অনলাইন ডেস্ক
মুরগির বাচ্চা ও খাদ্য উৎপাদনকারী সংগঠন ব্রিডার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের ৭৫০ কোটি টাকা লোকসানের দাবি মিথ্যা বলে মনে করছে প্রান্তিক খামারিদের সংগঠন বাংলাদেশ পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন (বিপিএ)। গতকাল শনিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ফার্মগুলোর ৭৫০ কোটি টাকা লোকসানের কথা বললেও কোন হিসাব তুলে ধরেনি ব্রিডার্স অ্যাসোসিয়েশন। বরং মুরগির বাচ্চার সংকট এবং পোল্ট্রি ফিড ও মুরগির বাচ্চার অতিরিক্ত দামের কারণে প্রান্তিক খামারীদের ডিম ও মুরগির উৎপাদন খরচ বেড়ে যাচ্ছে। যেখানে ব্রয়লার মুরগির বাচ্চা উৎপাদন খরচ ২৮ থেকে ৩০ টাকা। সেখানে অযৌক্তিকভাবে তাদেরকে ব্রয়লার মুগরির বাচ্চার দর নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে ৫২ টাকা। লেয়ার মুরগির বাচ্চা সর্বোচ্চ ৫৭ টাকা সরকার নির্ধারণ করে দিলেও কোম্পানি সব সময় মুরগির বাচ্চার সংকট তৈরি করে অধিক দামে বিক্রয় করেছে। তারা লেয়ার মুরগির বাচ্চা ৭০ থেকে ৮০ টাকার নিচ্ছে বিক্রি করছে না। তবুও তারা লোকসানের গল্প শোনাচ্ছে এগুলো সরকারের খতিয়ে দেখা উচিত।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিপিএ’র সভাপতি সুমন হাওলাদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, কোম্পানিগুলো মিথ্যা লোকসানের গল্প বলে বাজারে বার বার সিন্ডিকেট করছে। সরকারের উচিৎ কোম্পানিগুলোর বিরুদ্ধে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়া। সরকারিভাবে ফিড মিল হ্যাচারি না থাকার কারণে ৮-১০টি কোম্পানির কাছে দেশের পোল্ট্রি খাত নির্ভরশীল। এ কারণে ডিম মুরগির বাজারে মাঝে মাঝে অস্থিরতা দেখা দেয়। এই কর্পোরেট কোম্পানিগুলোর কাছে সরকার, প্রান্তিক খামারি ও ভোক্তা সবাই জিম্মি হয়ে পড়েছে।
সুমন হাওলাদার বলেন, সাভারে একটি ফিড মিল চালু করার কথা থাকলেও এখন পর্যন্ত সেই ফিড মিল চালু করেনি সরকার। যতদিন সরকার নিজস্ব ফিড মিল এবং হ্যাচারি চালুর ব্যবস্থা না করবে, ততদিনে এই সিন্ডিকেট বন্ধ হবে না। একদিকে প্রতিষ্ঠানগুলো অতিরিক্ত মুনাফা করছে, অন্যদিকে লোকসানের গল্প শুনিয়ে সরকারের নজর ভিন্ন দিকে নিয়ে যাচ্ছে। পাশাপাশি সরকার থেকে আর্থিক সুবিধা নিচ্ছে। তাদের কারসাজির কারণে দেশের প্রান্তিক খামারীদের উৎপাদন খরচ বেড়ে যাওয়ায় দেউলিয়া হচ্ছে খামারীরা।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কর্পোরেট কোম্পানির মুরগির বাচ্চা উৎপাদনকারী ফার্মগুলো নিজেদের বিপুল মুনাফার তথ্য লুকিয়ে মিথ্যা লোকসানের দাবি তুলেছে। এর মাধ্যমে তারা সরকারকে বিভ্রান্ত এবং বাজারে একচেটিয়া প্রভাব বিস্তার করে প্রান্তিক খামারিদের নিঃস্ব করার অপতৎপরতায় লিপ্ত রয়েছে। আগামীতে ফিড ও মুরগির বাচ্চার দাম বাড়ানোর পায়তারা করছে।
মুরগির বাচ্চা ও খাদ্য উৎপাদনকারী সংগঠন ব্রিডার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের ৭৫০ কোটি টাকা লোকসানের দাবি মিথ্যা বলে মনে করছে প্রান্তিক খামারিদের সংগঠন বাংলাদেশ পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন (বিপিএ)। গতকাল শনিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ফার্মগুলোর ৭৫০ কোটি টাকা লোকসানের কথা বললেও কোন হিসাব তুলে ধরেনি ব্রিডার্স অ্যাসোসিয়েশন। বরং মুরগির বাচ্চার সংকট এবং পোল্ট্রি ফিড ও মুরগির বাচ্চার অতিরিক্ত দামের কারণে প্রান্তিক খামারীদের ডিম ও মুরগির উৎপাদন খরচ বেড়ে যাচ্ছে। যেখানে ব্রয়লার মুরগির বাচ্চা উৎপাদন খরচ ২৮ থেকে ৩০ টাকা। সেখানে অযৌক্তিকভাবে তাদেরকে ব্রয়লার মুগরির বাচ্চার দর নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে ৫২ টাকা। লেয়ার মুরগির বাচ্চা সর্বোচ্চ ৫৭ টাকা সরকার নির্ধারণ করে দিলেও কোম্পানি সব সময় মুরগির বাচ্চার সংকট তৈরি করে অধিক দামে বিক্রয় করেছে। তারা লেয়ার মুরগির বাচ্চা ৭০ থেকে ৮০ টাকার নিচ্ছে বিক্রি করছে না। তবুও তারা লোকসানের গল্প শোনাচ্ছে এগুলো সরকারের খতিয়ে দেখা উচিত।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিপিএ’র সভাপতি সুমন হাওলাদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, কোম্পানিগুলো মিথ্যা লোকসানের গল্প বলে বাজারে বার বার সিন্ডিকেট করছে। সরকারের উচিৎ কোম্পানিগুলোর বিরুদ্ধে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়া। সরকারিভাবে ফিড মিল হ্যাচারি না থাকার কারণে ৮-১০টি কোম্পানির কাছে দেশের পোল্ট্রি খাত নির্ভরশীল। এ কারণে ডিম মুরগির বাজারে মাঝে মাঝে অস্থিরতা দেখা দেয়। এই কর্পোরেট কোম্পানিগুলোর কাছে সরকার, প্রান্তিক খামারি ও ভোক্তা সবাই জিম্মি হয়ে পড়েছে।
সুমন হাওলাদার বলেন, সাভারে একটি ফিড মিল চালু করার কথা থাকলেও এখন পর্যন্ত সেই ফিড মিল চালু করেনি সরকার। যতদিন সরকার নিজস্ব ফিড মিল এবং হ্যাচারি চালুর ব্যবস্থা না করবে, ততদিনে এই সিন্ডিকেট বন্ধ হবে না। একদিকে প্রতিষ্ঠানগুলো অতিরিক্ত মুনাফা করছে, অন্যদিকে লোকসানের গল্প শুনিয়ে সরকারের নজর ভিন্ন দিকে নিয়ে যাচ্ছে। পাশাপাশি সরকার থেকে আর্থিক সুবিধা নিচ্ছে। তাদের কারসাজির কারণে দেশের প্রান্তিক খামারীদের উৎপাদন খরচ বেড়ে যাওয়ায় দেউলিয়া হচ্ছে খামারীরা।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কর্পোরেট কোম্পানির মুরগির বাচ্চা উৎপাদনকারী ফার্মগুলো নিজেদের বিপুল মুনাফার তথ্য লুকিয়ে মিথ্যা লোকসানের দাবি তুলেছে। এর মাধ্যমে তারা সরকারকে বিভ্রান্ত এবং বাজারে একচেটিয়া প্রভাব বিস্তার করে প্রান্তিক খামারিদের নিঃস্ব করার অপতৎপরতায় লিপ্ত রয়েছে। আগামীতে ফিড ও মুরগির বাচ্চার দাম বাড়ানোর পায়তারা করছে।
ভোক্তাপর্যায়ে বেসরকারি খাতের তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম ৩৯ টাকা কমিয়েছে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)। বর্তমানে দাম দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৩৬৪ টাকা, আগের দাম ছিল ১ হাজার ৪০৩ টাকা।
২৩ মিনিট আগেঅর্থ উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির মূল ভিত্তি এখনো ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প খাত। এ খাতের মাধ্যমে সবচেয়ে বেশি কর্মসংস্থানও হয়। সামনের দিনে এই খাতের সম্ভাবনাও অনেক বেশি। সেজন্য এ খাতের অর্থায়ন সমস্যা দূরীকরণ, প্রযুক্তিগত সম্পৃক্ততা নিশ্চিত করা ও আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে সংযোগ সৃষ্টি
১ ঘণ্টা আগেক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প (এসএমই) খাতে উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহার: ৪র্থ শিল্প বিপ্লব, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার গুরুত্ব নিয়ে প্রতিবেদন করে ‘এসএমই ফাউন্ডেশন–ইআরএফ মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড ২০২৫’ পেয়েছেন আজকের পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি ও বিজনেস এডিটর শাহ আলম খান।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ সরকার গত জুন মাসে আদানি পাওয়ারকে আরও ৪৩৭ মিলিয়ন ডলার পরিশোধ করেছে। এর মাধ্যমে ভারতের এই কোম্পানির কাছে বিদ্যুৎ সরবরাহের বিপরীতে চলতি বছরের ৩১ মার্চ পর্যন্ত যে বকেয়া ছিল, তা ‘সম্পূর্ণভাবে পরিশোধ’ করা হয়েছে বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন।
৫ ঘণ্টা আগে