নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিদ্যুৎ খাতকে যদি জীবাশ্ম জ্বালানিনির্ভরতা থেকে বের করে নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে রূপান্তর করা যায়, তবে ২০৩০ সাল নাগাদ দেশে এই খাতে নতুন করে আরও ৯ হাজার কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। জ্বালানি খাতে রূপান্তরের ফলে কর্মসংস্থান কমার চেয়ে সৃষ্টি হবে বেশি। গতকাল রাজধানীর ব্র্যাক ইনে বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) আয়োজিত ‘জ্বালানি রূপান্তর: কর্মসংস্থান এবং দক্ষতা’ শীর্ষক সংলাপে সিপিডির গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম এই আশার কথা জানান।
গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে ভবিষ্যতে গ্রিড ম্যানেজমেন্ট, ডেটা অ্যানালাইসিস, সাইবার সিকিউরিটি, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স দক্ষতায় সমৃদ্ধ কর্মসংস্থান প্রয়োজন। জ্বালানি রূপান্তরের ফলে ২০৩০ সাল নাগাদ ৯ হাজার কর্মসংস্থানের সৃষ্টি করা যায়। তবে পরিষ্কার জ্বালানি ব্যবহারে যদি সরকারের নীতিনির্ধারকেরা অধিক গুরুত্ব দেন, তাহলে কর্মসংস্থান প্রায় চার গুণ বেড়ে ৩৭ হাজার হবে।
দেশের জ্বালানি খাত জীবাশ্ম জ্বালানির ওপর অতিমাত্রায় নির্ভরশীল উল্লেখ করে বক্তারা বলেন, বর্তমানে ৯৫ শতাংশ জ্বালানি আসছে জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে। জ্বালানি খাতের অবকাঠামো, কর্মসংস্থান, প্রতিষ্ঠানগুলো ফসিল ফুয়েলনির্ভর। উন্নত ও উন্নয়নশীল দেশের ক্ষেত্রে ভিন্ন। তারা ধীরে ধীরে জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে সরে আসছে। নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে বিশ্বব্যাপী ১০ দশমিক ৭ মিলিয়ন নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে ২০২১ সালে।
জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ড. ইজাজ হোসেন বলেন, ‘আমাদের এখন বিদ্যুতের চাহিদার তুলনায় উৎপাদন সক্ষমতা অনেক বেশি। এই উৎপাদন সক্ষমতার অধিকাংশ জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে। বাংলাদেশ নবায়নযোগ্য জ্বালানির দিকে নজর দিতে অনেক বেশি দেরি করে ফেলেছে।’
বিদ্যুৎ খাতকে যদি জীবাশ্ম জ্বালানিনির্ভরতা থেকে বের করে নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে রূপান্তর করা যায়, তবে ২০৩০ সাল নাগাদ দেশে এই খাতে নতুন করে আরও ৯ হাজার কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। জ্বালানি খাতে রূপান্তরের ফলে কর্মসংস্থান কমার চেয়ে সৃষ্টি হবে বেশি। গতকাল রাজধানীর ব্র্যাক ইনে বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) আয়োজিত ‘জ্বালানি রূপান্তর: কর্মসংস্থান এবং দক্ষতা’ শীর্ষক সংলাপে সিপিডির গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম এই আশার কথা জানান।
গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে ভবিষ্যতে গ্রিড ম্যানেজমেন্ট, ডেটা অ্যানালাইসিস, সাইবার সিকিউরিটি, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স দক্ষতায় সমৃদ্ধ কর্মসংস্থান প্রয়োজন। জ্বালানি রূপান্তরের ফলে ২০৩০ সাল নাগাদ ৯ হাজার কর্মসংস্থানের সৃষ্টি করা যায়। তবে পরিষ্কার জ্বালানি ব্যবহারে যদি সরকারের নীতিনির্ধারকেরা অধিক গুরুত্ব দেন, তাহলে কর্মসংস্থান প্রায় চার গুণ বেড়ে ৩৭ হাজার হবে।
দেশের জ্বালানি খাত জীবাশ্ম জ্বালানির ওপর অতিমাত্রায় নির্ভরশীল উল্লেখ করে বক্তারা বলেন, বর্তমানে ৯৫ শতাংশ জ্বালানি আসছে জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে। জ্বালানি খাতের অবকাঠামো, কর্মসংস্থান, প্রতিষ্ঠানগুলো ফসিল ফুয়েলনির্ভর। উন্নত ও উন্নয়নশীল দেশের ক্ষেত্রে ভিন্ন। তারা ধীরে ধীরে জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে সরে আসছে। নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে বিশ্বব্যাপী ১০ দশমিক ৭ মিলিয়ন নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে ২০২১ সালে।
জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ড. ইজাজ হোসেন বলেন, ‘আমাদের এখন বিদ্যুতের চাহিদার তুলনায় উৎপাদন সক্ষমতা অনেক বেশি। এই উৎপাদন সক্ষমতার অধিকাংশ জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে। বাংলাদেশ নবায়নযোগ্য জ্বালানির দিকে নজর দিতে অনেক বেশি দেরি করে ফেলেছে।’
অসুস্থতা, দুর্ঘটনাসহ বিপদে-আপদে বিশ্বজুড়ে মানুষের ভরসার কেন্দ্র ‘বিমা’। বিমা পলিসি করা থাকলেই হাসপাতালের বিল পরিশোধ বা দুর্ঘটনার ক্ষয়ক্ষতি পুষিয়ে নিতে কোনো চিন্তা করতে হয় না গ্রাহককে। গ্রাহকের হয়ে বিমা কোম্পানিই সব শোধ করে দেয়। কিন্তু বাংলাদেশের বিমা খাত এখনো সেই ভরসার জায়গা হয়ে উঠতে পারেনি।
৪ ঘণ্টা আগেপেঁয়াজের মৌসুম এখনো শেষ হয়নি। তার আগেই দাম বাড়তে শুরু করেছে। বাজারে দাম আরও বাড়বে; সেই আশায় কৃষক, ফড়িয়া, ব্যবসায়ী—সবাই সাধ্যমতো পেঁয়াজ ধরে রাখছেন, সুবিধামতো সময়ে ছাড়ছেন অল্প অল্প করে। আর এতেই মোকামে বাড়ছে পণ্যটির দাম, যার প্রভাব পড়ছে পাইকারি ও খুচরা বাজারে।
৫ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ এশিয়ার বাণিজ্য মানচিত্রে বাংলাদেশের অবস্থান বদলে দিতে যাচ্ছে মাতারবাড়ী। বহুল কাঙ্ক্ষিত গভীর সমুদ্রবন্দর প্রকল্পটি এখন আর কাগজে আঁকা স্বপ্ন নয়, সেটি বাস্তবায়নের মোক্ষম বাঁক পেরিয়ে প্রবেশ করতে যাচ্ছে নির্মাণপর্বে। এ লক্ষ্যে আগামীকাল মঙ্গলবার ঢাকায় চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সঙ্গে জাপানের দুটি
৫ ঘণ্টা আগে৪৭০ কোটি ডলারের ঋণ কর্মসূচির আওতায় চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির অর্থ ছাড় নিয়ে বাংলাদেশ সফর শেষ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদল। তবে এবারের মিশনে পূর্বের মতো সফরের শেষে ‘স্টাফ লেভেল অ্যাগ্রিমেন্ট’ হয়নি। আইএমএফের এই সিদ্ধান্ত, অর্থাৎ চুক্তি ছাড়াই মিশন শেষ করা, পূর্বের রীতি থেকে একটি বড়
৫ ঘণ্টা আগে