শহীদুল ইসলাম, ঢাকা
নাসা গ্রুপের মালিকানাধীন রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাক কারখানাগুলোর কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে শিল্পগ্রুপটিকে সহায়তা করতে যাচ্ছে সরকার। নাসার খেলাপি হয়ে পড়া ঋণ সহজে পুনঃ তফসিল করে গ্রুপটিকে এলসি খোলার সুযোগ দিতে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগকে চিঠি দিয়েছে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়। আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ এখন বাংলাদেশ ব্যাংককে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেবে।
অন্যদিকে কারাগারে আটক থাকায় বিভিন্ন ডকুমেন্টে নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. নজরুল ইসলাম মজুমদারের স্বাক্ষর নেওয়া যাচ্ছে না। ফলে নতুন ঋণ গ্রহণ বা ঋণ পুনঃ তফসিলের ডকুমেন্টে তাঁর স্বাক্ষর গ্রহণের জন্য নাসা গ্রুপকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আবেদন করতে বলা হয়েছে।
শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) সাখাওয়াত হোসেনের সভাপতিত্বে গত ১৭ জুলাই নাসা গ্রুপের ব্যবসায়িক সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে আন্তমন্ত্রণালয় সভা হয়। সভায় শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, অর্থ বিভাগ এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিবেরা অংশ নেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর, বিজিএমইএ সভাপতি, শিল্পাঞ্চল পুলিশের প্রতিনিধি, কয়েকটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং নাসার বিভিন্ন শিল্পকারখানার প্রতিনিধিরাও ছিলেন এ সভায়।
শ্রম মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, সভায় বাংলাদেশের কোনো শিল্পকারখানা বন্ধ না করে সর্বোচ্চ সহযোগিতা দিয়ে কীভাবে সেগুলো সচল রাখা যায়, সে বিষয়ে আলোচনা হয়। এরপর সভায় চারটি সিদ্ধান্ত হয়। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, নাসা গ্রুপের শতভাগ রপ্তানিমুখী প্রতিষ্ঠান চলমান রাখতে এবং শ্রমিক ও কর্মচারীদের জীবন-জীবিকার স্বার্থে ব্যাংকগুলোর দায় শ্রেণীকৃত থাকা অবস্থায় এলসি খোলাসহ অন্যান্য সুবিধা প্রদান অব্যাহত রাখার বিষয়ে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ পলিসি সাপোর্ট হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংককে নির্দেশনা দেবে। বাংলাদেশ ব্যাংক সংশ্লিষ্ট ব্যাংকগুলোকে এ বিষয়ে নির্দেশনা দেবে।
সূত্র জানায়, নাসা গ্রুপের অথরাইজড সিগনেটরির স্বাক্ষরে এখন শিল্পগ্রুপটির কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। তবে কিছু কিছু ডকুমেন্টে কোম্পানির মালিকের স্বাক্ষর বাধ্যতামূলক থাকায় বেশ কিছু বিষয় অনিষ্পন্ন রয়েছে। ফলে জেলে থাকা নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যানের স্বাক্ষর গ্রহণের বিষয়ে নাসা গ্রুপকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আবেদন করতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমোদনের পর নাসা গ্রুপের ঋণ গ্রহণ বা ঋণ পুনঃ তফসিলকরণের সকল কাগজপত্র বা ডকুমেন্টসে নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যানের স্বাক্ষর নেওয়া হবে।
আন্তমন্ত্রণালয় সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, এক্সিম ব্যাংকে রাখা নাসা গ্রুপের শ্রমিক-কর্মচারীদের প্রভিডেন্ট ফান্ড নগদায়নের ব্যাপারে ব্যাংকটির ব্যবস্থাপনা পরিচালককে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এই টাকা ছাড়করণের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক এক্সিম ব্যাংককে দ্রুত নির্দেশনা দেবে। এ ছাড়া নাসা গ্রুপের সমস্যা সমাধান না হওয়া পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের পাসপোর্ট জব্দ করাসহ তাঁদের বিদেশ ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা আরোপের বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের বিষয়েও সভায় সিদ্ধান্ত হয়েছে।
সূত্র জানায়, সরকারি সহায়তায় নাসা গ্রুপ শতভাগ মার্জিনে যেসব ব্যাক টু ব্যাক এলসি খুলবে, সেগুলোর আয় থেকে পাওনাদার ব্যাংকগুলো ঋণের কিস্তি বাবদ কোনো অর্থ নিতে পারবে না। ওই অর্থ প্রথমে শ্রমিক, কর্মীদের বেতন পরিশোধসহ অন্যান্য নিয়মিত ব্যয় পরিশোধে ব্যবহার করা হবে। বাড়তি অর্থ থাকলে কোম্পানি ঋণ পরিশোধ করবে। বাংলাদেশ ব্যাংক নাসা গ্রুপে অর্থায়নকারী ব্যাংকগুলোকে এ বিষয়ে নির্দেশনা দেবে।
এসব বিষয়ে শ্রমসচিব এ এইচ এম সফিকুজ্জামান বলেন, নাসা গ্রুপের পোশাক কারখানাগুলোর কার্যক্রম চালিয়ে নেওয়ার বিষয়ে সহায়তা করার নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে। গত ৮-৯ মাস প্রতিষ্ঠানটি চলতে পারলেও এখন আর নিজেরা চলতে পারছে না। এই গ্রুপে ২৫ থেকে ৩০ হাজার কর্মী কাজ করছেন। কারখানাগুলো বন্ধ হয়ে গেলে এসব কর্মী বেকার হবেন, এতে শ্রমিক অসন্তোষ সৃষ্টির আশঙ্কা রয়েছে।
গত বছরের ১ অক্টোবর গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে আছেন নাসা গ্রুপের মালিক নজরুল ইসলাম মজুমদার। বিভিন্ন অনিয়ম, দুর্নীতি, অর্থ আত্মসাৎ, অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং অর্থ পাচারের অভিযোগে গত ১৬ ফেব্রুয়ারি তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আওয়ামী সরকারের সময় প্রায় দেড় দশক ব্যাংক উদ্যোক্তাদের সংগঠন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকসের (বিএবি) সভাপতির দায়িত্বে ছিলেন তিনি।
গত ২২ জুলাই আদালতে নজরুল ইসলাম মজুমদার বলেন, ‘আমি জামিন পেলে সব টাকাই শোধ করে দেব। আমাকে জামিন দিয়ে কাজ করার সুযোগ করে দেন। আমি পালিয়ে যাব না। আমার প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে প্রায় ৩ লাখ মানুষ জড়িত। তাদেরকে মাসে ৬০ থেকে ৬৫ কোটি টাকা বেতন দিতে হয়। আমি কারাগার থেকে বের না হলে তারা সবাই কাজ হারাবে। আমার ব্যবসা ধরার কোনো লোকও নেই।’
নাসা গ্রুপের ওয়েবসাইটের তথ্যানুযায়ী, ১৯৯০ সালে যাত্রা শুরু করা এই গ্রুপের ৩৪টি কারখানা রয়েছে। এই গ্রুপের অধীনে ৩০ হাজারের বেশি কর্মী কাজ করছেন।
নাসা গ্রুপের মালিকানাধীন রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাক কারখানাগুলোর কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে শিল্পগ্রুপটিকে সহায়তা করতে যাচ্ছে সরকার। নাসার খেলাপি হয়ে পড়া ঋণ সহজে পুনঃ তফসিল করে গ্রুপটিকে এলসি খোলার সুযোগ দিতে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগকে চিঠি দিয়েছে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়। আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ এখন বাংলাদেশ ব্যাংককে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেবে।
অন্যদিকে কারাগারে আটক থাকায় বিভিন্ন ডকুমেন্টে নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. নজরুল ইসলাম মজুমদারের স্বাক্ষর নেওয়া যাচ্ছে না। ফলে নতুন ঋণ গ্রহণ বা ঋণ পুনঃ তফসিলের ডকুমেন্টে তাঁর স্বাক্ষর গ্রহণের জন্য নাসা গ্রুপকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আবেদন করতে বলা হয়েছে।
শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) সাখাওয়াত হোসেনের সভাপতিত্বে গত ১৭ জুলাই নাসা গ্রুপের ব্যবসায়িক সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে আন্তমন্ত্রণালয় সভা হয়। সভায় শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, অর্থ বিভাগ এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিবেরা অংশ নেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর, বিজিএমইএ সভাপতি, শিল্পাঞ্চল পুলিশের প্রতিনিধি, কয়েকটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং নাসার বিভিন্ন শিল্পকারখানার প্রতিনিধিরাও ছিলেন এ সভায়।
শ্রম মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, সভায় বাংলাদেশের কোনো শিল্পকারখানা বন্ধ না করে সর্বোচ্চ সহযোগিতা দিয়ে কীভাবে সেগুলো সচল রাখা যায়, সে বিষয়ে আলোচনা হয়। এরপর সভায় চারটি সিদ্ধান্ত হয়। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, নাসা গ্রুপের শতভাগ রপ্তানিমুখী প্রতিষ্ঠান চলমান রাখতে এবং শ্রমিক ও কর্মচারীদের জীবন-জীবিকার স্বার্থে ব্যাংকগুলোর দায় শ্রেণীকৃত থাকা অবস্থায় এলসি খোলাসহ অন্যান্য সুবিধা প্রদান অব্যাহত রাখার বিষয়ে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ পলিসি সাপোর্ট হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংককে নির্দেশনা দেবে। বাংলাদেশ ব্যাংক সংশ্লিষ্ট ব্যাংকগুলোকে এ বিষয়ে নির্দেশনা দেবে।
সূত্র জানায়, নাসা গ্রুপের অথরাইজড সিগনেটরির স্বাক্ষরে এখন শিল্পগ্রুপটির কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। তবে কিছু কিছু ডকুমেন্টে কোম্পানির মালিকের স্বাক্ষর বাধ্যতামূলক থাকায় বেশ কিছু বিষয় অনিষ্পন্ন রয়েছে। ফলে জেলে থাকা নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যানের স্বাক্ষর গ্রহণের বিষয়ে নাসা গ্রুপকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আবেদন করতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমোদনের পর নাসা গ্রুপের ঋণ গ্রহণ বা ঋণ পুনঃ তফসিলকরণের সকল কাগজপত্র বা ডকুমেন্টসে নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যানের স্বাক্ষর নেওয়া হবে।
আন্তমন্ত্রণালয় সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, এক্সিম ব্যাংকে রাখা নাসা গ্রুপের শ্রমিক-কর্মচারীদের প্রভিডেন্ট ফান্ড নগদায়নের ব্যাপারে ব্যাংকটির ব্যবস্থাপনা পরিচালককে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এই টাকা ছাড়করণের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক এক্সিম ব্যাংককে দ্রুত নির্দেশনা দেবে। এ ছাড়া নাসা গ্রুপের সমস্যা সমাধান না হওয়া পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের পাসপোর্ট জব্দ করাসহ তাঁদের বিদেশ ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা আরোপের বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের বিষয়েও সভায় সিদ্ধান্ত হয়েছে।
সূত্র জানায়, সরকারি সহায়তায় নাসা গ্রুপ শতভাগ মার্জিনে যেসব ব্যাক টু ব্যাক এলসি খুলবে, সেগুলোর আয় থেকে পাওনাদার ব্যাংকগুলো ঋণের কিস্তি বাবদ কোনো অর্থ নিতে পারবে না। ওই অর্থ প্রথমে শ্রমিক, কর্মীদের বেতন পরিশোধসহ অন্যান্য নিয়মিত ব্যয় পরিশোধে ব্যবহার করা হবে। বাড়তি অর্থ থাকলে কোম্পানি ঋণ পরিশোধ করবে। বাংলাদেশ ব্যাংক নাসা গ্রুপে অর্থায়নকারী ব্যাংকগুলোকে এ বিষয়ে নির্দেশনা দেবে।
এসব বিষয়ে শ্রমসচিব এ এইচ এম সফিকুজ্জামান বলেন, নাসা গ্রুপের পোশাক কারখানাগুলোর কার্যক্রম চালিয়ে নেওয়ার বিষয়ে সহায়তা করার নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে। গত ৮-৯ মাস প্রতিষ্ঠানটি চলতে পারলেও এখন আর নিজেরা চলতে পারছে না। এই গ্রুপে ২৫ থেকে ৩০ হাজার কর্মী কাজ করছেন। কারখানাগুলো বন্ধ হয়ে গেলে এসব কর্মী বেকার হবেন, এতে শ্রমিক অসন্তোষ সৃষ্টির আশঙ্কা রয়েছে।
গত বছরের ১ অক্টোবর গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে আছেন নাসা গ্রুপের মালিক নজরুল ইসলাম মজুমদার। বিভিন্ন অনিয়ম, দুর্নীতি, অর্থ আত্মসাৎ, অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং অর্থ পাচারের অভিযোগে গত ১৬ ফেব্রুয়ারি তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আওয়ামী সরকারের সময় প্রায় দেড় দশক ব্যাংক উদ্যোক্তাদের সংগঠন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকসের (বিএবি) সভাপতির দায়িত্বে ছিলেন তিনি।
গত ২২ জুলাই আদালতে নজরুল ইসলাম মজুমদার বলেন, ‘আমি জামিন পেলে সব টাকাই শোধ করে দেব। আমাকে জামিন দিয়ে কাজ করার সুযোগ করে দেন। আমি পালিয়ে যাব না। আমার প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে প্রায় ৩ লাখ মানুষ জড়িত। তাদেরকে মাসে ৬০ থেকে ৬৫ কোটি টাকা বেতন দিতে হয়। আমি কারাগার থেকে বের না হলে তারা সবাই কাজ হারাবে। আমার ব্যবসা ধরার কোনো লোকও নেই।’
নাসা গ্রুপের ওয়েবসাইটের তথ্যানুযায়ী, ১৯৯০ সালে যাত্রা শুরু করা এই গ্রুপের ৩৪টি কারখানা রয়েছে। এই গ্রুপের অধীনে ৩০ হাজারের বেশি কর্মী কাজ করছেন।
গত দশকে পাহাড়ি এলাকায় কাজুবাদামের চাষ দ্রুত বেড়েছে। চট্টগ্রাম, বান্দরবান, রাঙামাটি ও খাগড়াছড়ির পাহাড়ি এলাকা এখন দেশের প্রধান উৎপাদন কেন্দ্র। আধুনিক যন্ত্র ব্যবহার, স্বাস্থ্যসচেতন মানুষের খাদ্যাভ্যাসে কাজুবাদামের চাহিদা বৃদ্ধি এবং দেশীয় প্রক্রিয়াজাত কোম্পানির বিনিয়োগের কারণে দেশীয় উৎপাদন...
২ ঘণ্টা আগেকমবেশি ৪৫০ টন জুয়েলারি (গয়না) পণ্য আমদানি করা হয়েছে। পণ্যটি আমদানি করলে নিয়ম অনুযায়ী প্রতি টনের জন্য সরকারকে কর দিতে হয় ৩ লাখ টাকা। রাজস্বের অঙ্ক দাঁড়ায় বেশ কয়েক কোটি। কর ফাঁকি দিতে অসাধু আমদানিকারক তাই জুয়েলারি আমদানি করলেও ঘোষণা দিয়েছেন কৃত্রিম মানব অঙ্গপ্রত্যঙ্গের।
২ ঘণ্টা আগেপ্রথম দফায় চারজনের পর এনবিআরের আরও পাঁচ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। এ নিয়ে একদিনেই জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) ৯ কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে এনবিআর সংস্কার আন্দোলনের কর্মসূচি পালন ও দেশের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত করার অভিযোগ আনা হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেপণ্য সরবরাহ ব্যবস্থা স্বাভাবিক রাখতে শিল্পের কাঁচামাল এবং কৃষি উপকরণের আমদানি মূল্য পরিশোধের সময় নতুন করে ১৮০ দিন বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। নতুন নিয়মে শিল্পের কাঁচামাল এবং কৃষি উপকরণের আমদানি মূল্য বৃদ্ধি ৩৬০ দিন করায় ব্যবসায়ীরা চলতি বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময় পাচ্ছেন।
৬ ঘণ্টা আগে