নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের প্রথম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে বিএনপির অনুষ্ঠানে এহসান মাহমুদ নামের একজন উপস্থাপক তীব্র ক্ষোভের মুখে পড়েন। তীব্র সমালোচনা ও দুয়োধ্বনির মুখে তাঁকে উপস্থাপনা থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়। পরে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল এক সংবাদ বিবৃতিতে এই ঘটনাকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও মিথ্যাচার বলে প্রতিবাদ জানান।
অনুষ্ঠানের পরিকল্পনা অনুযায়ী এহসান মাহমুদকে উপস্থাপনা শুরু করলে ‘স্বৈরাচারের দোসর’ ও ‘ফ্যাসিস্ট’ আখ্যা দিয়ে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মতো অনুষ্ঠানে উপস্থাপনায় আপত্তি জানানো হয়। পরে তাঁকে আর মঞ্চে উঠতে দেননি আয়োজকেরা।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে এমন ঘটনা ঘটেছে। এর আগে বেলা ৩টায় বিএনপির অনুষ্ঠান শুরু হয়।
এতে প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। এর আগে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান অনুষ্ঠান উদ্বোধন করেন।
সভাপতিত্ব করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব ও আয়োজক কমিটির আহ্বায়ক রুহুল কবির রিজভী। অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে শহীদ পরিবারের সদস্যরা।
অনুষ্ঠানের শুরুর দিকে রুহুল কবির রিজভী ঘোষণা করেন, তিনজন বাকি অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করবেন। যার মধ্যে একজন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, একজন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষিকা, আরেকজন সাংবাদিক এহসান মাহমুদ।
পরে অনুষ্ঠানের শুরুতে কোরআন তিলাওয়াত ও দোয়া করেন ওলামা দলের সদস্যসচিব আবুল হোসেন। এরপরই ডায়েসের সামনে এসে এহসান মাহমুদ এক মিনিট নীরবতার ঘোষণা দেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, এহসান মাহমুদ মঞ্চে উঠে কথা বলতেই সামনে থেকে সমস্বরে ‘ফ্যাসিস্ট’, ‘ফ্যাসিস্ট’ বলে আপত্তি জানানো হয়। এ সময় ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন।
পরে আপত্তির কথা শুনে মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর দাঁড়িয়ে যান। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের কানেও চিৎকার পৌঁছায়। এরপর এহসান মাহমুদকে উপস্থাপনা থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। উপস্থাপনার দায়িত্বে থাকা অন্য দুজনের বিরুদ্ধেও স্বৈরাচারের সঙ্গে সম্পৃক্ততার অভিযোগ তুলেছেন কেউ কেউ।
মির্জা ফখরুলের প্রতিবাদ
এই অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার পর এক বিজ্ঞপ্তিতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জানান, সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সাংবাদিক ও লেখক এহসান মাহমুদকে নিয়ে মিথ্যাচার করা হচ্ছে। একটি মহল উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে এই অপপ্রচার চালাচ্ছে। পতিত স্বৈরাচারের আমলে পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে ২০২৩ সালের জুলাইয়ে ফ্যাসিস্ট সরকারের চাপে চাকরিচ্যুত হয়েছিলেন এহসান মাহমুদ।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকারের বিভিন্ন নির্যাতনের মুখে পড়লে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করেছিলাম আমি ব্যক্তিগতভাবে। সেই সময়ে সুইডেনভিত্তিক সংবাদ সংস্থা নেত্র নিউজ এহসান মাহমুদকে চাকরি দিয়ে এবং নিরাপত্তার নিশ্চয়তা দিলে তখন তাঁকে দেশান্তরী হতে হয়নি।
জুলাই-আগস্টের আন্দোলনের আগেও গণতান্ত্রিক লড়াইয়ে রাজপথে উপস্থিত থাকার পাশাপাশি সভা-সেমিনারের আয়োজনের উদ্যোক্তাও ছিলেন এহসান মাহমুদ। এহসান মাহমুদ জুলাই-আগস্টে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে লেখালেখি ও রাজপথে সোচ্চার ছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে পরিকল্পিত এই প্রচারণার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের প্রথম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে বিএনপির অনুষ্ঠানে এহসান মাহমুদ নামের একজন উপস্থাপক তীব্র ক্ষোভের মুখে পড়েন। তীব্র সমালোচনা ও দুয়োধ্বনির মুখে তাঁকে উপস্থাপনা থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়। পরে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল এক সংবাদ বিবৃতিতে এই ঘটনাকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও মিথ্যাচার বলে প্রতিবাদ জানান।
অনুষ্ঠানের পরিকল্পনা অনুযায়ী এহসান মাহমুদকে উপস্থাপনা শুরু করলে ‘স্বৈরাচারের দোসর’ ও ‘ফ্যাসিস্ট’ আখ্যা দিয়ে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মতো অনুষ্ঠানে উপস্থাপনায় আপত্তি জানানো হয়। পরে তাঁকে আর মঞ্চে উঠতে দেননি আয়োজকেরা।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে এমন ঘটনা ঘটেছে। এর আগে বেলা ৩টায় বিএনপির অনুষ্ঠান শুরু হয়।
এতে প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। এর আগে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান অনুষ্ঠান উদ্বোধন করেন।
সভাপতিত্ব করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব ও আয়োজক কমিটির আহ্বায়ক রুহুল কবির রিজভী। অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে শহীদ পরিবারের সদস্যরা।
অনুষ্ঠানের শুরুর দিকে রুহুল কবির রিজভী ঘোষণা করেন, তিনজন বাকি অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করবেন। যার মধ্যে একজন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, একজন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষিকা, আরেকজন সাংবাদিক এহসান মাহমুদ।
পরে অনুষ্ঠানের শুরুতে কোরআন তিলাওয়াত ও দোয়া করেন ওলামা দলের সদস্যসচিব আবুল হোসেন। এরপরই ডায়েসের সামনে এসে এহসান মাহমুদ এক মিনিট নীরবতার ঘোষণা দেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, এহসান মাহমুদ মঞ্চে উঠে কথা বলতেই সামনে থেকে সমস্বরে ‘ফ্যাসিস্ট’, ‘ফ্যাসিস্ট’ বলে আপত্তি জানানো হয়। এ সময় ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন।
পরে আপত্তির কথা শুনে মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর দাঁড়িয়ে যান। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের কানেও চিৎকার পৌঁছায়। এরপর এহসান মাহমুদকে উপস্থাপনা থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। উপস্থাপনার দায়িত্বে থাকা অন্য দুজনের বিরুদ্ধেও স্বৈরাচারের সঙ্গে সম্পৃক্ততার অভিযোগ তুলেছেন কেউ কেউ।
মির্জা ফখরুলের প্রতিবাদ
এই অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার পর এক বিজ্ঞপ্তিতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জানান, সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সাংবাদিক ও লেখক এহসান মাহমুদকে নিয়ে মিথ্যাচার করা হচ্ছে। একটি মহল উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে এই অপপ্রচার চালাচ্ছে। পতিত স্বৈরাচারের আমলে পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে ২০২৩ সালের জুলাইয়ে ফ্যাসিস্ট সরকারের চাপে চাকরিচ্যুত হয়েছিলেন এহসান মাহমুদ।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকারের বিভিন্ন নির্যাতনের মুখে পড়লে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করেছিলাম আমি ব্যক্তিগতভাবে। সেই সময়ে সুইডেনভিত্তিক সংবাদ সংস্থা নেত্র নিউজ এহসান মাহমুদকে চাকরি দিয়ে এবং নিরাপত্তার নিশ্চয়তা দিলে তখন তাঁকে দেশান্তরী হতে হয়নি।
জুলাই-আগস্টের আন্দোলনের আগেও গণতান্ত্রিক লড়াইয়ে রাজপথে উপস্থিত থাকার পাশাপাশি সভা-সেমিনারের আয়োজনের উদ্যোক্তাও ছিলেন এহসান মাহমুদ। এহসান মাহমুদ জুলাই-আগস্টে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে লেখালেখি ও রাজপথে সোচ্চার ছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে পরিকল্পিত এই প্রচারণার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের প্রথম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে বিএনপির অনুষ্ঠানে এহসান মাহমুদ নামের একজন উপস্থাপক তীব্র ক্ষোভের মুখে পড়েন। তীব্র সমালোচনা ও দুয়োধ্বনির মুখে তাঁকে উপস্থাপনা থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়। পরে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল এক সংবাদ বিবৃতিতে এই ঘটনাকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও মিথ্যাচার বলে প্রতিবাদ জানান।
অনুষ্ঠানের পরিকল্পনা অনুযায়ী এহসান মাহমুদকে উপস্থাপনা শুরু করলে ‘স্বৈরাচারের দোসর’ ও ‘ফ্যাসিস্ট’ আখ্যা দিয়ে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মতো অনুষ্ঠানে উপস্থাপনায় আপত্তি জানানো হয়। পরে তাঁকে আর মঞ্চে উঠতে দেননি আয়োজকেরা।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে এমন ঘটনা ঘটেছে। এর আগে বেলা ৩টায় বিএনপির অনুষ্ঠান শুরু হয়।
এতে প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। এর আগে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান অনুষ্ঠান উদ্বোধন করেন।
সভাপতিত্ব করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব ও আয়োজক কমিটির আহ্বায়ক রুহুল কবির রিজভী। অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে শহীদ পরিবারের সদস্যরা।
অনুষ্ঠানের শুরুর দিকে রুহুল কবির রিজভী ঘোষণা করেন, তিনজন বাকি অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করবেন। যার মধ্যে একজন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, একজন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষিকা, আরেকজন সাংবাদিক এহসান মাহমুদ।
পরে অনুষ্ঠানের শুরুতে কোরআন তিলাওয়াত ও দোয়া করেন ওলামা দলের সদস্যসচিব আবুল হোসেন। এরপরই ডায়েসের সামনে এসে এহসান মাহমুদ এক মিনিট নীরবতার ঘোষণা দেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, এহসান মাহমুদ মঞ্চে উঠে কথা বলতেই সামনে থেকে সমস্বরে ‘ফ্যাসিস্ট’, ‘ফ্যাসিস্ট’ বলে আপত্তি জানানো হয়। এ সময় ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন।
পরে আপত্তির কথা শুনে মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর দাঁড়িয়ে যান। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের কানেও চিৎকার পৌঁছায়। এরপর এহসান মাহমুদকে উপস্থাপনা থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। উপস্থাপনার দায়িত্বে থাকা অন্য দুজনের বিরুদ্ধেও স্বৈরাচারের সঙ্গে সম্পৃক্ততার অভিযোগ তুলেছেন কেউ কেউ।
মির্জা ফখরুলের প্রতিবাদ
এই অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার পর এক বিজ্ঞপ্তিতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জানান, সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সাংবাদিক ও লেখক এহসান মাহমুদকে নিয়ে মিথ্যাচার করা হচ্ছে। একটি মহল উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে এই অপপ্রচার চালাচ্ছে। পতিত স্বৈরাচারের আমলে পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে ২০২৩ সালের জুলাইয়ে ফ্যাসিস্ট সরকারের চাপে চাকরিচ্যুত হয়েছিলেন এহসান মাহমুদ।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকারের বিভিন্ন নির্যাতনের মুখে পড়লে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করেছিলাম আমি ব্যক্তিগতভাবে। সেই সময়ে সুইডেনভিত্তিক সংবাদ সংস্থা নেত্র নিউজ এহসান মাহমুদকে চাকরি দিয়ে এবং নিরাপত্তার নিশ্চয়তা দিলে তখন তাঁকে দেশান্তরী হতে হয়নি।
জুলাই-আগস্টের আন্দোলনের আগেও গণতান্ত্রিক লড়াইয়ে রাজপথে উপস্থিত থাকার পাশাপাশি সভা-সেমিনারের আয়োজনের উদ্যোক্তাও ছিলেন এহসান মাহমুদ। এহসান মাহমুদ জুলাই-আগস্টে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে লেখালেখি ও রাজপথে সোচ্চার ছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে পরিকল্পিত এই প্রচারণার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের প্রথম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে বিএনপির অনুষ্ঠানে এহসান মাহমুদ নামের একজন উপস্থাপক তীব্র ক্ষোভের মুখে পড়েন। তীব্র সমালোচনা ও দুয়োধ্বনির মুখে তাঁকে উপস্থাপনা থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়। পরে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল এক সংবাদ বিবৃতিতে এই ঘটনাকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও মিথ্যাচার বলে প্রতিবাদ জানান।
অনুষ্ঠানের পরিকল্পনা অনুযায়ী এহসান মাহমুদকে উপস্থাপনা শুরু করলে ‘স্বৈরাচারের দোসর’ ও ‘ফ্যাসিস্ট’ আখ্যা দিয়ে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মতো অনুষ্ঠানে উপস্থাপনায় আপত্তি জানানো হয়। পরে তাঁকে আর মঞ্চে উঠতে দেননি আয়োজকেরা।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে এমন ঘটনা ঘটেছে। এর আগে বেলা ৩টায় বিএনপির অনুষ্ঠান শুরু হয়।
এতে প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। এর আগে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান অনুষ্ঠান উদ্বোধন করেন।
সভাপতিত্ব করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব ও আয়োজক কমিটির আহ্বায়ক রুহুল কবির রিজভী। অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে শহীদ পরিবারের সদস্যরা।
অনুষ্ঠানের শুরুর দিকে রুহুল কবির রিজভী ঘোষণা করেন, তিনজন বাকি অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করবেন। যার মধ্যে একজন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, একজন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষিকা, আরেকজন সাংবাদিক এহসান মাহমুদ।
পরে অনুষ্ঠানের শুরুতে কোরআন তিলাওয়াত ও দোয়া করেন ওলামা দলের সদস্যসচিব আবুল হোসেন। এরপরই ডায়েসের সামনে এসে এহসান মাহমুদ এক মিনিট নীরবতার ঘোষণা দেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, এহসান মাহমুদ মঞ্চে উঠে কথা বলতেই সামনে থেকে সমস্বরে ‘ফ্যাসিস্ট’, ‘ফ্যাসিস্ট’ বলে আপত্তি জানানো হয়। এ সময় ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন।
পরে আপত্তির কথা শুনে মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর দাঁড়িয়ে যান। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের কানেও চিৎকার পৌঁছায়। এরপর এহসান মাহমুদকে উপস্থাপনা থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। উপস্থাপনার দায়িত্বে থাকা অন্য দুজনের বিরুদ্ধেও স্বৈরাচারের সঙ্গে সম্পৃক্ততার অভিযোগ তুলেছেন কেউ কেউ।
মির্জা ফখরুলের প্রতিবাদ
এই অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার পর এক বিজ্ঞপ্তিতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জানান, সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সাংবাদিক ও লেখক এহসান মাহমুদকে নিয়ে মিথ্যাচার করা হচ্ছে। একটি মহল উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে এই অপপ্রচার চালাচ্ছে। পতিত স্বৈরাচারের আমলে পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে ২০২৩ সালের জুলাইয়ে ফ্যাসিস্ট সরকারের চাপে চাকরিচ্যুত হয়েছিলেন এহসান মাহমুদ।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকারের বিভিন্ন নির্যাতনের মুখে পড়লে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করেছিলাম আমি ব্যক্তিগতভাবে। সেই সময়ে সুইডেনভিত্তিক সংবাদ সংস্থা নেত্র নিউজ এহসান মাহমুদকে চাকরি দিয়ে এবং নিরাপত্তার নিশ্চয়তা দিলে তখন তাঁকে দেশান্তরী হতে হয়নি।
জুলাই-আগস্টের আন্দোলনের আগেও গণতান্ত্রিক লড়াইয়ে রাজপথে উপস্থিত থাকার পাশাপাশি সভা-সেমিনারের আয়োজনের উদ্যোক্তাও ছিলেন এহসান মাহমুদ। এহসান মাহমুদ জুলাই-আগস্টে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে লেখালেখি ও রাজপথে সোচ্চার ছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে পরিকল্পিত এই প্রচারণার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ‘ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ’ পুনরায় বিলুপ্ত করবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘২০০৩ সালে বিএনপি ক্ষমতায় থাকার সময় অর্থনৈতিক সংস্কার করেছিল।
২৩ মিনিট আগেবৈঠক শেষে বেরিয়ে মির্জা ফখরুল সাংবাদিকদের বলেন, ‘সরকারকে সম্পূর্ণভাবে নিরপেক্ষতা বজায় রাখার জন্য আমরা বলেছি। সরকারের মধ্যে যদি কোনো দলীয় লোক থেকে থাকেন, তাঁদের অপসারণের জন্য আমরা দাবি জানিয়ে এসেছি।’
১ ঘণ্টা আগেবিএনপি সব সময় ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর পাশে থাকবে বলে আশ্বস্ত করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘বিএনপি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, বিএনপি আপনাদের সঙ্গে অর্থাৎ ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর সঙ্গে কাজ করবে এবং আপনাদের পাশে থাকবে, তাদের স্বার্থ নিয়ে কথা বলবে। তাদের সমাজে ও রাজনীতিতে প্রতিষ্ঠার জন্য ক
৩ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় বৈঠকে বসেছেন বিএনপি প্রতিনিধিদলের সদস্যরা। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে যমুনায় প্রবেশ করেন তাঁরা।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ‘ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ’ পুনরায় বিলুপ্ত করবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘২০০৩ সালে বিএনপি ক্ষমতায় থাকার সময় অর্থনৈতিক সংস্কার করেছিল। তার সুফল দেশ এখনো পাচ্ছে। তবে ওই সব উদ্যোগকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়া হয়নি। ফলে পূর্ণ সুফল মেলেনি। দেশের সমস্যা সমাধানে প্রধান উদ্যোগের একটি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা। আমাদের সময়ে (বিএনপির আমলে) ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ বিলুপ্ত করা হয়েছিল। আমরা ক্ষমতায় গেলে পুনরায় তা বিলুপ্ত করা হবে।’
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর গুলশানে হোটেল আমারিতে অনুষ্ঠিত বেসরকারি গবেষণা সংস্থা পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট (পিআরআই) আয়োজিত ‘কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অপরিহার্য’ শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। পিআরআইয়ের ভাইস চেয়ারম্যান সাদিক আহমেদ অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ও চেয়ারম্যান জাইদি সাত্তার সমাপনী বক্তব্য দেন।
আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘আমরা কখনো বাংলাদেশ ব্যাংক ও শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থায় রাজনৈতিক নিয়োগ দিইনি। বাংলাদেশের ব্যাংকের স্বায়ত্তশাসন নয়, সংস্থাটিকে স্বাধীনতা দিতে হবে।’
আমীর খসরু বলেন, অর্থনীতির সবকিছু অটোমেশন করে ফেলতে হবে। তাহলে দুর্নীতি কমে আসবে। ক্যাশলেস লেনদেনই হলো এখন ভবিষ্যৎ। সামনে সেদিকে যেতে হবে।
টাকা ছাপানোর সংস্কৃতি থেকে বের হয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে আমীর খসরু বলেন, ‘বিমান কেনার জন্য সরকার টাকা দেবে, এটা হতে পারে না। বিমান বন্ড ছেড়ে টাকা তুলতে পারে। সরকারের টাকা খরচ হওয়া উচিত সমাজের উন্নয়নে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য খাতে সরকার খরচ করতে পারে।’
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ‘ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ’ পুনরায় বিলুপ্ত করবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘২০০৩ সালে বিএনপি ক্ষমতায় থাকার সময় অর্থনৈতিক সংস্কার করেছিল। তার সুফল দেশ এখনো পাচ্ছে। তবে ওই সব উদ্যোগকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়া হয়নি। ফলে পূর্ণ সুফল মেলেনি। দেশের সমস্যা সমাধানে প্রধান উদ্যোগের একটি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা। আমাদের সময়ে (বিএনপির আমলে) ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ বিলুপ্ত করা হয়েছিল। আমরা ক্ষমতায় গেলে পুনরায় তা বিলুপ্ত করা হবে।’
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর গুলশানে হোটেল আমারিতে অনুষ্ঠিত বেসরকারি গবেষণা সংস্থা পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট (পিআরআই) আয়োজিত ‘কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অপরিহার্য’ শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। পিআরআইয়ের ভাইস চেয়ারম্যান সাদিক আহমেদ অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ও চেয়ারম্যান জাইদি সাত্তার সমাপনী বক্তব্য দেন।
আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘আমরা কখনো বাংলাদেশ ব্যাংক ও শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থায় রাজনৈতিক নিয়োগ দিইনি। বাংলাদেশের ব্যাংকের স্বায়ত্তশাসন নয়, সংস্থাটিকে স্বাধীনতা দিতে হবে।’
আমীর খসরু বলেন, অর্থনীতির সবকিছু অটোমেশন করে ফেলতে হবে। তাহলে দুর্নীতি কমে আসবে। ক্যাশলেস লেনদেনই হলো এখন ভবিষ্যৎ। সামনে সেদিকে যেতে হবে।
টাকা ছাপানোর সংস্কৃতি থেকে বের হয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে আমীর খসরু বলেন, ‘বিমান কেনার জন্য সরকার টাকা দেবে, এটা হতে পারে না। বিমান বন্ড ছেড়ে টাকা তুলতে পারে। সরকারের টাকা খরচ হওয়া উচিত সমাজের উন্নয়নে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য খাতে সরকার খরচ করতে পারে।’
চব্বিশের জুলাই-আগস্ট গণ–অভ্যুত্থান, শোক ও বিজয়ের প্রথম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে বিএনপির অনুষ্ঠানে এহসান মাহমুদ নামের একজন উপস্থাপক তীব্র ক্ষোভের মুখে পড়েন। এহসান মাহমুদ নামের ওই উপস্থাপককে নিয়ে তীব্র সমালোচনা হওয়ায় তাঁকে উপস্থাপনা থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়। অনুষ্ঠানের পরিকল্পনা অনুযায়ী এহসান মাহমুদকে উপস্থাপনা
০১ জুলাই ২০২৫বৈঠক শেষে বেরিয়ে মির্জা ফখরুল সাংবাদিকদের বলেন, ‘সরকারকে সম্পূর্ণভাবে নিরপেক্ষতা বজায় রাখার জন্য আমরা বলেছি। সরকারের মধ্যে যদি কোনো দলীয় লোক থেকে থাকেন, তাঁদের অপসারণের জন্য আমরা দাবি জানিয়ে এসেছি।’
১ ঘণ্টা আগেবিএনপি সব সময় ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর পাশে থাকবে বলে আশ্বস্ত করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘বিএনপি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, বিএনপি আপনাদের সঙ্গে অর্থাৎ ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর সঙ্গে কাজ করবে এবং আপনাদের পাশে থাকবে, তাদের স্বার্থ নিয়ে কথা বলবে। তাদের সমাজে ও রাজনীতিতে প্রতিষ্ঠার জন্য ক
৩ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় বৈঠকে বসেছেন বিএনপি প্রতিনিধিদলের সদস্যরা। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে যমুনায় প্রবেশ করেন তাঁরা।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘প্রধান উপদেষ্টার কাছে এসেছিলাম আমাদের কতগুলো রাজনৈতিক কনসার্ন নিয়ে কথা বলার জন্য। বিশেষ করে, আগামী ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে, সেই নির্বাচনকে অর্থবহ, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য করতে এই মুহূর্তে যেটা প্রয়োজন, অন্তর্বর্তী সরকারকে এখন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আদলে নিতে হবে। অর্থাৎ একটা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ভূমিকায় তাদের যেতে হবে। এ জন্য প্রথমেই যেটা প্রয়োজন হবে, প্রশাসনকে পুরোপুরিভাবে নিরপেক্ষ একটা ধারণা জনগণের মধ্যে তৈরি করতে হবে।’
রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকের উদ্দেশ্যে আজ সন্ধ্যা ৬টার দিকে যমুনায় যায় বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল। দলের নেতৃত্বে ছিলেন মির্জা ফখরুল। সঙ্গে ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সালাহউদ্দিন আহমদ। সন্ধ্যা ৭টা ১০ মিনিটে সেখান থেকে তাঁরা বেরিয়ে আসেন।
বৈঠক শেষে বেরিয়ে মির্জা ফখরুল সাংবাদিকদের বলেন, ‘সরকারকে সম্পূর্ণভাবে নিরপেক্ষতা বজায় রাখার জন্য আমরা বলেছি। সরকারের মধ্যে যদি কোনো দলীয় লোক থেকে থাকেন, তাঁদের অপসারণের জন্য আমরা দাবি জানিয়ে এসেছি।’
এ ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট করে কোনো উপদেষ্টার কথা বলা হয়েছে কি না—জানতে চাইলে কিছু বলেননি ফখরুল।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘বিশেষ করে, সচিবালয়ে এখনো যাঁরা আছেন, যাঁরা চিহ্নিত ফ্যাসিস্ট, তাঁদের সরিয়ে সেখানে নিরপেক্ষ কর্মকর্তা দেওয়ার জন্য আমরা বলেছি। আমরা বলেছি, প্রশাসনেও, জেলা প্রশাসনে বিশেষ করে, সেখানেও একইভাবে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।’
পুলিশে নিয়োগের বিষয়েও প্রধান উপদেষ্টার দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়েছে বলে জানান ফখরুল।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা কিছু কথা বলে এসেছি, যেগুলো আমরা মনে করেছি, তারা এখনো পুরোনো সরকারের স্বার্থ পূরণ করছে। তাদের অপসারণের কথা আমরা বলে এসেছি। আমরা সেই সঙ্গে পুলিশে নিয়োগের ক্ষেত্রে বিশেষ করে যে সমস্ত নতুন করে আবার নিয়োগ দেওয়া হবে অথবা পদোন্নতি দেওয়া হবে, সে ক্ষেত্রে নিরপেক্ষ ব্যবস্থা নেওয়ার কথা আমরা বলেছি।’
বিচার বিভাগে নিরপেক্ষ বিচারক নিয়োগের কথা বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে বলেও জানান মির্জা ফখরুল।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমরা বলে এসেছি, বিচার বিভাগে বিশেষ করে উচ্চ আদালতে এখনো যে সমস্ত ফ্যাসিস্টের দোসর আছে, তাদের সরিয়ে সেখানে নিরপেক্ষ বিচারকদের নেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। যদিও এটা বিচার বিভাগের বিষয়, এরপরেও প্রধান উপদেষ্টা যেহেতু সবকিছুর দায়িত্বে আছেন, তাঁর কাছে আমাদের কথাটা জানিয়ে এসেছি।’
যমুনায় প্রবেশের আগে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছিলেন, ‘আমরা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাতের জন্য সময় চেয়েছিলাম। সেই অনুযায়ী উনি আজকে সময় দিয়েছেন। আমরা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করতে যাচ্ছি। ফেব্রুয়ারির জাতীয় নির্বাচন, প্রশাসনের কিছু বিষয়সহ দেশের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে আমরা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে কথা বলব।’
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘প্রধান উপদেষ্টার কাছে এসেছিলাম আমাদের কতগুলো রাজনৈতিক কনসার্ন নিয়ে কথা বলার জন্য। বিশেষ করে, আগামী ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে, সেই নির্বাচনকে অর্থবহ, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য করতে এই মুহূর্তে যেটা প্রয়োজন, অন্তর্বর্তী সরকারকে এখন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আদলে নিতে হবে। অর্থাৎ একটা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ভূমিকায় তাদের যেতে হবে। এ জন্য প্রথমেই যেটা প্রয়োজন হবে, প্রশাসনকে পুরোপুরিভাবে নিরপেক্ষ একটা ধারণা জনগণের মধ্যে তৈরি করতে হবে।’
রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকের উদ্দেশ্যে আজ সন্ধ্যা ৬টার দিকে যমুনায় যায় বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল। দলের নেতৃত্বে ছিলেন মির্জা ফখরুল। সঙ্গে ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সালাহউদ্দিন আহমদ। সন্ধ্যা ৭টা ১০ মিনিটে সেখান থেকে তাঁরা বেরিয়ে আসেন।
বৈঠক শেষে বেরিয়ে মির্জা ফখরুল সাংবাদিকদের বলেন, ‘সরকারকে সম্পূর্ণভাবে নিরপেক্ষতা বজায় রাখার জন্য আমরা বলেছি। সরকারের মধ্যে যদি কোনো দলীয় লোক থেকে থাকেন, তাঁদের অপসারণের জন্য আমরা দাবি জানিয়ে এসেছি।’
এ ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট করে কোনো উপদেষ্টার কথা বলা হয়েছে কি না—জানতে চাইলে কিছু বলেননি ফখরুল।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘বিশেষ করে, সচিবালয়ে এখনো যাঁরা আছেন, যাঁরা চিহ্নিত ফ্যাসিস্ট, তাঁদের সরিয়ে সেখানে নিরপেক্ষ কর্মকর্তা দেওয়ার জন্য আমরা বলেছি। আমরা বলেছি, প্রশাসনেও, জেলা প্রশাসনে বিশেষ করে, সেখানেও একইভাবে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।’
পুলিশে নিয়োগের বিষয়েও প্রধান উপদেষ্টার দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়েছে বলে জানান ফখরুল।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা কিছু কথা বলে এসেছি, যেগুলো আমরা মনে করেছি, তারা এখনো পুরোনো সরকারের স্বার্থ পূরণ করছে। তাদের অপসারণের কথা আমরা বলে এসেছি। আমরা সেই সঙ্গে পুলিশে নিয়োগের ক্ষেত্রে বিশেষ করে যে সমস্ত নতুন করে আবার নিয়োগ দেওয়া হবে অথবা পদোন্নতি দেওয়া হবে, সে ক্ষেত্রে নিরপেক্ষ ব্যবস্থা নেওয়ার কথা আমরা বলেছি।’
বিচার বিভাগে নিরপেক্ষ বিচারক নিয়োগের কথা বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে বলেও জানান মির্জা ফখরুল।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমরা বলে এসেছি, বিচার বিভাগে বিশেষ করে উচ্চ আদালতে এখনো যে সমস্ত ফ্যাসিস্টের দোসর আছে, তাদের সরিয়ে সেখানে নিরপেক্ষ বিচারকদের নেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। যদিও এটা বিচার বিভাগের বিষয়, এরপরেও প্রধান উপদেষ্টা যেহেতু সবকিছুর দায়িত্বে আছেন, তাঁর কাছে আমাদের কথাটা জানিয়ে এসেছি।’
যমুনায় প্রবেশের আগে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছিলেন, ‘আমরা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাতের জন্য সময় চেয়েছিলাম। সেই অনুযায়ী উনি আজকে সময় দিয়েছেন। আমরা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করতে যাচ্ছি। ফেব্রুয়ারির জাতীয় নির্বাচন, প্রশাসনের কিছু বিষয়সহ দেশের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে আমরা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে কথা বলব।’
চব্বিশের জুলাই-আগস্ট গণ–অভ্যুত্থান, শোক ও বিজয়ের প্রথম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে বিএনপির অনুষ্ঠানে এহসান মাহমুদ নামের একজন উপস্থাপক তীব্র ক্ষোভের মুখে পড়েন। এহসান মাহমুদ নামের ওই উপস্থাপককে নিয়ে তীব্র সমালোচনা হওয়ায় তাঁকে উপস্থাপনা থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়। অনুষ্ঠানের পরিকল্পনা অনুযায়ী এহসান মাহমুদকে উপস্থাপনা
০১ জুলাই ২০২৫বিএনপি ক্ষমতায় গেলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ‘ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ’ পুনরায় বিলুপ্ত করবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘২০০৩ সালে বিএনপি ক্ষমতায় থাকার সময় অর্থনৈতিক সংস্কার করেছিল।
২৩ মিনিট আগেবিএনপি সব সময় ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর পাশে থাকবে বলে আশ্বস্ত করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘বিএনপি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, বিএনপি আপনাদের সঙ্গে অর্থাৎ ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর সঙ্গে কাজ করবে এবং আপনাদের পাশে থাকবে, তাদের স্বার্থ নিয়ে কথা বলবে। তাদের সমাজে ও রাজনীতিতে প্রতিষ্ঠার জন্য ক
৩ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় বৈঠকে বসেছেন বিএনপি প্রতিনিধিদলের সদস্যরা। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে যমুনায় প্রবেশ করেন তাঁরা।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপি সব সময় ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর পাশে থাকবে বলে আশ্বস্ত করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘বিএনপি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, বিএনপি আপনাদের সঙ্গে অর্থাৎ ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর সঙ্গে কাজ করবে এবং আপনাদের পাশে থাকবে, তাদের স্বার্থ নিয়ে কথা বলবে। তাদের সমাজে ও রাজনীতিতে প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করবে, এটা আমাদের অঙ্গীকার। আসুন, আমরা এক সঙ্গে দেশটাকে নতুনভাবে গড়ে তুলতে কাজ করি।’
আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর নেতা-কর্মীদের এক অনুষ্ঠানে তিনি এই আশ্বাসের কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য বিজন কান্তি সরকার, ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী দলের সভাপতি মৃগেন হাগিদক, ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর নারী উদ্যোক্তা সান্তানু স্নিতা নকরেক, স্বপ্ন আজিম প্রমুখ তাঁদের বিভিন্ন সমস্যাগুলো তুলে ধরেন।
বিএনপি মহাসচিব তাঁদের সমস্যাসমূহ অবহিত হয়ে বলেন, বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর নারী উদ্যোক্তাদের সহজ ও স্বল্প শর্তে আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ সহযোগিতার ব্যবস্থা করবে।
বিএনপি সব সময় ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর পাশে থাকবে বলে আশ্বস্ত করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘বিএনপি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, বিএনপি আপনাদের সঙ্গে অর্থাৎ ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর সঙ্গে কাজ করবে এবং আপনাদের পাশে থাকবে, তাদের স্বার্থ নিয়ে কথা বলবে। তাদের সমাজে ও রাজনীতিতে প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করবে, এটা আমাদের অঙ্গীকার। আসুন, আমরা এক সঙ্গে দেশটাকে নতুনভাবে গড়ে তুলতে কাজ করি।’
আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর নেতা-কর্মীদের এক অনুষ্ঠানে তিনি এই আশ্বাসের কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য বিজন কান্তি সরকার, ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী দলের সভাপতি মৃগেন হাগিদক, ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর নারী উদ্যোক্তা সান্তানু স্নিতা নকরেক, স্বপ্ন আজিম প্রমুখ তাঁদের বিভিন্ন সমস্যাগুলো তুলে ধরেন।
বিএনপি মহাসচিব তাঁদের সমস্যাসমূহ অবহিত হয়ে বলেন, বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর নারী উদ্যোক্তাদের সহজ ও স্বল্প শর্তে আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ সহযোগিতার ব্যবস্থা করবে।
চব্বিশের জুলাই-আগস্ট গণ–অভ্যুত্থান, শোক ও বিজয়ের প্রথম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে বিএনপির অনুষ্ঠানে এহসান মাহমুদ নামের একজন উপস্থাপক তীব্র ক্ষোভের মুখে পড়েন। এহসান মাহমুদ নামের ওই উপস্থাপককে নিয়ে তীব্র সমালোচনা হওয়ায় তাঁকে উপস্থাপনা থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়। অনুষ্ঠানের পরিকল্পনা অনুযায়ী এহসান মাহমুদকে উপস্থাপনা
০১ জুলাই ২০২৫বিএনপি ক্ষমতায় গেলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ‘ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ’ পুনরায় বিলুপ্ত করবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘২০০৩ সালে বিএনপি ক্ষমতায় থাকার সময় অর্থনৈতিক সংস্কার করেছিল।
২৩ মিনিট আগেবৈঠক শেষে বেরিয়ে মির্জা ফখরুল সাংবাদিকদের বলেন, ‘সরকারকে সম্পূর্ণভাবে নিরপেক্ষতা বজায় রাখার জন্য আমরা বলেছি। সরকারের মধ্যে যদি কোনো দলীয় লোক থেকে থাকেন, তাঁদের অপসারণের জন্য আমরা দাবি জানিয়ে এসেছি।’
১ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় বৈঠকে বসেছেন বিএনপি প্রতিনিধিদলের সদস্যরা। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে যমুনায় প্রবেশ করেন তাঁরা।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় বৈঠকে বসেছেন বিএনপি প্রতিনিধিদলের সদস্যরা।
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে যমুনায় প্রবেশ করেন তাঁরা। বৈঠক শুরুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান।
প্রতিনিধিদলে নেতৃত্ব দিচ্ছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তাঁর সঙ্গে আছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সালাহউদ্দিন আহমদ।
যমুনায় প্রবেশের আগে প্রতিনিধিদলের সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘আমরা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাতের জন্য সময় চেয়েছিলাম। সেই অনুযায়ী উনি আজকে সময় দিয়েছেন। আমরা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করতে যাচ্ছি। ফেব্রুয়ারির জাতীয় নির্বাচন এবং প্রশাসনের কিছু বিষয়সহ দেশের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে আমরা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে কথা বলব।’
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় বৈঠকে বসেছেন বিএনপি প্রতিনিধিদলের সদস্যরা।
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে যমুনায় প্রবেশ করেন তাঁরা। বৈঠক শুরুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান।
প্রতিনিধিদলে নেতৃত্ব দিচ্ছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তাঁর সঙ্গে আছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সালাহউদ্দিন আহমদ।
যমুনায় প্রবেশের আগে প্রতিনিধিদলের সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘আমরা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাতের জন্য সময় চেয়েছিলাম। সেই অনুযায়ী উনি আজকে সময় দিয়েছেন। আমরা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করতে যাচ্ছি। ফেব্রুয়ারির জাতীয় নির্বাচন এবং প্রশাসনের কিছু বিষয়সহ দেশের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে আমরা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে কথা বলব।’
চব্বিশের জুলাই-আগস্ট গণ–অভ্যুত্থান, শোক ও বিজয়ের প্রথম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে বিএনপির অনুষ্ঠানে এহসান মাহমুদ নামের একজন উপস্থাপক তীব্র ক্ষোভের মুখে পড়েন। এহসান মাহমুদ নামের ওই উপস্থাপককে নিয়ে তীব্র সমালোচনা হওয়ায় তাঁকে উপস্থাপনা থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়। অনুষ্ঠানের পরিকল্পনা অনুযায়ী এহসান মাহমুদকে উপস্থাপনা
০১ জুলাই ২০২৫বিএনপি ক্ষমতায় গেলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ‘ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ’ পুনরায় বিলুপ্ত করবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘২০০৩ সালে বিএনপি ক্ষমতায় থাকার সময় অর্থনৈতিক সংস্কার করেছিল।
২৩ মিনিট আগেবৈঠক শেষে বেরিয়ে মির্জা ফখরুল সাংবাদিকদের বলেন, ‘সরকারকে সম্পূর্ণভাবে নিরপেক্ষতা বজায় রাখার জন্য আমরা বলেছি। সরকারের মধ্যে যদি কোনো দলীয় লোক থেকে থাকেন, তাঁদের অপসারণের জন্য আমরা দাবি জানিয়ে এসেছি।’
১ ঘণ্টা আগেবিএনপি সব সময় ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর পাশে থাকবে বলে আশ্বস্ত করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘বিএনপি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, বিএনপি আপনাদের সঙ্গে অর্থাৎ ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর সঙ্গে কাজ করবে এবং আপনাদের পাশে থাকবে, তাদের স্বার্থ নিয়ে কথা বলবে। তাদের সমাজে ও রাজনীতিতে প্রতিষ্ঠার জন্য ক
৩ ঘণ্টা আগে