নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
খোলাবাজারে ডলার ক্রয়-বিক্রয়ে অনিয়মের দায়ে তিনটি মানি চেঞ্জার প্রতিষ্ঠানের সনদ স্থগিত করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আজ সোমবার এ তথ্য আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক সিরাজুল ইসলাম।
সনদ স্থগিত হওয়া প্রতিষ্ঠান তিনটি হলো—রাজধানীর বিসমিল্লাহ মানি চেঞ্জার, অঙ্কন মানি চেঞ্জার ও ফয়েজ মানি চেঞ্জার। এ ছাড়া পাশাপাশি চারটি মানি চেঞ্জার প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম বন্ধ ও একটি প্রতিষ্ঠান আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা সিলগালা করেছেন বলেও জানিয়েছেন সিরাজুল ইসলাম।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘ডলারের বাজারে হঠাৎ করে অস্থিতিশীলতার পেছনে বেশ কিছু কারণ পর্যালোচনা করছি আমরা। অবৈধ ডলার ব্যবসায়ীদের সব তথ্য হাতে পেয়েছি। সুনির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। অভিযানকালে অনিয়মের দায়ে অপরাধ ভেদে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’
জানা গেছে, অবৈধ ডলার ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে ‘জিরো টলারেন্সে’ নীতি নিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এরই অংশ হিসেবে প্রায় সাড়ে ৬০০ ‘ভুঁইফোড়’ মানি এক্সচেঞ্জের তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
এসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে যৌথ অভিযানে নেমেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক, গোয়েন্দা সংস্থা ও মানি চেঞ্জার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ। কেন্দ্রীয় ব্যাংক বৈধ ও অবৈধ—সব মানি চেঞ্জার প্রতিষ্ঠানে হানা দিচ্ছে। এ নিয়ে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে।
অভিযানে নামা ১০টি দল ব্যবসার সনদ যাচাই, ডলার ক্রয়-বিক্রয়ের খতিয়ান ও ডলার ক্রেতা-বিক্রেতাদের যাবতীয় তথ্যসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র পরীক্ষা নিরীক্ষা করে দেখছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকসহ সংশ্লিষ্ট আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। এতে যেসব ব্যবসায়ী সনদ থাকলেও নিয়ম লঙ্ঘন করে ব্যবসা করছেন বলে প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে, তাঁদের সনদ বাতিল করা হচ্ছে।
এ বিষয়ে মানি চেঞ্জার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের সাধারণ সম্পাদক হেলাল উদ্দিন সিকদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সারা দেশে প্রায় সাড়ে ৬০০ অবৈধ ডলার এক্সচেঞ্জ হাউস রয়েছে। তারা কোনো নিয়ম না মেনে ব্যবসা করছে। তাদের কোনো জবাবদিহি নেই। তাদের বিরুদ্ধে কেউ ব্যবস্থা নেয় না। এবার ডলারের সংকট নিরসনে তাদের বিরুদ্ধে অভিযান চালাচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক ও আইন-শৃঙ্খলার বাহিনীর সদস্যরা। আমারও পরিদর্শন দলকে সহযোগিতা করছি।’
খোলাবাজারে ডলার ক্রয়-বিক্রয়ে অনিয়মের দায়ে তিনটি মানি চেঞ্জার প্রতিষ্ঠানের সনদ স্থগিত করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আজ সোমবার এ তথ্য আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক সিরাজুল ইসলাম।
সনদ স্থগিত হওয়া প্রতিষ্ঠান তিনটি হলো—রাজধানীর বিসমিল্লাহ মানি চেঞ্জার, অঙ্কন মানি চেঞ্জার ও ফয়েজ মানি চেঞ্জার। এ ছাড়া পাশাপাশি চারটি মানি চেঞ্জার প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম বন্ধ ও একটি প্রতিষ্ঠান আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা সিলগালা করেছেন বলেও জানিয়েছেন সিরাজুল ইসলাম।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘ডলারের বাজারে হঠাৎ করে অস্থিতিশীলতার পেছনে বেশ কিছু কারণ পর্যালোচনা করছি আমরা। অবৈধ ডলার ব্যবসায়ীদের সব তথ্য হাতে পেয়েছি। সুনির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। অভিযানকালে অনিয়মের দায়ে অপরাধ ভেদে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’
জানা গেছে, অবৈধ ডলার ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে ‘জিরো টলারেন্সে’ নীতি নিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এরই অংশ হিসেবে প্রায় সাড়ে ৬০০ ‘ভুঁইফোড়’ মানি এক্সচেঞ্জের তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
এসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে যৌথ অভিযানে নেমেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক, গোয়েন্দা সংস্থা ও মানি চেঞ্জার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ। কেন্দ্রীয় ব্যাংক বৈধ ও অবৈধ—সব মানি চেঞ্জার প্রতিষ্ঠানে হানা দিচ্ছে। এ নিয়ে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে।
অভিযানে নামা ১০টি দল ব্যবসার সনদ যাচাই, ডলার ক্রয়-বিক্রয়ের খতিয়ান ও ডলার ক্রেতা-বিক্রেতাদের যাবতীয় তথ্যসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র পরীক্ষা নিরীক্ষা করে দেখছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকসহ সংশ্লিষ্ট আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। এতে যেসব ব্যবসায়ী সনদ থাকলেও নিয়ম লঙ্ঘন করে ব্যবসা করছেন বলে প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে, তাঁদের সনদ বাতিল করা হচ্ছে।
এ বিষয়ে মানি চেঞ্জার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের সাধারণ সম্পাদক হেলাল উদ্দিন সিকদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সারা দেশে প্রায় সাড়ে ৬০০ অবৈধ ডলার এক্সচেঞ্জ হাউস রয়েছে। তারা কোনো নিয়ম না মেনে ব্যবসা করছে। তাদের কোনো জবাবদিহি নেই। তাদের বিরুদ্ধে কেউ ব্যবস্থা নেয় না। এবার ডলারের সংকট নিরসনে তাদের বিরুদ্ধে অভিযান চালাচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক ও আইন-শৃঙ্খলার বাহিনীর সদস্যরা। আমারও পরিদর্শন দলকে সহযোগিতা করছি।’
কাগুজে ও ভুয়া প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে ঋণের নামে নেওয়া হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে এস আলম গ্রুপ। পাচারের এই অর্থ ফেরাতে তোড়জোড় শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক।) দুদকের দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানিয়েছে, ইতিমধ্যে পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনতে বিভিন্ন দেশে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলএ
৬ ঘণ্টা আগেপশ্চিমের বলয় থেকে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টায় বিকল্প অর্থনৈতিক জোট হিসেবে ব্রিকসের জন্ম। এই জোটের সদস্য দেশগুলো হলো—ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকা। সাম্প্রতিক সময়ে মিসর, ইথিওপিয়া, ইরান, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং ইন্দোনেশিয়া নতুন সদস্য হিসেবে যোগ দিয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগেগার্ডিয়ান লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড দেশের একটি সুপরিচিত বিমা প্রতিষ্ঠান, সম্প্রতি বিমা কার্যক্রম পরিচালনায় নিয়ম লঙ্ঘনের জন্য সমালোচিত হয়েছে। প্রায় চার বছর ধরে সিইও (মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা) ছাড়া প্রতিষ্ঠানটি কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। ২০২১ সালের জানুয়ারি মাস থেকে সিইও পদটি শূন্য, যা বিমা আইন..
১ দিন আগেজাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এখনো রাজস্ব আহরণের আধুনিক ব্যবস্থার সঙ্গে তাল মেলাতে পারছে না। বিশেষ করে আয়কর ব্যবস্থার ডিজিটালাইজেশন এখনো অনেক পিছিয়ে। ২০০৫ সালে অটোমেশনের উদ্যোগ নেওয়া হলেও দুই দশক পরেও তা পুরোপুরি বাস্তবায়িত হয়নি।
১ দিন আগে