান্তর ঘটছে, তার পেছনে এসএমই খাত একটি নীরব বিপ্লব ঘটিয়ে চলেছে। এখাতের যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা, নীতিগত সমন্বয় এবং প্রযুক্তি সহায়তা নিশ্চিত করা গেলে, বাংলাদেশের অর্থনীতি কেবল সমৃদ্ধই হবে না; বরং টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধির পথে দ্রুত এগিয়ে যাবে।

বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।
১৫ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
১৫ ঘণ্টা আগে
কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে
এনবিআর জানিয়েছে, শিগগির এ পদ্ধতি সারা দেশে চালু করা হবে, যাতে সব ধরনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভ্যাটের আওতায় আসে এবং নিবন্ধন ছাড়া আর কেউ ব্যবসা চালাতে না পারে।
১৮ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল। দিনব্যাপী এই উৎসবমুখর ও জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজনে দেশের প্রতিটি স্থান থেকে আবুল খায়ের স্টিলের সব কর্মকর্তা ও কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।
সূচনা বক্তব্যের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করা হয়। নামাজ ও খাবারের বিরতির পর একেএসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সবার উদ্দেশে অনুপ্রেরণামূলক বক্তব্য দেন। বক্তব্যে কোম্পানির সাম্প্রতিক অর্জন ও মাইলফলকগুলো তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—দেশের সবচেয়ে শক্তিশালী রড একেএস টিএমটি বি৭০০ সি-আরের সফল উৎপাদন। বিশ্বের দ্রুততম রোলিং মিল স্থাপন। একেএস এবং কাউ ব্র্যান্ড কালার কোটেড স্টিলের মর্যাদাপূর্ণ সুপারব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড অর্জন।
এই আলোচনায় প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন এবং কর্মীদের সম্মিলিত সাফল্যের প্রতিচ্ছবিও উঠে আসে।
সন্ধ্যায় আয়োজিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও র্যাফেল ড্র পর্বটি উদ্যাপনকে আরও প্রাণবন্ত করে তোলে। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে কিংবদন্তি শিল্পী জেমসের মনোমুগ্ধকর পরিবেশনা ও লেজার শো উপস্থিত সবাইকে মাতিয়ে রাখে।
সমাপনী ভাষণে একেএস পরিবারের প্রত্যেক সদস্যকে অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার জন্য ধন্যবাদ জানান হয়। এরপর নৈশভোজ ও ডিজে সেশনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।

বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল। দিনব্যাপী এই উৎসবমুখর ও জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজনে দেশের প্রতিটি স্থান থেকে আবুল খায়ের স্টিলের সব কর্মকর্তা ও কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।
সূচনা বক্তব্যের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করা হয়। নামাজ ও খাবারের বিরতির পর একেএসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সবার উদ্দেশে অনুপ্রেরণামূলক বক্তব্য দেন। বক্তব্যে কোম্পানির সাম্প্রতিক অর্জন ও মাইলফলকগুলো তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—দেশের সবচেয়ে শক্তিশালী রড একেএস টিএমটি বি৭০০ সি-আরের সফল উৎপাদন। বিশ্বের দ্রুততম রোলিং মিল স্থাপন। একেএস এবং কাউ ব্র্যান্ড কালার কোটেড স্টিলের মর্যাদাপূর্ণ সুপারব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড অর্জন।
এই আলোচনায় প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন এবং কর্মীদের সম্মিলিত সাফল্যের প্রতিচ্ছবিও উঠে আসে।
সন্ধ্যায় আয়োজিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও র্যাফেল ড্র পর্বটি উদ্যাপনকে আরও প্রাণবন্ত করে তোলে। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে কিংবদন্তি শিল্পী জেমসের মনোমুগ্ধকর পরিবেশনা ও লেজার শো উপস্থিত সবাইকে মাতিয়ে রাখে।
সমাপনী ভাষণে একেএস পরিবারের প্রত্যেক সদস্যকে অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার জন্য ধন্যবাদ জানান হয়। এরপর নৈশভোজ ও ডিজে সেশনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।

বাংলাদেশের নারী উদ্যোক্তারা এসএমই খাতের মাধ্যমে শুধু নিজেদের অর্থনৈতিক স্বাধীনতাই অর্জন করছেন না; বরং দেশীয় প্রবৃদ্ধি, লৈঙ্গিক সমতা ও সামাজিক রূপান্তরের একটি গুরুত্বপূর্ণ নিয়ামক হিসেবে আবির্ভূত হয়েছেন। প্রতিকূল আর্থসামাজিক প্রেক্ষাপটে, পারিবারিক চাপে কিংবা ধর্মীয় কুসংস্কার ছাপিয়ে নারী উদ্যোক্তারা...
২৮ মে ২০২৫
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
১৫ ঘণ্টা আগে
কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে
এনবিআর জানিয়েছে, শিগগির এ পদ্ধতি সারা দেশে চালু করা হবে, যাতে সব ধরনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভ্যাটের আওতায় আসে এবং নিবন্ধন ছাড়া আর কেউ ব্যবসা চালাতে না পারে।
১৮ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
সভায় এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ খুরশীদ ওয়াহাব, অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মো. আবদুস সালাম, এফসিএ, এফসিএস, রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম মাসুদ রহমান, স্বতন্ত্র পরিচালক মো. আবদুল জলিল, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. ওমর ফারুক খাঁন, শরী’আহ সুপারভাইজরি কাউন্সলিরে সদস্য সচিব প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আব্দুস সামাদ এবং কোম্পানি সেক্রেটারি মো. হাবিবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
সভায় এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ খুরশীদ ওয়াহাব, অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মো. আবদুস সালাম, এফসিএ, এফসিএস, রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম মাসুদ রহমান, স্বতন্ত্র পরিচালক মো. আবদুল জলিল, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. ওমর ফারুক খাঁন, শরী’আহ সুপারভাইজরি কাউন্সলিরে সদস্য সচিব প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আব্দুস সামাদ এবং কোম্পানি সেক্রেটারি মো. হাবিবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।

বাংলাদেশের নারী উদ্যোক্তারা এসএমই খাতের মাধ্যমে শুধু নিজেদের অর্থনৈতিক স্বাধীনতাই অর্জন করছেন না; বরং দেশীয় প্রবৃদ্ধি, লৈঙ্গিক সমতা ও সামাজিক রূপান্তরের একটি গুরুত্বপূর্ণ নিয়ামক হিসেবে আবির্ভূত হয়েছেন। প্রতিকূল আর্থসামাজিক প্রেক্ষাপটে, পারিবারিক চাপে কিংবা ধর্মীয় কুসংস্কার ছাপিয়ে নারী উদ্যোক্তারা...
২৮ মে ২০২৫
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।
১৫ ঘণ্টা আগে
কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে
এনবিআর জানিয়েছে, শিগগির এ পদ্ধতি সারা দেশে চালু করা হবে, যাতে সব ধরনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভ্যাটের আওতায় আসে এবং নিবন্ধন ছাড়া আর কেউ ব্যবসা চালাতে না পারে।
১৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ-সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করে সব ব্যাংকে পাঠানো হয়েছে।
সার্কুলারে বলা হয়, ব্যাংকিং খাতের বর্তমান পরিস্থিতিতে আনরিয়েলাইজড বা নগদায়ন না করা আয়ের ভিত্তিতে বোনাস দেওয়া আর্থিক শৃঙ্খলা ও সুশাসনের পরিপন্থী। তাই এখন থেকে শুধু নির্ধারিত নিট মুনাফা অর্জন করতে পারলেই উৎসাহ বোনাস দেওয়ার অনুমতি পাবে ব্যাংকগুলো।
আরও বলা হয়, পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকে কোনো ধরনের উৎসাহ বোনাস দেওয়া যাবে না। রেগুলেটরি মূলধন বা প্রভিশনের ঘাটতি থাকলে বোনাস দেওয়া নিষিদ্ধ। প্রভিশন সংরক্ষণে বাড়তি সময় পাওয়া ব্যাংকগুলোও সেই সময়কাল মুনাফা হিসাবের ক্ষেত্রে দেখাতে পারবে না। বোনাস প্রদানে ব্যাংকগুলোকে বিভিন্ন কর্মসূচির উন্নতি ও খেলাপি ঋণ পুনরুদ্ধারে দৃশ্যমান সাফল্য বিবেচনায় নিতে হবে।
এদিকে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের ক্ষেত্রে সরকারের বিদ্যমান নির্দেশিকা কার্যকর থাকবে, যেখানে নিট মুনাফা ছাড়া বোনাস না দেওয়ার কথা স্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে। তবে কোনো ব্যাংক নির্দিষ্ট সূচকে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করলে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের কাছে বিশেষ বোনাসের জন্য আবেদন করতে পারবে।

কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ-সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করে সব ব্যাংকে পাঠানো হয়েছে।
সার্কুলারে বলা হয়, ব্যাংকিং খাতের বর্তমান পরিস্থিতিতে আনরিয়েলাইজড বা নগদায়ন না করা আয়ের ভিত্তিতে বোনাস দেওয়া আর্থিক শৃঙ্খলা ও সুশাসনের পরিপন্থী। তাই এখন থেকে শুধু নির্ধারিত নিট মুনাফা অর্জন করতে পারলেই উৎসাহ বোনাস দেওয়ার অনুমতি পাবে ব্যাংকগুলো।
আরও বলা হয়, পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকে কোনো ধরনের উৎসাহ বোনাস দেওয়া যাবে না। রেগুলেটরি মূলধন বা প্রভিশনের ঘাটতি থাকলে বোনাস দেওয়া নিষিদ্ধ। প্রভিশন সংরক্ষণে বাড়তি সময় পাওয়া ব্যাংকগুলোও সেই সময়কাল মুনাফা হিসাবের ক্ষেত্রে দেখাতে পারবে না। বোনাস প্রদানে ব্যাংকগুলোকে বিভিন্ন কর্মসূচির উন্নতি ও খেলাপি ঋণ পুনরুদ্ধারে দৃশ্যমান সাফল্য বিবেচনায় নিতে হবে।
এদিকে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের ক্ষেত্রে সরকারের বিদ্যমান নির্দেশিকা কার্যকর থাকবে, যেখানে নিট মুনাফা ছাড়া বোনাস না দেওয়ার কথা স্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে। তবে কোনো ব্যাংক নির্দিষ্ট সূচকে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করলে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের কাছে বিশেষ বোনাসের জন্য আবেদন করতে পারবে।

বাংলাদেশের নারী উদ্যোক্তারা এসএমই খাতের মাধ্যমে শুধু নিজেদের অর্থনৈতিক স্বাধীনতাই অর্জন করছেন না; বরং দেশীয় প্রবৃদ্ধি, লৈঙ্গিক সমতা ও সামাজিক রূপান্তরের একটি গুরুত্বপূর্ণ নিয়ামক হিসেবে আবির্ভূত হয়েছেন। প্রতিকূল আর্থসামাজিক প্রেক্ষাপটে, পারিবারিক চাপে কিংবা ধর্মীয় কুসংস্কার ছাপিয়ে নারী উদ্যোক্তারা...
২৮ মে ২০২৫
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।
১৫ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
১৫ ঘণ্টা আগে
এনবিআর জানিয়েছে, শিগগির এ পদ্ধতি সারা দেশে চালু করা হবে, যাতে সব ধরনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভ্যাটের আওতায় আসে এবং নিবন্ধন ছাড়া আর কেউ ব্যবসা চালাতে না পারে।
১৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ভ্যাটব্যবস্থাকে পুরোপুরি ডিজিটাল ও সহজ করার লক্ষ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এক নতুন পর্যায়ে এগোচ্ছে। মাত্র একটি ক্লিকেই ভ্যাট পরিশোধের সুযোগ ইতিমধ্যে পরীক্ষামূলকভাবে চালু হয়েছে এবং বড় কয়েকটি প্রতিষ্ঠান এটি ব্যবহারও শুরু করেছে।
এনবিআর জানিয়েছে, শিগগির এ পদ্ধতি সারা দেশে চালু করা হবে, যাতে সব ধরনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভ্যাটের আওতায় আসে এবং নিবন্ধন ছাড়া আর কেউ ব্যবসা চালাতে না পারে।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে রাজস্ব ভবনে জাতীয় ভ্যাট দিবস ও ভ্যাট সপ্তাহ উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের (আইআরডি) সচিব ও এনবিআর চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান।
মো. আবদুর রহমান বলেন, দেশের বড় একটি অংশের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান এখনো ভ্যাট নিবন্ধনের বাইরে রয়েছে। আগামী বছর এমন একটি মেকানিজম চালু করা হবে, যার মাধ্যমে ভ্যাট নিবন্ধন ছাড়া ব্যবসার সুযোগ থাকবে না। বর্তমানে নিবন্ধিত ভ্যাটদাতা প্রতিষ্ঠান ৬ লাখ ৪৪ হাজার; লক্ষ্য আগামী এক থেকে দুই বছরের মধ্যে তা ৩০ থেকে ৪০ লাখে উন্নীত করা। শুধু চলতি মাসেই ১ লাখ নতুন প্রতিষ্ঠানকে নিবন্ধনের আওতায় আনার পরিকল্পনা রয়েছে।
এনবিআর চেয়ারম্যান জানান, ভ্যাট দিবসের প্রতিপাদ্য—‘সময়মতো নিবন্ধন নিব, সঠিকভাবে ভ্যাট দিব’—ধরে আগামীকাল বুধবার সারা দেশে ভ্যাট দিবস পালিত হবে। ১০ থেকে ১৫ ডিসেম্বর চলবে ভ্যাট সপ্তাহ। তবে নীতিমালা চূড়ান্ত না হওয়ায় এ বছরও স্থগিত থাকছে ভ্যাট পুরস্কার।
রিটার্ন জমাদানেও বড় পরিবর্তন আসছে বলে জানান মো. আবদুর রহমান খান। গত অর্থবছরে ১৭ লাখ ই-রিটার্ন জমা পড়লেও চলতি অর্থবছরে তা ৪০ লাখে পৌঁছানোর আশা করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে জমা পড়েছে ২২ লাখ রিটার্ন। ভ্যাট আদায়েও গতি এসেছে—গত অর্থবছরে মোট রাজস্বের ৩৮ শতাংশ এসেছে ভ্যাট থেকে আর চলতি অর্থবছরের প্রথম মাসেই ভ্যাট আদায় আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় বেড়েছে ২২ শতাংশ।
করদাতাদের ঝামেলা কমাতে ই-রিটার্নে ব্যবহৃত ব্যাংকসংক্রান্ত চারটি তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে যাচাইয়ের ব্যবস্থা করা হচ্ছে বলে জানান আবদুর রহমান।
এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, করদাতারা মনে করেন, রাজস্ব কর্মকর্তারা এসব তথ্য দেখতে পারবেন—এটি ভুল ধারণা।
চলতি অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা ৫৫ হাজার কোটি টাকা বাড়ানো হয়েছে কেন—এ প্রশ্নের জবাবে আবদুর রহমান বলেন, রাজস্ব আদায় বাড়ানোর বাস্তব প্রয়োজন থেকেই এ লক্ষ্য নির্ধারণ। তবে কারও ওপর হয়রানি বা অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করা হবে না; মূলত যাঁরা রাজস্ব ফাঁকি দিচ্ছেন, তাঁদের ক্ষেত্রেই কঠোরতা বাড়ানো হবে।
আমদানি করা মোবাইল ফোনে কর কমানোর সম্ভাবনা নিয়ে প্রশ্ন করা হলে এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, এটি সম্পূর্ণ রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্ত; এককভাবে এনবিআর এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারে না।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন এনবিআরের সদস্য (মূসক নীতি) মো. আজিজুর রহমানসহ সংশ্লিষ্ট অন্য কর্মকর্তারা।

ভ্যাটব্যবস্থাকে পুরোপুরি ডিজিটাল ও সহজ করার লক্ষ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এক নতুন পর্যায়ে এগোচ্ছে। মাত্র একটি ক্লিকেই ভ্যাট পরিশোধের সুযোগ ইতিমধ্যে পরীক্ষামূলকভাবে চালু হয়েছে এবং বড় কয়েকটি প্রতিষ্ঠান এটি ব্যবহারও শুরু করেছে।
এনবিআর জানিয়েছে, শিগগির এ পদ্ধতি সারা দেশে চালু করা হবে, যাতে সব ধরনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভ্যাটের আওতায় আসে এবং নিবন্ধন ছাড়া আর কেউ ব্যবসা চালাতে না পারে।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে রাজস্ব ভবনে জাতীয় ভ্যাট দিবস ও ভ্যাট সপ্তাহ উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের (আইআরডি) সচিব ও এনবিআর চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান।
মো. আবদুর রহমান বলেন, দেশের বড় একটি অংশের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান এখনো ভ্যাট নিবন্ধনের বাইরে রয়েছে। আগামী বছর এমন একটি মেকানিজম চালু করা হবে, যার মাধ্যমে ভ্যাট নিবন্ধন ছাড়া ব্যবসার সুযোগ থাকবে না। বর্তমানে নিবন্ধিত ভ্যাটদাতা প্রতিষ্ঠান ৬ লাখ ৪৪ হাজার; লক্ষ্য আগামী এক থেকে দুই বছরের মধ্যে তা ৩০ থেকে ৪০ লাখে উন্নীত করা। শুধু চলতি মাসেই ১ লাখ নতুন প্রতিষ্ঠানকে নিবন্ধনের আওতায় আনার পরিকল্পনা রয়েছে।
এনবিআর চেয়ারম্যান জানান, ভ্যাট দিবসের প্রতিপাদ্য—‘সময়মতো নিবন্ধন নিব, সঠিকভাবে ভ্যাট দিব’—ধরে আগামীকাল বুধবার সারা দেশে ভ্যাট দিবস পালিত হবে। ১০ থেকে ১৫ ডিসেম্বর চলবে ভ্যাট সপ্তাহ। তবে নীতিমালা চূড়ান্ত না হওয়ায় এ বছরও স্থগিত থাকছে ভ্যাট পুরস্কার।
রিটার্ন জমাদানেও বড় পরিবর্তন আসছে বলে জানান মো. আবদুর রহমান খান। গত অর্থবছরে ১৭ লাখ ই-রিটার্ন জমা পড়লেও চলতি অর্থবছরে তা ৪০ লাখে পৌঁছানোর আশা করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে জমা পড়েছে ২২ লাখ রিটার্ন। ভ্যাট আদায়েও গতি এসেছে—গত অর্থবছরে মোট রাজস্বের ৩৮ শতাংশ এসেছে ভ্যাট থেকে আর চলতি অর্থবছরের প্রথম মাসেই ভ্যাট আদায় আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় বেড়েছে ২২ শতাংশ।
করদাতাদের ঝামেলা কমাতে ই-রিটার্নে ব্যবহৃত ব্যাংকসংক্রান্ত চারটি তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে যাচাইয়ের ব্যবস্থা করা হচ্ছে বলে জানান আবদুর রহমান।
এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, করদাতারা মনে করেন, রাজস্ব কর্মকর্তারা এসব তথ্য দেখতে পারবেন—এটি ভুল ধারণা।
চলতি অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা ৫৫ হাজার কোটি টাকা বাড়ানো হয়েছে কেন—এ প্রশ্নের জবাবে আবদুর রহমান বলেন, রাজস্ব আদায় বাড়ানোর বাস্তব প্রয়োজন থেকেই এ লক্ষ্য নির্ধারণ। তবে কারও ওপর হয়রানি বা অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করা হবে না; মূলত যাঁরা রাজস্ব ফাঁকি দিচ্ছেন, তাঁদের ক্ষেত্রেই কঠোরতা বাড়ানো হবে।
আমদানি করা মোবাইল ফোনে কর কমানোর সম্ভাবনা নিয়ে প্রশ্ন করা হলে এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, এটি সম্পূর্ণ রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্ত; এককভাবে এনবিআর এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারে না।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন এনবিআরের সদস্য (মূসক নীতি) মো. আজিজুর রহমানসহ সংশ্লিষ্ট অন্য কর্মকর্তারা।

বাংলাদেশের নারী উদ্যোক্তারা এসএমই খাতের মাধ্যমে শুধু নিজেদের অর্থনৈতিক স্বাধীনতাই অর্জন করছেন না; বরং দেশীয় প্রবৃদ্ধি, লৈঙ্গিক সমতা ও সামাজিক রূপান্তরের একটি গুরুত্বপূর্ণ নিয়ামক হিসেবে আবির্ভূত হয়েছেন। প্রতিকূল আর্থসামাজিক প্রেক্ষাপটে, পারিবারিক চাপে কিংবা ধর্মীয় কুসংস্কার ছাপিয়ে নারী উদ্যোক্তারা...
২৮ মে ২০২৫
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।
১৫ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
১৫ ঘণ্টা আগে
কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে