নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম বলেছেন, কৃষকেরা চাষাবাদের জন্য টাকা পান না। ফলে বাধ্য হয়ে উৎপাদিত ফসল কম দামে বিক্রি করে দেন। এক-তৃতীয়াংশ ফসল বিক্রি করে সেচ, সার ও শ্রমিকের খরচ দিতে হয়। কিন্তু কৃষকদের টাকা দিলে সেই টাকা ফেরত পাওয়া সহজ। যদিও এ দেশে কোটিপতিরা টাকা ফেরত দেয় না।
গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই) আয়োজিত ‘স্মার্ট অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড চ্যালেঞ্জেস ইন ভ্যালু চেইন ডেভেলপমেন্ট’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
আহসানুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের দেশে কৃষিপণ্যের কোনো বিশেষায়িত বাজার নেই। বিভিন্ন খুচরা ও পাইকারি বাজার আছে। কিন্তু পণ্যভিত্তিক আলাদা বাজার নেই। এমন বাজার যদি থাকত, কৃষকেরা ফসল চাষের আগে অগ্রিম টাকা সংগ্রহ করতে পারতেন, তাহলে উৎপাদন বাড়ত। অনেক উদ্যোক্তা সেখানে আগাম বিনিয়োগ করত।’
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘কৃষি খাতে সবচেয়ে বড় সমস্যা স্ট্যান্ডারাইজেশন ও সার্টিফিকেশন। আগে চালেরও স্ট্যান্ডারাইজেশন ছিল না। তিন মাস আগে সেটা ঠিক করা হলো। তিন মন্ত্রণালয় মিলে কীভাবে চাল বিক্রি হবে, সেটা ঠিক করেছি। কোন ধরনের মানে, কোন নামে চাল বিক্রি হবে। এখন একটি শৃঙ্খলা আসবে। আপনারা জানেন, মিনিকেট নামের কোনো চাল ছিল না। তার পরও সবচেয়ে বেশি এই নামে চাল বিক্রি হয়। এখন আর মনমতো মিলাররা চাল বিক্রি করতে পারবেন না। প্রতিটি পণ্যে এমন স্ট্যান্ডার্ড ঠিক করতে হবে।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, কৃষক অনেক স্মার্ট। দেশে তাঁরা সঠিক সিদ্ধান্তের মাধ্যমে ফসল উৎপাদন করে যাচ্ছেন। কোন ফসল কখন করতে হবে, তাঁরা জানেন। তাঁরা এক ফসলি জমিকে তিন ফসলিতে রূপান্তর করেছেন। এর মধ্যেও আবার ছোটখাটো আরও ফসল করছেন। দেশে অল্প জমিতে কৃষকেরা যত ফসল করছেন, তাদের বীরের সম্মান দেওয়া উচিত। এ বছর আলুর দাম ৫০ টাকা কেজি খাচ্ছেন। সে জন্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে গালি দিচ্ছেন। তবে কৃষকেরা ভালো দাম পেয়েছেন গত দুই মৌসুম। সে জন্য আগামী বছর আলুর উৎপাদন বাড়বে। এক টন হলেও বেশি হবে।
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম বলেছেন, কৃষকেরা চাষাবাদের জন্য টাকা পান না। ফলে বাধ্য হয়ে উৎপাদিত ফসল কম দামে বিক্রি করে দেন। এক-তৃতীয়াংশ ফসল বিক্রি করে সেচ, সার ও শ্রমিকের খরচ দিতে হয়। কিন্তু কৃষকদের টাকা দিলে সেই টাকা ফেরত পাওয়া সহজ। যদিও এ দেশে কোটিপতিরা টাকা ফেরত দেয় না।
গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই) আয়োজিত ‘স্মার্ট অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড চ্যালেঞ্জেস ইন ভ্যালু চেইন ডেভেলপমেন্ট’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
আহসানুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের দেশে কৃষিপণ্যের কোনো বিশেষায়িত বাজার নেই। বিভিন্ন খুচরা ও পাইকারি বাজার আছে। কিন্তু পণ্যভিত্তিক আলাদা বাজার নেই। এমন বাজার যদি থাকত, কৃষকেরা ফসল চাষের আগে অগ্রিম টাকা সংগ্রহ করতে পারতেন, তাহলে উৎপাদন বাড়ত। অনেক উদ্যোক্তা সেখানে আগাম বিনিয়োগ করত।’
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘কৃষি খাতে সবচেয়ে বড় সমস্যা স্ট্যান্ডারাইজেশন ও সার্টিফিকেশন। আগে চালেরও স্ট্যান্ডারাইজেশন ছিল না। তিন মাস আগে সেটা ঠিক করা হলো। তিন মন্ত্রণালয় মিলে কীভাবে চাল বিক্রি হবে, সেটা ঠিক করেছি। কোন ধরনের মানে, কোন নামে চাল বিক্রি হবে। এখন একটি শৃঙ্খলা আসবে। আপনারা জানেন, মিনিকেট নামের কোনো চাল ছিল না। তার পরও সবচেয়ে বেশি এই নামে চাল বিক্রি হয়। এখন আর মনমতো মিলাররা চাল বিক্রি করতে পারবেন না। প্রতিটি পণ্যে এমন স্ট্যান্ডার্ড ঠিক করতে হবে।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, কৃষক অনেক স্মার্ট। দেশে তাঁরা সঠিক সিদ্ধান্তের মাধ্যমে ফসল উৎপাদন করে যাচ্ছেন। কোন ফসল কখন করতে হবে, তাঁরা জানেন। তাঁরা এক ফসলি জমিকে তিন ফসলিতে রূপান্তর করেছেন। এর মধ্যেও আবার ছোটখাটো আরও ফসল করছেন। দেশে অল্প জমিতে কৃষকেরা যত ফসল করছেন, তাদের বীরের সম্মান দেওয়া উচিত। এ বছর আলুর দাম ৫০ টাকা কেজি খাচ্ছেন। সে জন্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে গালি দিচ্ছেন। তবে কৃষকেরা ভালো দাম পেয়েছেন গত দুই মৌসুম। সে জন্য আগামী বছর আলুর উৎপাদন বাড়বে। এক টন হলেও বেশি হবে।
কাগুজে ও ভুয়া প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে ঋণের নামে নেওয়া হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে এস আলম গ্রুপ। পাচারের এই অর্থ ফেরাতে তোড়জোড় শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক।) দুদকের দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানিয়েছে, ইতিমধ্যে পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনতে বিভিন্ন দেশে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলএ
৪ ঘণ্টা আগেপশ্চিমের বলয় থেকে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টায় বিকল্প অর্থনৈতিক জোট হিসেবে ব্রিকসের জন্ম। এই জোটের সদস্য দেশগুলো হলো—ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকা। সাম্প্রতিক সময়ে মিসর, ইথিওপিয়া, ইরান, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং ইন্দোনেশিয়া নতুন সদস্য হিসেবে যোগ দিয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগেগার্ডিয়ান লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড দেশের একটি সুপরিচিত বিমা প্রতিষ্ঠান, সম্প্রতি বিমা কার্যক্রম পরিচালনায় নিয়ম লঙ্ঘনের জন্য সমালোচিত হয়েছে। প্রায় চার বছর ধরে সিইও (মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা) ছাড়া প্রতিষ্ঠানটি কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। ২০২১ সালের জানুয়ারি মাস থেকে সিইও পদটি শূন্য, যা বিমা আইন..
১ দিন আগেজাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এখনো রাজস্ব আহরণের আধুনিক ব্যবস্থার সঙ্গে তাল মেলাতে পারছে না। বিশেষ করে আয়কর ব্যবস্থার ডিজিটালাইজেশন এখনো অনেক পিছিয়ে। ২০০৫ সালে অটোমেশনের উদ্যোগ নেওয়া হলেও দুই দশক পরেও তা পুরোপুরি বাস্তবায়িত হয়নি।
১ দিন আগে