আয়নাল হোসেন, ঢাকা
শুল্কছাড়ের অপেক্ষায় বিপুল পরিমাণ তেল, চিনি ও খেজুর বন্দর থেকে খালাস করাচ্ছে না আমদানিকারকেরা। অনেকে বন্দরে ক্ষতিপূরণও দিচ্ছে। তারা এখন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) শুল্ক ছাড়ের প্রজ্ঞাপন জারির অপেক্ষায় আছেন।
বাংলাদেশ ফ্রেশ ফ্রুটস ইমপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি হাজি সিরাজুল ইসলাম বলেন, বন্দরে ১২ হাজার টনের মতো খেজুর আটকা রয়েছে। শুল্ক কমানোর প্রজ্ঞাপন জারির সঙ্গে সঙ্গে আমদানিকারকেরা এসব পণ্য ছাড় করাবেন। তবে শুল্কছাড় যাতে গত বছরের মতো হয়, এমনটাই প্রত্যাশা করছেন তিনি।
খেজুর আমদানিকারকেরা জানায়, গত বছর প্রতি কেজি বস্তার খেজুর আমদানিতে শুল্ক দিতে হয়েছে ৫ টাকা এবং একই মানের কার্টনে ১০ টাকা। আর এসব খেজুরের শুল্কায়ন ছিল ৫০০ ডলার। আর বর্তমানে তা বাড়িয়ে কেজিপ্রতি শুল্ক ৭০ টাকা করা হয়েছে। একই সঙ্গে যে দামেই কেনা হোক, শুল্কায়ন এক হাজার ডলার করা হয়েছে। অপর দিকে ১০ টাকা কেজির শুল্ক বাড়িয়ে ১৭০ থেকে ২৭০ টাকা করা হয়েছে। আর ১ হাজার ডলারের শুল্কায়ন বাড়িয়ে ২ হাজার ৫০০ থেকে ৪ হাজার ডলার করা হয়েছে।
দেশের তেল ও চিনি আমদানিকারক ও পরিশোধনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর কর্মকর্তারা বলেন, বন্দরে ৫০-৬০ হাজার টন ভোজ্যতেল ছাড়ের অপেক্ষায় রয়েছে। এ ছাড়া বিপুল পরিমাণ চিনিও ছাড়ের অপেক্ষায় রয়েছে। বড় পরিবেশকেরাও তেল-চিনি বিক্রি বন্ধ রেখেছে।
মেঘনা গ্রুপের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, ভারতের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে শুল্ক কমানোর ঘোষণা দেওয়ার দিনই প্রজ্ঞাপন জারি হয়। এতে বিপুল পরিমাণ ক্ষতিপূরণ দিতে হয় আমদানিকারকদের।
এস আলম গ্রুপের সিনিয়র মহাব্যবস্থাপক কাজী সালাউদ্দিন আহমেদ বলেন, রমজান মাসকে সামনে রেখে অনেকেই বেশি পরিমাণ পণ্য আমদানি করে থাকে। তবে এসব পণ্য প্রতি মাসেই আসতে থাকে। তাদের বিপুল পরিমাণ তেল ছাড় করা হয়েছে। এখন কম দামের তেল বাজারে ঢুকলে তাঁদের লোকসান গুনতে হবে।
শুল্কছাড়ের অপেক্ষায় বিপুল পরিমাণ তেল, চিনি ও খেজুর বন্দর থেকে খালাস করাচ্ছে না আমদানিকারকেরা। অনেকে বন্দরে ক্ষতিপূরণও দিচ্ছে। তারা এখন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) শুল্ক ছাড়ের প্রজ্ঞাপন জারির অপেক্ষায় আছেন।
বাংলাদেশ ফ্রেশ ফ্রুটস ইমপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি হাজি সিরাজুল ইসলাম বলেন, বন্দরে ১২ হাজার টনের মতো খেজুর আটকা রয়েছে। শুল্ক কমানোর প্রজ্ঞাপন জারির সঙ্গে সঙ্গে আমদানিকারকেরা এসব পণ্য ছাড় করাবেন। তবে শুল্কছাড় যাতে গত বছরের মতো হয়, এমনটাই প্রত্যাশা করছেন তিনি।
খেজুর আমদানিকারকেরা জানায়, গত বছর প্রতি কেজি বস্তার খেজুর আমদানিতে শুল্ক দিতে হয়েছে ৫ টাকা এবং একই মানের কার্টনে ১০ টাকা। আর এসব খেজুরের শুল্কায়ন ছিল ৫০০ ডলার। আর বর্তমানে তা বাড়িয়ে কেজিপ্রতি শুল্ক ৭০ টাকা করা হয়েছে। একই সঙ্গে যে দামেই কেনা হোক, শুল্কায়ন এক হাজার ডলার করা হয়েছে। অপর দিকে ১০ টাকা কেজির শুল্ক বাড়িয়ে ১৭০ থেকে ২৭০ টাকা করা হয়েছে। আর ১ হাজার ডলারের শুল্কায়ন বাড়িয়ে ২ হাজার ৫০০ থেকে ৪ হাজার ডলার করা হয়েছে।
দেশের তেল ও চিনি আমদানিকারক ও পরিশোধনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর কর্মকর্তারা বলেন, বন্দরে ৫০-৬০ হাজার টন ভোজ্যতেল ছাড়ের অপেক্ষায় রয়েছে। এ ছাড়া বিপুল পরিমাণ চিনিও ছাড়ের অপেক্ষায় রয়েছে। বড় পরিবেশকেরাও তেল-চিনি বিক্রি বন্ধ রেখেছে।
মেঘনা গ্রুপের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, ভারতের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে শুল্ক কমানোর ঘোষণা দেওয়ার দিনই প্রজ্ঞাপন জারি হয়। এতে বিপুল পরিমাণ ক্ষতিপূরণ দিতে হয় আমদানিকারকদের।
এস আলম গ্রুপের সিনিয়র মহাব্যবস্থাপক কাজী সালাউদ্দিন আহমেদ বলেন, রমজান মাসকে সামনে রেখে অনেকেই বেশি পরিমাণ পণ্য আমদানি করে থাকে। তবে এসব পণ্য প্রতি মাসেই আসতে থাকে। তাদের বিপুল পরিমাণ তেল ছাড় করা হয়েছে। এখন কম দামের তেল বাজারে ঢুকলে তাঁদের লোকসান গুনতে হবে।
অসুস্থতা, দুর্ঘটনাসহ বিপদে-আপদে বিশ্বজুড়ে মানুষের ভরসার কেন্দ্র ‘বিমা’। বিমা পলিসি করা থাকলেই হাসপাতালের বিল পরিশোধ বা দুর্ঘটনার ক্ষয়ক্ষতি পুষিয়ে নিতে কোনো চিন্তা করতে হয় না গ্রাহককে। গ্রাহকের হয়ে বিমা কোম্পানিই সব শোধ করে দেয়। কিন্তু বাংলাদেশের বিমা খাত এখনো সেই ভরসার জায়গা হয়ে উঠতে পারেনি।
১৫ মিনিট আগেপেঁয়াজের মৌসুম এখনো শেষ হয়নি। তার আগেই দাম বাড়তে শুরু করেছে। বাজারে দাম আরও বাড়বে; সেই আশায় কৃষক, ফড়িয়া, ব্যবসায়ী—সবাই সাধ্যমতো পেঁয়াজ ধরে রাখছেন, সুবিধামতো সময়ে ছাড়ছেন অল্প অল্প করে। আর এতেই মোকামে বাড়ছে পণ্যটির দাম, যার প্রভাব পড়ছে পাইকারি ও খুচরা বাজারে।
৩৩ মিনিট আগেদক্ষিণ এশিয়ার বাণিজ্য মানচিত্রে বাংলাদেশের অবস্থান বদলে দিতে যাচ্ছে মাতারবাড়ী। বহুল কাঙ্ক্ষিত গভীর সমুদ্রবন্দর প্রকল্পটি এখন আর কাগজে আঁকা স্বপ্ন নয়, সেটি বাস্তবায়নের মোক্ষম বাঁক পেরিয়ে প্রবেশ করতে যাচ্ছে নির্মাণপর্বে। এ লক্ষ্যে আগামীকাল মঙ্গলবার ঢাকায় চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সঙ্গে জাপানের দুটি
১ ঘণ্টা আগে৪৭০ কোটি ডলারের ঋণ কর্মসূচির আওতায় চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির অর্থ ছাড় নিয়ে বাংলাদেশ সফর শেষ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদল। তবে এবারের মিশনে পূর্বের মতো সফরের শেষে ‘স্টাফ লেভেল অ্যাগ্রিমেন্ট’ হয়নি। আইএমএফের এই সিদ্ধান্ত, অর্থাৎ চুক্তি ছাড়াই মিশন শেষ করা, পূর্বের রীতি থেকে একটি বড়
১ ঘণ্টা আগে