নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সরকারের নীতিগত সহায়তা চায় বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সংগঠন (বিজিএমইএ)। আজ মঙ্গলবার অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের সচিব ড. মো. খায়েরুজ্জামান মজুমদারের সঙ্গে সচিবালয়ে বৈঠকে এ দাবি করেন ব্যবসায়ীরা। বিজিএমইএ থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য দেওয়া হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসানের নেতৃত্বে প্রতিনিধিদলে ছিলেন সিনিয়র সহসভাপতি এস এম মান্নান (কচি) ও সহসভাপতি রাকিবুল আলম চৌধুরী। বৈঠকে দেশের তৈরি পোশাকশিল্প, এর সম্ভাবনা এবং টেকসই প্রবৃদ্ধি ও উন্নয়নের রূপকল্প সম্পর্কিত বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা হয়।
বৈঠকে বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান বৈশ্বিক অর্থনীতিতে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের গভীর প্রভাব এবং এই প্রভাবের কারণে বাংলাদেশের তৈরি পোশাকশিল্প যেসব চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছে, সেগুলো তুলে ধরেন।
তিনি বলেন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইইউ দেশগুলোতে ব্যাপক মূল্যস্ফীতি সৃষ্টি হয়েছে। ইউরোপ ও আমেরিকার মতো প্রধান রপ্তানি বাজারগুলোতে পোশাকের চাহিদা হ্রাস পেয়েছে। কারণ, ভোক্তারা পোশাকের চেয়ে খাদ্য এবং জ্বালানির মতো নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যকে অগ্রাধিকার দিচ্ছে। এর ফলে ইউরোপ ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানি কমেছে।
রপ্তানি হ্রাস রিজার্ভের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে উল্লেখ করে ফারুক হাসান বলেন, বাংলাদেশের মোট রপ্তানি আয়ের ৮৪ শতাংশের বেশি আসে তৈরি পোশাক খাত থেকে। পোশাক খাতে রপ্তানি কমে যাওয়া দেশের বৈদেশিক রিজার্ভের ওপর সরাসরি প্রভাব রাখছে।
সরকারের নীতিগত সহায়তা চেয়ে বিজিএমইএ সভাপতি বলেন, পোশাকশিল্পের এই সংকটময় পরিস্থিতিতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে বৈশ্বিক বাজারে শিল্পের প্রতিযোগিতার সক্ষমতা ধরে রাখতে সরকারের সহায়তার প্রয়োজন।
তিনি আরও বলেন, ‘বিশ্বব্যাপী উচ্চ চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে ম্যান-মেইড ফাইবারভিত্তিক পোশাকসহ নন-কটন পণ্যগুলোতে যাওয়ার মাধ্যমে পণ্য বৈচিত্র্যকরণ হচ্ছে, যা এই শিল্পের ক্রমবর্ধমান গুরুত্বের দিকটা তুলে ধরছে। নীতি সহায়তার মাধ্যমে পণ্য বৈচিত্র্যকরণকে উৎসাহিত করা এবং সহজতর করার জন্য সরকারের প্রতি অনুরোধ জানাই।’
পরিবেশগত টেকসই উন্নয়নের জন্য শিল্পের প্রতিশ্রুতি, বিশেষ রিসাইক্লিংয়ে সক্ষমতা তৈরি এবং সার্কুলার অর্থনীতি গ্রহণে শিল্পের প্রচেষ্টাগুলো তুলে ধরেন বিজিএমইএ নেতারা। ফারুক হাসান বলেন, বাংলাদেশের পোশাকশিল্পের মধ্যে রিসাইক্লিং এবং সার্কুলারটির প্রসারের জন্যও সরকারের নীতি সহায়তা প্রয়োজন।
এ ছাড়া বিজিএমইএর প্রতিনিধিদল অর্থসচিব ড. মো. খায়েরুজ্জামান মজুমদারের কাছে পোশাকশিল্পের জন্য ব্যাংকিং খাত থেকে সহজতর এবং দ্রুততর সেবা প্রদানেরও অনুরোধ জানিয়েছেন বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়।
পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সরকারের নীতিগত সহায়তা চায় বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সংগঠন (বিজিএমইএ)। আজ মঙ্গলবার অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের সচিব ড. মো. খায়েরুজ্জামান মজুমদারের সঙ্গে সচিবালয়ে বৈঠকে এ দাবি করেন ব্যবসায়ীরা। বিজিএমইএ থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য দেওয়া হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসানের নেতৃত্বে প্রতিনিধিদলে ছিলেন সিনিয়র সহসভাপতি এস এম মান্নান (কচি) ও সহসভাপতি রাকিবুল আলম চৌধুরী। বৈঠকে দেশের তৈরি পোশাকশিল্প, এর সম্ভাবনা এবং টেকসই প্রবৃদ্ধি ও উন্নয়নের রূপকল্প সম্পর্কিত বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা হয়।
বৈঠকে বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান বৈশ্বিক অর্থনীতিতে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের গভীর প্রভাব এবং এই প্রভাবের কারণে বাংলাদেশের তৈরি পোশাকশিল্প যেসব চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছে, সেগুলো তুলে ধরেন।
তিনি বলেন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইইউ দেশগুলোতে ব্যাপক মূল্যস্ফীতি সৃষ্টি হয়েছে। ইউরোপ ও আমেরিকার মতো প্রধান রপ্তানি বাজারগুলোতে পোশাকের চাহিদা হ্রাস পেয়েছে। কারণ, ভোক্তারা পোশাকের চেয়ে খাদ্য এবং জ্বালানির মতো নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যকে অগ্রাধিকার দিচ্ছে। এর ফলে ইউরোপ ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানি কমেছে।
রপ্তানি হ্রাস রিজার্ভের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে উল্লেখ করে ফারুক হাসান বলেন, বাংলাদেশের মোট রপ্তানি আয়ের ৮৪ শতাংশের বেশি আসে তৈরি পোশাক খাত থেকে। পোশাক খাতে রপ্তানি কমে যাওয়া দেশের বৈদেশিক রিজার্ভের ওপর সরাসরি প্রভাব রাখছে।
সরকারের নীতিগত সহায়তা চেয়ে বিজিএমইএ সভাপতি বলেন, পোশাকশিল্পের এই সংকটময় পরিস্থিতিতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে বৈশ্বিক বাজারে শিল্পের প্রতিযোগিতার সক্ষমতা ধরে রাখতে সরকারের সহায়তার প্রয়োজন।
তিনি আরও বলেন, ‘বিশ্বব্যাপী উচ্চ চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে ম্যান-মেইড ফাইবারভিত্তিক পোশাকসহ নন-কটন পণ্যগুলোতে যাওয়ার মাধ্যমে পণ্য বৈচিত্র্যকরণ হচ্ছে, যা এই শিল্পের ক্রমবর্ধমান গুরুত্বের দিকটা তুলে ধরছে। নীতি সহায়তার মাধ্যমে পণ্য বৈচিত্র্যকরণকে উৎসাহিত করা এবং সহজতর করার জন্য সরকারের প্রতি অনুরোধ জানাই।’
পরিবেশগত টেকসই উন্নয়নের জন্য শিল্পের প্রতিশ্রুতি, বিশেষ রিসাইক্লিংয়ে সক্ষমতা তৈরি এবং সার্কুলার অর্থনীতি গ্রহণে শিল্পের প্রচেষ্টাগুলো তুলে ধরেন বিজিএমইএ নেতারা। ফারুক হাসান বলেন, বাংলাদেশের পোশাকশিল্পের মধ্যে রিসাইক্লিং এবং সার্কুলারটির প্রসারের জন্যও সরকারের নীতি সহায়তা প্রয়োজন।
এ ছাড়া বিজিএমইএর প্রতিনিধিদল অর্থসচিব ড. মো. খায়েরুজ্জামান মজুমদারের কাছে পোশাকশিল্পের জন্য ব্যাংকিং খাত থেকে সহজতর এবং দ্রুততর সেবা প্রদানেরও অনুরোধ জানিয়েছেন বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়।
৩৫ শতাংশ পাল্টা শুল্কের চাপ লাঘবে সমঝোতা চুক্তি করতে বাংলাদেশ অধীর অপেক্ষায় রয়েছে। তবে সম্ভাব্য আলোচনার সুনির্দিষ্ট দিনক্ষণ জানায়নি মার্কিন বাণিজ্য দপ্তর (ইউএসটিআর)। এ নিয়ে তৃতীয় ও চূড়ান্ত দফা আলোচনার সময়সূচি চেয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পাঠানো ইমেইলের জবাবে আরও অপেক্ষা করতে বলা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেজীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে মানুষ যখন জীবনবিমা করেন, তখন তাঁদের প্রত্যাশা থাকে, দুঃসময়ে একটি আশ্রয় মিলবে। অথচ বাস্তবে দেখা যাচ্ছে, সেই আশ্রয় বানিয়ে রাখা ছাদই ভেঙে পড়ছে। প্রতিবছর লাখ লাখ জীবনবিমা পলিসি বাতিল বা তামাদি হয়ে যাচ্ছে শুধু সময়মতো প্রিমিয়াম না দেওয়ার কারণে।
৫ ঘণ্টা আগেঅনুকূল আবহাওয়া ও যথাযথ পরিচর্যার ফলে এবার টাঙ্গাইলের মধুপুরে আনারসের বাম্পার ফলন হয়েছে। বাজারে ছড়িয়ে পড়েছে সুস্বাদু ক্যালেন্ডার জাতের আনারস। প্রতিদিন জলছত্র কৃষি মার্কেট, গারোবাজার, মোটেরবাজারসহ বিভিন্ন স্থান থেকে দেশের নানা প্রান্তে যাচ্ছে প্রায় ৩ কোটি টাকার আনারস।
৫ ঘণ্টা আগেবিএআইএমএর সভাপতি বলেন, ‘স্বাস্থ্য খাত সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের জন্য একটি টাস্কফোর্স গঠন জরুরি। জুটশিল্পের মতো এ শিল্পেও একটি টাস্কফোর্স গঠন করা যেতে পারে। এ বিষয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে আশ্বাসও পাওয়া গেছে। প্রতিবছর ভারত এপিআই শিল্পে উদ্যোক্তাদের প্রায় ২১ হাজার ৯৪০ কোটি রুপি সহায়তা দেয়।
১০ ঘণ্টা আগে