আজিজুল হক, বেনাপোল (যশোর)
অত্যাধুনিক সুবিধা নিয়ে চালু হয়েছে বেনাপোল বন্দরের কার্গো ভেহিকেল টার্মিনাল, যা সেবা ও বাণিজ্যে নতুন মাত্রা যোগ করার পাশাপাশি যানজট ও পণ্যজট নিরসনে কার্যকর ভূমিকা রাখছে। ১৪ নভেম্বর এটি উদ্বোধন করেন নৌপরিবহন ও শ্রম উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত হোসেন। ১৮ নভেম্বর থেকে টার্মিনালের কার্যক্রম শুরু হয়।
সরকারি অর্থায়নে ৩২৯ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণাধীন ৪১ একর জমিতে গড়ে ওঠা এই টার্মিনালে রয়েছে দেড় হাজার ভারতীয় ট্রাক পার্কিংয়ের ধারণক্ষমতা। ব্যাক বিল্ডিং, টয়লেট কমপ্লেক্স, ফায়ার সার্ভিস, সিসিটিভি নজরদারি, রপ্তানি টার্মিনাল এবং কেমিক্যাল শেডসহ আধুনিক সব সুবিধা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
বেনাপোল সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের বন্দরবিষয়ক সম্পাদক মো. মেহেরুল্লাহ জানান, দিনভিত্তিক আমদানির চাহিদা অনুযায়ী ৭০০ ট্রাকের প্রয়োজন হলেও জায়গার অভাবে ৪০০ ট্রাকের বেশি পণ্য আমদানি সম্ভব হতো না। ফলে পণ্য খালাসে বিলম্ব, অতিরিক্ত খরচ এবং শিল্পকারখানার উৎপাদন বাধাগ্রস্ত হতো। নতুন টার্মিনাল এই সংকট সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।
ভারতীয় পণ্যবাহী ট্রাকচালক অলোক দাস জানান, এখন বন্দরে ট্রাক নিয়ে সহজেই প্রবেশ করা যাচ্ছে, যা আগে দিনের পর দিন অপেক্ষার কারণে দুঃস্বপ্ন ছিল।
বেনাপোল স্থলবন্দরের সহকারী পরিচালক কাজী রতন বলেন, একসঙ্গে দেড় হাজার ট্রাক পার্কিং সুবিধা এবং উন্নত অবকাঠামোর ফলে বন্দরের পণ্য ধারণক্ষমতা তিন গুণ বেড়েছে।
ভারত-বাংলাদেশ ল্যান্ডপোর্ট চেম্বার অব কমার্সের পরিচালক মতিয়ার রহমান জানান, টার্মিনাল চালুর ফলে বাণিজ্য বৃদ্ধি এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত হওয়ায় সরকারের রাজস্ব আয়ও বৃদ্ধি পাবে। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে শুরু হওয়া এই প্রকল্প কাজের শেষ মুহূর্তে বেশ কয়েকবার উদ্বোধনের তারিখ পিছিয়ে যায়। বৈশ্বিক মন্দা, সীমান্তে নানা প্রতিবন্ধকতা এবং রাজনৈতিক জটিলতা সত্ত্বেও সব বাধা পেরিয়ে টার্মিনালটি শেষ পর্যন্ত সফলভাবে চালু হয়, যা বেনাপোল কার্গো ভেহিকেল টার্মিনাল বাণিজ্য সম্প্রসারণ, সময়মতো পণ্য পরিবহন এবং সরকারের রাজস্ব আয়ে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে বলে সংশ্লিষ্টরা আশাবাদী।
অত্যাধুনিক সুবিধা নিয়ে চালু হয়েছে বেনাপোল বন্দরের কার্গো ভেহিকেল টার্মিনাল, যা সেবা ও বাণিজ্যে নতুন মাত্রা যোগ করার পাশাপাশি যানজট ও পণ্যজট নিরসনে কার্যকর ভূমিকা রাখছে। ১৪ নভেম্বর এটি উদ্বোধন করেন নৌপরিবহন ও শ্রম উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত হোসেন। ১৮ নভেম্বর থেকে টার্মিনালের কার্যক্রম শুরু হয়।
সরকারি অর্থায়নে ৩২৯ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণাধীন ৪১ একর জমিতে গড়ে ওঠা এই টার্মিনালে রয়েছে দেড় হাজার ভারতীয় ট্রাক পার্কিংয়ের ধারণক্ষমতা। ব্যাক বিল্ডিং, টয়লেট কমপ্লেক্স, ফায়ার সার্ভিস, সিসিটিভি নজরদারি, রপ্তানি টার্মিনাল এবং কেমিক্যাল শেডসহ আধুনিক সব সুবিধা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
বেনাপোল সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের বন্দরবিষয়ক সম্পাদক মো. মেহেরুল্লাহ জানান, দিনভিত্তিক আমদানির চাহিদা অনুযায়ী ৭০০ ট্রাকের প্রয়োজন হলেও জায়গার অভাবে ৪০০ ট্রাকের বেশি পণ্য আমদানি সম্ভব হতো না। ফলে পণ্য খালাসে বিলম্ব, অতিরিক্ত খরচ এবং শিল্পকারখানার উৎপাদন বাধাগ্রস্ত হতো। নতুন টার্মিনাল এই সংকট সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।
ভারতীয় পণ্যবাহী ট্রাকচালক অলোক দাস জানান, এখন বন্দরে ট্রাক নিয়ে সহজেই প্রবেশ করা যাচ্ছে, যা আগে দিনের পর দিন অপেক্ষার কারণে দুঃস্বপ্ন ছিল।
বেনাপোল স্থলবন্দরের সহকারী পরিচালক কাজী রতন বলেন, একসঙ্গে দেড় হাজার ট্রাক পার্কিং সুবিধা এবং উন্নত অবকাঠামোর ফলে বন্দরের পণ্য ধারণক্ষমতা তিন গুণ বেড়েছে।
ভারত-বাংলাদেশ ল্যান্ডপোর্ট চেম্বার অব কমার্সের পরিচালক মতিয়ার রহমান জানান, টার্মিনাল চালুর ফলে বাণিজ্য বৃদ্ধি এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত হওয়ায় সরকারের রাজস্ব আয়ও বৃদ্ধি পাবে। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে শুরু হওয়া এই প্রকল্প কাজের শেষ মুহূর্তে বেশ কয়েকবার উদ্বোধনের তারিখ পিছিয়ে যায়। বৈশ্বিক মন্দা, সীমান্তে নানা প্রতিবন্ধকতা এবং রাজনৈতিক জটিলতা সত্ত্বেও সব বাধা পেরিয়ে টার্মিনালটি শেষ পর্যন্ত সফলভাবে চালু হয়, যা বেনাপোল কার্গো ভেহিকেল টার্মিনাল বাণিজ্য সম্প্রসারণ, সময়মতো পণ্য পরিবহন এবং সরকারের রাজস্ব আয়ে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে বলে সংশ্লিষ্টরা আশাবাদী।
ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নের ভাউলার হাট উত্তরবঙ্গের সবচেয়ে বড় শুকনা মরিচের হাট, যেখানে সূর্য ওঠার আগেই জমে ওঠে কোটি টাকার বেচাকেনা। কোথাও চলছে মরিচ বস্তাবন্দী, কোথাও পাইকারদের হাঁকডাক আর দরদাম।
১৮ ঘণ্টা আগেপুঁজিবাজারে দীর্ঘমেয়াদি মন্দার মধ্যেই নতুন অর্থনৈতিক সম্ভাবনার দ্বার খুলতে যাচ্ছে কমোডিটি এক্সচেঞ্জ। চলতি বছরের ডিসেম্বরে দেশে প্রথমবারের মতো এই কমোডিটি এক্সচেঞ্জ প্ল্যাটফর্মে পরীক্ষামূলক লেনদেন শুরু করতে যাচ্ছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই)।
১৮ ঘণ্টা আগেজীবনবিমা গ্রাহকদের দাবির টাকা বছরের পর বছর আটকে রাখছে বেশির ভাগ কোম্পানি। সব মিলিয়ে দাবির অঙ্ক ৪ হাজার ৬ কোটি ৯৪ লাখ টাকা ছাড়িয়েছে। আর এর প্রায় ৯১ শতাংশই আটকে আছে মাত্র সাতটি কোম্পানির হাতে। এই চিত্র স্পষ্ট করে দিয়েছে বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের (আইডিআরএ) সর্বশেষ প্রতিবেদন।
১ দিন আগেকৃষকের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতে ওএমএসের মাধ্যমে আলু বিক্রির চিন্তাভাবনা করছে সরকার। কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী আজ সোমবার সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে এই তথ্য জানান।
২ দিন আগে