নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে ৭ শতাংশ কর দিয়ে পাচারকৃত অর্থ ফেরত আনার সুযোগ রাখা হয়েছে। এ ব্যাপারে সরকারের কোনো পক্ষ কোনো প্রশ্ন করবে না বলেও নিশ্চয়তা দেওয়া হয়েছে। তবে ঠিক কী পরিমাণ অর্থ পাচার হয়েছে এবং কারা পাচার করেছে সে ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট তথ্য নেই সরকারের কাছে।
তবে শনিবার (১৮ জুন) রাজধানীতে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সংস্থার অতিরিক্ত পরিচালক কামাল হোসেন বলেন, ‘বাংলাদেশের ৬৭ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের অর্থ সম্পর্কে সুইস ন্যাশনাল ব্যাংকের কাছ থেকে তথ্য পেয়েছে বিএফআইইউ। সেসব তথ্য আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, দুদক ও তদন্তকারী সংস্থাকে দেওয়া হয়েছে। আর এ পর্যন্ত বিভিন্ন দেশ থেকে ৮০০ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে আর্থিক তথ্য সংগ্রহ করেছে বিএফআইইউ।’
এদিকে সুইজারল্যান্ডের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বসাম্প্রতিক আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, এক বছরের ব্যবধানে দেশটির ব্যাংকগুলোতে বাংলাদেশিদের জমাকৃত অর্থের পরিমাণ প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকা বেড়েছে। সুইস ন্যাশনাল ব্যাংকের বার্ষিক ব্যাংকিং পরিসংখ্যান ২০২২ অনুযায়ী, ২০২০ সালে বাংলাদেশিদের গচ্ছিত টাকার পরিমাণ ছিল ৫৬ কোটি ২৯ লাখ ৩৩ হাজার সুইস ফ্রাঁ। আর ২০২১ সালে একলাফে প্রায় ৫৫ শতাংশ বেড়ে সেই টাকার পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮৭ কোটি ১১ লাখ ১২ হাজার ফ্রাঁ, যা বর্তমান বিনিময় হার অনুযায়ী বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৮ হাজার ৩৬৩ কোটি ৭৯ লাখ ৩৯ হাজার ৯৯৬ টাকা।
শনিবার ‘বাংলাদেশ মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসী কার্যে অর্থায়নে প্রতিরোধ কার্যক্রমের ২০ বছর’ শীর্ষক সেমিনারে বিএফআইইউর অতিরিক্ত পরিচালক কামাল হোসেন বলেন, ‘পাচার করা অর্থ উদ্ধার জটিল কাজ। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশের ৬৭ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের অর্থ সম্পর্কে সুইস ন্যাশনাল ব্যাংকের কাছ থেকে তথ্য পেয়েছে বিএফআইইউ। আর সুইস ন্যাশনাল ব্যাংকে থাকা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের অর্থের বিষয়ে ২০১৪ সাল থেকে তথ্য প্রকাশ করে আসছে ব্যাংকটি। সেই তথ্য বাংলাদেশের বিভিন্ন আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, দুদক ও তদন্তকারী সংস্থাকে দেওয়া হয়েছে। আর এ পর্যন্ত বিভিন্ন দেশ থেকে ৮০০ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে আর্থিক তথ্য সংগ্রহ করেছে বিএফআইইউ।’
সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবির বলেন, করোনা পরবর্তীতে দেশে এখন নতুন চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে মূল্যস্ফীতি ও ডলারের বিনিময় হার। এ সমস্যা থেকে উত্তরণে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।
গভর্নর আশ্বস্ত করে বলেন, ‘আমাদের যে পরিমাণে রিজার্ভ রয়েছে তাতে ভয়ের কিছু নেই। সাধারণত তিন মাসের আমদানি ব্যয়ের সমান ডলার মজুদ থাকলে তা স্থিতিশীল ধরা হয়। বর্তমানে আমাদের ৪১ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার রয়েছে। আমাদের বর্তমানে এক মাসে আমদানি ব্যয় মেটাতে লাগে সাড়ে সাত বিলিয়ন ডলার। সেই হিসেবে তিন মাসের আমদানি ব্যয় পরিশোধে ব্যয় হবে সাড়ে ২২ বিলিয়ন ডলার। এছাড়া সরকারের নিরাপত্তা সামগ্রী বাবদ আরো তিন বিলিয়ন ডলার দরকার হয়। সব মিলিয়ে ২৬ বিলিয়ন ডলার থাকলেই চিন্তা মুক্ত থাকা যায়।’
গভর্নর জানান, ‘গত অর্থবছরে ব্যাংগুলো থেকে ৭ দশমিক ৯ বিলিয়ন ডলার কিনেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। কারণ সে সময় করোনার কারণে আমদানি ব্যয় কম প্রয়োজন ছিল। চলতি অর্থ বছরের শুরু থেকে আমদানি ব্যয়ের পরিমাণ বেড়ে যাওয়ায় ব্যাংকগুলোর কাছে চাহিদা অনুযায়ী ডলার বিক্রি করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।’
বন্যা কবলিত এলাকার বিষয়ে গভর্নর বলেন, ‘সিলেটের কৃষকরা ঋণ পরিশোধ করুক বা না করুক তাদেরকে ঋণ বিতরণ বাড়িয়ে দিতে হবে। এছাড়া বন্যার্ত এলাকায় সিএসআর খাত থেকে ব্যয় করতে হবে।’
অর্থ মন্ত্রণালয়ের সচিব সলিমুল্লাহ বলেন, ‘মানিলন্ডারিং মানে শুধু বিদেশে টাকা পাচার নয়। অবৈধ উপার্জিত অর্থ বৈধতার চেষ্টা করা হলে সেটিকে লন্ডারিং বলা হয়। আর যেহেতু বাংলাদেশের টাকা বিদেশে চলে না, তাহলে লন্ডারিং হচ্ছে কেন। মূলত টাকা পাচার হচ্ছে না, বরং দেশের সম্পদ পাচার হয়।’
একটি উদাহরণ দিয়ে তিনি বলেন, ‘রপ্তানির মাধ্যমে টাকা পাচার হচ্ছে। এছাড়া হুন্ডির মাধ্যমে কিছু টাকা পাচার হয়। অর্থপাচারের দুর্বলতা হিসেবে সংশ্লিষ্টদের বুঝতে না পারা এবং সিস্টেম দায়ী। আর সুইস ব্যাংকে টাকা জমা রাখা মানেই পাচার নয়। উন্নত বিশ্বের অনেকেই সুইস ব্যাংকসহ বিভিন্ন ধরনের ব্যাংকে টাকা জমা রাখেন। এর সব কি পাচারের মধ্য পড়ে।’
সিটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমডি মাসরুর আরেফিন বলেন, ‘ই-কমার্সে নজরদারি বাড়ানো দরকার। কারণ অল্প অল্প করে হলেও এর মাধ্যমে অনেক টাকা বিদেশে চলে যাচ্ছে। আর মানিলন্ডারিং রোধে তথ্য প্রবাহ বাড়াতে হবে।’
ব্যাংক এশিয়ার ব্যবস্থাপনা পরিচালক আরফান আলী বলেন, ‘ব্যাংক নিজে মানিলন্ডারিং করে না। কিন্তু গ্রাহকের সাথে জড়িয়ে যায়। এটি রোধে সাধারণ মানুষকে ব্যাংক মুখী করতে হবে। মানুষ যত ব্যাংকের আসবে, মানিলন্ডারিং তত কমবে।’
২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে ৭ শতাংশ কর দিয়ে পাচারকৃত অর্থ ফেরত আনার সুযোগ রাখা হয়েছে। এ ব্যাপারে সরকারের কোনো পক্ষ কোনো প্রশ্ন করবে না বলেও নিশ্চয়তা দেওয়া হয়েছে। তবে ঠিক কী পরিমাণ অর্থ পাচার হয়েছে এবং কারা পাচার করেছে সে ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট তথ্য নেই সরকারের কাছে।
তবে শনিবার (১৮ জুন) রাজধানীতে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সংস্থার অতিরিক্ত পরিচালক কামাল হোসেন বলেন, ‘বাংলাদেশের ৬৭ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের অর্থ সম্পর্কে সুইস ন্যাশনাল ব্যাংকের কাছ থেকে তথ্য পেয়েছে বিএফআইইউ। সেসব তথ্য আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, দুদক ও তদন্তকারী সংস্থাকে দেওয়া হয়েছে। আর এ পর্যন্ত বিভিন্ন দেশ থেকে ৮০০ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে আর্থিক তথ্য সংগ্রহ করেছে বিএফআইইউ।’
এদিকে সুইজারল্যান্ডের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বসাম্প্রতিক আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, এক বছরের ব্যবধানে দেশটির ব্যাংকগুলোতে বাংলাদেশিদের জমাকৃত অর্থের পরিমাণ প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকা বেড়েছে। সুইস ন্যাশনাল ব্যাংকের বার্ষিক ব্যাংকিং পরিসংখ্যান ২০২২ অনুযায়ী, ২০২০ সালে বাংলাদেশিদের গচ্ছিত টাকার পরিমাণ ছিল ৫৬ কোটি ২৯ লাখ ৩৩ হাজার সুইস ফ্রাঁ। আর ২০২১ সালে একলাফে প্রায় ৫৫ শতাংশ বেড়ে সেই টাকার পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮৭ কোটি ১১ লাখ ১২ হাজার ফ্রাঁ, যা বর্তমান বিনিময় হার অনুযায়ী বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৮ হাজার ৩৬৩ কোটি ৭৯ লাখ ৩৯ হাজার ৯৯৬ টাকা।
শনিবার ‘বাংলাদেশ মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসী কার্যে অর্থায়নে প্রতিরোধ কার্যক্রমের ২০ বছর’ শীর্ষক সেমিনারে বিএফআইইউর অতিরিক্ত পরিচালক কামাল হোসেন বলেন, ‘পাচার করা অর্থ উদ্ধার জটিল কাজ। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশের ৬৭ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের অর্থ সম্পর্কে সুইস ন্যাশনাল ব্যাংকের কাছ থেকে তথ্য পেয়েছে বিএফআইইউ। আর সুইস ন্যাশনাল ব্যাংকে থাকা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের অর্থের বিষয়ে ২০১৪ সাল থেকে তথ্য প্রকাশ করে আসছে ব্যাংকটি। সেই তথ্য বাংলাদেশের বিভিন্ন আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, দুদক ও তদন্তকারী সংস্থাকে দেওয়া হয়েছে। আর এ পর্যন্ত বিভিন্ন দেশ থেকে ৮০০ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে আর্থিক তথ্য সংগ্রহ করেছে বিএফআইইউ।’
সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবির বলেন, করোনা পরবর্তীতে দেশে এখন নতুন চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে মূল্যস্ফীতি ও ডলারের বিনিময় হার। এ সমস্যা থেকে উত্তরণে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।
গভর্নর আশ্বস্ত করে বলেন, ‘আমাদের যে পরিমাণে রিজার্ভ রয়েছে তাতে ভয়ের কিছু নেই। সাধারণত তিন মাসের আমদানি ব্যয়ের সমান ডলার মজুদ থাকলে তা স্থিতিশীল ধরা হয়। বর্তমানে আমাদের ৪১ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার রয়েছে। আমাদের বর্তমানে এক মাসে আমদানি ব্যয় মেটাতে লাগে সাড়ে সাত বিলিয়ন ডলার। সেই হিসেবে তিন মাসের আমদানি ব্যয় পরিশোধে ব্যয় হবে সাড়ে ২২ বিলিয়ন ডলার। এছাড়া সরকারের নিরাপত্তা সামগ্রী বাবদ আরো তিন বিলিয়ন ডলার দরকার হয়। সব মিলিয়ে ২৬ বিলিয়ন ডলার থাকলেই চিন্তা মুক্ত থাকা যায়।’
গভর্নর জানান, ‘গত অর্থবছরে ব্যাংগুলো থেকে ৭ দশমিক ৯ বিলিয়ন ডলার কিনেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। কারণ সে সময় করোনার কারণে আমদানি ব্যয় কম প্রয়োজন ছিল। চলতি অর্থ বছরের শুরু থেকে আমদানি ব্যয়ের পরিমাণ বেড়ে যাওয়ায় ব্যাংকগুলোর কাছে চাহিদা অনুযায়ী ডলার বিক্রি করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।’
বন্যা কবলিত এলাকার বিষয়ে গভর্নর বলেন, ‘সিলেটের কৃষকরা ঋণ পরিশোধ করুক বা না করুক তাদেরকে ঋণ বিতরণ বাড়িয়ে দিতে হবে। এছাড়া বন্যার্ত এলাকায় সিএসআর খাত থেকে ব্যয় করতে হবে।’
অর্থ মন্ত্রণালয়ের সচিব সলিমুল্লাহ বলেন, ‘মানিলন্ডারিং মানে শুধু বিদেশে টাকা পাচার নয়। অবৈধ উপার্জিত অর্থ বৈধতার চেষ্টা করা হলে সেটিকে লন্ডারিং বলা হয়। আর যেহেতু বাংলাদেশের টাকা বিদেশে চলে না, তাহলে লন্ডারিং হচ্ছে কেন। মূলত টাকা পাচার হচ্ছে না, বরং দেশের সম্পদ পাচার হয়।’
একটি উদাহরণ দিয়ে তিনি বলেন, ‘রপ্তানির মাধ্যমে টাকা পাচার হচ্ছে। এছাড়া হুন্ডির মাধ্যমে কিছু টাকা পাচার হয়। অর্থপাচারের দুর্বলতা হিসেবে সংশ্লিষ্টদের বুঝতে না পারা এবং সিস্টেম দায়ী। আর সুইস ব্যাংকে টাকা জমা রাখা মানেই পাচার নয়। উন্নত বিশ্বের অনেকেই সুইস ব্যাংকসহ বিভিন্ন ধরনের ব্যাংকে টাকা জমা রাখেন। এর সব কি পাচারের মধ্য পড়ে।’
সিটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমডি মাসরুর আরেফিন বলেন, ‘ই-কমার্সে নজরদারি বাড়ানো দরকার। কারণ অল্প অল্প করে হলেও এর মাধ্যমে অনেক টাকা বিদেশে চলে যাচ্ছে। আর মানিলন্ডারিং রোধে তথ্য প্রবাহ বাড়াতে হবে।’
ব্যাংক এশিয়ার ব্যবস্থাপনা পরিচালক আরফান আলী বলেন, ‘ব্যাংক নিজে মানিলন্ডারিং করে না। কিন্তু গ্রাহকের সাথে জড়িয়ে যায়। এটি রোধে সাধারণ মানুষকে ব্যাংক মুখী করতে হবে। মানুষ যত ব্যাংকের আসবে, মানিলন্ডারিং তত কমবে।’
লালমনিরহাটের পাটগ্রামের বুড়িমারী স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য পাথর আমদানি বন্ধ রেখেছে অধিকাংশ আমদানিকারক। ভারত ও ভুটান থেকে প্রতি টন পাথরের আমদানি মূল্য ৩ থেকে ৫ ডলার বৃদ্ধি করায় গতকাল শনিবার সকাল থেকে এ সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেগ্যাসের অভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদনে সমস্যা তৈরি হচ্ছে, যা শিল্প ও বাণিজ্যকে প্রভাবিত করছে। নতুন কূপ খননের মাধ্যমে গ্যাস উৎপাদন বাড়ালে বিদ্যুৎ ও শিল্পের সক্ষমতা বাড়বে এবং গ্যাসের মূল্য স্থিতিশীল থাকবে। ফলে অর্থনীতি আরও শক্তিশালী হবে। এ লক্ষ্যে সিলেট-১২ নম্বর কূপ, তিতাস ও কামতা ফিল্ডে চারটি উন্নয়ন কূপ খনন এ
৬ ঘণ্টা আগেছাত্ররা নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করলে বিএনপি স্বাগত জানানোর পাশাপাশি সহযোগিতাও করবে। কিন্তু সরকারে থেকে দল গঠন করলে দেশের মানুষ সেটা মেনে নেবে না বলেও সতর্ক করেছেন বিএনপির মহাসচিব।
৭ ঘণ্টা আগেপণ্যের মান নিয়ন্ত্রণের জন্য বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজ (বিসিআই), জাতীয় ভোক্তা অধিদপ্তর ও নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষকে সমন্বিতভাবে কাজ করতে হবে। এর ফলে কাজের দক্ষতা বাড়বে এবং সেবা গ্রহণ সহজ হবে।
৮ ঘণ্টা আগে