আবু বকর ছিদ্দিক, চট্টগ্রাম

জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেম ব্যবহারে ব্যবহারকারীদের শৈথিল্যের বিষয়টি গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করেছে। দেখা যাচ্ছে, অনেক ব্যবহারকারী তাঁদের ইউজার আইডি, পাসওয়ার্ড এবং ওটিপি অন্যদের সঙ্গে শেয়ার করছেন, যা সিস্টেমের নিরাপত্তাকে মারাত্মক ঝুঁকির মুখে ঠেলে দিচ্ছে এবং অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার আশঙ্কা তৈরি করছে।
এ পরিস্থিতিতে এনবিআর স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে, কোনো অবস্থাতেই অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের পাসওয়ার্ড বা ওটিপি তৃতীয় পক্ষের সঙ্গে ভাগ করা যাবে না। এমন অনিয়ম শনাক্ত হলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
নিরাপত্তা নিশ্চিত ও জালিয়াতি রোধে এনবিআর ২৮ নভেম্বর কাস্টমস অটোমেশন শাখার মাধ্যমে স্টেকহোল্ডারদের জন্য কঠোর নির্দেশনা জারি করেছে। এতে সিস্টেম ব্যবহারের নিয়মাবলি আরও কঠোর করা হয়েছে এবং ব্যবহারকারীদের জন্য একাধিক বাধ্যতামূলক শর্ত আরোপ করা হয়েছে।
এ নির্দেশনাগুলো কেবল সিস্টেমের সুরক্ষা জোরদার করবে না, বরং ব্যবহারকারীদের দায়িত্বশীল আচরণ নিশ্চিত করতেও সহায়তা করবে। এনবিআরের এ পদক্ষেপ অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমকে আরও নিরাপদ ও কার্যকর ব্যবহারের পথে এগিয়ে নিয়ে যাবে।
এনবিআর জানায়, নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের পাসওয়ার্ড ব্যবস্থাপনায় নির্দিষ্ট নিয়ম অনুসরণ করতে হবে। কাস্টমস কর্মকর্তাদের (সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা থেকে তদূর্ধ্ব পর্যায়ের) আইডির পাসওয়ার্ড প্রতি ২১ দিন অন্তর স্বয়ংক্রিয়ভাবে এক্সপায়ার হবে। অংশীজনদের মধ্যে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট, শিপিং এজেন্ট, ফ্রেইট ফরোয়ার্ডার এবং চট্টগ্রাম বন্দরের মতো সংশ্লিষ্ট ব্যবহারকারীদের জন্য বরাদ্দ করা ইউজার আইডির পাসওয়ার্ড প্রতি মাসে একবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে পরিবর্তন করা হবে। এ নিয়ম পাসওয়ার্ড ব্যবস্থাপনার সুরক্ষা আরও জোরদার করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
নির্দেশনায় আরও বলা হয়, অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের পাসওয়ার্ড এবং ওটিপির রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট ইউজারের। তাই অপব্যবহারের দায়দায়িত্বও সংশ্লিষ্ট ইউজারকে বহন করতে হবে। এ ক্ষেত্রে ব্যবহারকারীদের কঠোর গোপনীয়তা ও সতর্কতা অবলম্বন করতে বলা হয়েছে।
সিস্টেমের পাসওয়ার্ড ন্যূনতম ১২ ক্যারেক্টারের হতে হবে এবং ওই পাসওয়ার্ড বর্ণসংখ্যা এবং বিশেষ চিহ্নের সমন্বয়ে গঠিত হতে হবে (যেমন: A থেকে Z. i থেকে z,0 থেকে 9 এবং বিশেষ চিহ্ন@. #. s. * ইত্যাদি)। নির্দিষ্ট সময় পর পাসওয়ার্ড এক্সপায়ার হলে সংশ্লিষ্ট ব্যবহারকারীকে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করতে হবে। পরিবর্তন করার সময় পূর্ববর্তী ব্যবহৃত ৩টি পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা যাবে না। যেসব কম্পিউটারে সিস্টেম ব্যবহৃত হয়, সেসব কম্পিউটারে সিস্টেমের অ্যাকসেস ছাড়া সব ধরনের ইন্টারনেট, অন্যান্য সফটওয়্যার সংশ্লিষ্ট নন-পোর্টেবল/পোর্টেবল ড্রাইভ/হার্ডওয়্যার ইনস্টল/ব্যবহার করা যাবে না। কাস্টমস হাউসসমূহের ফিজিক্যাল সিকিউরিটি বৃদ্ধির লক্ষ্যে শুল্কায়নকারী কর্মকর্তা এবং অংশীজনদের মধ্যে গ্লাস পার্টিশনের মাধ্যমে ক্লোজ লুপ ব্যবস্থা অতি শিগগির চালু করতে হবে।
অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের ইউজারের যে মোবাইলে ওটিপি গৃহীত হয়, ওই মোবাইলে অজানা ই-মেইল, মেসেজ, লিংক বা অজানা সফটওয়্যার ব্যবহার ক্ষেত্রে বিশেষভাবে সতর্ক থাকতে হবে। এ ছাড়া নিরাপত্তার স্বার্থে ২৯ নভেম্বর থেকে সব পর্যায়ের অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেম ব্যবহারকারীদের জন্য ফোর্স পাসওয়ার্ড রিসেট কার্যক্রম এনবিআর থেকে গ্রহণ করা হবে বলা হয়। এ বিষয়ে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের উপকমিশনার মো. সাইদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, মূলত জাল-জালিয়াতি ও অপকর্ম রোধে এনবিআর অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের নিরাপত্তা জোরদারের লক্ষ্যে সিস্টেমটি ব্যবহারের ক্ষেত্রে স্টেকহোল্ডারদের কড়া নির্দেশনা দিয়েছে।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেম ব্যবহারে ব্যবহারকারীদের শৈথিল্যের বিষয়টি গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করেছে। দেখা যাচ্ছে, অনেক ব্যবহারকারী তাঁদের ইউজার আইডি, পাসওয়ার্ড এবং ওটিপি অন্যদের সঙ্গে শেয়ার করছেন, যা সিস্টেমের নিরাপত্তাকে মারাত্মক ঝুঁকির মুখে ঠেলে দিচ্ছে এবং অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার আশঙ্কা তৈরি করছে।
এ পরিস্থিতিতে এনবিআর স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে, কোনো অবস্থাতেই অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের পাসওয়ার্ড বা ওটিপি তৃতীয় পক্ষের সঙ্গে ভাগ করা যাবে না। এমন অনিয়ম শনাক্ত হলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
নিরাপত্তা নিশ্চিত ও জালিয়াতি রোধে এনবিআর ২৮ নভেম্বর কাস্টমস অটোমেশন শাখার মাধ্যমে স্টেকহোল্ডারদের জন্য কঠোর নির্দেশনা জারি করেছে। এতে সিস্টেম ব্যবহারের নিয়মাবলি আরও কঠোর করা হয়েছে এবং ব্যবহারকারীদের জন্য একাধিক বাধ্যতামূলক শর্ত আরোপ করা হয়েছে।
এ নির্দেশনাগুলো কেবল সিস্টেমের সুরক্ষা জোরদার করবে না, বরং ব্যবহারকারীদের দায়িত্বশীল আচরণ নিশ্চিত করতেও সহায়তা করবে। এনবিআরের এ পদক্ষেপ অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমকে আরও নিরাপদ ও কার্যকর ব্যবহারের পথে এগিয়ে নিয়ে যাবে।
এনবিআর জানায়, নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের পাসওয়ার্ড ব্যবস্থাপনায় নির্দিষ্ট নিয়ম অনুসরণ করতে হবে। কাস্টমস কর্মকর্তাদের (সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা থেকে তদূর্ধ্ব পর্যায়ের) আইডির পাসওয়ার্ড প্রতি ২১ দিন অন্তর স্বয়ংক্রিয়ভাবে এক্সপায়ার হবে। অংশীজনদের মধ্যে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট, শিপিং এজেন্ট, ফ্রেইট ফরোয়ার্ডার এবং চট্টগ্রাম বন্দরের মতো সংশ্লিষ্ট ব্যবহারকারীদের জন্য বরাদ্দ করা ইউজার আইডির পাসওয়ার্ড প্রতি মাসে একবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে পরিবর্তন করা হবে। এ নিয়ম পাসওয়ার্ড ব্যবস্থাপনার সুরক্ষা আরও জোরদার করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
নির্দেশনায় আরও বলা হয়, অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের পাসওয়ার্ড এবং ওটিপির রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট ইউজারের। তাই অপব্যবহারের দায়দায়িত্বও সংশ্লিষ্ট ইউজারকে বহন করতে হবে। এ ক্ষেত্রে ব্যবহারকারীদের কঠোর গোপনীয়তা ও সতর্কতা অবলম্বন করতে বলা হয়েছে।
সিস্টেমের পাসওয়ার্ড ন্যূনতম ১২ ক্যারেক্টারের হতে হবে এবং ওই পাসওয়ার্ড বর্ণসংখ্যা এবং বিশেষ চিহ্নের সমন্বয়ে গঠিত হতে হবে (যেমন: A থেকে Z. i থেকে z,0 থেকে 9 এবং বিশেষ চিহ্ন@. #. s. * ইত্যাদি)। নির্দিষ্ট সময় পর পাসওয়ার্ড এক্সপায়ার হলে সংশ্লিষ্ট ব্যবহারকারীকে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করতে হবে। পরিবর্তন করার সময় পূর্ববর্তী ব্যবহৃত ৩টি পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা যাবে না। যেসব কম্পিউটারে সিস্টেম ব্যবহৃত হয়, সেসব কম্পিউটারে সিস্টেমের অ্যাকসেস ছাড়া সব ধরনের ইন্টারনেট, অন্যান্য সফটওয়্যার সংশ্লিষ্ট নন-পোর্টেবল/পোর্টেবল ড্রাইভ/হার্ডওয়্যার ইনস্টল/ব্যবহার করা যাবে না। কাস্টমস হাউসসমূহের ফিজিক্যাল সিকিউরিটি বৃদ্ধির লক্ষ্যে শুল্কায়নকারী কর্মকর্তা এবং অংশীজনদের মধ্যে গ্লাস পার্টিশনের মাধ্যমে ক্লোজ লুপ ব্যবস্থা অতি শিগগির চালু করতে হবে।
অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের ইউজারের যে মোবাইলে ওটিপি গৃহীত হয়, ওই মোবাইলে অজানা ই-মেইল, মেসেজ, লিংক বা অজানা সফটওয়্যার ব্যবহার ক্ষেত্রে বিশেষভাবে সতর্ক থাকতে হবে। এ ছাড়া নিরাপত্তার স্বার্থে ২৯ নভেম্বর থেকে সব পর্যায়ের অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেম ব্যবহারকারীদের জন্য ফোর্স পাসওয়ার্ড রিসেট কার্যক্রম এনবিআর থেকে গ্রহণ করা হবে বলা হয়। এ বিষয়ে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের উপকমিশনার মো. সাইদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, মূলত জাল-জালিয়াতি ও অপকর্ম রোধে এনবিআর অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের নিরাপত্তা জোরদারের লক্ষ্যে সিস্টেমটি ব্যবহারের ক্ষেত্রে স্টেকহোল্ডারদের কড়া নির্দেশনা দিয়েছে।
আবু বকর ছিদ্দিক, চট্টগ্রাম

জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেম ব্যবহারে ব্যবহারকারীদের শৈথিল্যের বিষয়টি গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করেছে। দেখা যাচ্ছে, অনেক ব্যবহারকারী তাঁদের ইউজার আইডি, পাসওয়ার্ড এবং ওটিপি অন্যদের সঙ্গে শেয়ার করছেন, যা সিস্টেমের নিরাপত্তাকে মারাত্মক ঝুঁকির মুখে ঠেলে দিচ্ছে এবং অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার আশঙ্কা তৈরি করছে।
এ পরিস্থিতিতে এনবিআর স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে, কোনো অবস্থাতেই অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের পাসওয়ার্ড বা ওটিপি তৃতীয় পক্ষের সঙ্গে ভাগ করা যাবে না। এমন অনিয়ম শনাক্ত হলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
নিরাপত্তা নিশ্চিত ও জালিয়াতি রোধে এনবিআর ২৮ নভেম্বর কাস্টমস অটোমেশন শাখার মাধ্যমে স্টেকহোল্ডারদের জন্য কঠোর নির্দেশনা জারি করেছে। এতে সিস্টেম ব্যবহারের নিয়মাবলি আরও কঠোর করা হয়েছে এবং ব্যবহারকারীদের জন্য একাধিক বাধ্যতামূলক শর্ত আরোপ করা হয়েছে।
এ নির্দেশনাগুলো কেবল সিস্টেমের সুরক্ষা জোরদার করবে না, বরং ব্যবহারকারীদের দায়িত্বশীল আচরণ নিশ্চিত করতেও সহায়তা করবে। এনবিআরের এ পদক্ষেপ অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমকে আরও নিরাপদ ও কার্যকর ব্যবহারের পথে এগিয়ে নিয়ে যাবে।
এনবিআর জানায়, নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের পাসওয়ার্ড ব্যবস্থাপনায় নির্দিষ্ট নিয়ম অনুসরণ করতে হবে। কাস্টমস কর্মকর্তাদের (সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা থেকে তদূর্ধ্ব পর্যায়ের) আইডির পাসওয়ার্ড প্রতি ২১ দিন অন্তর স্বয়ংক্রিয়ভাবে এক্সপায়ার হবে। অংশীজনদের মধ্যে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট, শিপিং এজেন্ট, ফ্রেইট ফরোয়ার্ডার এবং চট্টগ্রাম বন্দরের মতো সংশ্লিষ্ট ব্যবহারকারীদের জন্য বরাদ্দ করা ইউজার আইডির পাসওয়ার্ড প্রতি মাসে একবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে পরিবর্তন করা হবে। এ নিয়ম পাসওয়ার্ড ব্যবস্থাপনার সুরক্ষা আরও জোরদার করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
নির্দেশনায় আরও বলা হয়, অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের পাসওয়ার্ড এবং ওটিপির রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট ইউজারের। তাই অপব্যবহারের দায়দায়িত্বও সংশ্লিষ্ট ইউজারকে বহন করতে হবে। এ ক্ষেত্রে ব্যবহারকারীদের কঠোর গোপনীয়তা ও সতর্কতা অবলম্বন করতে বলা হয়েছে।
সিস্টেমের পাসওয়ার্ড ন্যূনতম ১২ ক্যারেক্টারের হতে হবে এবং ওই পাসওয়ার্ড বর্ণসংখ্যা এবং বিশেষ চিহ্নের সমন্বয়ে গঠিত হতে হবে (যেমন: A থেকে Z. i থেকে z,0 থেকে 9 এবং বিশেষ চিহ্ন@. #. s. * ইত্যাদি)। নির্দিষ্ট সময় পর পাসওয়ার্ড এক্সপায়ার হলে সংশ্লিষ্ট ব্যবহারকারীকে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করতে হবে। পরিবর্তন করার সময় পূর্ববর্তী ব্যবহৃত ৩টি পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা যাবে না। যেসব কম্পিউটারে সিস্টেম ব্যবহৃত হয়, সেসব কম্পিউটারে সিস্টেমের অ্যাকসেস ছাড়া সব ধরনের ইন্টারনেট, অন্যান্য সফটওয়্যার সংশ্লিষ্ট নন-পোর্টেবল/পোর্টেবল ড্রাইভ/হার্ডওয়্যার ইনস্টল/ব্যবহার করা যাবে না। কাস্টমস হাউসসমূহের ফিজিক্যাল সিকিউরিটি বৃদ্ধির লক্ষ্যে শুল্কায়নকারী কর্মকর্তা এবং অংশীজনদের মধ্যে গ্লাস পার্টিশনের মাধ্যমে ক্লোজ লুপ ব্যবস্থা অতি শিগগির চালু করতে হবে।
অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের ইউজারের যে মোবাইলে ওটিপি গৃহীত হয়, ওই মোবাইলে অজানা ই-মেইল, মেসেজ, লিংক বা অজানা সফটওয়্যার ব্যবহার ক্ষেত্রে বিশেষভাবে সতর্ক থাকতে হবে। এ ছাড়া নিরাপত্তার স্বার্থে ২৯ নভেম্বর থেকে সব পর্যায়ের অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেম ব্যবহারকারীদের জন্য ফোর্স পাসওয়ার্ড রিসেট কার্যক্রম এনবিআর থেকে গ্রহণ করা হবে বলা হয়। এ বিষয়ে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের উপকমিশনার মো. সাইদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, মূলত জাল-জালিয়াতি ও অপকর্ম রোধে এনবিআর অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের নিরাপত্তা জোরদারের লক্ষ্যে সিস্টেমটি ব্যবহারের ক্ষেত্রে স্টেকহোল্ডারদের কড়া নির্দেশনা দিয়েছে।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেম ব্যবহারে ব্যবহারকারীদের শৈথিল্যের বিষয়টি গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করেছে। দেখা যাচ্ছে, অনেক ব্যবহারকারী তাঁদের ইউজার আইডি, পাসওয়ার্ড এবং ওটিপি অন্যদের সঙ্গে শেয়ার করছেন, যা সিস্টেমের নিরাপত্তাকে মারাত্মক ঝুঁকির মুখে ঠেলে দিচ্ছে এবং অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার আশঙ্কা তৈরি করছে।
এ পরিস্থিতিতে এনবিআর স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে, কোনো অবস্থাতেই অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের পাসওয়ার্ড বা ওটিপি তৃতীয় পক্ষের সঙ্গে ভাগ করা যাবে না। এমন অনিয়ম শনাক্ত হলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
নিরাপত্তা নিশ্চিত ও জালিয়াতি রোধে এনবিআর ২৮ নভেম্বর কাস্টমস অটোমেশন শাখার মাধ্যমে স্টেকহোল্ডারদের জন্য কঠোর নির্দেশনা জারি করেছে। এতে সিস্টেম ব্যবহারের নিয়মাবলি আরও কঠোর করা হয়েছে এবং ব্যবহারকারীদের জন্য একাধিক বাধ্যতামূলক শর্ত আরোপ করা হয়েছে।
এ নির্দেশনাগুলো কেবল সিস্টেমের সুরক্ষা জোরদার করবে না, বরং ব্যবহারকারীদের দায়িত্বশীল আচরণ নিশ্চিত করতেও সহায়তা করবে। এনবিআরের এ পদক্ষেপ অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমকে আরও নিরাপদ ও কার্যকর ব্যবহারের পথে এগিয়ে নিয়ে যাবে।
এনবিআর জানায়, নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের পাসওয়ার্ড ব্যবস্থাপনায় নির্দিষ্ট নিয়ম অনুসরণ করতে হবে। কাস্টমস কর্মকর্তাদের (সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা থেকে তদূর্ধ্ব পর্যায়ের) আইডির পাসওয়ার্ড প্রতি ২১ দিন অন্তর স্বয়ংক্রিয়ভাবে এক্সপায়ার হবে। অংশীজনদের মধ্যে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট, শিপিং এজেন্ট, ফ্রেইট ফরোয়ার্ডার এবং চট্টগ্রাম বন্দরের মতো সংশ্লিষ্ট ব্যবহারকারীদের জন্য বরাদ্দ করা ইউজার আইডির পাসওয়ার্ড প্রতি মাসে একবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে পরিবর্তন করা হবে। এ নিয়ম পাসওয়ার্ড ব্যবস্থাপনার সুরক্ষা আরও জোরদার করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
নির্দেশনায় আরও বলা হয়, অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের পাসওয়ার্ড এবং ওটিপির রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট ইউজারের। তাই অপব্যবহারের দায়দায়িত্বও সংশ্লিষ্ট ইউজারকে বহন করতে হবে। এ ক্ষেত্রে ব্যবহারকারীদের কঠোর গোপনীয়তা ও সতর্কতা অবলম্বন করতে বলা হয়েছে।
সিস্টেমের পাসওয়ার্ড ন্যূনতম ১২ ক্যারেক্টারের হতে হবে এবং ওই পাসওয়ার্ড বর্ণসংখ্যা এবং বিশেষ চিহ্নের সমন্বয়ে গঠিত হতে হবে (যেমন: A থেকে Z. i থেকে z,0 থেকে 9 এবং বিশেষ চিহ্ন@. #. s. * ইত্যাদি)। নির্দিষ্ট সময় পর পাসওয়ার্ড এক্সপায়ার হলে সংশ্লিষ্ট ব্যবহারকারীকে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করতে হবে। পরিবর্তন করার সময় পূর্ববর্তী ব্যবহৃত ৩টি পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা যাবে না। যেসব কম্পিউটারে সিস্টেম ব্যবহৃত হয়, সেসব কম্পিউটারে সিস্টেমের অ্যাকসেস ছাড়া সব ধরনের ইন্টারনেট, অন্যান্য সফটওয়্যার সংশ্লিষ্ট নন-পোর্টেবল/পোর্টেবল ড্রাইভ/হার্ডওয়্যার ইনস্টল/ব্যবহার করা যাবে না। কাস্টমস হাউসসমূহের ফিজিক্যাল সিকিউরিটি বৃদ্ধির লক্ষ্যে শুল্কায়নকারী কর্মকর্তা এবং অংশীজনদের মধ্যে গ্লাস পার্টিশনের মাধ্যমে ক্লোজ লুপ ব্যবস্থা অতি শিগগির চালু করতে হবে।
অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের ইউজারের যে মোবাইলে ওটিপি গৃহীত হয়, ওই মোবাইলে অজানা ই-মেইল, মেসেজ, লিংক বা অজানা সফটওয়্যার ব্যবহার ক্ষেত্রে বিশেষভাবে সতর্ক থাকতে হবে। এ ছাড়া নিরাপত্তার স্বার্থে ২৯ নভেম্বর থেকে সব পর্যায়ের অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেম ব্যবহারকারীদের জন্য ফোর্স পাসওয়ার্ড রিসেট কার্যক্রম এনবিআর থেকে গ্রহণ করা হবে বলা হয়। এ বিষয়ে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের উপকমিশনার মো. সাইদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, মূলত জাল-জালিয়াতি ও অপকর্ম রোধে এনবিআর অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের নিরাপত্তা জোরদারের লক্ষ্যে সিস্টেমটি ব্যবহারের ক্ষেত্রে স্টেকহোল্ডারদের কড়া নির্দেশনা দিয়েছে।

‘মথ’ ডালে হলুদ রং মিশিয়ে ‘মুগ’ ডালের নামে বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। এতে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি রয়েছে বলে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। এ বিষয়ে সতর্ক থাকার জন্য নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ গণবিজ্ঞপ্তি জারি করেছে।
৯ মিনিট আগে
ভারতের বস্ত্র খাতকে বৈশ্বিক মানদণ্ডের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে দেশটি একটি বিস্তৃত ‘ব্যয় রূপরেখা’ প্রস্তুত করছে। মূল্য প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশ, ভিয়েতনাম ও চীনের মতো প্রতিদ্বন্দ্বীদের কাছে ক্রমে অবস্থান হারাচ্ছে ভারত। এই রূপরেখায় থাকবে দুই বছরের স্বল্পমেয়াদি, পাঁচ বছরের মধ্যমেয়াদি এবং দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা।
২ ঘণ্টা আগে
বিশ্ববাজারের দাপটে দেশের ইতিহাসে সোনার দামে রেকর্ড পতন হয়েছে। টানা তিন দিনের মধ্যে সোনার দাম মোট ১৫ হাজার ১৮৭ টাকা কমল। যার ফলে ভালো মানের সোনার ভরি ২ লাখ টাকার নিচে নেমে এসেছে।
৩ ঘণ্টা আগে
মার্জিন ঋণের কারণে অসংখ্য বিনিয়োগকারী সম্পূর্ণ অর্থ হারিয়ে পথে বসেছেন। একইভাবে পুঁজিবাজারে পতনের ফলে ঋণে ক্ষতির শিকার হচ্ছেন ঋণদাতারা। এর খেসারত দিচ্ছে পুরো বাজার। ভবিষ্যতে এ ধরনের ঝুঁকি কমাতে আসছে নতুন মার্জিন ঋণনীতি। এতে ঋণের সীমা কড়াকড়ি করা হয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

‘মথ’ ডালে হলুদ রং মিশিয়ে ‘মুগ’ ডালের নামে বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। এতে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি রয়েছে বলে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। এ বিষয়ে সতর্ক থাকার জন্য নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ গণবিজ্ঞপ্তি জারি করেছে।
সম্প্রতি বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের এক পর্যবেক্ষণে বিষয়টি উঠে এসেছে।
নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ জানায়, টারট্রেইজিন (Tartrazine) রংটি ডালে ব্যবহারের অনুমোদন নেই। ওই রং খাদ্যদ্রব্যে ব্যবহার করলে বিভিন্ন স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি হবে। গত অর্থবছরে বাংলাদেশে মুগ ডালের তুলনায় মথ ডাল দ্বিগুণ পরিমাণে আমদানি হলেও বাজারে মথ নামে কোনো ডাল পাওয়া যায়নি। স্থানীয় বাজারে মুগ ডাল নামে বিক্রীত ডালের সংগৃহীত নমুনার অর্ধেকের বেশি রংমিশ্রিত পাওয়া গেছে।
নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ আরও জানায়, অননুমোদিতভাবে কোনো রং খাদ্যে ব্যবহার বা অন্তর্ভুক্তি বা এরূপ রংমিশ্রিত খাদ্য আমদানি, প্রক্রিয়াকরণ, মজুত, সরবরাহ বা বিক্রয় নিরাপদ খাদ্য আইন, ২০১৩-এর ২৭ ধারা মতে শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
সব খাদ্য ব্যবসায়ীদের রংযুক্ত ডাল আমদানি, প্রক্রিয়াকরণ, মজুত, সরবরাহ বা বিক্রয় থেকে বিরত থাকার জন্য নির্দেশনা দিয়েছে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ।
নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলেছে, সর্বসাধারণকে ‘মুগ’ ডাল ক্রয়ের সময় মুগ ডালের বিশুদ্ধতা এবং ওই ডালে রং মিশ্রিত করা হয়েছে কি না, তা নিশ্চিত হয়ে ডাল ক্রয়ের জন্য পরামর্শ দেওয়া হলো।

‘মথ’ ডালে হলুদ রং মিশিয়ে ‘মুগ’ ডালের নামে বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। এতে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি রয়েছে বলে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। এ বিষয়ে সতর্ক থাকার জন্য নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ গণবিজ্ঞপ্তি জারি করেছে।
সম্প্রতি বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের এক পর্যবেক্ষণে বিষয়টি উঠে এসেছে।
নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ জানায়, টারট্রেইজিন (Tartrazine) রংটি ডালে ব্যবহারের অনুমোদন নেই। ওই রং খাদ্যদ্রব্যে ব্যবহার করলে বিভিন্ন স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি হবে। গত অর্থবছরে বাংলাদেশে মুগ ডালের তুলনায় মথ ডাল দ্বিগুণ পরিমাণে আমদানি হলেও বাজারে মথ নামে কোনো ডাল পাওয়া যায়নি। স্থানীয় বাজারে মুগ ডাল নামে বিক্রীত ডালের সংগৃহীত নমুনার অর্ধেকের বেশি রংমিশ্রিত পাওয়া গেছে।
নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ আরও জানায়, অননুমোদিতভাবে কোনো রং খাদ্যে ব্যবহার বা অন্তর্ভুক্তি বা এরূপ রংমিশ্রিত খাদ্য আমদানি, প্রক্রিয়াকরণ, মজুত, সরবরাহ বা বিক্রয় নিরাপদ খাদ্য আইন, ২০১৩-এর ২৭ ধারা মতে শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
সব খাদ্য ব্যবসায়ীদের রংযুক্ত ডাল আমদানি, প্রক্রিয়াকরণ, মজুত, সরবরাহ বা বিক্রয় থেকে বিরত থাকার জন্য নির্দেশনা দিয়েছে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ।
নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলেছে, সর্বসাধারণকে ‘মুগ’ ডাল ক্রয়ের সময় মুগ ডালের বিশুদ্ধতা এবং ওই ডালে রং মিশ্রিত করা হয়েছে কি না, তা নিশ্চিত হয়ে ডাল ক্রয়ের জন্য পরামর্শ দেওয়া হলো।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেম ব্যবহারে ব্যবহারকারীদের শৈথিল্যের বিষয়টি গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করেছে। দেখা যাচ্ছে, অনেক ব্যবহারকারী তাঁদের ইউজার আইডি, পাসওয়ার্ড এবং ওটিপি অন্যদের সঙ্গে শেয়ার করছেন, যা সিস্টেমের নিরাপত্তাকে মারাত্মক ঝুঁকির মুখে ঠেলে দিচ্ছে এবং অনাকাঙ্ক্ষিত
০৫ ডিসেম্বর ২০২৪
ভারতের বস্ত্র খাতকে বৈশ্বিক মানদণ্ডের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে দেশটি একটি বিস্তৃত ‘ব্যয় রূপরেখা’ প্রস্তুত করছে। মূল্য প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশ, ভিয়েতনাম ও চীনের মতো প্রতিদ্বন্দ্বীদের কাছে ক্রমে অবস্থান হারাচ্ছে ভারত। এই রূপরেখায় থাকবে দুই বছরের স্বল্পমেয়াদি, পাঁচ বছরের মধ্যমেয়াদি এবং দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা।
২ ঘণ্টা আগে
বিশ্ববাজারের দাপটে দেশের ইতিহাসে সোনার দামে রেকর্ড পতন হয়েছে। টানা তিন দিনের মধ্যে সোনার দাম মোট ১৫ হাজার ১৮৭ টাকা কমল। যার ফলে ভালো মানের সোনার ভরি ২ লাখ টাকার নিচে নেমে এসেছে।
৩ ঘণ্টা আগে
মার্জিন ঋণের কারণে অসংখ্য বিনিয়োগকারী সম্পূর্ণ অর্থ হারিয়ে পথে বসেছেন। একইভাবে পুঁজিবাজারে পতনের ফলে ঋণে ক্ষতির শিকার হচ্ছেন ঋণদাতারা। এর খেসারত দিচ্ছে পুরো বাজার। ভবিষ্যতে এ ধরনের ঝুঁকি কমাতে আসছে নতুন মার্জিন ঋণনীতি। এতে ঋণের সীমা কড়াকড়ি করা হয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভারতের বস্ত্র খাতকে বৈশ্বিক মানদণ্ডের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে দেশটি একটি বিস্তৃত ‘ব্যয় রূপরেখা’ প্রস্তুত করছে। মূল্য প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশ, ভিয়েতনাম ও চীনের মতো প্রতিদ্বন্দ্বীদের কাছে ক্রমে অবস্থান হারাচ্ছে ভারত। এই রূপরেখায় থাকবে দুই বছরের স্বল্পমেয়াদি, পাঁচ বছরের মধ্যমেয়াদি এবং দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা। যেখানে কাঁচামাল, নীতি-অনুবর্তিতা ও কর কাঠামোসহ উৎপাদন খরচের বিভিন্ন উপাদান বিশ্লেষণ করা হবে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইকোনমিক টাইমসের খবরে বলা হয়েছে, ব্যয়বহুল কাঁচামালের পাশাপাশি ভারতের বস্ত্র খাতকে প্রতিদ্বন্দ্বীদের তুলনায় আরও ক্ষতিগ্রস্ত করছে উচ্চ পরিবহন ব্যয় ও জ্বালানির খরচ। এক সরকারি কর্মকর্তার ভাষায়, ‘লক্ষ্য হলো বৈশ্বিক প্রতিদ্বন্দ্বীদের সঙ্গে ভারতের ব্যয় কাঠামোর তুলনামূলক বিশ্লেষণ করা এবং উৎপাদন ও রপ্তানি খরচ কমানোর পাশাপাশি উৎপাদন প্রক্রিয়ায় অপচয় হ্রাসের উদ্যোগ নেওয়া।’
ভারত ২০৩০ সালের মধ্যে বস্ত্র রপ্তানি ১০০ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত করতে চায়, যা বর্তমানে প্রায় ৪০ বিলিয়ন ডলারের কাছাকাছি। বাংলাদেশ ও ভিয়েতনামের শ্রম উৎপাদনশীলতা তুলনামূলকভাবে বেশি। তাদের শ্রম আইনও বেশি নমনীয়। তা ছাড়া, উন্নত বিশ্বের অনেক অঞ্চল থেকে তারা শুল্কমুক্ত কাঁচামাল সংগ্রহ করতে পারে এবং ইউরোপীয় বাজারে বাণিজ্য সুবিধাও পায়। ভিয়েতনাম আবার চীনা বাজারে শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকারের সুবিধাও ভোগ করে। অন্যদিকে, বাংলাদেশের শ্রমিকদের মজুরি ভারতের তুলনায় অনেক কম, যা তাদের প্রতিযোগিতামূলক সুবিধা দিয়েছে।
ভারতীয় বস্ত্র শিল্প খাতের অভ্যন্তরীণ সূত্র জানিয়েছে, ভারতের প্রতিদ্বন্দ্বী দেশগুলোর শ্রম উৎপাদনশীলতা ভারতের তুলনায় ২০ থেকে ৪০ শতাংশ বেশি। এই প্রেক্ষাপটে ভারতের বস্ত্র মন্ত্রণালয় তন্তু, কাপড়, প্রযুক্তিনির্ভর বস্ত্র, টেকসই উপাদান ও ডিজিটাল ট্রেসিংয়ের ক্ষেত্রে গবেষণা ও উদ্ভাবন জোরদার করার পরিকল্পনাও হাতে নিয়েছে।
এ ছাড়া, বৈশ্বিক বাজারের জন্য ব্র্যান্ডিং ও ডিজাইনে উদ্ভাবন সংযুক্ত করার উপায় খুঁজতে এবং নবীন বস্ত্র-স্টার্টআপ ও ডিজাইন হাউসগুলোর বিকাশে সহায়তা করতে একটি বিশেষ কমিটি গঠন করা হয়েছে। ওই কর্মকর্তা জানান, ‘শিল্প সংগঠন, ব্যাংক, ইনোভেশন ল্যাব, স্টার্টআপ ও আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে ব্যাপক পরামর্শ প্রক্রিয়া চালানো হবে।’
২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথমার্ধে ভারতের বস্ত্র ও পোশাক রপ্তানি আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ০.৩৯ শতাংশ বেড়েছে। ভারতের চেম্বার অব কমার্সের টেক্সটাইল বিষয়ক জাতীয় বিশেষজ্ঞ কমিটির চেয়ারম্যান সঞ্জয় জৈন বলেন, ‘কোয়ালিটি কন্ট্রোল অর্ডার বাতিল, শ্রম আইনের সংস্কার এবং ইউরোপের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি খরচ কমাতে বড় ভূমিকা রাখতে পারে।’
২০২৪-২৫ অর্থবছরের অর্থনৈতিক সমীক্ষায় বলা হয়েছে, বৈশ্বিকভাবে টেকসই উৎস থেকে পণ্য সংগ্রহের প্রবণতা বাড়ার কারণে আগামী বছরগুলোতে ভারতের বস্ত্রশিল্পের খরচ আরও বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে।

ভারতের বস্ত্র খাতকে বৈশ্বিক মানদণ্ডের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে দেশটি একটি বিস্তৃত ‘ব্যয় রূপরেখা’ প্রস্তুত করছে। মূল্য প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশ, ভিয়েতনাম ও চীনের মতো প্রতিদ্বন্দ্বীদের কাছে ক্রমে অবস্থান হারাচ্ছে ভারত। এই রূপরেখায় থাকবে দুই বছরের স্বল্পমেয়াদি, পাঁচ বছরের মধ্যমেয়াদি এবং দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা। যেখানে কাঁচামাল, নীতি-অনুবর্তিতা ও কর কাঠামোসহ উৎপাদন খরচের বিভিন্ন উপাদান বিশ্লেষণ করা হবে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইকোনমিক টাইমসের খবরে বলা হয়েছে, ব্যয়বহুল কাঁচামালের পাশাপাশি ভারতের বস্ত্র খাতকে প্রতিদ্বন্দ্বীদের তুলনায় আরও ক্ষতিগ্রস্ত করছে উচ্চ পরিবহন ব্যয় ও জ্বালানির খরচ। এক সরকারি কর্মকর্তার ভাষায়, ‘লক্ষ্য হলো বৈশ্বিক প্রতিদ্বন্দ্বীদের সঙ্গে ভারতের ব্যয় কাঠামোর তুলনামূলক বিশ্লেষণ করা এবং উৎপাদন ও রপ্তানি খরচ কমানোর পাশাপাশি উৎপাদন প্রক্রিয়ায় অপচয় হ্রাসের উদ্যোগ নেওয়া।’
ভারত ২০৩০ সালের মধ্যে বস্ত্র রপ্তানি ১০০ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত করতে চায়, যা বর্তমানে প্রায় ৪০ বিলিয়ন ডলারের কাছাকাছি। বাংলাদেশ ও ভিয়েতনামের শ্রম উৎপাদনশীলতা তুলনামূলকভাবে বেশি। তাদের শ্রম আইনও বেশি নমনীয়। তা ছাড়া, উন্নত বিশ্বের অনেক অঞ্চল থেকে তারা শুল্কমুক্ত কাঁচামাল সংগ্রহ করতে পারে এবং ইউরোপীয় বাজারে বাণিজ্য সুবিধাও পায়। ভিয়েতনাম আবার চীনা বাজারে শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকারের সুবিধাও ভোগ করে। অন্যদিকে, বাংলাদেশের শ্রমিকদের মজুরি ভারতের তুলনায় অনেক কম, যা তাদের প্রতিযোগিতামূলক সুবিধা দিয়েছে।
ভারতীয় বস্ত্র শিল্প খাতের অভ্যন্তরীণ সূত্র জানিয়েছে, ভারতের প্রতিদ্বন্দ্বী দেশগুলোর শ্রম উৎপাদনশীলতা ভারতের তুলনায় ২০ থেকে ৪০ শতাংশ বেশি। এই প্রেক্ষাপটে ভারতের বস্ত্র মন্ত্রণালয় তন্তু, কাপড়, প্রযুক্তিনির্ভর বস্ত্র, টেকসই উপাদান ও ডিজিটাল ট্রেসিংয়ের ক্ষেত্রে গবেষণা ও উদ্ভাবন জোরদার করার পরিকল্পনাও হাতে নিয়েছে।
এ ছাড়া, বৈশ্বিক বাজারের জন্য ব্র্যান্ডিং ও ডিজাইনে উদ্ভাবন সংযুক্ত করার উপায় খুঁজতে এবং নবীন বস্ত্র-স্টার্টআপ ও ডিজাইন হাউসগুলোর বিকাশে সহায়তা করতে একটি বিশেষ কমিটি গঠন করা হয়েছে। ওই কর্মকর্তা জানান, ‘শিল্প সংগঠন, ব্যাংক, ইনোভেশন ল্যাব, স্টার্টআপ ও আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে ব্যাপক পরামর্শ প্রক্রিয়া চালানো হবে।’
২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথমার্ধে ভারতের বস্ত্র ও পোশাক রপ্তানি আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ০.৩৯ শতাংশ বেড়েছে। ভারতের চেম্বার অব কমার্সের টেক্সটাইল বিষয়ক জাতীয় বিশেষজ্ঞ কমিটির চেয়ারম্যান সঞ্জয় জৈন বলেন, ‘কোয়ালিটি কন্ট্রোল অর্ডার বাতিল, শ্রম আইনের সংস্কার এবং ইউরোপের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি খরচ কমাতে বড় ভূমিকা রাখতে পারে।’
২০২৪-২৫ অর্থবছরের অর্থনৈতিক সমীক্ষায় বলা হয়েছে, বৈশ্বিকভাবে টেকসই উৎস থেকে পণ্য সংগ্রহের প্রবণতা বাড়ার কারণে আগামী বছরগুলোতে ভারতের বস্ত্রশিল্পের খরচ আরও বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেম ব্যবহারে ব্যবহারকারীদের শৈথিল্যের বিষয়টি গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করেছে। দেখা যাচ্ছে, অনেক ব্যবহারকারী তাঁদের ইউজার আইডি, পাসওয়ার্ড এবং ওটিপি অন্যদের সঙ্গে শেয়ার করছেন, যা সিস্টেমের নিরাপত্তাকে মারাত্মক ঝুঁকির মুখে ঠেলে দিচ্ছে এবং অনাকাঙ্ক্ষিত
০৫ ডিসেম্বর ২০২৪
‘মথ’ ডালে হলুদ রং মিশিয়ে ‘মুগ’ ডালের নামে বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। এতে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি রয়েছে বলে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। এ বিষয়ে সতর্ক থাকার জন্য নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ গণবিজ্ঞপ্তি জারি করেছে।
৯ মিনিট আগে
বিশ্ববাজারের দাপটে দেশের ইতিহাসে সোনার দামে রেকর্ড পতন হয়েছে। টানা তিন দিনের মধ্যে সোনার দাম মোট ১৫ হাজার ১৮৭ টাকা কমল। যার ফলে ভালো মানের সোনার ভরি ২ লাখ টাকার নিচে নেমে এসেছে।
৩ ঘণ্টা আগে
মার্জিন ঋণের কারণে অসংখ্য বিনিয়োগকারী সম্পূর্ণ অর্থ হারিয়ে পথে বসেছেন। একইভাবে পুঁজিবাজারে পতনের ফলে ঋণে ক্ষতির শিকার হচ্ছেন ঋণদাতারা। এর খেসারত দিচ্ছে পুরো বাজার। ভবিষ্যতে এ ধরনের ঝুঁকি কমাতে আসছে নতুন মার্জিন ঋণনীতি। এতে ঋণের সীমা কড়াকড়ি করা হয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বিশ্ববাজারের দাপটে দেশের ইতিহাসে সোনার দামে রেকর্ড পতন হয়েছে। টানা তিন দিনের মধ্যে সোনার দাম মোট ১৫ হাজার ১৮৭ টাকা কমল। যার ফলে ভালো মানের সোনার ভরি ২ লাখ টাকার নিচে নেমে এসেছে। জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস) গতকাল মঙ্গলবার রাতে এক বিবৃতিতে এই বিশাল দরপতনের ঘোষণা দিয়েছে। নতুন দাম আজ বুধবার থেকে কার্যকর হবে বলে জানানো হয়েছে।
বাজুসের সর্বশেষ সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম একলাফে ১০ হাজার ৪৭৪ টাকা কমানো হয়েছে। ফলে আজ থেকে ভালো মানের এই সোনার দাম কমে দাঁড়াচ্ছে ১ লাখ ৯৩ হাজার ৮০৯ টাকা।
জুয়েলার্স সমিতি জানিয়েছে, আন্তর্জাতিক বাজারে তেজাবি সোনা বা পিওর গোল্ডের দাম কমে যাওয়ার কারণেই স্থানীয় বাজারে এই সমন্বয় করা হয়েছে। বর্তমানে আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতি আউন্স সোনার দাম ৪ হাজার ডলারের নিচে নেমে এসেছে।
গত কয়েক দিনে সোনার দাম কমানোর ঘটনা ছিল নজিরবিহীন। এই নিয়ে চার দফায় সোনার দাম কমল, যেখানে মোট হ্রাসের পরিমাণ ২৩ হাজার ৫৭৩ টাকা প্রতি ভরিতে।
সর্বশেষ মঙ্গলবার রাতে প্রতি ভরিতে কমানো হলো ১০ হাজার ৪৭৪ টাকা, এর আগের দিন প্রতি ভরিতে কমানো হয় ৩ হাজার ৬৭৪ টাকা। এ ছাড়া ২৭ অক্টোবর কমানো হয়েছিল ১ হাজার ৩৯ টাকা এবং ২৪ অক্টোবর প্রথম দফায় বড় দরপতন ঘটে, কমানো হয় ৮ হাজার ৩৮৬ টাকা।
আজ বুধবার থেকে কার্যকর হওয়া নতুন দাম অনুযায়ী, বিভিন্ন মানের সোনার ভরিপ্রতি মূল্য নিম্নরূপ:

সোনার দামে বড়সড় ধস নামলেও রুপার দাম অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে।


বিশ্ববাজারের দাপটে দেশের ইতিহাসে সোনার দামে রেকর্ড পতন হয়েছে। টানা তিন দিনের মধ্যে সোনার দাম মোট ১৫ হাজার ১৮৭ টাকা কমল। যার ফলে ভালো মানের সোনার ভরি ২ লাখ টাকার নিচে নেমে এসেছে। জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস) গতকাল মঙ্গলবার রাতে এক বিবৃতিতে এই বিশাল দরপতনের ঘোষণা দিয়েছে। নতুন দাম আজ বুধবার থেকে কার্যকর হবে বলে জানানো হয়েছে।
বাজুসের সর্বশেষ সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম একলাফে ১০ হাজার ৪৭৪ টাকা কমানো হয়েছে। ফলে আজ থেকে ভালো মানের এই সোনার দাম কমে দাঁড়াচ্ছে ১ লাখ ৯৩ হাজার ৮০৯ টাকা।
জুয়েলার্স সমিতি জানিয়েছে, আন্তর্জাতিক বাজারে তেজাবি সোনা বা পিওর গোল্ডের দাম কমে যাওয়ার কারণেই স্থানীয় বাজারে এই সমন্বয় করা হয়েছে। বর্তমানে আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতি আউন্স সোনার দাম ৪ হাজার ডলারের নিচে নেমে এসেছে।
গত কয়েক দিনে সোনার দাম কমানোর ঘটনা ছিল নজিরবিহীন। এই নিয়ে চার দফায় সোনার দাম কমল, যেখানে মোট হ্রাসের পরিমাণ ২৩ হাজার ৫৭৩ টাকা প্রতি ভরিতে।
সর্বশেষ মঙ্গলবার রাতে প্রতি ভরিতে কমানো হলো ১০ হাজার ৪৭৪ টাকা, এর আগের দিন প্রতি ভরিতে কমানো হয় ৩ হাজার ৬৭৪ টাকা। এ ছাড়া ২৭ অক্টোবর কমানো হয়েছিল ১ হাজার ৩৯ টাকা এবং ২৪ অক্টোবর প্রথম দফায় বড় দরপতন ঘটে, কমানো হয় ৮ হাজার ৩৮৬ টাকা।
আজ বুধবার থেকে কার্যকর হওয়া নতুন দাম অনুযায়ী, বিভিন্ন মানের সোনার ভরিপ্রতি মূল্য নিম্নরূপ:

সোনার দামে বড়সড় ধস নামলেও রুপার দাম অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে।


জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেম ব্যবহারে ব্যবহারকারীদের শৈথিল্যের বিষয়টি গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করেছে। দেখা যাচ্ছে, অনেক ব্যবহারকারী তাঁদের ইউজার আইডি, পাসওয়ার্ড এবং ওটিপি অন্যদের সঙ্গে শেয়ার করছেন, যা সিস্টেমের নিরাপত্তাকে মারাত্মক ঝুঁকির মুখে ঠেলে দিচ্ছে এবং অনাকাঙ্ক্ষিত
০৫ ডিসেম্বর ২০২৪
‘মথ’ ডালে হলুদ রং মিশিয়ে ‘মুগ’ ডালের নামে বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। এতে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি রয়েছে বলে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। এ বিষয়ে সতর্ক থাকার জন্য নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ গণবিজ্ঞপ্তি জারি করেছে।
৯ মিনিট আগে
ভারতের বস্ত্র খাতকে বৈশ্বিক মানদণ্ডের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে দেশটি একটি বিস্তৃত ‘ব্যয় রূপরেখা’ প্রস্তুত করছে। মূল্য প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশ, ভিয়েতনাম ও চীনের মতো প্রতিদ্বন্দ্বীদের কাছে ক্রমে অবস্থান হারাচ্ছে ভারত। এই রূপরেখায় থাকবে দুই বছরের স্বল্পমেয়াদি, পাঁচ বছরের মধ্যমেয়াদি এবং দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা।
২ ঘণ্টা আগে
মার্জিন ঋণের কারণে অসংখ্য বিনিয়োগকারী সম্পূর্ণ অর্থ হারিয়ে পথে বসেছেন। একইভাবে পুঁজিবাজারে পতনের ফলে ঋণে ক্ষতির শিকার হচ্ছেন ঋণদাতারা। এর খেসারত দিচ্ছে পুরো বাজার। ভবিষ্যতে এ ধরনের ঝুঁকি কমাতে আসছে নতুন মার্জিন ঋণনীতি। এতে ঋণের সীমা কড়াকড়ি করা হয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগেআসাদুজ্জামান নূর, ঢাকা

মার্জিন ঋণের কারণে অসংখ্য বিনিয়োগকারী সম্পূর্ণ অর্থ হারিয়ে পথে বসেছেন। একইভাবে পুঁজিবাজারে পতনের ফলে ঋণে ক্ষতির শিকার হচ্ছেন ঋণদাতারা। এর খেসারত দিচ্ছে পুরো বাজার। ভবিষ্যতে এ ধরনের ঝুঁকি কমাতে আসছে নতুন মার্জিন ঋণনীতি। এতে ঋণের সীমা কড়াকড়ি করা হয়েছে। দুর্বল বা ক্ষতিগ্রস্ত কোম্পানিতে ঋণ বিনিয়োগের সুযোগ বন্ধ করা হয়েছে। পাশাপাশি রয়েছে মার্জিন কল ও বাধ্যতামূলক বিক্রির (ফোর্সড সেল) নতুন নির্দেশনা।
নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) এসব বিধান রেখে ‘মার্জিন বিধিমালা, ২০২৫’-এর খসড়া অনুমোদন দিয়েছে। এ প্রসঙ্গে কমিশনার মো. সাইফুদ্দিন আজকের পত্রিকাকে জানান, নতুন নিয়মের লক্ষ্য—বিনিয়োগকারী ও ঋণদাতাকে নেগেটিভ ইকুইটির ফাঁদ থেকে রক্ষা করা। এ বিধান কার্যকর হলে বাজারে স্থিতিশীলতা ফিরে আসবে এবং ঝুঁকি নিয়ন্ত্রণে আসবে। শিগগিরই এটি গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে।
কেন প্রয়োজন ছিল নতুন আইন
দুই দশক ধরে বাজারে নিয়মের ফাঁকফোকর ও অতিরিক্ত ঋণ ব্যবহারের কারণে বহু প্রতিষ্ঠান ও বিনিয়োগকারী বিপুল ক্ষতির মুখে পড়েছেন। ২০০৭ থেকে ২০১২ সালে অতিরিক্ত ঋণনির্ভর বিনিয়োগের ফলে ২০১০ সালের ধস ভয়াবহ ক্ষতিতে রূপ নেয়। অনেক প্রতিষ্ঠান বাধ্যতামূলক মার্জিন কল না দেওয়ায় নেগেটিভ ইকুইটি জমে, যার পরিমাণ প্রায় ১৫-২০ হাজার কোটি টাকা। বিনিয়োগকারীদের মোট ক্ষতির পরিমাণ আনুমানিক ৫০-৭০ হাজার কোটি টাকা।
কমিশনার সাইফুদ্দিন বলেন, বিশেষ করে মধ্যবিত্ত বিনিয়োগকারীরা প্রথমবারের মতো বিনিয়োগ করে তাঁদের সঞ্চয় হারিয়েছেন। এ ক্ষতির স্মৃতি পুঁজিবাজারে এক প্রজন্মের মধ্যে গভীর অবিশ্বাস সৃষ্টি করেছে।
নতুন নিয়মে কী বদল
মার্জিনযোগ্য শেয়ারের সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে। শুধু ‘এ’ ক্যাটাগরির শেয়ার নয়, এবার ‘বি’ ক্যাটাগরির শেয়ারেও মার্জিন ঋণ দেওয়া যাবে। তবে কোম্পানিটির বছরে অন্তত ৫ শতাংশ লভ্যাংশ দিতে হবে। সামান্য ফ্রি ফ্লোট শেয়ার থাকা কোম্পানি (৫০ কোটি টাকার কম) মার্জিন ঋণ পাবে না।
নতুন আইনে দ্রুত সতর্কতা ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। আগের নিয়মে মূলধন ৫০ শতাংশ কমলে মার্জিন কল, ৭৫ শতাংশ কমলে বাধ্যতামূলক বিক্রি হতো; নতুন নিয়মে ২৫ শতাংশ কমলেই মার্জিন কল, ৫০ শতাংশ কমলেই ফোর্সড সেল হবে। এতে বিনিয়োগকারীরা আগেভাগে সতর্ক হয়ে ক্ষতি সীমিত রাখতে পারবেন।
ঋণের সীমা ও ঝুঁকি নিয়ন্ত্রণে বলা হয়েছে, কোনো ঋণদাতা তাঁর নিট সম্পদের তিন গুণের বেশি ঋণ দিতে পারবেন না। একক কোম্পানিকে সর্বোচ্চ ১০ কোটি টাকা বা নিট সম্পদের ১৫ শতাংশের মধ্যে যেটি কম, সে পরিমাণ ঋণ দেওয়া যাবে। প্রতি তিন মাসে মার্জিন অ্যাকাউন্টের পর্যালোচনা বাধ্যতামূলক।
বর্তমানে ১৭৭টি বাজার মধ্যস্থতাকারী প্রতিষ্ঠানে প্রায় ১৫ হাজার কোটি টাকার নেগেটিভ ইকুইটি রয়েছে। বিএসইসি জানিয়েছে, প্রতিষ্ঠানগুলোকে পরিচালনা পর্ষদের অনুমোদন নিয়ে ক্ষতি মেটানোর পরিকল্পনা দিতে হবে; সময়মতো পদক্ষেপ না হলে কমিশন ব্যবস্থা নেবে।
নতুন নিয়মে ঋণ প্রদানের আগে খাতের পারফরম্যান্স বিবেচনা বাধ্যতামূলক, যাতে বিনিয়োগকারী নিরাপদ থাকেন এবং প্রতিষ্ঠান অতিরিক্ত ঝুঁকিতে না পড়ে।
বিএসইসি কমিশনার সাইফুদ্দিন জানিয়েছেন, এ বিধান কার্যকর হলে বিনিয়োগকারীরা অন্তত ৫০ শতাংশ অর্থ ফেরত পাবেন।
অর্থনীতিবিদ হেলাল আহমেদ জনি মনে করেন, নতুন নীতিমালা কার্যকর হলে শেয়ারবাজারে দীর্ঘমেয়াদি স্থিতিশীলতা ফিরে আসবে।
তবে বাংলাদেশ ক্যাপিটাল মার্কেট ইনভেস্টর অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মানিক সতর্ক করে বলেছেন, খসড়া মার্জিন নিয়মে কিছু ফাঁকি রয়েছে। বড় বিনিয়োগকারীরা শেয়ার বিক্রি করে বাজার থেকে সরে যেতে পারেন।

মার্জিন ঋণের কারণে অসংখ্য বিনিয়োগকারী সম্পূর্ণ অর্থ হারিয়ে পথে বসেছেন। একইভাবে পুঁজিবাজারে পতনের ফলে ঋণে ক্ষতির শিকার হচ্ছেন ঋণদাতারা। এর খেসারত দিচ্ছে পুরো বাজার। ভবিষ্যতে এ ধরনের ঝুঁকি কমাতে আসছে নতুন মার্জিন ঋণনীতি। এতে ঋণের সীমা কড়াকড়ি করা হয়েছে। দুর্বল বা ক্ষতিগ্রস্ত কোম্পানিতে ঋণ বিনিয়োগের সুযোগ বন্ধ করা হয়েছে। পাশাপাশি রয়েছে মার্জিন কল ও বাধ্যতামূলক বিক্রির (ফোর্সড সেল) নতুন নির্দেশনা।
নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) এসব বিধান রেখে ‘মার্জিন বিধিমালা, ২০২৫’-এর খসড়া অনুমোদন দিয়েছে। এ প্রসঙ্গে কমিশনার মো. সাইফুদ্দিন আজকের পত্রিকাকে জানান, নতুন নিয়মের লক্ষ্য—বিনিয়োগকারী ও ঋণদাতাকে নেগেটিভ ইকুইটির ফাঁদ থেকে রক্ষা করা। এ বিধান কার্যকর হলে বাজারে স্থিতিশীলতা ফিরে আসবে এবং ঝুঁকি নিয়ন্ত্রণে আসবে। শিগগিরই এটি গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে।
কেন প্রয়োজন ছিল নতুন আইন
দুই দশক ধরে বাজারে নিয়মের ফাঁকফোকর ও অতিরিক্ত ঋণ ব্যবহারের কারণে বহু প্রতিষ্ঠান ও বিনিয়োগকারী বিপুল ক্ষতির মুখে পড়েছেন। ২০০৭ থেকে ২০১২ সালে অতিরিক্ত ঋণনির্ভর বিনিয়োগের ফলে ২০১০ সালের ধস ভয়াবহ ক্ষতিতে রূপ নেয়। অনেক প্রতিষ্ঠান বাধ্যতামূলক মার্জিন কল না দেওয়ায় নেগেটিভ ইকুইটি জমে, যার পরিমাণ প্রায় ১৫-২০ হাজার কোটি টাকা। বিনিয়োগকারীদের মোট ক্ষতির পরিমাণ আনুমানিক ৫০-৭০ হাজার কোটি টাকা।
কমিশনার সাইফুদ্দিন বলেন, বিশেষ করে মধ্যবিত্ত বিনিয়োগকারীরা প্রথমবারের মতো বিনিয়োগ করে তাঁদের সঞ্চয় হারিয়েছেন। এ ক্ষতির স্মৃতি পুঁজিবাজারে এক প্রজন্মের মধ্যে গভীর অবিশ্বাস সৃষ্টি করেছে।
নতুন নিয়মে কী বদল
মার্জিনযোগ্য শেয়ারের সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে। শুধু ‘এ’ ক্যাটাগরির শেয়ার নয়, এবার ‘বি’ ক্যাটাগরির শেয়ারেও মার্জিন ঋণ দেওয়া যাবে। তবে কোম্পানিটির বছরে অন্তত ৫ শতাংশ লভ্যাংশ দিতে হবে। সামান্য ফ্রি ফ্লোট শেয়ার থাকা কোম্পানি (৫০ কোটি টাকার কম) মার্জিন ঋণ পাবে না।
নতুন আইনে দ্রুত সতর্কতা ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। আগের নিয়মে মূলধন ৫০ শতাংশ কমলে মার্জিন কল, ৭৫ শতাংশ কমলে বাধ্যতামূলক বিক্রি হতো; নতুন নিয়মে ২৫ শতাংশ কমলেই মার্জিন কল, ৫০ শতাংশ কমলেই ফোর্সড সেল হবে। এতে বিনিয়োগকারীরা আগেভাগে সতর্ক হয়ে ক্ষতি সীমিত রাখতে পারবেন।
ঋণের সীমা ও ঝুঁকি নিয়ন্ত্রণে বলা হয়েছে, কোনো ঋণদাতা তাঁর নিট সম্পদের তিন গুণের বেশি ঋণ দিতে পারবেন না। একক কোম্পানিকে সর্বোচ্চ ১০ কোটি টাকা বা নিট সম্পদের ১৫ শতাংশের মধ্যে যেটি কম, সে পরিমাণ ঋণ দেওয়া যাবে। প্রতি তিন মাসে মার্জিন অ্যাকাউন্টের পর্যালোচনা বাধ্যতামূলক।
বর্তমানে ১৭৭টি বাজার মধ্যস্থতাকারী প্রতিষ্ঠানে প্রায় ১৫ হাজার কোটি টাকার নেগেটিভ ইকুইটি রয়েছে। বিএসইসি জানিয়েছে, প্রতিষ্ঠানগুলোকে পরিচালনা পর্ষদের অনুমোদন নিয়ে ক্ষতি মেটানোর পরিকল্পনা দিতে হবে; সময়মতো পদক্ষেপ না হলে কমিশন ব্যবস্থা নেবে।
নতুন নিয়মে ঋণ প্রদানের আগে খাতের পারফরম্যান্স বিবেচনা বাধ্যতামূলক, যাতে বিনিয়োগকারী নিরাপদ থাকেন এবং প্রতিষ্ঠান অতিরিক্ত ঝুঁকিতে না পড়ে।
বিএসইসি কমিশনার সাইফুদ্দিন জানিয়েছেন, এ বিধান কার্যকর হলে বিনিয়োগকারীরা অন্তত ৫০ শতাংশ অর্থ ফেরত পাবেন।
অর্থনীতিবিদ হেলাল আহমেদ জনি মনে করেন, নতুন নীতিমালা কার্যকর হলে শেয়ারবাজারে দীর্ঘমেয়াদি স্থিতিশীলতা ফিরে আসবে।
তবে বাংলাদেশ ক্যাপিটাল মার্কেট ইনভেস্টর অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মানিক সতর্ক করে বলেছেন, খসড়া মার্জিন নিয়মে কিছু ফাঁকি রয়েছে। বড় বিনিয়োগকারীরা শেয়ার বিক্রি করে বাজার থেকে সরে যেতে পারেন।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেম ব্যবহারে ব্যবহারকারীদের শৈথিল্যের বিষয়টি গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করেছে। দেখা যাচ্ছে, অনেক ব্যবহারকারী তাঁদের ইউজার আইডি, পাসওয়ার্ড এবং ওটিপি অন্যদের সঙ্গে শেয়ার করছেন, যা সিস্টেমের নিরাপত্তাকে মারাত্মক ঝুঁকির মুখে ঠেলে দিচ্ছে এবং অনাকাঙ্ক্ষিত
০৫ ডিসেম্বর ২০২৪
‘মথ’ ডালে হলুদ রং মিশিয়ে ‘মুগ’ ডালের নামে বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। এতে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি রয়েছে বলে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। এ বিষয়ে সতর্ক থাকার জন্য নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ গণবিজ্ঞপ্তি জারি করেছে।
৯ মিনিট আগে
ভারতের বস্ত্র খাতকে বৈশ্বিক মানদণ্ডের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে দেশটি একটি বিস্তৃত ‘ব্যয় রূপরেখা’ প্রস্তুত করছে। মূল্য প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশ, ভিয়েতনাম ও চীনের মতো প্রতিদ্বন্দ্বীদের কাছে ক্রমে অবস্থান হারাচ্ছে ভারত। এই রূপরেখায় থাকবে দুই বছরের স্বল্পমেয়াদি, পাঁচ বছরের মধ্যমেয়াদি এবং দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা।
২ ঘণ্টা আগে
বিশ্ববাজারের দাপটে দেশের ইতিহাসে সোনার দামে রেকর্ড পতন হয়েছে। টানা তিন দিনের মধ্যে সোনার দাম মোট ১৫ হাজার ১৮৭ টাকা কমল। যার ফলে ভালো মানের সোনার ভরি ২ লাখ টাকার নিচে নেমে এসেছে।
৩ ঘণ্টা আগে