আজকের পত্রিকা ডেস্ক

চলতি বছরের শুরু থেকে বিশ্বজুড়ে আলোচনার কেন্দ্রে রয়েছে এক অদ্ভুত দর্শনের ছোট পুতুল—লাবুবু। সোশ্যাল মিডিয়ায় এটি যেমন ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে, তেমনি প্রথম সারির তারকাদের হাতেও বারবার দেখা যাচ্ছে এই লোমশ খেলনাটি। আর এই লাবুবুই পপ মার্টের আকাশছোঁয়া সাফল্যের চাবিকাঠি। চীনা এই খেলনা প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, ২০২৫ সালের প্রথম ছয় মাসে তাদের লাভ অন্তত ৩৫০ শতাংশ বেড়ে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
চীনের বেইজিংভিত্তিক কোম্পানিটি বলেছে, এ সময়ে তাদের আয় তিন গুণেরও বেশি বেড়েছে। বিশ্বের নানা প্রান্তে লাবুবুর চাহিদা ও ব্র্যান্ড পরিচিতির দ্রুত বিস্তার ও খরচ নিয়ন্ত্রণের ফলে তাদের মুনাফায় এমন বিশাল উল্লম্ফন এসেছে।
পপ মার্টের বর্তমান শেয়ারমূল্য ৪ হাজার কোটি ডলারের বেশি। ২০২০ সালে হংকং স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত হওয়ার পর থেকে গত এক বছরে কোম্পানিটির বাজারমূল্য প্রায় ৬০০ শতাংশ বেড়েছে।
লাবুবু কী
প্রথম দেখায় খেলনা মনে হলেও এটি মূলত হাতব্যাগের সঙ্গে ঝোলানো একটি ফ্যাশন অনুষঙ্গ। ইংরেজিতে যেটাকে বলে ‘ব্যাগ চার্মস’। লাবুবু ‘দ্য মনস্টারস’ নামে কাল্পনিক চরিত্রগুচ্ছের অংশ। পুতুলটি তৈরি করেছেন হংকংয়ের শিল্পী ও লেখক কাসিং লাং। পুতুলটি চীনা খেলনা নির্মাতা প্রতিষ্ঠান পপ মার্ট বাজারে আনে ২০১৯ সালে। ২০১৫ সালে একটি শিশুতোষ বইয়ে প্রথম দেখা মেলে লাবুবুর। পরে ২০১৯ সালে চীনা টয় কোম্পানি ‘পপ মার্ট’ এই চরিত্রগুলোর ছোট ছোট পুতুল তৈরি করে বাজারে ছাড়ে। এর মূল অনুপ্রেরণা ছিল নর্ডিক লোককাহিনি।
পুতুলটির শরীর লোমশ, মুখে ধারালো দাঁতের সারি, আর চোখে-মুখে একধরনের রহস্য রয়েছে।
লাবুবু সম্পর্কে এর নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, চরিত্রটি মনের দিক থেকে খুবই দয়ালু এবং সব সময় অন্যদের সাহায্য করতে চায়, তবে অনেক সময় চেষ্টার পরিণতি উল্টো হয়ে যায়।
পুতুলটির জনপ্রিয়তার কারণ
লাবুবু মূলত ‘ব্লাইন্ড বক্স’ আকারে বিক্রি হয়, অর্থাৎ ক্রেতারা জানেন না তাঁরা কোন ডিজাইনের পুতুলটি পেতে চলেছেন। এই অনিশ্চয়তা ও আকর্ষণীয় ডিজাইনের কারণে লাবুবু দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। এর আনবক্সিং ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে ব্যাপকভাবে। ফ্যাশন জগতের তারকারা, বিশেষ করে, ব্ল্যাকপিংকের লিসা, কিম কার্দাশিয়ান, রিহানা প্রমুখ লাবুবু হাতে ছবি তোলায় পুতুলটি সামাজিক মাধ্যমে ট্রেন্ডে পরিণত হয়।
তবে লাবুবুর জনপ্রিয়তার পাশাপাশি তৈরি হয়েছে কিছু বিতর্কও। কেউ কেউ একে বলছেন অপদেবতার আদলে তৈরি, আবার কেউ দাবি করছেন এটি অভিশপ্ত। এমনকি এর ভয়াবহ চেহারাকে ঘিরে ছড়িয়েছে নানা গুজব ও গল্প।
সংগ্রহকারীদের কাছে লাবুবু এখন একটি শিল্প বা রেয়ার আইটেমের (দুর্লভ) মতো, যার দাম প্রায়শই মূল দামের কয়েক গুণ হয়ে যায়। চাহিদা এতটাই বেড়েছে যে বাজারে নকল ‘লাফুফু’ পুতুল ছড়িয়ে পড়েছে, যা রোধে চীনা কর্তৃপক্ষ এরই মধ্যে কয়েক হাজার অনুলিপি পণ্য জব্দ করেছে। চীনা কর্তৃপক্ষ ইতিমধ্যে জুন মাসেই ৪৬ হাজারটির বেশি নকল লাবুবু বাজেয়াপ্ত করেছে।
পপ মার্ট মূলত ‘ব্লাইন্ড বক্স’ পদ্ধতিতে খেলনা বিক্রি করে, যেখানে প্যাকেটের ভেতরের খেলনাটি না দেখেই গ্রাহককে কিনতে হয়। যদিও এই বিপণন কৌশল নিয়ে সমালোচনা রয়েছে—অনেকে একে জুয়ার মতো আচরণে উৎসাহ দেওয়া বলে মনে করেন।
২০১৯ সালে বাজারে আসার পর থেকেই লাবুবু পপ মার্টের সাফল্যের প্রধান চালিকাশক্তিতে পরিণত হয়েছে। ২ হাজারেরও বেশি দোকান ও ভেন্ডিং মেশিনে এই পণ্য বিক্রি হচ্ছে।
বিশেষ করে, যুক্তরাষ্ট্রে লাবুবুর চাহিদা আকাশচুম্বী। এম সায়েন্স নামের এক ইকুইটি গবেষণা প্রতিষ্ঠান জানিয়েছে, ২০২৪ সালের জুন মাসে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে লাবুবুর বিক্রি আগের বছরের তুলনায় ৫ হাজার শতাংশ বেড়ে গেছে।
কোকা-কোলা ও জনপ্রিয় মাঙ্গা সিরিজ ‘ওয়ান পিস’-এর সঙ্গে পপ মার্টের অংশীদারত্বও লাবুবুর গ্রহণযোগ্যতা বাড়াতে ভূমিকা রেখেছে।
২০২৪ সালে চীনের বাইরের বাজার থেকে পপ মার্টের মোট আয়ের প্রায় ৪০ শতাংশ এসেছে। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে কোম্পানিটির প্রায় ৪০টি দোকান রয়েছে, যেখানে চীনে এই সংখ্যা ৪০০-এর বেশি।
বাজারে চাহিদা এতটাই বেড়েছে যে, অনেক দোকান লাবুবু বিক্রি সাময়িকভাবে বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছে। ১০ ডলারে বিক্রি হওয়া খেলনা পুতুল কখনো কখনো কয়েক শ ডলারে পুনরায় বিক্রি করা হচ্ছে। এমনকি জুন মাসে বেইজিংয়ে একটি মানুষের মতো সাইজের লাবুবু ১ লাখ ৫০ হাজার ডলারে নিলামে বিক্রি হয়েছে।
এম সায়েন্সের জ্যেষ্ঠ বিশ্লেষক ভিনসি ঝাং বিবিসিকে বলেন, ‘অন্যান্য খেলনা কোম্পানির এমন দ্রুত উত্থান বা বাজারের প্রতিক্রিয়া আমি দেখিনি।’
তিনি আরও বলেন, বিশেষ করে, যুক্তরাষ্ট্রে কোম্পানিটির প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনা বিশাল।
তথ্যসূত্র: বিবিসি

চলতি বছরের শুরু থেকে বিশ্বজুড়ে আলোচনার কেন্দ্রে রয়েছে এক অদ্ভুত দর্শনের ছোট পুতুল—লাবুবু। সোশ্যাল মিডিয়ায় এটি যেমন ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে, তেমনি প্রথম সারির তারকাদের হাতেও বারবার দেখা যাচ্ছে এই লোমশ খেলনাটি। আর এই লাবুবুই পপ মার্টের আকাশছোঁয়া সাফল্যের চাবিকাঠি। চীনা এই খেলনা প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, ২০২৫ সালের প্রথম ছয় মাসে তাদের লাভ অন্তত ৩৫০ শতাংশ বেড়ে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
চীনের বেইজিংভিত্তিক কোম্পানিটি বলেছে, এ সময়ে তাদের আয় তিন গুণেরও বেশি বেড়েছে। বিশ্বের নানা প্রান্তে লাবুবুর চাহিদা ও ব্র্যান্ড পরিচিতির দ্রুত বিস্তার ও খরচ নিয়ন্ত্রণের ফলে তাদের মুনাফায় এমন বিশাল উল্লম্ফন এসেছে।
পপ মার্টের বর্তমান শেয়ারমূল্য ৪ হাজার কোটি ডলারের বেশি। ২০২০ সালে হংকং স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত হওয়ার পর থেকে গত এক বছরে কোম্পানিটির বাজারমূল্য প্রায় ৬০০ শতাংশ বেড়েছে।
লাবুবু কী
প্রথম দেখায় খেলনা মনে হলেও এটি মূলত হাতব্যাগের সঙ্গে ঝোলানো একটি ফ্যাশন অনুষঙ্গ। ইংরেজিতে যেটাকে বলে ‘ব্যাগ চার্মস’। লাবুবু ‘দ্য মনস্টারস’ নামে কাল্পনিক চরিত্রগুচ্ছের অংশ। পুতুলটি তৈরি করেছেন হংকংয়ের শিল্পী ও লেখক কাসিং লাং। পুতুলটি চীনা খেলনা নির্মাতা প্রতিষ্ঠান পপ মার্ট বাজারে আনে ২০১৯ সালে। ২০১৫ সালে একটি শিশুতোষ বইয়ে প্রথম দেখা মেলে লাবুবুর। পরে ২০১৯ সালে চীনা টয় কোম্পানি ‘পপ মার্ট’ এই চরিত্রগুলোর ছোট ছোট পুতুল তৈরি করে বাজারে ছাড়ে। এর মূল অনুপ্রেরণা ছিল নর্ডিক লোককাহিনি।
পুতুলটির শরীর লোমশ, মুখে ধারালো দাঁতের সারি, আর চোখে-মুখে একধরনের রহস্য রয়েছে।
লাবুবু সম্পর্কে এর নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, চরিত্রটি মনের দিক থেকে খুবই দয়ালু এবং সব সময় অন্যদের সাহায্য করতে চায়, তবে অনেক সময় চেষ্টার পরিণতি উল্টো হয়ে যায়।
পুতুলটির জনপ্রিয়তার কারণ
লাবুবু মূলত ‘ব্লাইন্ড বক্স’ আকারে বিক্রি হয়, অর্থাৎ ক্রেতারা জানেন না তাঁরা কোন ডিজাইনের পুতুলটি পেতে চলেছেন। এই অনিশ্চয়তা ও আকর্ষণীয় ডিজাইনের কারণে লাবুবু দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। এর আনবক্সিং ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে ব্যাপকভাবে। ফ্যাশন জগতের তারকারা, বিশেষ করে, ব্ল্যাকপিংকের লিসা, কিম কার্দাশিয়ান, রিহানা প্রমুখ লাবুবু হাতে ছবি তোলায় পুতুলটি সামাজিক মাধ্যমে ট্রেন্ডে পরিণত হয়।
তবে লাবুবুর জনপ্রিয়তার পাশাপাশি তৈরি হয়েছে কিছু বিতর্কও। কেউ কেউ একে বলছেন অপদেবতার আদলে তৈরি, আবার কেউ দাবি করছেন এটি অভিশপ্ত। এমনকি এর ভয়াবহ চেহারাকে ঘিরে ছড়িয়েছে নানা গুজব ও গল্প।
সংগ্রহকারীদের কাছে লাবুবু এখন একটি শিল্প বা রেয়ার আইটেমের (দুর্লভ) মতো, যার দাম প্রায়শই মূল দামের কয়েক গুণ হয়ে যায়। চাহিদা এতটাই বেড়েছে যে বাজারে নকল ‘লাফুফু’ পুতুল ছড়িয়ে পড়েছে, যা রোধে চীনা কর্তৃপক্ষ এরই মধ্যে কয়েক হাজার অনুলিপি পণ্য জব্দ করেছে। চীনা কর্তৃপক্ষ ইতিমধ্যে জুন মাসেই ৪৬ হাজারটির বেশি নকল লাবুবু বাজেয়াপ্ত করেছে।
পপ মার্ট মূলত ‘ব্লাইন্ড বক্স’ পদ্ধতিতে খেলনা বিক্রি করে, যেখানে প্যাকেটের ভেতরের খেলনাটি না দেখেই গ্রাহককে কিনতে হয়। যদিও এই বিপণন কৌশল নিয়ে সমালোচনা রয়েছে—অনেকে একে জুয়ার মতো আচরণে উৎসাহ দেওয়া বলে মনে করেন।
২০১৯ সালে বাজারে আসার পর থেকেই লাবুবু পপ মার্টের সাফল্যের প্রধান চালিকাশক্তিতে পরিণত হয়েছে। ২ হাজারেরও বেশি দোকান ও ভেন্ডিং মেশিনে এই পণ্য বিক্রি হচ্ছে।
বিশেষ করে, যুক্তরাষ্ট্রে লাবুবুর চাহিদা আকাশচুম্বী। এম সায়েন্স নামের এক ইকুইটি গবেষণা প্রতিষ্ঠান জানিয়েছে, ২০২৪ সালের জুন মাসে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে লাবুবুর বিক্রি আগের বছরের তুলনায় ৫ হাজার শতাংশ বেড়ে গেছে।
কোকা-কোলা ও জনপ্রিয় মাঙ্গা সিরিজ ‘ওয়ান পিস’-এর সঙ্গে পপ মার্টের অংশীদারত্বও লাবুবুর গ্রহণযোগ্যতা বাড়াতে ভূমিকা রেখেছে।
২০২৪ সালে চীনের বাইরের বাজার থেকে পপ মার্টের মোট আয়ের প্রায় ৪০ শতাংশ এসেছে। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে কোম্পানিটির প্রায় ৪০টি দোকান রয়েছে, যেখানে চীনে এই সংখ্যা ৪০০-এর বেশি।
বাজারে চাহিদা এতটাই বেড়েছে যে, অনেক দোকান লাবুবু বিক্রি সাময়িকভাবে বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছে। ১০ ডলারে বিক্রি হওয়া খেলনা পুতুল কখনো কখনো কয়েক শ ডলারে পুনরায় বিক্রি করা হচ্ছে। এমনকি জুন মাসে বেইজিংয়ে একটি মানুষের মতো সাইজের লাবুবু ১ লাখ ৫০ হাজার ডলারে নিলামে বিক্রি হয়েছে।
এম সায়েন্সের জ্যেষ্ঠ বিশ্লেষক ভিনসি ঝাং বিবিসিকে বলেন, ‘অন্যান্য খেলনা কোম্পানির এমন দ্রুত উত্থান বা বাজারের প্রতিক্রিয়া আমি দেখিনি।’
তিনি আরও বলেন, বিশেষ করে, যুক্তরাষ্ট্রে কোম্পানিটির প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনা বিশাল।
তথ্যসূত্র: বিবিসি
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

চলতি বছরের শুরু থেকে বিশ্বজুড়ে আলোচনার কেন্দ্রে রয়েছে এক অদ্ভুত দর্শনের ছোট পুতুল—লাবুবু। সোশ্যাল মিডিয়ায় এটি যেমন ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে, তেমনি প্রথম সারির তারকাদের হাতেও বারবার দেখা যাচ্ছে এই লোমশ খেলনাটি। আর এই লাবুবুই পপ মার্টের আকাশছোঁয়া সাফল্যের চাবিকাঠি। চীনা এই খেলনা প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, ২০২৫ সালের প্রথম ছয় মাসে তাদের লাভ অন্তত ৩৫০ শতাংশ বেড়ে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
চীনের বেইজিংভিত্তিক কোম্পানিটি বলেছে, এ সময়ে তাদের আয় তিন গুণেরও বেশি বেড়েছে। বিশ্বের নানা প্রান্তে লাবুবুর চাহিদা ও ব্র্যান্ড পরিচিতির দ্রুত বিস্তার ও খরচ নিয়ন্ত্রণের ফলে তাদের মুনাফায় এমন বিশাল উল্লম্ফন এসেছে।
পপ মার্টের বর্তমান শেয়ারমূল্য ৪ হাজার কোটি ডলারের বেশি। ২০২০ সালে হংকং স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত হওয়ার পর থেকে গত এক বছরে কোম্পানিটির বাজারমূল্য প্রায় ৬০০ শতাংশ বেড়েছে।
লাবুবু কী
প্রথম দেখায় খেলনা মনে হলেও এটি মূলত হাতব্যাগের সঙ্গে ঝোলানো একটি ফ্যাশন অনুষঙ্গ। ইংরেজিতে যেটাকে বলে ‘ব্যাগ চার্মস’। লাবুবু ‘দ্য মনস্টারস’ নামে কাল্পনিক চরিত্রগুচ্ছের অংশ। পুতুলটি তৈরি করেছেন হংকংয়ের শিল্পী ও লেখক কাসিং লাং। পুতুলটি চীনা খেলনা নির্মাতা প্রতিষ্ঠান পপ মার্ট বাজারে আনে ২০১৯ সালে। ২০১৫ সালে একটি শিশুতোষ বইয়ে প্রথম দেখা মেলে লাবুবুর। পরে ২০১৯ সালে চীনা টয় কোম্পানি ‘পপ মার্ট’ এই চরিত্রগুলোর ছোট ছোট পুতুল তৈরি করে বাজারে ছাড়ে। এর মূল অনুপ্রেরণা ছিল নর্ডিক লোককাহিনি।
পুতুলটির শরীর লোমশ, মুখে ধারালো দাঁতের সারি, আর চোখে-মুখে একধরনের রহস্য রয়েছে।
লাবুবু সম্পর্কে এর নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, চরিত্রটি মনের দিক থেকে খুবই দয়ালু এবং সব সময় অন্যদের সাহায্য করতে চায়, তবে অনেক সময় চেষ্টার পরিণতি উল্টো হয়ে যায়।
পুতুলটির জনপ্রিয়তার কারণ
লাবুবু মূলত ‘ব্লাইন্ড বক্স’ আকারে বিক্রি হয়, অর্থাৎ ক্রেতারা জানেন না তাঁরা কোন ডিজাইনের পুতুলটি পেতে চলেছেন। এই অনিশ্চয়তা ও আকর্ষণীয় ডিজাইনের কারণে লাবুবু দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। এর আনবক্সিং ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে ব্যাপকভাবে। ফ্যাশন জগতের তারকারা, বিশেষ করে, ব্ল্যাকপিংকের লিসা, কিম কার্দাশিয়ান, রিহানা প্রমুখ লাবুবু হাতে ছবি তোলায় পুতুলটি সামাজিক মাধ্যমে ট্রেন্ডে পরিণত হয়।
তবে লাবুবুর জনপ্রিয়তার পাশাপাশি তৈরি হয়েছে কিছু বিতর্কও। কেউ কেউ একে বলছেন অপদেবতার আদলে তৈরি, আবার কেউ দাবি করছেন এটি অভিশপ্ত। এমনকি এর ভয়াবহ চেহারাকে ঘিরে ছড়িয়েছে নানা গুজব ও গল্প।
সংগ্রহকারীদের কাছে লাবুবু এখন একটি শিল্প বা রেয়ার আইটেমের (দুর্লভ) মতো, যার দাম প্রায়শই মূল দামের কয়েক গুণ হয়ে যায়। চাহিদা এতটাই বেড়েছে যে বাজারে নকল ‘লাফুফু’ পুতুল ছড়িয়ে পড়েছে, যা রোধে চীনা কর্তৃপক্ষ এরই মধ্যে কয়েক হাজার অনুলিপি পণ্য জব্দ করেছে। চীনা কর্তৃপক্ষ ইতিমধ্যে জুন মাসেই ৪৬ হাজারটির বেশি নকল লাবুবু বাজেয়াপ্ত করেছে।
পপ মার্ট মূলত ‘ব্লাইন্ড বক্স’ পদ্ধতিতে খেলনা বিক্রি করে, যেখানে প্যাকেটের ভেতরের খেলনাটি না দেখেই গ্রাহককে কিনতে হয়। যদিও এই বিপণন কৌশল নিয়ে সমালোচনা রয়েছে—অনেকে একে জুয়ার মতো আচরণে উৎসাহ দেওয়া বলে মনে করেন।
২০১৯ সালে বাজারে আসার পর থেকেই লাবুবু পপ মার্টের সাফল্যের প্রধান চালিকাশক্তিতে পরিণত হয়েছে। ২ হাজারেরও বেশি দোকান ও ভেন্ডিং মেশিনে এই পণ্য বিক্রি হচ্ছে।
বিশেষ করে, যুক্তরাষ্ট্রে লাবুবুর চাহিদা আকাশচুম্বী। এম সায়েন্স নামের এক ইকুইটি গবেষণা প্রতিষ্ঠান জানিয়েছে, ২০২৪ সালের জুন মাসে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে লাবুবুর বিক্রি আগের বছরের তুলনায় ৫ হাজার শতাংশ বেড়ে গেছে।
কোকা-কোলা ও জনপ্রিয় মাঙ্গা সিরিজ ‘ওয়ান পিস’-এর সঙ্গে পপ মার্টের অংশীদারত্বও লাবুবুর গ্রহণযোগ্যতা বাড়াতে ভূমিকা রেখেছে।
২০২৪ সালে চীনের বাইরের বাজার থেকে পপ মার্টের মোট আয়ের প্রায় ৪০ শতাংশ এসেছে। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে কোম্পানিটির প্রায় ৪০টি দোকান রয়েছে, যেখানে চীনে এই সংখ্যা ৪০০-এর বেশি।
বাজারে চাহিদা এতটাই বেড়েছে যে, অনেক দোকান লাবুবু বিক্রি সাময়িকভাবে বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছে। ১০ ডলারে বিক্রি হওয়া খেলনা পুতুল কখনো কখনো কয়েক শ ডলারে পুনরায় বিক্রি করা হচ্ছে। এমনকি জুন মাসে বেইজিংয়ে একটি মানুষের মতো সাইজের লাবুবু ১ লাখ ৫০ হাজার ডলারে নিলামে বিক্রি হয়েছে।
এম সায়েন্সের জ্যেষ্ঠ বিশ্লেষক ভিনসি ঝাং বিবিসিকে বলেন, ‘অন্যান্য খেলনা কোম্পানির এমন দ্রুত উত্থান বা বাজারের প্রতিক্রিয়া আমি দেখিনি।’
তিনি আরও বলেন, বিশেষ করে, যুক্তরাষ্ট্রে কোম্পানিটির প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনা বিশাল।
তথ্যসূত্র: বিবিসি

চলতি বছরের শুরু থেকে বিশ্বজুড়ে আলোচনার কেন্দ্রে রয়েছে এক অদ্ভুত দর্শনের ছোট পুতুল—লাবুবু। সোশ্যাল মিডিয়ায় এটি যেমন ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে, তেমনি প্রথম সারির তারকাদের হাতেও বারবার দেখা যাচ্ছে এই লোমশ খেলনাটি। আর এই লাবুবুই পপ মার্টের আকাশছোঁয়া সাফল্যের চাবিকাঠি। চীনা এই খেলনা প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, ২০২৫ সালের প্রথম ছয় মাসে তাদের লাভ অন্তত ৩৫০ শতাংশ বেড়ে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
চীনের বেইজিংভিত্তিক কোম্পানিটি বলেছে, এ সময়ে তাদের আয় তিন গুণেরও বেশি বেড়েছে। বিশ্বের নানা প্রান্তে লাবুবুর চাহিদা ও ব্র্যান্ড পরিচিতির দ্রুত বিস্তার ও খরচ নিয়ন্ত্রণের ফলে তাদের মুনাফায় এমন বিশাল উল্লম্ফন এসেছে।
পপ মার্টের বর্তমান শেয়ারমূল্য ৪ হাজার কোটি ডলারের বেশি। ২০২০ সালে হংকং স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত হওয়ার পর থেকে গত এক বছরে কোম্পানিটির বাজারমূল্য প্রায় ৬০০ শতাংশ বেড়েছে।
লাবুবু কী
প্রথম দেখায় খেলনা মনে হলেও এটি মূলত হাতব্যাগের সঙ্গে ঝোলানো একটি ফ্যাশন অনুষঙ্গ। ইংরেজিতে যেটাকে বলে ‘ব্যাগ চার্মস’। লাবুবু ‘দ্য মনস্টারস’ নামে কাল্পনিক চরিত্রগুচ্ছের অংশ। পুতুলটি তৈরি করেছেন হংকংয়ের শিল্পী ও লেখক কাসিং লাং। পুতুলটি চীনা খেলনা নির্মাতা প্রতিষ্ঠান পপ মার্ট বাজারে আনে ২০১৯ সালে। ২০১৫ সালে একটি শিশুতোষ বইয়ে প্রথম দেখা মেলে লাবুবুর। পরে ২০১৯ সালে চীনা টয় কোম্পানি ‘পপ মার্ট’ এই চরিত্রগুলোর ছোট ছোট পুতুল তৈরি করে বাজারে ছাড়ে। এর মূল অনুপ্রেরণা ছিল নর্ডিক লোককাহিনি।
পুতুলটির শরীর লোমশ, মুখে ধারালো দাঁতের সারি, আর চোখে-মুখে একধরনের রহস্য রয়েছে।
লাবুবু সম্পর্কে এর নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, চরিত্রটি মনের দিক থেকে খুবই দয়ালু এবং সব সময় অন্যদের সাহায্য করতে চায়, তবে অনেক সময় চেষ্টার পরিণতি উল্টো হয়ে যায়।
পুতুলটির জনপ্রিয়তার কারণ
লাবুবু মূলত ‘ব্লাইন্ড বক্স’ আকারে বিক্রি হয়, অর্থাৎ ক্রেতারা জানেন না তাঁরা কোন ডিজাইনের পুতুলটি পেতে চলেছেন। এই অনিশ্চয়তা ও আকর্ষণীয় ডিজাইনের কারণে লাবুবু দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। এর আনবক্সিং ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে ব্যাপকভাবে। ফ্যাশন জগতের তারকারা, বিশেষ করে, ব্ল্যাকপিংকের লিসা, কিম কার্দাশিয়ান, রিহানা প্রমুখ লাবুবু হাতে ছবি তোলায় পুতুলটি সামাজিক মাধ্যমে ট্রেন্ডে পরিণত হয়।
তবে লাবুবুর জনপ্রিয়তার পাশাপাশি তৈরি হয়েছে কিছু বিতর্কও। কেউ কেউ একে বলছেন অপদেবতার আদলে তৈরি, আবার কেউ দাবি করছেন এটি অভিশপ্ত। এমনকি এর ভয়াবহ চেহারাকে ঘিরে ছড়িয়েছে নানা গুজব ও গল্প।
সংগ্রহকারীদের কাছে লাবুবু এখন একটি শিল্প বা রেয়ার আইটেমের (দুর্লভ) মতো, যার দাম প্রায়শই মূল দামের কয়েক গুণ হয়ে যায়। চাহিদা এতটাই বেড়েছে যে বাজারে নকল ‘লাফুফু’ পুতুল ছড়িয়ে পড়েছে, যা রোধে চীনা কর্তৃপক্ষ এরই মধ্যে কয়েক হাজার অনুলিপি পণ্য জব্দ করেছে। চীনা কর্তৃপক্ষ ইতিমধ্যে জুন মাসেই ৪৬ হাজারটির বেশি নকল লাবুবু বাজেয়াপ্ত করেছে।
পপ মার্ট মূলত ‘ব্লাইন্ড বক্স’ পদ্ধতিতে খেলনা বিক্রি করে, যেখানে প্যাকেটের ভেতরের খেলনাটি না দেখেই গ্রাহককে কিনতে হয়। যদিও এই বিপণন কৌশল নিয়ে সমালোচনা রয়েছে—অনেকে একে জুয়ার মতো আচরণে উৎসাহ দেওয়া বলে মনে করেন।
২০১৯ সালে বাজারে আসার পর থেকেই লাবুবু পপ মার্টের সাফল্যের প্রধান চালিকাশক্তিতে পরিণত হয়েছে। ২ হাজারেরও বেশি দোকান ও ভেন্ডিং মেশিনে এই পণ্য বিক্রি হচ্ছে।
বিশেষ করে, যুক্তরাষ্ট্রে লাবুবুর চাহিদা আকাশচুম্বী। এম সায়েন্স নামের এক ইকুইটি গবেষণা প্রতিষ্ঠান জানিয়েছে, ২০২৪ সালের জুন মাসে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে লাবুবুর বিক্রি আগের বছরের তুলনায় ৫ হাজার শতাংশ বেড়ে গেছে।
কোকা-কোলা ও জনপ্রিয় মাঙ্গা সিরিজ ‘ওয়ান পিস’-এর সঙ্গে পপ মার্টের অংশীদারত্বও লাবুবুর গ্রহণযোগ্যতা বাড়াতে ভূমিকা রেখেছে।
২০২৪ সালে চীনের বাইরের বাজার থেকে পপ মার্টের মোট আয়ের প্রায় ৪০ শতাংশ এসেছে। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে কোম্পানিটির প্রায় ৪০টি দোকান রয়েছে, যেখানে চীনে এই সংখ্যা ৪০০-এর বেশি।
বাজারে চাহিদা এতটাই বেড়েছে যে, অনেক দোকান লাবুবু বিক্রি সাময়িকভাবে বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছে। ১০ ডলারে বিক্রি হওয়া খেলনা পুতুল কখনো কখনো কয়েক শ ডলারে পুনরায় বিক্রি করা হচ্ছে। এমনকি জুন মাসে বেইজিংয়ে একটি মানুষের মতো সাইজের লাবুবু ১ লাখ ৫০ হাজার ডলারে নিলামে বিক্রি হয়েছে।
এম সায়েন্সের জ্যেষ্ঠ বিশ্লেষক ভিনসি ঝাং বিবিসিকে বলেন, ‘অন্যান্য খেলনা কোম্পানির এমন দ্রুত উত্থান বা বাজারের প্রতিক্রিয়া আমি দেখিনি।’
তিনি আরও বলেন, বিশেষ করে, যুক্তরাষ্ট্রে কোম্পানিটির প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনা বিশাল।
তথ্যসূত্র: বিবিসি

এবারের মেলায় অংশগ্রহণকারী ১০টি প্রতিষ্ঠানকে শ্রেষ্ঠ স্টলের স্বীকৃতি দেওয়া হয়। এ ছাড়া ছয় উদ্যোক্তা ও প্রতিষ্ঠানকে ‘জাতীয় এসএমই উদ্যোক্তা পুরস্কার–২০২৫’ বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। বিজয়ীদের প্রত্যেকের হাতে ক্রেস্ট, সনদ ও চেক তুলে দেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগে
চিঠিতে বলা হয়, দেশের চাহিদার বড় অংশ আমদানি করা তাজা ফলের মাধ্যমে পূরণ হয়। গত কয়েক বছরে ডলারের মূল্য, শুল্ক বৃদ্ধিসহ নানা কারণে আমদানি করা ফলের দাম বেড়ে যায়। বর্তমানে আপেল, কমলা, মেস্তারিন, আঙুর ও নাশপাতি আমদানিতে মোট শুল্ক রয়েছে ১২১ দশমিক ৭৮ শতাংশ।
২ ঘণ্টা আগে
নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রাজনীতিবিদেরা আরও সহিংসতা বা হামলার শিকার হবেন কি না এবং নির্বাচন কমিশন ও বর্তমান সরকার তাঁদের জন্য একটি সুষ্ঠু ও নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত করতে পারবে কি না এ নিয়ে বড় প্রশ্ন তৈরি হয়েছে বলে মনে করেন সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশিষ্ট ফেলো দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য।
৮ ঘণ্টা আগে
ইলেকট্রনিকস পণ্য ক্রয়ে গ্রাহকদের বিশেষ সুবিধা দিতে দেশব্যাপী চলছে ওয়ালটনের ডিজিটাল ক্যাম্পেইন। ক্যাম্পেইনের ২৩তম সিজনে ওয়ালটন ফ্রিজ, এসি, টিভি, ওয়াশিং মেশিন বা বিএলডিসি ফ্যান কিনে গ্রাহকেরা পাচ্ছেন সর্বাধুনিক প্রযুক্তির সাইড বাই সাইড ফ্রিজসহ বিভিন্ন ধরনের পণ্য ফ্রি ও নিশ্চিত উপহার।
৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আট দিনব্যাপী ১২তম জাতীয় এসএমই পণ্য মেলায় ১৫ কোটি টাকার পণ্য বিক্রি করেছেন উদ্যোক্তারা। পণ্য বিক্রির পাশাপাশি ১৬ কোটি টাকার পণ্যের অর্ডার পেয়েছেন।
এসএমই ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলনকেন্দ্রে অনুষ্ঠিত মেলার সমাপনী অনুষ্ঠানে এ তথ্য জানানো হয়। আজ রোববার আয়োজিত সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিল্প মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. ওবায়দুর রহমান।
এসএমই ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন মো. মুসফিকুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের চেয়ারম্যান সায়েমা শাহীন সুলতানা, বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নুজহাত ইয়াসমিন ও ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স বাংলাদেশের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ রুমী এ আলী। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন এসএমই ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আনোয়ার হোসেন চৌধুরী।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, এর আগে ১১টি জাতীয় এসএমই পণ্য মেলায় প্রায় ৩ হাজার উদ্যোক্তা তাঁদের পণ্য বিক্রি করেছেন। ১১টি পণ্য মেলায় অংশগ্রহণকারী উদ্যোক্তাদের ৫৭ কোটি টাকার পণ্য বিক্রি এবং প্রায় ৯৩ কোটি টাকার অর্ডার পেয়েছেন।
এবারের মেলায় অংশগ্রহণকারী ১০টি প্রতিষ্ঠানকে শ্রেষ্ঠ স্টলের স্বীকৃতি দেওয়া হয়। এ ছাড়া ছয় উদ্যোক্তা ও প্রতিষ্ঠানকে ‘জাতীয় এসএমই উদ্যোক্তা পুরস্কার–২০২৫’ বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। বিজয়ীদের প্রত্যেকের হাতে ক্রেস্ট, সনদ ও চেক তুলে দেওয়া হয়।
শতভাগ দেশি পণ্যের সবচেয়ে বড় এই আয়োজন রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলনকেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হয়। ৭ ডিসেম্বর মেলার উদ্বোধন করেন শিল্প, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান।
এবারের মেলায় অংশগ্রহণ করেছে প্রায় সাড়ে তিন শ ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পপ্রতিষ্ঠান, যাদের মধ্যে প্রায় ৬০ শতাংশ নারী উদ্যোক্তা। এর মধ্যে তৈরি পোশাক খাতের সবচেয়ে বেশি ৭৪টি প্রতিষ্ঠান।
এ ছাড়া হস্ত ও কারুশিল্পের ৫৪টি, পাদুকা ও চামড়াজাত পণ্য খাতের ৪০টি; পাটজাত পণ্যের ৩৫টি; কৃষি ও খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ পণ্যের ২৮টি; শতরঞ্জি, বাঁশ, বেত, হোগলা, সুপারিখোল ও কাঠের ১৫টি; খাদ্যপণ্যের ১৪টি; লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং শিল্পের ১৩টি; জুয়েলারি শিল্পের ৯টি; প্রসাধন খাতের সাতটি; তথ্যপ্রযুক্তিভিত্তিক সেবা খাতের পাঁচটি; হারবাল–ভেষজশিল্পের পাঁচটি; প্লাস্টিক পণ্যের পাঁচটি; ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিকস খাতের তিনটি, ফার্নিচার খাতের তিনটি এবং অন্যান্য খাতের ১১টি স্টল।
মেলায় উদ্যোক্তাদের পাশাপাশি সেবা প্রদানকারী শিল্প মন্ত্রণালয়ের আটটি দপ্তর-সংস্থাসহ সরকারের প্রায় ১৫টি সংস্থা, প্রায় ৩০টি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং অন্যান্য প্রতিষ্ঠান অংশ নেয়।
মেলায় এসএমই উদ্যোক্তাদের জন্য সহজ অর্থায়ন, পণ্য রপ্তানি বহুমুখীকরণ ও পণ্যের হালাল সনদ প্রাপ্তি, পেটেন্ট, শিল্প নকশা, ট্রেড মার্ক ও জি আই স্বীকৃতি, স্কিলস ইকোসিস্টেম বিষয়ে ছয়টি সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।

আট দিনব্যাপী ১২তম জাতীয় এসএমই পণ্য মেলায় ১৫ কোটি টাকার পণ্য বিক্রি করেছেন উদ্যোক্তারা। পণ্য বিক্রির পাশাপাশি ১৬ কোটি টাকার পণ্যের অর্ডার পেয়েছেন।
এসএমই ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলনকেন্দ্রে অনুষ্ঠিত মেলার সমাপনী অনুষ্ঠানে এ তথ্য জানানো হয়। আজ রোববার আয়োজিত সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিল্প মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. ওবায়দুর রহমান।
এসএমই ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন মো. মুসফিকুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের চেয়ারম্যান সায়েমা শাহীন সুলতানা, বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নুজহাত ইয়াসমিন ও ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স বাংলাদেশের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ রুমী এ আলী। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন এসএমই ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আনোয়ার হোসেন চৌধুরী।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, এর আগে ১১টি জাতীয় এসএমই পণ্য মেলায় প্রায় ৩ হাজার উদ্যোক্তা তাঁদের পণ্য বিক্রি করেছেন। ১১টি পণ্য মেলায় অংশগ্রহণকারী উদ্যোক্তাদের ৫৭ কোটি টাকার পণ্য বিক্রি এবং প্রায় ৯৩ কোটি টাকার অর্ডার পেয়েছেন।
এবারের মেলায় অংশগ্রহণকারী ১০টি প্রতিষ্ঠানকে শ্রেষ্ঠ স্টলের স্বীকৃতি দেওয়া হয়। এ ছাড়া ছয় উদ্যোক্তা ও প্রতিষ্ঠানকে ‘জাতীয় এসএমই উদ্যোক্তা পুরস্কার–২০২৫’ বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। বিজয়ীদের প্রত্যেকের হাতে ক্রেস্ট, সনদ ও চেক তুলে দেওয়া হয়।
শতভাগ দেশি পণ্যের সবচেয়ে বড় এই আয়োজন রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলনকেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হয়। ৭ ডিসেম্বর মেলার উদ্বোধন করেন শিল্প, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান।
এবারের মেলায় অংশগ্রহণ করেছে প্রায় সাড়ে তিন শ ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পপ্রতিষ্ঠান, যাদের মধ্যে প্রায় ৬০ শতাংশ নারী উদ্যোক্তা। এর মধ্যে তৈরি পোশাক খাতের সবচেয়ে বেশি ৭৪টি প্রতিষ্ঠান।
এ ছাড়া হস্ত ও কারুশিল্পের ৫৪টি, পাদুকা ও চামড়াজাত পণ্য খাতের ৪০টি; পাটজাত পণ্যের ৩৫টি; কৃষি ও খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ পণ্যের ২৮টি; শতরঞ্জি, বাঁশ, বেত, হোগলা, সুপারিখোল ও কাঠের ১৫টি; খাদ্যপণ্যের ১৪টি; লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং শিল্পের ১৩টি; জুয়েলারি শিল্পের ৯টি; প্রসাধন খাতের সাতটি; তথ্যপ্রযুক্তিভিত্তিক সেবা খাতের পাঁচটি; হারবাল–ভেষজশিল্পের পাঁচটি; প্লাস্টিক পণ্যের পাঁচটি; ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিকস খাতের তিনটি, ফার্নিচার খাতের তিনটি এবং অন্যান্য খাতের ১১টি স্টল।
মেলায় উদ্যোক্তাদের পাশাপাশি সেবা প্রদানকারী শিল্প মন্ত্রণালয়ের আটটি দপ্তর-সংস্থাসহ সরকারের প্রায় ১৫টি সংস্থা, প্রায় ৩০টি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং অন্যান্য প্রতিষ্ঠান অংশ নেয়।
মেলায় এসএমই উদ্যোক্তাদের জন্য সহজ অর্থায়ন, পণ্য রপ্তানি বহুমুখীকরণ ও পণ্যের হালাল সনদ প্রাপ্তি, পেটেন্ট, শিল্প নকশা, ট্রেড মার্ক ও জি আই স্বীকৃতি, স্কিলস ইকোসিস্টেম বিষয়ে ছয়টি সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।

চীনের বেইজিংভিত্তিক কোম্পানিটি বলেছে, এ সময়ে তাদের আয় তিন গুণেরও বেশি বেড়েছে। বিশ্বের নানা প্রান্তে লাবুবুর চাহিদা ও ব্র্যান্ড পরিচিতি দ্রুত বিস্তার ও খরচ নিয়ন্ত্রণের ফলে তাদের মুনাফায় এমন বিশাল উল্লম্ফন এসেছে।
১৬ জুলাই ২০২৫
চিঠিতে বলা হয়, দেশের চাহিদার বড় অংশ আমদানি করা তাজা ফলের মাধ্যমে পূরণ হয়। গত কয়েক বছরে ডলারের মূল্য, শুল্ক বৃদ্ধিসহ নানা কারণে আমদানি করা ফলের দাম বেড়ে যায়। বর্তমানে আপেল, কমলা, মেস্তারিন, আঙুর ও নাশপাতি আমদানিতে মোট শুল্ক রয়েছে ১২১ দশমিক ৭৮ শতাংশ।
২ ঘণ্টা আগে
নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রাজনীতিবিদেরা আরও সহিংসতা বা হামলার শিকার হবেন কি না এবং নির্বাচন কমিশন ও বর্তমান সরকার তাঁদের জন্য একটি সুষ্ঠু ও নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত করতে পারবে কি না এ নিয়ে বড় প্রশ্ন তৈরি হয়েছে বলে মনে করেন সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশিষ্ট ফেলো দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য।
৮ ঘণ্টা আগে
ইলেকট্রনিকস পণ্য ক্রয়ে গ্রাহকদের বিশেষ সুবিধা দিতে দেশব্যাপী চলছে ওয়ালটনের ডিজিটাল ক্যাম্পেইন। ক্যাম্পেইনের ২৩তম সিজনে ওয়ালটন ফ্রিজ, এসি, টিভি, ওয়াশিং মেশিন বা বিএলডিসি ফ্যান কিনে গ্রাহকেরা পাচ্ছেন সর্বাধুনিক প্রযুক্তির সাইড বাই সাইড ফ্রিজসহ বিভিন্ন ধরনের পণ্য ফ্রি ও নিশ্চিত উপহার।
৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আসন্ন রমজান মাস সামনে রেখে তাজা ফলের ওপর শুল্ক কমানোর সুপারিশ করেছে বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন। খেজুরের মতোই এবার আপেল, কমলা, আঙুর, মেস্তারিন, নাশপাতি ইত্যাদি তাজা ফলকে ‘অত্যাবশ্যকীয় পণ্য’ হিসেবে চিহ্নিত করে অতিরিক্ত সম্পূরক শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে কমিশন।
সম্প্রতি জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) দেওয়া এক চিঠিতে এই সুপারিশ করা হয়। রমজান মাস সামনে রেখে নিত্যপণ্য বিবেচনায় এমন সুপারিশ করা হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়, দেশের চাহিদার বড় অংশ আমদানি করা তাজা ফলের মাধ্যমে পূরণ হয়। গত কয়েক বছরে ডলারের মূল্য, শুল্ক বৃদ্ধিসহ নানা কারণে আমদানি করা ফলের দাম বেড়ে যায়। বর্তমানে আপেল, কমলা, মেস্তারিন, আঙুর ও নাশপাতি আমদানিতে মোট শুল্ক রয়েছে ১২১ দশমিক ৭৮ শতাংশ। আনার আমদানিতে মোট শুল্ক-কর রয়েছে ১২৬ দশমিক ৭৮ শতাংশ।
চিঠিতে আরও বলা হয়, আপেল, মাল্টা, আনার ইত্যাদি ফলের স্থানীয় উৎপাদন নেই; তাই এই উচ্চহারে শুল্ক-কর রাখার প্রয়োজনীয়তা সীমিত।
অন্যদিকে উচ্চহারে শুল্ক-কর আরোপের ফলে বৈধ পথে আমদানি কমে তা অবৈধ পথে আমদানিকে উৎসাহিত করতে পারে। এ ছাড়া ব্যবসায়ীদের মধ্যে অতিমাত্রায় বিভিন্ন রাসায়নিক ব্যবহারের প্রবণতাও বাড়তে পারে। উচ্চ শুল্ক-করের ফলে তাজা ফলের আমদানি কমার ধারা অব্যাহত থাকলে শুধু ভোক্তাসাধারণের স্বার্থ ক্ষুণ্ন হবে না; ভবিষ্যতে রাজস্ব আহরণও কমে যাওয়ার ঝুঁকি রয়েছে।
তাজা ফলকে ‘বিলাস পণ্য’ হিসেবে বিবেচনা করে এর ওপর ৩০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক আরোপ করা হয়েছে। তবে নিত্যপণ্য আইন, ১৯৫৬ অনুযায়ী খাদ্যপণ্য হিসেবে তাজা ফল ‘অত্যাবশ্যকীয় পণ্য’ বিধায় এর ওপর আরোপিত অতিরিক্ত সম্পূরক শুল্ক প্রত্যাহার বা যৌক্তিক করা যেতে পারে।

আসন্ন রমজান মাস সামনে রেখে তাজা ফলের ওপর শুল্ক কমানোর সুপারিশ করেছে বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন। খেজুরের মতোই এবার আপেল, কমলা, আঙুর, মেস্তারিন, নাশপাতি ইত্যাদি তাজা ফলকে ‘অত্যাবশ্যকীয় পণ্য’ হিসেবে চিহ্নিত করে অতিরিক্ত সম্পূরক শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে কমিশন।
সম্প্রতি জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) দেওয়া এক চিঠিতে এই সুপারিশ করা হয়। রমজান মাস সামনে রেখে নিত্যপণ্য বিবেচনায় এমন সুপারিশ করা হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়, দেশের চাহিদার বড় অংশ আমদানি করা তাজা ফলের মাধ্যমে পূরণ হয়। গত কয়েক বছরে ডলারের মূল্য, শুল্ক বৃদ্ধিসহ নানা কারণে আমদানি করা ফলের দাম বেড়ে যায়। বর্তমানে আপেল, কমলা, মেস্তারিন, আঙুর ও নাশপাতি আমদানিতে মোট শুল্ক রয়েছে ১২১ দশমিক ৭৮ শতাংশ। আনার আমদানিতে মোট শুল্ক-কর রয়েছে ১২৬ দশমিক ৭৮ শতাংশ।
চিঠিতে আরও বলা হয়, আপেল, মাল্টা, আনার ইত্যাদি ফলের স্থানীয় উৎপাদন নেই; তাই এই উচ্চহারে শুল্ক-কর রাখার প্রয়োজনীয়তা সীমিত।
অন্যদিকে উচ্চহারে শুল্ক-কর আরোপের ফলে বৈধ পথে আমদানি কমে তা অবৈধ পথে আমদানিকে উৎসাহিত করতে পারে। এ ছাড়া ব্যবসায়ীদের মধ্যে অতিমাত্রায় বিভিন্ন রাসায়নিক ব্যবহারের প্রবণতাও বাড়তে পারে। উচ্চ শুল্ক-করের ফলে তাজা ফলের আমদানি কমার ধারা অব্যাহত থাকলে শুধু ভোক্তাসাধারণের স্বার্থ ক্ষুণ্ন হবে না; ভবিষ্যতে রাজস্ব আহরণও কমে যাওয়ার ঝুঁকি রয়েছে।
তাজা ফলকে ‘বিলাস পণ্য’ হিসেবে বিবেচনা করে এর ওপর ৩০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক আরোপ করা হয়েছে। তবে নিত্যপণ্য আইন, ১৯৫৬ অনুযায়ী খাদ্যপণ্য হিসেবে তাজা ফল ‘অত্যাবশ্যকীয় পণ্য’ বিধায় এর ওপর আরোপিত অতিরিক্ত সম্পূরক শুল্ক প্রত্যাহার বা যৌক্তিক করা যেতে পারে।

চীনের বেইজিংভিত্তিক কোম্পানিটি বলেছে, এ সময়ে তাদের আয় তিন গুণেরও বেশি বেড়েছে। বিশ্বের নানা প্রান্তে লাবুবুর চাহিদা ও ব্র্যান্ড পরিচিতি দ্রুত বিস্তার ও খরচ নিয়ন্ত্রণের ফলে তাদের মুনাফায় এমন বিশাল উল্লম্ফন এসেছে।
১৬ জুলাই ২০২৫
এবারের মেলায় অংশগ্রহণকারী ১০টি প্রতিষ্ঠানকে শ্রেষ্ঠ স্টলের স্বীকৃতি দেওয়া হয়। এ ছাড়া ছয় উদ্যোক্তা ও প্রতিষ্ঠানকে ‘জাতীয় এসএমই উদ্যোক্তা পুরস্কার–২০২৫’ বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। বিজয়ীদের প্রত্যেকের হাতে ক্রেস্ট, সনদ ও চেক তুলে দেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগে
নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রাজনীতিবিদেরা আরও সহিংসতা বা হামলার শিকার হবেন কি না এবং নির্বাচন কমিশন ও বর্তমান সরকার তাঁদের জন্য একটি সুষ্ঠু ও নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত করতে পারবে কি না এ নিয়ে বড় প্রশ্ন তৈরি হয়েছে বলে মনে করেন সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশিষ্ট ফেলো দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য।
৮ ঘণ্টা আগে
ইলেকট্রনিকস পণ্য ক্রয়ে গ্রাহকদের বিশেষ সুবিধা দিতে দেশব্যাপী চলছে ওয়ালটনের ডিজিটাল ক্যাম্পেইন। ক্যাম্পেইনের ২৩তম সিজনে ওয়ালটন ফ্রিজ, এসি, টিভি, ওয়াশিং মেশিন বা বিএলডিসি ফ্যান কিনে গ্রাহকেরা পাচ্ছেন সর্বাধুনিক প্রযুক্তির সাইড বাই সাইড ফ্রিজসহ বিভিন্ন ধরনের পণ্য ফ্রি ও নিশ্চিত উপহার।
৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রাজনীতিবিদেরা আরও সহিংসতা বা হামলার শিকার হবেন কি না এবং নির্বাচন কমিশন ও বর্তমান সরকার তাঁদের জন্য একটি সুষ্ঠু ও নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত করতে পারবে কি না এ নিয়ে বড় প্রশ্ন তৈরি হয়েছে বলে মনে করেন সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশিষ্ট ফেলো দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য।
তিনি বলেন, ‘দেশে শুধু ভোটাররাই নন, রাজনীতিবিদেরাও এখন বিপন্নতার মধ্যে রয়েছেন।’

আজ রোববার রাজধানীর বাংলাদেশ–চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে ‘বাংলাদেশ রিফর্ম ট্র্যাকার’-এর উদ্বোধন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তব্যে এসব কথা বলেন সিপিডির ফেলো।
দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য আরও বলেন, ‘বিপন্ন জনগোষ্ঠীর প্রসঙ্গে সাধারণত ধর্মীয় সংখ্যালঘু, আদিবাসী সম্প্রদায় বা ভিন্ন মতাবলম্বীদের কথা উঠে আসে। তবে এর সঙ্গে বড় একটি বিষয় হিসেবে যুক্ত হয়েছে রাজনীতিবিদদের নিরাপত্তা। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রাজনীতিবিদেরা আরও সহিংসতা বা হামলার শিকার হবেন কি না এবং নির্বাচন কমিশন ও বর্তমান সরকার তাঁদের জন্য একটি সুষ্ঠু ও নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত করতে পারবে কি না, এ নিয়ে বড় প্রশ্ন তৈরি হয়েছে।’
ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির ওপর সাম্প্রতিক হামলার প্রসঙ্গে সিপিডির এই ফেলো বলেন, রাজনৈতিক ব্যক্তিদের লক্ষ্য করে সহিংসতার পর এখন নিরাপদ নির্বাচনী পরিবেশ নিশ্চিতের বিষয়ে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে।
দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য জানান, গত দেড় মাসে ‘বাংলাদেশ রিফর্ম ট্র্যাকার’ প্ল্যাটফর্ম দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে প্রাক্-নির্বাচনী সংলাপ আয়োজন করেছে। এসব সংলাপের মাধ্যমে রাজনৈতিক পরিস্থিতি এবং আসন্ন নির্বাচন নিয়ে জনগণের প্রত্যাশা জানার চেষ্টা করা হয়েছে। এসব আলোচনার ভিত্তিতে একটি নাগরিক ইশতেহার প্রস্তুত করা হচ্ছে, যা শিগগিরই প্রকাশ করা হবে বলে জানান তিনি।
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা যেসব জায়গায় গিয়েছি, প্রায় সর্বত্রই নিরাপত্তার বিষয়টি খুব জোরালোভাবে উঠে এসেছে। একটি নিরাপদ ও সুরক্ষিত রাজনৈতিক পরিবেশ নিশ্চিত করা যাবে কি না, এ বিষয়ে অনেকেই নিশ্চিত নন।’
সংস্কার এজেন্ডা প্রসঙ্গে দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক অবক্ষয়ের অভিজ্ঞতা থেকেই বর্তমানে সংস্কার-সংক্রান্ত বিতর্কের ভিত তৈরি হয়েছে। তাঁর মতে, রাজনীতিবিদ, আমলা ও বড় ব্যবসায়িক গোষ্ঠীর সমন্বয়ে গড়ে ওঠা একটি এলিট গোষ্ঠী প্রতিযোগিতামূলক রাজনীতিকে দুর্বল করেছে, যার ফলে সৃষ্টি হয়েছে প্রতিযোগিতাহীন অর্থনীতি।
তিনি বলেন, ‘এর মাধ্যমে গড়ে উঠেছে ক্রনি ক্যাপিটালিজম ও একটি অলিগার্কিক ব্যবস্থা, যেখানে নীতিনির্ধারণে স্বাধীনতা হারিয়ে গেছে।’
সংস্কার প্রসঙ্গে দেবপ্রিয় বলেন, বাংলাদেশে সংস্কার নতুন কোনো বিষয় নয়। তবে বর্তমান উদ্যোগটি আলাদা, কারণ এটি রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে কমিশন ও প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবস্থার মাধ্যমে এগিয়ে নেওয়া হচ্ছে। এ সুযোগ তৈরিতে অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমিকার প্রশংসা করলেও তিনি বলেন, সংস্কার প্রক্রিয়ায় প্রথম দিকে যে গতি তৈরি হয়েছিল, তা ধীরে ধীরে দুর্বল হয়ে পড়েছে।
সিপিডি ফেলো বলেন, ‘আমরা দেখেছি স্বচ্ছতা, সমন্বয় ও যোগাযোগ সব সময় পর্যাপ্ত ছিল না। আর শুধু পরিকল্পনার মাধ্যমে সংস্কার সফল করা সম্ভব নয়; এর জন্য প্রয়োজন নাগরিকদের ধারাবাহিক অংশগ্রহণ।’
তাঁর মতে, সংস্কার শুধু পরিকল্পনা বা উদ্দীপনার বিষয় নয়। সংস্কার বাস্তবায়ন করতে হলে নাগরিকদের সচেতনভাবে সম্পৃক্ত থাকতে হবে।

নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রাজনীতিবিদেরা আরও সহিংসতা বা হামলার শিকার হবেন কি না এবং নির্বাচন কমিশন ও বর্তমান সরকার তাঁদের জন্য একটি সুষ্ঠু ও নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত করতে পারবে কি না এ নিয়ে বড় প্রশ্ন তৈরি হয়েছে বলে মনে করেন সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশিষ্ট ফেলো দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য।
তিনি বলেন, ‘দেশে শুধু ভোটাররাই নন, রাজনীতিবিদেরাও এখন বিপন্নতার মধ্যে রয়েছেন।’

আজ রোববার রাজধানীর বাংলাদেশ–চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে ‘বাংলাদেশ রিফর্ম ট্র্যাকার’-এর উদ্বোধন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তব্যে এসব কথা বলেন সিপিডির ফেলো।
দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য আরও বলেন, ‘বিপন্ন জনগোষ্ঠীর প্রসঙ্গে সাধারণত ধর্মীয় সংখ্যালঘু, আদিবাসী সম্প্রদায় বা ভিন্ন মতাবলম্বীদের কথা উঠে আসে। তবে এর সঙ্গে বড় একটি বিষয় হিসেবে যুক্ত হয়েছে রাজনীতিবিদদের নিরাপত্তা। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রাজনীতিবিদেরা আরও সহিংসতা বা হামলার শিকার হবেন কি না এবং নির্বাচন কমিশন ও বর্তমান সরকার তাঁদের জন্য একটি সুষ্ঠু ও নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত করতে পারবে কি না, এ নিয়ে বড় প্রশ্ন তৈরি হয়েছে।’
ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির ওপর সাম্প্রতিক হামলার প্রসঙ্গে সিপিডির এই ফেলো বলেন, রাজনৈতিক ব্যক্তিদের লক্ষ্য করে সহিংসতার পর এখন নিরাপদ নির্বাচনী পরিবেশ নিশ্চিতের বিষয়ে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে।
দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য জানান, গত দেড় মাসে ‘বাংলাদেশ রিফর্ম ট্র্যাকার’ প্ল্যাটফর্ম দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে প্রাক্-নির্বাচনী সংলাপ আয়োজন করেছে। এসব সংলাপের মাধ্যমে রাজনৈতিক পরিস্থিতি এবং আসন্ন নির্বাচন নিয়ে জনগণের প্রত্যাশা জানার চেষ্টা করা হয়েছে। এসব আলোচনার ভিত্তিতে একটি নাগরিক ইশতেহার প্রস্তুত করা হচ্ছে, যা শিগগিরই প্রকাশ করা হবে বলে জানান তিনি।
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা যেসব জায়গায় গিয়েছি, প্রায় সর্বত্রই নিরাপত্তার বিষয়টি খুব জোরালোভাবে উঠে এসেছে। একটি নিরাপদ ও সুরক্ষিত রাজনৈতিক পরিবেশ নিশ্চিত করা যাবে কি না, এ বিষয়ে অনেকেই নিশ্চিত নন।’
সংস্কার এজেন্ডা প্রসঙ্গে দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক অবক্ষয়ের অভিজ্ঞতা থেকেই বর্তমানে সংস্কার-সংক্রান্ত বিতর্কের ভিত তৈরি হয়েছে। তাঁর মতে, রাজনীতিবিদ, আমলা ও বড় ব্যবসায়িক গোষ্ঠীর সমন্বয়ে গড়ে ওঠা একটি এলিট গোষ্ঠী প্রতিযোগিতামূলক রাজনীতিকে দুর্বল করেছে, যার ফলে সৃষ্টি হয়েছে প্রতিযোগিতাহীন অর্থনীতি।
তিনি বলেন, ‘এর মাধ্যমে গড়ে উঠেছে ক্রনি ক্যাপিটালিজম ও একটি অলিগার্কিক ব্যবস্থা, যেখানে নীতিনির্ধারণে স্বাধীনতা হারিয়ে গেছে।’
সংস্কার প্রসঙ্গে দেবপ্রিয় বলেন, বাংলাদেশে সংস্কার নতুন কোনো বিষয় নয়। তবে বর্তমান উদ্যোগটি আলাদা, কারণ এটি রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে কমিশন ও প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবস্থার মাধ্যমে এগিয়ে নেওয়া হচ্ছে। এ সুযোগ তৈরিতে অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমিকার প্রশংসা করলেও তিনি বলেন, সংস্কার প্রক্রিয়ায় প্রথম দিকে যে গতি তৈরি হয়েছিল, তা ধীরে ধীরে দুর্বল হয়ে পড়েছে।
সিপিডি ফেলো বলেন, ‘আমরা দেখেছি স্বচ্ছতা, সমন্বয় ও যোগাযোগ সব সময় পর্যাপ্ত ছিল না। আর শুধু পরিকল্পনার মাধ্যমে সংস্কার সফল করা সম্ভব নয়; এর জন্য প্রয়োজন নাগরিকদের ধারাবাহিক অংশগ্রহণ।’
তাঁর মতে, সংস্কার শুধু পরিকল্পনা বা উদ্দীপনার বিষয় নয়। সংস্কার বাস্তবায়ন করতে হলে নাগরিকদের সচেতনভাবে সম্পৃক্ত থাকতে হবে।

চীনের বেইজিংভিত্তিক কোম্পানিটি বলেছে, এ সময়ে তাদের আয় তিন গুণেরও বেশি বেড়েছে। বিশ্বের নানা প্রান্তে লাবুবুর চাহিদা ও ব্র্যান্ড পরিচিতি দ্রুত বিস্তার ও খরচ নিয়ন্ত্রণের ফলে তাদের মুনাফায় এমন বিশাল উল্লম্ফন এসেছে।
১৬ জুলাই ২০২৫
এবারের মেলায় অংশগ্রহণকারী ১০টি প্রতিষ্ঠানকে শ্রেষ্ঠ স্টলের স্বীকৃতি দেওয়া হয়। এ ছাড়া ছয় উদ্যোক্তা ও প্রতিষ্ঠানকে ‘জাতীয় এসএমই উদ্যোক্তা পুরস্কার–২০২৫’ বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। বিজয়ীদের প্রত্যেকের হাতে ক্রেস্ট, সনদ ও চেক তুলে দেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগে
চিঠিতে বলা হয়, দেশের চাহিদার বড় অংশ আমদানি করা তাজা ফলের মাধ্যমে পূরণ হয়। গত কয়েক বছরে ডলারের মূল্য, শুল্ক বৃদ্ধিসহ নানা কারণে আমদানি করা ফলের দাম বেড়ে যায়। বর্তমানে আপেল, কমলা, মেস্তারিন, আঙুর ও নাশপাতি আমদানিতে মোট শুল্ক রয়েছে ১২১ দশমিক ৭৮ শতাংশ।
২ ঘণ্টা আগে
ইলেকট্রনিকস পণ্য ক্রয়ে গ্রাহকদের বিশেষ সুবিধা দিতে দেশব্যাপী চলছে ওয়ালটনের ডিজিটাল ক্যাম্পেইন। ক্যাম্পেইনের ২৩তম সিজনে ওয়ালটন ফ্রিজ, এসি, টিভি, ওয়াশিং মেশিন বা বিএলডিসি ফ্যান কিনে গ্রাহকেরা পাচ্ছেন সর্বাধুনিক প্রযুক্তির সাইড বাই সাইড ফ্রিজসহ বিভিন্ন ধরনের পণ্য ফ্রি ও নিশ্চিত উপহার।
৯ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইলেকট্রনিকস পণ্য ক্রয়ে গ্রাহকদের বিশেষ সুবিধা দিতে দেশব্যাপী চলছে ওয়ালটনের ডিজিটাল ক্যাম্পেইন। ক্যাম্পেইনের ২৩তম সিজনে ওয়ালটন ফ্রিজ, এসি, টিভি, ওয়াশিং মেশিন বা বিএলডিসি ফ্যান কিনে গ্রাহকেরা পাচ্ছেন সর্বাধুনিক প্রযুক্তির সাইড বাই সাইড ফ্রিজসহ বিভিন্ন ধরনের পণ্য ফ্রি ও নিশ্চিত উপহার। গত ২৫ নভেম্বর থেকে শুরু হওয়া এই ক্যাম্পেইনে প্রতিদিন অসংখ্য ক্রেতার হাতে উপহারের পণ্য তুলে দিচ্ছে ওয়ালটন।
এরই ধারাবাহিকতায় সম্প্রতি ঢাকা বিভাগের বিভিন্ন এলাকার ওয়ালটন প্লাজা থেকে ফ্রিজ কিনে সাইড বাই সাইড ফ্রিজ ও টিভি ফ্রি পাওয়া পণ্য ছয় ক্রেতার হাতে তুলে দিয়েছে ওয়ালটন। তাঁরা হলেন— মুন্সিগঞ্জের গোলাম রাব্বানি সিফাত ও গৃহিণী আফসানা আক্তার, নারায়ণগঞ্জের আজমির খান, রূপগঞ্জের সবুর হোসাইন এবং সিদ্ধিরগঞ্জের তারিকুল ইসলাম ও আসমা জাহান বিথী।
গত বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) রাজধানীর ওয়ালটন করপোরেট অফিসে আনুষ্ঠানিকভাবে সংশ্লিষ্ট ক্রেতাদের হাতে উপহার পাওয়া পণ্য তুলে দেন চিত্রনায়ক ও ওয়ালটনের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর আমিন খান। সে সময় আরও ছিলেন ওয়ালটন প্লাজার ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোহাম্মদ রায়হান, ওয়ালটন ডিস্ট্রিবিউটর নেটওয়ার্কের প্রধান মো. ফিরোজ আলম প্রমুখ।
বিজয়ী ক্রেতাদের মধ্যে গোলাম রাব্বানি সিফাত, আফসানা, আজমির খান ও আসমা জাহান বিথী ফ্রিজ কিনে উপহার পেয়েছেন ওয়ালটনের অত্যাধুনিক সিক্সএনাইন মডেলের সাইড বাই সাইড স্মার্ট ফ্রিজ। অন্যদিকে তারিকুল ইসলাম ফ্রিজ কিনে ফ্রি পেয়েছেন ২১৩ লিটারের ফ্রিজ এবং সবুর হোসাইন ফ্রিজ কিনে পেয়েছেন ওয়ালটনের ৪৩ ইঞ্চি স্মার্ট টেলিভিশন।
উপহারপ্রাপ্তদের অভিনন্দন জানিয়ে ওয়ালটন প্লাজার ম্যানেজিং ডিরেক্টর মো. রায়হান বলেন, ‘ওয়ালটন ক্রেতাদের সব সময় সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয় এবং সম্মান করে। সারা দেশে প্রতিদিন অসংখ্য ক্রেতা ওয়ালটন পণ্য কিনে নানান উপহার পাচ্ছেন যা তাদের যথাযথভাবে বুঝিয়ে দেওয়া হচ্ছে। তাদের মাঝে কয়েকজনের হাতে করপোরেট অফিসে অনুষ্ঠান করে প্রাপ্য পণ্য বুঝিয়ে দিতে পেরে আমরা অত্যন্ত আনন্দিত। গ্রাহকদের জন্য আমাদের এ ধরনের কার্যক্রম চলমান থাকবে।’
অনুষ্ঠানে সাধারণ ক্রেতাদের বিশেষ সুবিধা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী উপহারের পণ্য তুলে দেওয়ায় ওয়ালটনকে ধন্যবাদ জানান বিজয়ীরা।
কর্মকর্তারা জানান, সিজন-২৩ এর আওতায় ক্রেতারা দেশের যেকোনো ওয়ালটন প্লাজা, পরিবেশক শোরুম কিংবা অনলাইনে ই-প্লাজা থেকে ফ্রিজ, টিভি, এসি, ওয়াশিং মেশিন ও বিএলডিসি ফ্যান কেনার পর পণ্যটির ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন করা হচ্ছে। এরপর ক্রেতাদের মোবাইলে ওয়ালটন থেকে উপহার পাওয়ার এসএমএস পাঠানো হচ্ছে।
পাশাপাশি ওয়ালটনের ক্রেতাদের জন্য তৈরি ‘আমার আওয়াজ’ মোবাইল অ্যাপ প্ল্যাটফর্ম ব্যবহারকারী ক্রেতাদের জন্যও এবারের ক্যাম্পেইনে বাড়তি সুবিধা রয়েছে। ২০২৬ সালের ২৫ জানুয়ারি পর্যন্ত ওয়ালটন পণ্য ক্রয়ে ক্রেতাদের জন্য এই বিশেষ সুবিধা থাকছে।

ইলেকট্রনিকস পণ্য ক্রয়ে গ্রাহকদের বিশেষ সুবিধা দিতে দেশব্যাপী চলছে ওয়ালটনের ডিজিটাল ক্যাম্পেইন। ক্যাম্পেইনের ২৩তম সিজনে ওয়ালটন ফ্রিজ, এসি, টিভি, ওয়াশিং মেশিন বা বিএলডিসি ফ্যান কিনে গ্রাহকেরা পাচ্ছেন সর্বাধুনিক প্রযুক্তির সাইড বাই সাইড ফ্রিজসহ বিভিন্ন ধরনের পণ্য ফ্রি ও নিশ্চিত উপহার। গত ২৫ নভেম্বর থেকে শুরু হওয়া এই ক্যাম্পেইনে প্রতিদিন অসংখ্য ক্রেতার হাতে উপহারের পণ্য তুলে দিচ্ছে ওয়ালটন।
এরই ধারাবাহিকতায় সম্প্রতি ঢাকা বিভাগের বিভিন্ন এলাকার ওয়ালটন প্লাজা থেকে ফ্রিজ কিনে সাইড বাই সাইড ফ্রিজ ও টিভি ফ্রি পাওয়া পণ্য ছয় ক্রেতার হাতে তুলে দিয়েছে ওয়ালটন। তাঁরা হলেন— মুন্সিগঞ্জের গোলাম রাব্বানি সিফাত ও গৃহিণী আফসানা আক্তার, নারায়ণগঞ্জের আজমির খান, রূপগঞ্জের সবুর হোসাইন এবং সিদ্ধিরগঞ্জের তারিকুল ইসলাম ও আসমা জাহান বিথী।
গত বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) রাজধানীর ওয়ালটন করপোরেট অফিসে আনুষ্ঠানিকভাবে সংশ্লিষ্ট ক্রেতাদের হাতে উপহার পাওয়া পণ্য তুলে দেন চিত্রনায়ক ও ওয়ালটনের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর আমিন খান। সে সময় আরও ছিলেন ওয়ালটন প্লাজার ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোহাম্মদ রায়হান, ওয়ালটন ডিস্ট্রিবিউটর নেটওয়ার্কের প্রধান মো. ফিরোজ আলম প্রমুখ।
বিজয়ী ক্রেতাদের মধ্যে গোলাম রাব্বানি সিফাত, আফসানা, আজমির খান ও আসমা জাহান বিথী ফ্রিজ কিনে উপহার পেয়েছেন ওয়ালটনের অত্যাধুনিক সিক্সএনাইন মডেলের সাইড বাই সাইড স্মার্ট ফ্রিজ। অন্যদিকে তারিকুল ইসলাম ফ্রিজ কিনে ফ্রি পেয়েছেন ২১৩ লিটারের ফ্রিজ এবং সবুর হোসাইন ফ্রিজ কিনে পেয়েছেন ওয়ালটনের ৪৩ ইঞ্চি স্মার্ট টেলিভিশন।
উপহারপ্রাপ্তদের অভিনন্দন জানিয়ে ওয়ালটন প্লাজার ম্যানেজিং ডিরেক্টর মো. রায়হান বলেন, ‘ওয়ালটন ক্রেতাদের সব সময় সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয় এবং সম্মান করে। সারা দেশে প্রতিদিন অসংখ্য ক্রেতা ওয়ালটন পণ্য কিনে নানান উপহার পাচ্ছেন যা তাদের যথাযথভাবে বুঝিয়ে দেওয়া হচ্ছে। তাদের মাঝে কয়েকজনের হাতে করপোরেট অফিসে অনুষ্ঠান করে প্রাপ্য পণ্য বুঝিয়ে দিতে পেরে আমরা অত্যন্ত আনন্দিত। গ্রাহকদের জন্য আমাদের এ ধরনের কার্যক্রম চলমান থাকবে।’
অনুষ্ঠানে সাধারণ ক্রেতাদের বিশেষ সুবিধা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী উপহারের পণ্য তুলে দেওয়ায় ওয়ালটনকে ধন্যবাদ জানান বিজয়ীরা।
কর্মকর্তারা জানান, সিজন-২৩ এর আওতায় ক্রেতারা দেশের যেকোনো ওয়ালটন প্লাজা, পরিবেশক শোরুম কিংবা অনলাইনে ই-প্লাজা থেকে ফ্রিজ, টিভি, এসি, ওয়াশিং মেশিন ও বিএলডিসি ফ্যান কেনার পর পণ্যটির ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন করা হচ্ছে। এরপর ক্রেতাদের মোবাইলে ওয়ালটন থেকে উপহার পাওয়ার এসএমএস পাঠানো হচ্ছে।
পাশাপাশি ওয়ালটনের ক্রেতাদের জন্য তৈরি ‘আমার আওয়াজ’ মোবাইল অ্যাপ প্ল্যাটফর্ম ব্যবহারকারী ক্রেতাদের জন্যও এবারের ক্যাম্পেইনে বাড়তি সুবিধা রয়েছে। ২০২৬ সালের ২৫ জানুয়ারি পর্যন্ত ওয়ালটন পণ্য ক্রয়ে ক্রেতাদের জন্য এই বিশেষ সুবিধা থাকছে।

চীনের বেইজিংভিত্তিক কোম্পানিটি বলেছে, এ সময়ে তাদের আয় তিন গুণেরও বেশি বেড়েছে। বিশ্বের নানা প্রান্তে লাবুবুর চাহিদা ও ব্র্যান্ড পরিচিতি দ্রুত বিস্তার ও খরচ নিয়ন্ত্রণের ফলে তাদের মুনাফায় এমন বিশাল উল্লম্ফন এসেছে।
১৬ জুলাই ২০২৫
এবারের মেলায় অংশগ্রহণকারী ১০টি প্রতিষ্ঠানকে শ্রেষ্ঠ স্টলের স্বীকৃতি দেওয়া হয়। এ ছাড়া ছয় উদ্যোক্তা ও প্রতিষ্ঠানকে ‘জাতীয় এসএমই উদ্যোক্তা পুরস্কার–২০২৫’ বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। বিজয়ীদের প্রত্যেকের হাতে ক্রেস্ট, সনদ ও চেক তুলে দেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগে
চিঠিতে বলা হয়, দেশের চাহিদার বড় অংশ আমদানি করা তাজা ফলের মাধ্যমে পূরণ হয়। গত কয়েক বছরে ডলারের মূল্য, শুল্ক বৃদ্ধিসহ নানা কারণে আমদানি করা ফলের দাম বেড়ে যায়। বর্তমানে আপেল, কমলা, মেস্তারিন, আঙুর ও নাশপাতি আমদানিতে মোট শুল্ক রয়েছে ১২১ দশমিক ৭৮ শতাংশ।
২ ঘণ্টা আগে
নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রাজনীতিবিদেরা আরও সহিংসতা বা হামলার শিকার হবেন কি না এবং নির্বাচন কমিশন ও বর্তমান সরকার তাঁদের জন্য একটি সুষ্ঠু ও নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত করতে পারবে কি না এ নিয়ে বড় প্রশ্ন তৈরি হয়েছে বলে মনে করেন সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশিষ্ট ফেলো দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য।
৮ ঘণ্টা আগে