ঢাকা: গত ১ ফেব্রুয়ারিত সেনা অভ্যুত্থানের পর শুরু হওয়া বিক্ষোভ ঠেকাতে মোবাইল নেটওয়ার্ক বন্ধ করে দেয় মিয়ানমারের সেনাশাসক। আর এতে দেশটিতে ব্যবসায়িক ঝুঁকিতে পড়েছে নরওয়ের বহুজাতিক টেলিযোগাযোগ কোম্পানি টেলিনর।
এক দশক আগে মিয়ানমারে সেনা শাসনের অবসানের পর যে কয়েকটি পশ্চিমা কোম্পানি দেশটিতে ব্যবসা করার আবেদন করেছিল সেগুলোর মধ্যে অন্যতম টেলিনর। মিয়ানমারে এ বছরের শুরু থেকে আবার ফিরে এসেছে সেনা শাসন। লোকসান সামলাতে চলতি সপ্তাহে ৭৮৩ মিলিয়ন ডলারের মন্দঋণ বা শ্রেণিকৃত খেলাপি ঋণ স্থিতিপত্র (ব্যালেন্স শিট) থেকে বাদ দেওয়া (ঋণ অবলোপন-রাইট অফ) হয়েছে।
এমন পরিস্থিতিতে কার্যক্রম চালিয়ে যাবে নাকি ব্যবসা গুটিয়ে নেবে তা নিয়ে মিয়ানমারের সবচেয়ে বড় বিদেশি বিনিয়োগকারীদের এখনই সিদ্ধান্ত নিতে হবে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। চলতি সপ্তাহে টেলিনরের প্রধান নির্বাহী সিগভে ব্রেকে বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেন, আমরা অত্যন্ত দ্বিধার মধ্যে দিয়ে দিন পার করছি। সাক্ষাৎকারে ব্রেকে আরও বলেন, যদিও টেলেনর এখন ব্যবসা টিকিয়ে রাখার পরিকল্পনা করছে। তবে ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত।
জাতিসংঘের মিয়ানমার বিশেষজ্ঞ ক্রিস সিদোতি বলেন, টেলিনরের উচিৎ হবে ট্যাক্স অথবা লাইসেন্স ফি প্রত্যক্ষ অথবা পরোক্ষভাবে না দেওয়া। আর যদি টেলিনর মিয়ানমারে লাভের চেয়ে বেশি লোকসান দিচ্ছে বলে প্রমাণিত হয়ে তাহলে তাদের উচিৎ হবে ব্যবসা গুটিয়ে ফেলা।
মিয়ানমারে ২০১৩ সালে ব্যবসায়িক লাইসেন্স পায় টেলিনর। তখন নরওয়ের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন এস্পেন বার্থ এইডে। এ নিয়ে এইডে বলেন, টেলিনরের উচিৎ হবে মিয়ানমারে ব্যবসা চালিয়ে যাওয়া। সেই সঙ্গে সেনাদের সমালোচনাও করতে হবে।
নরওয়ে বাণিজ্য, শিল্প এবং মৎস্য মন্ত্রণালয়ের একজন মুখপাত্র গতকাল বৃহস্পতিবার গণমাধ্যমকে বলেন, মিয়ানমারের বর্তমান পরিস্থিতিতে দ্বিধায় রয়েছে টেলিনর।
নির্বাচনে জালিয়াতির অভিযোগে চলতি বছর মিয়ানমারের নির্বাচিত নেত্রী অং সান সু চিসহ তাঁর দলের বেশ কয়েকজন নেতাকে গ্রেপ্তার করে ক্ষমতা দখল করে সেনাবাহিনী। পরে সেনাবিরোধী আন্দোলন শুরু হলে দেশটিতে মোবাইল নেটওয়ার্ক বন্ধ করে দেওয়া হয়। গত ২৩ মার্চ মিয়ানমারের জান্তা সরকার জানায়, নেটওয়ার্ক চালু করার কোনো পরিকল্পনা তাঁদের নেই। গতকাল বৃহস্পতিবারও এ নিয়ে কোনো মন্তব্য করেনি মিয়ানমারের সেনা সরকার।
ঢাকা: গত ১ ফেব্রুয়ারিত সেনা অভ্যুত্থানের পর শুরু হওয়া বিক্ষোভ ঠেকাতে মোবাইল নেটওয়ার্ক বন্ধ করে দেয় মিয়ানমারের সেনাশাসক। আর এতে দেশটিতে ব্যবসায়িক ঝুঁকিতে পড়েছে নরওয়ের বহুজাতিক টেলিযোগাযোগ কোম্পানি টেলিনর।
এক দশক আগে মিয়ানমারে সেনা শাসনের অবসানের পর যে কয়েকটি পশ্চিমা কোম্পানি দেশটিতে ব্যবসা করার আবেদন করেছিল সেগুলোর মধ্যে অন্যতম টেলিনর। মিয়ানমারে এ বছরের শুরু থেকে আবার ফিরে এসেছে সেনা শাসন। লোকসান সামলাতে চলতি সপ্তাহে ৭৮৩ মিলিয়ন ডলারের মন্দঋণ বা শ্রেণিকৃত খেলাপি ঋণ স্থিতিপত্র (ব্যালেন্স শিট) থেকে বাদ দেওয়া (ঋণ অবলোপন-রাইট অফ) হয়েছে।
এমন পরিস্থিতিতে কার্যক্রম চালিয়ে যাবে নাকি ব্যবসা গুটিয়ে নেবে তা নিয়ে মিয়ানমারের সবচেয়ে বড় বিদেশি বিনিয়োগকারীদের এখনই সিদ্ধান্ত নিতে হবে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। চলতি সপ্তাহে টেলিনরের প্রধান নির্বাহী সিগভে ব্রেকে বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেন, আমরা অত্যন্ত দ্বিধার মধ্যে দিয়ে দিন পার করছি। সাক্ষাৎকারে ব্রেকে আরও বলেন, যদিও টেলেনর এখন ব্যবসা টিকিয়ে রাখার পরিকল্পনা করছে। তবে ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত।
জাতিসংঘের মিয়ানমার বিশেষজ্ঞ ক্রিস সিদোতি বলেন, টেলিনরের উচিৎ হবে ট্যাক্স অথবা লাইসেন্স ফি প্রত্যক্ষ অথবা পরোক্ষভাবে না দেওয়া। আর যদি টেলিনর মিয়ানমারে লাভের চেয়ে বেশি লোকসান দিচ্ছে বলে প্রমাণিত হয়ে তাহলে তাদের উচিৎ হবে ব্যবসা গুটিয়ে ফেলা।
মিয়ানমারে ২০১৩ সালে ব্যবসায়িক লাইসেন্স পায় টেলিনর। তখন নরওয়ের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন এস্পেন বার্থ এইডে। এ নিয়ে এইডে বলেন, টেলিনরের উচিৎ হবে মিয়ানমারে ব্যবসা চালিয়ে যাওয়া। সেই সঙ্গে সেনাদের সমালোচনাও করতে হবে।
নরওয়ে বাণিজ্য, শিল্প এবং মৎস্য মন্ত্রণালয়ের একজন মুখপাত্র গতকাল বৃহস্পতিবার গণমাধ্যমকে বলেন, মিয়ানমারের বর্তমান পরিস্থিতিতে দ্বিধায় রয়েছে টেলিনর।
নির্বাচনে জালিয়াতির অভিযোগে চলতি বছর মিয়ানমারের নির্বাচিত নেত্রী অং সান সু চিসহ তাঁর দলের বেশ কয়েকজন নেতাকে গ্রেপ্তার করে ক্ষমতা দখল করে সেনাবাহিনী। পরে সেনাবিরোধী আন্দোলন শুরু হলে দেশটিতে মোবাইল নেটওয়ার্ক বন্ধ করে দেওয়া হয়। গত ২৩ মার্চ মিয়ানমারের জান্তা সরকার জানায়, নেটওয়ার্ক চালু করার কোনো পরিকল্পনা তাঁদের নেই। গতকাল বৃহস্পতিবারও এ নিয়ে কোনো মন্তব্য করেনি মিয়ানমারের সেনা সরকার।
রাফায়েল গ্যালার্দো বলেন, ‘আমেরিকা এখন বিনিয়োগের জন্য নিরাপদ নয়। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নতুন কর নীতি বৈশ্বিক বিনিয়োগকারীদের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করেছে।’
২ ঘণ্টা আগেভারতের তৈরি পোশাক শিল্প বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা ও অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার সুযোগ কাজে লাগিয়ে যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে নিজেদের অবস্থান জোরদার করছে। শুল্কমুক্ত বা স্বল্প শুল্ক সুবিধা, উৎপাদন দক্ষতা ও সরকারের সহায়তায় ভারতীয় গার্মেন্টস শিল্প দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জন করছে, যার নেতৃত্বে রয়েছে
৩ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার আট মাস পূর্তিতে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন ‘আমাদের আমলনামা’ শিরোনামে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন।
১ দিন আগেট্রাম্পের প্রস্তাব অনুযায়ী, গ্রিন কার্ডধারী ও অস্থায়ী ভিসাধারী— যেমন; এইচ-ওয়ান বি কর্মীদের পাঠানো অর্থেও এই কর আরোপিত হবে। বিশ্বে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স পাওয়া দেশ ভারত। তাই এর প্রভাব ভারতের জন্য হবে ব্যাপক, বলছেন বিশ্লেষকেরা। অন্যান্য বড় রেমিট্যান্স নির্ভর দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে— মেক্সিকো, চীন
১ দিন আগে