টানা দুই দশক ধরে শাসন ব্যবস্থায় অবনতি হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের। একই সঙ্গে দেশটির আর্থিক অবস্থা এবং ব্যবস্থাপনাও দুর্বল হয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে দেশটির ঋণমান সূচকের অবনতি ঘটেছে। স্বাধীনভাবে আর্থিক সূচক পরিমাপকারী প্রতিষ্ঠান ফিচ সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের ঋণমান কমিয়েছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে—শাসন ব্যবস্থায় ধারাবাহিক অবনতি, দুর্বল আর্থিক অবস্থা এবং ব্যবস্থাপনা ইত্যাদি কারণে ফিচ যুক্তরাষ্ট্রের ঋণমান সূচক ট্রিপল এ (এএএ) থেকে ডাবল এ প্লাস (এএ+) ক্যাটাগরিতে নামিয়ে দিয়েছে।
ফিচ যুক্তরাষ্ট্রের ঋণমান কমানোর কারণ হিসেবে জানিয়েছে, তাঁরা পর্যবেক্ষণ করেছে যে—বিগত ২০ বছর ধরেই যুক্তরাষ্ট্রের শাসন ব্যবস্থায় অবনতি হয়েছে। ফিচ বলেছে, ‘যুক্তরাষ্ট্রের এই অবনমন মূলত আগামী তিন বছরে যুক্তরাষ্ট্রের আর্থিক অবনতি, ক্রমবর্ধমান সাধারণ সরকারি ঋণের বিশাল বোঝা এবং শাসনের ক্ষয়কেই প্রতিফলিত করে।’
তবে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থমন্ত্রী জ্যানেট ইয়েলেন এই ঋণমান সূচকের তীব্র সমালোচনা করেছেন। তিনি বলেছেন, ইচ্ছা করেই এমনটা করা হয়েছে। মূলত ২০১৮ থেকে ২০২০ সালের তথ্য-উপাত্তের ওপর ভিত্তি করে এই সূচক তৈরি করা হয়েছে। তিনি তীব্রভাবে ফিচের এই রেটিংয়ের বিরোধিতা করেন।
একটি সরকারকে টাকা ধার দেওয়া কতটা ঝুঁকিপূর্ণ বা নিরাপদ তা বিবেচনা করার জন্য বিনিয়োগকারীরা ক্রেডিট রেটিং বা ঋণমানকে একটি মানদণ্ড হিসেবে ব্যবহার করে। অর্থনীতির আকার এবং আপেক্ষিক স্থিতিশীলতার কারণে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে সাধারণত একটি অত্যন্ত নিরাপদ বিনিয়োগ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। কিন্তু ফিচের সর্বশেষ এই রেটিং যুক্তরাষ্ট্রকে কিছুটা হলেও নেতিবাচক ঝাঁকুনি দেবে।
এদিকে, চলতি বছর যুক্তরাষ্ট্র সরকারি ঋণ দিয়ে বেশ হতাশার মধ্যে পড়েছে। সরকারি কোষাগার প্রায় শূন্য হয়ে গিয়ে দেউলিয়া হওয়ার দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে গিয়েছিল দেশটি। পরে সর্বোচ্চ ঋণ গ্রহণ সীমা বাড়িয়ে দেউলিয়া হওয়ার হাত থেকে রক্ষা পায়।
টানা দুই দশক ধরে শাসন ব্যবস্থায় অবনতি হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের। একই সঙ্গে দেশটির আর্থিক অবস্থা এবং ব্যবস্থাপনাও দুর্বল হয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে দেশটির ঋণমান সূচকের অবনতি ঘটেছে। স্বাধীনভাবে আর্থিক সূচক পরিমাপকারী প্রতিষ্ঠান ফিচ সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের ঋণমান কমিয়েছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে—শাসন ব্যবস্থায় ধারাবাহিক অবনতি, দুর্বল আর্থিক অবস্থা এবং ব্যবস্থাপনা ইত্যাদি কারণে ফিচ যুক্তরাষ্ট্রের ঋণমান সূচক ট্রিপল এ (এএএ) থেকে ডাবল এ প্লাস (এএ+) ক্যাটাগরিতে নামিয়ে দিয়েছে।
ফিচ যুক্তরাষ্ট্রের ঋণমান কমানোর কারণ হিসেবে জানিয়েছে, তাঁরা পর্যবেক্ষণ করেছে যে—বিগত ২০ বছর ধরেই যুক্তরাষ্ট্রের শাসন ব্যবস্থায় অবনতি হয়েছে। ফিচ বলেছে, ‘যুক্তরাষ্ট্রের এই অবনমন মূলত আগামী তিন বছরে যুক্তরাষ্ট্রের আর্থিক অবনতি, ক্রমবর্ধমান সাধারণ সরকারি ঋণের বিশাল বোঝা এবং শাসনের ক্ষয়কেই প্রতিফলিত করে।’
তবে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থমন্ত্রী জ্যানেট ইয়েলেন এই ঋণমান সূচকের তীব্র সমালোচনা করেছেন। তিনি বলেছেন, ইচ্ছা করেই এমনটা করা হয়েছে। মূলত ২০১৮ থেকে ২০২০ সালের তথ্য-উপাত্তের ওপর ভিত্তি করে এই সূচক তৈরি করা হয়েছে। তিনি তীব্রভাবে ফিচের এই রেটিংয়ের বিরোধিতা করেন।
একটি সরকারকে টাকা ধার দেওয়া কতটা ঝুঁকিপূর্ণ বা নিরাপদ তা বিবেচনা করার জন্য বিনিয়োগকারীরা ক্রেডিট রেটিং বা ঋণমানকে একটি মানদণ্ড হিসেবে ব্যবহার করে। অর্থনীতির আকার এবং আপেক্ষিক স্থিতিশীলতার কারণে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে সাধারণত একটি অত্যন্ত নিরাপদ বিনিয়োগ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। কিন্তু ফিচের সর্বশেষ এই রেটিং যুক্তরাষ্ট্রকে কিছুটা হলেও নেতিবাচক ঝাঁকুনি দেবে।
এদিকে, চলতি বছর যুক্তরাষ্ট্র সরকারি ঋণ দিয়ে বেশ হতাশার মধ্যে পড়েছে। সরকারি কোষাগার প্রায় শূন্য হয়ে গিয়ে দেউলিয়া হওয়ার দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে গিয়েছিল দেশটি। পরে সর্বোচ্চ ঋণ গ্রহণ সীমা বাড়িয়ে দেউলিয়া হওয়ার হাত থেকে রক্ষা পায়।
রাফায়েল গ্যালার্দো বলেন, ‘আমেরিকা এখন বিনিয়োগের জন্য নিরাপদ নয়। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নতুন কর নীতি বৈশ্বিক বিনিয়োগকারীদের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করেছে।’
৬ ঘণ্টা আগেভারতের তৈরি পোশাক শিল্প বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা ও অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার সুযোগ কাজে লাগিয়ে যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে নিজেদের অবস্থান জোরদার করছে। শুল্কমুক্ত বা স্বল্প শুল্ক সুবিধা, উৎপাদন দক্ষতা ও সরকারের সহায়তায় ভারতীয় গার্মেন্টস শিল্প দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জন করছে, যার নেতৃত্বে রয়েছে
৮ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার আট মাস পূর্তিতে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন ‘আমাদের আমলনামা’ শিরোনামে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন।
১ দিন আগেট্রাম্পের প্রস্তাব অনুযায়ী, গ্রিন কার্ডধারী ও অস্থায়ী ভিসাধারী— যেমন; এইচ-ওয়ান বি কর্মীদের পাঠানো অর্থেও এই কর আরোপিত হবে। বিশ্বে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স পাওয়া দেশ ভারত। তাই এর প্রভাব ভারতের জন্য হবে ব্যাপক, বলছেন বিশ্লেষকেরা। অন্যান্য বড় রেমিট্যান্স নির্ভর দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে— মেক্সিকো, চীন
১ দিন আগে