আজকের পত্রিকা ডেস্ক
২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানে আহত গেজেটভুক্ত ‘জুলাই যোদ্ধা’ করদাতাদের বিশেষ আয়কর সুবিধা দিচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার। আগামী ২০২৫–২৬ অর্থবছরের বাজেটে তাঁদের ক্ষেত্রে করমুক্ত আয়ের সীমা দেড় লাখ টাকা বাড়িয়ে ৫ লাখ ২৫ হাজার টাকা নির্ধারণের প্রস্তাব করা হয়েছে।
মূল্যস্ফীতির চাপে বিপর্যস্ত মানুষের করের চাপ কমাতে সাধারণভাবে করমুক্ত আয়সীমা বাড়ানোর আলোচনা থাকলেও তা করা হয়নি। বর্তমানে ব্যক্তি করদাতার করমুক্ত আয়সীমা সাড়ে ৩ লাখ টাকা। অর্থাৎ বছরে এই পরিমাণ আয় হলে কর দিতে হয় না। আবার মোট আয় থেকে সাড়ে তিন লাখ টাকা বাদ দিয়ে করের পরিমাণ হিসাব করা হয়।
আজ সোমবার অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট বক্তৃতায় আগামী ২০২৬-২৭ ও ২০২৭-২৮ অর্থবছরের জন্য করমুক্ত আয়সীমা ২৫ হাজার টাকা বাড়িয়ে ৩ লাখ ৭৫ হাজার টাকা প্রস্তাব করেছেন। এ ছাড়া যাঁরা করদাতা হিসেবে বিবেচিত হবেন, তাঁদের ন্যূনতম কর ১ হাজার টাকা প্রস্তাব করেছেন অর্থ উপদেষ্টা।
আগামী অর্থবছরের প্রস্তাব অনুসারে, ৫, ১০, ১৫, ২০ ও ২৫ শতাংশ করহারের পরে উচ্চস্তরে আরেকটি করহার এসেছে। হিসাব করে দেখা গেছে, বছরে আয় সাড়ে ৩৮ লাখ টাকার বেশি হলে ওই করদাতাকে বাকি অর্থের ওপর ৩০ শতাংশ হারে কর দিতে হবে।
নতুন প্রস্তাব অনুযায়ী, প্রথম সাড়ে তিন লাখ টাকার পরে প্রথম ১ লাখ টাকার জন্য ৫ শতাংশ, পরবর্তী ৪ লাখ টাকার জন্য ১০ শতাংশ, পরবর্তী ৫ লাখ টাকার জন্য ১৫ শতাংশ, পরবর্তী ৫ লাখ টাকার জন্য ২০ শতাংশ ও পরবর্তী ২০ লাখ টাকা আয়ের জন্য ২৫ শতাংশ এবং বাকি অর্থের ওপর ৩০ শতাংশ হারে কর বসবে।
এ ছাড়া নারী করদাতা ও ৬৫ বছরের বেশি বয়সীদের জন্য করমুক্ত আয়সীমা হলো ৪ লাখ টাকা। তৃতীয় লিঙ্গের করদাতা ও প্রতিবন্ধী স্বাভাবিক ব্যক্তি করদাতার করমুক্ত আয়সীমা হবে পৌনে ৫ লাখ টাকা। গেজেটভুক্ত মুক্তিযোদ্ধা করদাতার করমুক্ত আয়সীমা ৫ লাখ টাকা হবে। আর প্রতিবন্ধী ব্যক্তির মাতা-পিতা বা আইনানুগ অভিভাবকের প্রত্যেক সন্তান বা পোষ্যের জন্য করমুক্ত আয়ের সীমা আরও ৫০ হাজার টাকা বেশি হবে।
২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানে আহত গেজেটভুক্ত ‘জুলাই যোদ্ধা’ করদাতাদের বিশেষ আয়কর সুবিধা দিচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার। আগামী ২০২৫–২৬ অর্থবছরের বাজেটে তাঁদের ক্ষেত্রে করমুক্ত আয়ের সীমা দেড় লাখ টাকা বাড়িয়ে ৫ লাখ ২৫ হাজার টাকা নির্ধারণের প্রস্তাব করা হয়েছে।
মূল্যস্ফীতির চাপে বিপর্যস্ত মানুষের করের চাপ কমাতে সাধারণভাবে করমুক্ত আয়সীমা বাড়ানোর আলোচনা থাকলেও তা করা হয়নি। বর্তমানে ব্যক্তি করদাতার করমুক্ত আয়সীমা সাড়ে ৩ লাখ টাকা। অর্থাৎ বছরে এই পরিমাণ আয় হলে কর দিতে হয় না। আবার মোট আয় থেকে সাড়ে তিন লাখ টাকা বাদ দিয়ে করের পরিমাণ হিসাব করা হয়।
আজ সোমবার অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট বক্তৃতায় আগামী ২০২৬-২৭ ও ২০২৭-২৮ অর্থবছরের জন্য করমুক্ত আয়সীমা ২৫ হাজার টাকা বাড়িয়ে ৩ লাখ ৭৫ হাজার টাকা প্রস্তাব করেছেন। এ ছাড়া যাঁরা করদাতা হিসেবে বিবেচিত হবেন, তাঁদের ন্যূনতম কর ১ হাজার টাকা প্রস্তাব করেছেন অর্থ উপদেষ্টা।
আগামী অর্থবছরের প্রস্তাব অনুসারে, ৫, ১০, ১৫, ২০ ও ২৫ শতাংশ করহারের পরে উচ্চস্তরে আরেকটি করহার এসেছে। হিসাব করে দেখা গেছে, বছরে আয় সাড়ে ৩৮ লাখ টাকার বেশি হলে ওই করদাতাকে বাকি অর্থের ওপর ৩০ শতাংশ হারে কর দিতে হবে।
নতুন প্রস্তাব অনুযায়ী, প্রথম সাড়ে তিন লাখ টাকার পরে প্রথম ১ লাখ টাকার জন্য ৫ শতাংশ, পরবর্তী ৪ লাখ টাকার জন্য ১০ শতাংশ, পরবর্তী ৫ লাখ টাকার জন্য ১৫ শতাংশ, পরবর্তী ৫ লাখ টাকার জন্য ২০ শতাংশ ও পরবর্তী ২০ লাখ টাকা আয়ের জন্য ২৫ শতাংশ এবং বাকি অর্থের ওপর ৩০ শতাংশ হারে কর বসবে।
এ ছাড়া নারী করদাতা ও ৬৫ বছরের বেশি বয়সীদের জন্য করমুক্ত আয়সীমা হলো ৪ লাখ টাকা। তৃতীয় লিঙ্গের করদাতা ও প্রতিবন্ধী স্বাভাবিক ব্যক্তি করদাতার করমুক্ত আয়সীমা হবে পৌনে ৫ লাখ টাকা। গেজেটভুক্ত মুক্তিযোদ্ধা করদাতার করমুক্ত আয়সীমা ৫ লাখ টাকা হবে। আর প্রতিবন্ধী ব্যক্তির মাতা-পিতা বা আইনানুগ অভিভাবকের প্রত্যেক সন্তান বা পোষ্যের জন্য করমুক্ত আয়ের সীমা আরও ৫০ হাজার টাকা বেশি হবে।
অন্তর্বর্তী সরকারের ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট প্রশংসনীয় বলে মন্তব্য করেছেন পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ। একইসঙ্গে তিনি এক লাখ টাকা পর্যন্ত অর্জিত লভ্যাংশের ওপর কর মওকুফ এবং এর বেশি টাকার ওপর ১৫ শতাংশ কর
২১ মিনিট আগেঅর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের অপসারণের দাবি জানিয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। তাঁদের অভিযোগ, অর্থ উপদেষ্টা ও বিএসইসি চেয়ারম্যান শেয়ারবাজার ধ্বংসের আজরাইল হিসেবে অবতীর্ণ হয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেপ্রস্তাবিত ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আস্থা বৃদ্ধিতে সহায়ক হবে না বলে মনে করছেন ফরেন ইনভেস্টরস চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফআইসিসিআই)-এর সভাপতি জাভেদ আখতার।
৩ ঘণ্টা আগেমে মাসে বাংলাদেশে তৈরি পণ্যের রপ্তানি আগের মাস এবং আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। গত মে মাসে রপ্তানি আয় হয়েছে ৪৭৩ কোটি ৭৮ লাখ ৫০ হাজার ডলার, যা গত বছরের একই সময়ের থেকে ৪৮ কোটি ৬৯ লাখ ৩০ হাজার ডলার বেশি এবং শতকরা হিসাবে ১১ দশমিক ৪৫ শতাংশ বেড়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে