অনলাইন ডেস্ক
ব্যক্তিশ্রেণির করদাতাদের জন্য একটি পরিবর্তন এসেছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে প্রতিষ্ঠিত জাতীয় পর্যায়ের প্রতিষ্ঠানগুলোয় বিনিয়োগ, দান বা অনুদানের ওপর কর রেয়াতের যে সুবিধা এত দিন ছিল, তা আর থাকছে না।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) সম্প্রতি এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছে এবং ৯ জানুয়ারি এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপনও জারি করেছে।
আজ রোববার আয়কর বিভাগের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
সরকারের এই পদক্ষেপ করব্যবস্থার সামগ্রিক কাঠামোয় পরিবর্তন আনার অংশ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে, আয়কর আইনের ষষ্ঠ তফসিলের ৩ নম্বর অংশের অনুচ্ছেদ ২-এর দফা ১৫ বাতিল করা হয়েছে। আগে যেখানে বলা ছিল, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মরণে প্রতিষ্ঠিত জাতীয় পর্যায়ের কোনো প্রতিষ্ঠানে দান করা অর্থ কর রেয়াতের আওতায় আসবে, এখন সেই সুবিধা আর প্রযোজ্য নয়।
জানা যায়, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের সাড়ে ১৫ বছরের শাসনামলে বঙ্গবন্ধুর নামে জাতীয় পর্যায়ে অনেক প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এই প্রতিষ্ঠানগুলোয় ব্যক্তিশ্রেণির করদাতারা দান বা অনুদান করলে আয়কর রেয়াতের বিশেষ সুবিধা পেতেন।
২০২৩ সালের আয়কর আইনের ৭৬ ও ৭৮ ধারার অধীনে করদাতাদের এই বিশেষ সুবিধা দেওয়া হতো। একই সঙ্গে এই ধারাগুলোর মাধ্যমে শুধু বঙ্গবন্ধু নয়, মোট ২০টি নির্ধারিত খাতে বিনিয়োগ বা দান করলেও করদাতারা তাঁদের করের পরিমাণ কমিয়ে আনার সুযোগ পেতেন।
গত ১৬ অক্টোবর তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম সাংবাদিকদের জানান, অন্তর্বর্তী সরকার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ‘জাতির পিতা’ হিসেবে স্বীকৃতি দেয় না। সেদিনই ঐতিহাসিক ৭ মার্চ ও ১৫ আগস্টের জাতীয় শোক দিবসসহ আটটি জাতীয় দিবস বাতিল করে একটি পরিপত্র জারি করা হয়।
এরপর, ১১ নভেম্বর উপদেষ্টা মাহফুজ আলম জানান, বঙ্গভবনের দরবার হল থেকে বঙ্গবন্ধুর ছবি সরিয়ে ফেলা হয়েছে।
ব্যক্তিশ্রেণির করদাতাদের জন্য একটি পরিবর্তন এসেছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে প্রতিষ্ঠিত জাতীয় পর্যায়ের প্রতিষ্ঠানগুলোয় বিনিয়োগ, দান বা অনুদানের ওপর কর রেয়াতের যে সুবিধা এত দিন ছিল, তা আর থাকছে না।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) সম্প্রতি এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছে এবং ৯ জানুয়ারি এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপনও জারি করেছে।
আজ রোববার আয়কর বিভাগের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
সরকারের এই পদক্ষেপ করব্যবস্থার সামগ্রিক কাঠামোয় পরিবর্তন আনার অংশ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে, আয়কর আইনের ষষ্ঠ তফসিলের ৩ নম্বর অংশের অনুচ্ছেদ ২-এর দফা ১৫ বাতিল করা হয়েছে। আগে যেখানে বলা ছিল, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মরণে প্রতিষ্ঠিত জাতীয় পর্যায়ের কোনো প্রতিষ্ঠানে দান করা অর্থ কর রেয়াতের আওতায় আসবে, এখন সেই সুবিধা আর প্রযোজ্য নয়।
জানা যায়, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের সাড়ে ১৫ বছরের শাসনামলে বঙ্গবন্ধুর নামে জাতীয় পর্যায়ে অনেক প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এই প্রতিষ্ঠানগুলোয় ব্যক্তিশ্রেণির করদাতারা দান বা অনুদান করলে আয়কর রেয়াতের বিশেষ সুবিধা পেতেন।
২০২৩ সালের আয়কর আইনের ৭৬ ও ৭৮ ধারার অধীনে করদাতাদের এই বিশেষ সুবিধা দেওয়া হতো। একই সঙ্গে এই ধারাগুলোর মাধ্যমে শুধু বঙ্গবন্ধু নয়, মোট ২০টি নির্ধারিত খাতে বিনিয়োগ বা দান করলেও করদাতারা তাঁদের করের পরিমাণ কমিয়ে আনার সুযোগ পেতেন।
গত ১৬ অক্টোবর তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম সাংবাদিকদের জানান, অন্তর্বর্তী সরকার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ‘জাতির পিতা’ হিসেবে স্বীকৃতি দেয় না। সেদিনই ঐতিহাসিক ৭ মার্চ ও ১৫ আগস্টের জাতীয় শোক দিবসসহ আটটি জাতীয় দিবস বাতিল করে একটি পরিপত্র জারি করা হয়।
এরপর, ১১ নভেম্বর উপদেষ্টা মাহফুজ আলম জানান, বঙ্গভবনের দরবার হল থেকে বঙ্গবন্ধুর ছবি সরিয়ে ফেলা হয়েছে।
মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক পিএলসির সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠান এমটিবি ক্যাপিটাল লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে যোগদান করেছেন সুমিত পোদ্দার। রোববার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ১৪ প্রকল্প অনুমোদন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। প্রকল্পগুলোর ব্যয় ধরা হয়েছে ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ৩ হাজার ১ কোটি ৩৪ লাখ টাকা, প্রকল্প ঋণ ১৬ হাজার ৭১৯ কোটি ৭৩ লাখ টাকা এবং সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ৪ হাজার ৪২৬ কোটি ১৭ লাখ
৫ ঘণ্টা আগেদেশের আমদানি সরবরাহ স্বাভাবিক রাখার লক্ষ্যে অসংগতিপূর্ণ বা ত্রুটিপূর্ণ আমদানি বিলের বিপরীতে নির্ধারিত পণ্যের বিল পরিশোধ করতে নির্দেশনা জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। তবে অনুমোদিত ডিলার (এডি) ব্যাংকগুলোর ত্রুটিপূর্ণ আমদানি বিল গ্রহণে সংশ্লিষ্ট আমদানি পণ্যে কোনোরূপ পরিবর্তন করার সুযোগ থাকবে না। আর অসংগতি
৬ ঘণ্টা আগেমাত্র ১ মাস ১৯ দিনে ৫০০ কোটি ডলার বা ৫ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা। গত মার্চ মাসে তাঁরা ৩২৯ কোটি ডলার বা ৩ দশমিক ২৯ বিলিয়ন ডলার পাঠিয়েছেন। আর চলতি মাস এপ্রিলের প্রথম ১৯ দিনেই এসেছে ১৭১ কোটি ৮৭ লাখ ২০ হাজার ডলারের রেমিট্যান্স। বাংলাদেশি মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১২২ টাকা হিসাবে)
৬ ঘণ্টা আগে