নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগামী অর্থবছরে বিভন্ন খাতের প্রণোদনা হিসাবে কর নানা ধরনের যে কর ছাড় দিচ্ছে তার পরিমাণ ১ লাখ ৭৮ হাজার ২৪১ কোটি টাকা। এবারই প্রথম ‘প্রত্যক্ষ করব্যয়ের’ পরিমাণ হিসাব করছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর।
এ টাকাকে ভর্তুকি হিসাবেই দেখছে সরকার। বাজেটে প্রাক্কলিত ভর্তুকির পরিমাণ যোগ করলে মোট ভর্তুকির পরিমাণ দাঁড়ায় ২ লাখ ৮৯ হাজার ২২৮ কোটি টাকা।
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল নতুন বছরের প্রস্তাবিত বাজেটে এ তথ্য তুলে ধরেন।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ড বলছে, ‘প্রত্যক্ষ করব্যয়’ বলতে রেয়াত, ছাড়, অব্যাহতি হ্রাসকৃত হারে করারোপ এবং মোট করযোগ্য আয় গণনা হতে আয় বাদ দেয়াকে বোঝায়। এটি এক ধরনের কর ভর্তুকি। এই ভর্তুকি যদি কর হিসেবে আহরিত হতো তাহলে মোট আহরিত করের সাথে এটি যুক্ত হতো এবং করের পরিমাণ বেড়ে যেতো।
বাজেট বক্তব্যে অর্থমন্ত্রী বলেন, সরকারের অন্যান্য ভর্তুকির সাথে করব্যয়ও মোট ভর্তুকির অন্তর্ভুক্ত হবে। তবে, ‘প্রত্যক্ষ করব্যয়’ এর মাধ্যমে অর্থনৈতিক প্রণোদনা, সামাজিক সাম্যাবস্থা ও শিল্প সহায়তার সাথে সাথে সামগ্রিক কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়। আন্তর্জাতিক উত্তম চর্চার সাথে সঙ্গতি রেখে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের আয়কর বিভাগ বাংলাদেশে প্রথমবারের মত মাঠ পর্যায়ের বাস্তব তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণপূর্বক ‘প্রত্যক্ষ করব্যয়’ প্রাক্কলন করেছে, যা আয়কর বিভাগের সম্পূর্ণ নিজস্ব প্রচেষ্টার মাধ্যমে অর্জনকৃত।
এনবিআরের হিসাব বলছে, ২০২০-২১ অর্থবছরের জন্য প্রযোজ্য ‘প্রত্যক্ষ করব্যয়' এর মোট প্রাক্কলিত পরিমাণ ১ লাখ ২৫ হাজার ৮১৩ কোটি টাকা, যার মধ্যে কর্পোরেট পর্যায়ে ৮৫ হাজার ৩১৪ কোটি টাকা এবং ব্যক্তিগত পর্যায়ে ৪০ হাজার ৪৯৯ কোটি টাকা। সামগ্রিকভাবে ২০২০-২১ অর্থবছরের জন্য এই ‘প্রত্যক্ষ কর ব্যয়’ মোট জিডিপির ৩ দশমিক ৫৬ শতাংশ ছিল।
সে হিসাবে ২০২৩-২৪ এর প্রক্ষেপিত মোট জিডিপি আকার বিবেচনায় নিয়ে চলমান অর্থবছরে প্রক্ষেপিত ‘প্রত্যক্ষ করব্যয়’ এর মোট পরিমাণ হবে ১ লাখ ৭৮ হাজার ২৪১ কোটি টাকা। এর সাথে প্রাক্কলিত ভর্তুকির পরিমাণ যোগ করলে মোট ভর্তুকির পরিমাণ দাঁড়ায় ২ লাখ ৮৯ হাজার ২২৮ কোটি টাকা।
আগামী অর্থবছরে বিভন্ন খাতের প্রণোদনা হিসাবে কর নানা ধরনের যে কর ছাড় দিচ্ছে তার পরিমাণ ১ লাখ ৭৮ হাজার ২৪১ কোটি টাকা। এবারই প্রথম ‘প্রত্যক্ষ করব্যয়ের’ পরিমাণ হিসাব করছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর।
এ টাকাকে ভর্তুকি হিসাবেই দেখছে সরকার। বাজেটে প্রাক্কলিত ভর্তুকির পরিমাণ যোগ করলে মোট ভর্তুকির পরিমাণ দাঁড়ায় ২ লাখ ৮৯ হাজার ২২৮ কোটি টাকা।
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল নতুন বছরের প্রস্তাবিত বাজেটে এ তথ্য তুলে ধরেন।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ড বলছে, ‘প্রত্যক্ষ করব্যয়’ বলতে রেয়াত, ছাড়, অব্যাহতি হ্রাসকৃত হারে করারোপ এবং মোট করযোগ্য আয় গণনা হতে আয় বাদ দেয়াকে বোঝায়। এটি এক ধরনের কর ভর্তুকি। এই ভর্তুকি যদি কর হিসেবে আহরিত হতো তাহলে মোট আহরিত করের সাথে এটি যুক্ত হতো এবং করের পরিমাণ বেড়ে যেতো।
বাজেট বক্তব্যে অর্থমন্ত্রী বলেন, সরকারের অন্যান্য ভর্তুকির সাথে করব্যয়ও মোট ভর্তুকির অন্তর্ভুক্ত হবে। তবে, ‘প্রত্যক্ষ করব্যয়’ এর মাধ্যমে অর্থনৈতিক প্রণোদনা, সামাজিক সাম্যাবস্থা ও শিল্প সহায়তার সাথে সাথে সামগ্রিক কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়। আন্তর্জাতিক উত্তম চর্চার সাথে সঙ্গতি রেখে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের আয়কর বিভাগ বাংলাদেশে প্রথমবারের মত মাঠ পর্যায়ের বাস্তব তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণপূর্বক ‘প্রত্যক্ষ করব্যয়’ প্রাক্কলন করেছে, যা আয়কর বিভাগের সম্পূর্ণ নিজস্ব প্রচেষ্টার মাধ্যমে অর্জনকৃত।
এনবিআরের হিসাব বলছে, ২০২০-২১ অর্থবছরের জন্য প্রযোজ্য ‘প্রত্যক্ষ করব্যয়' এর মোট প্রাক্কলিত পরিমাণ ১ লাখ ২৫ হাজার ৮১৩ কোটি টাকা, যার মধ্যে কর্পোরেট পর্যায়ে ৮৫ হাজার ৩১৪ কোটি টাকা এবং ব্যক্তিগত পর্যায়ে ৪০ হাজার ৪৯৯ কোটি টাকা। সামগ্রিকভাবে ২০২০-২১ অর্থবছরের জন্য এই ‘প্রত্যক্ষ কর ব্যয়’ মোট জিডিপির ৩ দশমিক ৫৬ শতাংশ ছিল।
সে হিসাবে ২০২৩-২৪ এর প্রক্ষেপিত মোট জিডিপি আকার বিবেচনায় নিয়ে চলমান অর্থবছরে প্রক্ষেপিত ‘প্রত্যক্ষ করব্যয়’ এর মোট পরিমাণ হবে ১ লাখ ৭৮ হাজার ২৪১ কোটি টাকা। এর সাথে প্রাক্কলিত ভর্তুকির পরিমাণ যোগ করলে মোট ভর্তুকির পরিমাণ দাঁড়ায় ২ লাখ ৮৯ হাজার ২২৮ কোটি টাকা।
কাগুজে ও ভুয়া প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে ঋণের নামে নেওয়া হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে এস আলম গ্রুপ। পাচারের এই অর্থ ফেরাতে তোড়জোড় শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক।) দুদকের দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানিয়েছে, ইতিমধ্যে পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনতে বিভিন্ন দেশে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলএ
৫ ঘণ্টা আগেপশ্চিমের বলয় থেকে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টায় বিকল্প অর্থনৈতিক জোট হিসেবে ব্রিকসের জন্ম। এই জোটের সদস্য দেশগুলো হলো—ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকা। সাম্প্রতিক সময়ে মিসর, ইথিওপিয়া, ইরান, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং ইন্দোনেশিয়া নতুন সদস্য হিসেবে যোগ দিয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগেগার্ডিয়ান লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড দেশের একটি সুপরিচিত বিমা প্রতিষ্ঠান, সম্প্রতি বিমা কার্যক্রম পরিচালনায় নিয়ম লঙ্ঘনের জন্য সমালোচিত হয়েছে। প্রায় চার বছর ধরে সিইও (মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা) ছাড়া প্রতিষ্ঠানটি কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। ২০২১ সালের জানুয়ারি মাস থেকে সিইও পদটি শূন্য, যা বিমা আইন..
১ দিন আগেজাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এখনো রাজস্ব আহরণের আধুনিক ব্যবস্থার সঙ্গে তাল মেলাতে পারছে না। বিশেষ করে আয়কর ব্যবস্থার ডিজিটালাইজেশন এখনো অনেক পিছিয়ে। ২০০৫ সালে অটোমেশনের উদ্যোগ নেওয়া হলেও দুই দশক পরেও তা পুরোপুরি বাস্তবায়িত হয়নি।
১ দিন আগে