Ajker Patrika

২০২৪-২৫ অর্থবছরে রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা ৫৭৫০ কোটি ডলার

বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
২০২৪-২৫ অর্থবছরে রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা ৫৭৫০ কোটি ডলার

চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছর রপ্তানি আয়ে প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য ধরা হয়েছে ১২ দশমিক ৪০ শতাংশ। এই হিসাবে পণ্য ও সেবা—উভয় খাত মিলিয়েই এবার রপ্তানি আয়ের মোট লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৫ হাজার ৭৫০ কোটি ডলার. যা গত অর্থবছরের তুলনায় ৬৪৩ কোটি ডলার বেশি। ২০২৩-২৪ অথর্বছরে রপ্তানি আয় এসেছে ৫ হাজার ১০৭ কোটি ডলার। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো সূত্রে এ তথ্য পাওয়া গেছে। 

গতকাল রোববার সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) ১৪৬তম বাংলাদেশ ফরেন ট্রেড ইনস্টিটিউটের ৫৯তম পরিচালনা পর্ষদ সভায় চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছর রপ্তানি আয়ের এই লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণের সিদ্ধান্ত হয়েছে। তবে সভা শেষে অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ সাংবাদিকদের প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য ১২ দশমিক ৪০ শতাংশ ধরার বিষয়টি নিশ্চিত করলেও মোট লক্ষ্যমাত্রার বিষয়টি স্পষ্ট করেননি। তিনি জানিয়েছেন, এটি পরে প্রকাশ করা হবে। 

এ সময় এবার প্রবৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্যে কোন কোন বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে জানতে চাইলে সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘অবস্থার প্রেক্ষিতটা আগের থেকে পরিবর্তন হয়েছে। এ কারণে রপ্তানি আয় আগের থেকে কমবে না বরং বেশি হবে। একই সঙ্গে আমাদের লক্ষ্য রপ্তানি বহুমুখীকরণ করা। এ জন্য রপ্তানির বিভিন্ন কম্পোনেন্ট আছে, এগুলো দেখব। বিভিন্ন পণ্য আছে, ওগুলো দেখব। আর রপ্তানির ক্ষেত্রে যেসব বাধা আছে রেগুলেটরি, ট্যাক্সসংক্রান্ত, সেগুলো আমরা রিভিউ করব। এ ছাড়া আমেরিকাও সবদিক থেকে ইতিবাচক দৃষ্টি রাখবে। এরপরও আমরা রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রাকে যুক্তিসংগত রাখব।’ 

জিএসপি-সুবিধা বাংলাদেশ ফিরে পাবে কি না এমন এক প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, ‘জিএসপির ব্যাপারে আমেরিকা কিছু শর্ত না কোয়ারি দিয়েছে, তার উত্তর দিয়েছি। এ মাসেই ওয়াশিংটন যাব, সেখানে তাদের সাথে ফেস টু ফেস (সামনা-সামনি) কথা হবে। কী কী শর্ত আছে তা নিয়ে বিস্তারিত কথা হবে। অতএব জিএসপি পজিটিভ।’ 

পাচার হওয়া টাকা ফেরত আনা সোজা (সহজ) নয় উল্লেখ করে সালেহউদ্দিন বলেন, দেশের টাকা যে পাচার হয়েছে, এটা জানতেই ১৬ বছর লেগেছে। এখন আনতে ১৬ বছর লাগবে না। অনেক তাড়াতাড়ি হবে। 

এক মাসে অর্জন সম্পর্কে উপদেষ্টা বলেন, ব্যাংকিং খাতে কনফিডেন্সের (আস্থার) অভাব ছিল। এই সেক্টরে কনফিডেন্স ফিরিয়ে আনা হয়েছে। 

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

ভারতের বিপক্ষে সেমির আগেই ধাক্কা খেল অস্ট্রেলিয়া

পরমাণু শক্তিধর হতে চেয়েছিল তাইওয়ান, সিআইএ এজেন্টের বিশ্বাসঘাতকতায় স্বপ্নভঙ্গ

এলপি গ্যাস, তেল, আটাসহ বেশ কিছু পণ্যে ভ্যাট তুলে দিল এনবিআর

চ্যাম্পিয়নস ট্রফি: রিজার্ভ-ডেতেও সেমিফাইনাল না হলে হৃদয়বিদারক সমীকরণ

অমর্ত্য সেনের বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বললেন জামায়াতের আমির

এলাকার খবর
খুঁজুন

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত