নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগের দুই মাসের মতোই উচ্চ মূল্যস্ফীতির ধারা অব্যাহত ছিল অক্টোবরেও। এই মাসে মূল্যস্ফীতির হার দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক ৯ শতাংশ। এটা আগের মাসের চেয়ে কম হলেও লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে অনেক বেশি।
মঙ্গলবার জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির সভা একনেক শেষে মূল্যস্ফীতির তথ্য তুলে ধরেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান।
পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, ‘খুব বেশি না হলেও মূল্যস্ফীতি আগের দুই মাসের চেয়ে সামান্য কমেছে। অক্টোবরে এটা কমে ৮ দশমিক ৯ শতাংশে নেমে এসেছে। সেপ্টেম্বরের চেয়ে প্রায় শূন্য দশমিক ২ শতাংশ কমেছে। শুধু মূল্যস্ফীতি নয়, ব্যক্তি আয় বা মজুরিও বেড়েছে। গত মাসে মজুরি সূচক ছিল ৬ দশমিক ৮৬ শতাংশ। এখন তা বেড়ে ৬ দশমিক ৯১ শতাংশ হয়েছে।
“একদিকে মূল্যস্ফীতি কমেছে, অন্যদিকে মজুরি বেড়েছে—এটা দুই দিক থেকেই সুখবর। এতে মূল্যস্ফীতির যে অসহিষ্ণু জ্বালা, তা কিছুটা কমেছে। সামনে আরও কমবে।”
এর আগে আগস্ট মাসে মূল্যস্ফীতি বেড়ে ৯ দশমিক ৫২ শতাংশে ওঠে, যা গত এক দশকের মধ্যে সর্বোচ্চ। সেপ্টেম্বরে তা ছিল ৯ দশমিক ১ শতাংশ। অক্টোবরে তা ৯ শতাংশের নিচে নেমেছে।
বিবিএসের হিসাব বলছে, অক্টোবরে খাদ্যপণ্যের দাম কিছুটা কমলেও খাদ্যবহির্ভূত অন্যান্য পণ্যের দাম বেড়েছে। এ মাসে খাদ্যে মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৮ দশমিক ৫০ শতাংশ, খাদ্যবহির্ভূত পণ্যে মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৫৮ শতাংশ।
পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, ‘আমি ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলাম মূল্যস্ফীতি কমবে, সেটাই ফলে গেছে। আশা করি সামনে এটা আরও কমবে। তবে নানা সমস্যার মধ্যেও প্রবৃদ্ধি ইতিবাচক অবস্থায় আছে। আমন ধান পাকা শুরু হচ্ছে, এটা উঠে যাবে।
“মাঠে ভালো ফসল আছে, এটা ঘরে এলে সামনে মূল্যস্ফীতি আরও কমবে। সারা বিশ্ব কঠিন সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, আমরাও কঠিন সময়ের ভেতর দিয়ে যাচ্ছি। তাই প্রধানমন্ত্রী সব বিষয়ে আরো সাবধানী হতে বলেছেন।”
আগের দুই মাসের মতোই উচ্চ মূল্যস্ফীতির ধারা অব্যাহত ছিল অক্টোবরেও। এই মাসে মূল্যস্ফীতির হার দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক ৯ শতাংশ। এটা আগের মাসের চেয়ে কম হলেও লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে অনেক বেশি।
মঙ্গলবার জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির সভা একনেক শেষে মূল্যস্ফীতির তথ্য তুলে ধরেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান।
পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, ‘খুব বেশি না হলেও মূল্যস্ফীতি আগের দুই মাসের চেয়ে সামান্য কমেছে। অক্টোবরে এটা কমে ৮ দশমিক ৯ শতাংশে নেমে এসেছে। সেপ্টেম্বরের চেয়ে প্রায় শূন্য দশমিক ২ শতাংশ কমেছে। শুধু মূল্যস্ফীতি নয়, ব্যক্তি আয় বা মজুরিও বেড়েছে। গত মাসে মজুরি সূচক ছিল ৬ দশমিক ৮৬ শতাংশ। এখন তা বেড়ে ৬ দশমিক ৯১ শতাংশ হয়েছে।
“একদিকে মূল্যস্ফীতি কমেছে, অন্যদিকে মজুরি বেড়েছে—এটা দুই দিক থেকেই সুখবর। এতে মূল্যস্ফীতির যে অসহিষ্ণু জ্বালা, তা কিছুটা কমেছে। সামনে আরও কমবে।”
এর আগে আগস্ট মাসে মূল্যস্ফীতি বেড়ে ৯ দশমিক ৫২ শতাংশে ওঠে, যা গত এক দশকের মধ্যে সর্বোচ্চ। সেপ্টেম্বরে তা ছিল ৯ দশমিক ১ শতাংশ। অক্টোবরে তা ৯ শতাংশের নিচে নেমেছে।
বিবিএসের হিসাব বলছে, অক্টোবরে খাদ্যপণ্যের দাম কিছুটা কমলেও খাদ্যবহির্ভূত অন্যান্য পণ্যের দাম বেড়েছে। এ মাসে খাদ্যে মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৮ দশমিক ৫০ শতাংশ, খাদ্যবহির্ভূত পণ্যে মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৫৮ শতাংশ।
পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, ‘আমি ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলাম মূল্যস্ফীতি কমবে, সেটাই ফলে গেছে। আশা করি সামনে এটা আরও কমবে। তবে নানা সমস্যার মধ্যেও প্রবৃদ্ধি ইতিবাচক অবস্থায় আছে। আমন ধান পাকা শুরু হচ্ছে, এটা উঠে যাবে।
“মাঠে ভালো ফসল আছে, এটা ঘরে এলে সামনে মূল্যস্ফীতি আরও কমবে। সারা বিশ্ব কঠিন সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, আমরাও কঠিন সময়ের ভেতর দিয়ে যাচ্ছি। তাই প্রধানমন্ত্রী সব বিষয়ে আরো সাবধানী হতে বলেছেন।”
দেশের শিল্পকারখানায় চরম গ্যাস-সংকট দেখা দিয়েছে। গ্যাস না থাকায় অনেক স্থানে উৎপাদন বন্ধ রয়েছে। আবার কোথাও কোথাও উৎপাদন নেমে এসেছে তিন ভাগের এক ভাগে। শুধু শিল্প নয়, বাসাবাড়ি ও সিএনজি স্টেশনেও চলছে গ্যাসের জন্য হাহাকার। গ্রীষ্মে লোডশেডিং কমাতে বিদ্যুৎ উৎপাদনে গ্যাস সরবরাহ বাড়ানোয় এই সংকট তৈরি হয়েছে বলে
১০ ঘণ্টা আগেহংকংয়ের একটি বিউটি সেলুনের মালিক ক্রিস্টাল এনজি এইচএসবিসি ও ডাহ সিং ব্যাংকে অ্যাকাউন্ট খোলার আবেদন করলে তা প্রত্যাখ্যাত হয়। তিনি জানান, ২০২৩ সালের শেষদিকে যখন তিনি নতুন অফিসে স্থানান্তর করেন, তখন ব্যাংকগুলোর একটির মাধ্যমে জানতে পারেন, তার নতুন ঠিকানাটি যুক্তরাষ্ট্রের এনটিটি তালিকাভুক্ত। ওই ঠিকানার..
১৯ ঘণ্টা আগেআদানি গ্রুপ আগে বলেছিল, প্রকল্পটি মূল্যায়ন করা হচ্ছে, কিন্তু এখন ভারতীয় এই সংস্থার অভ্যন্তরীণ মূল্যায়নে দেখা গেছে, এই ব্যবসা থেকে কতটা চাহিদা তৈরি হবে, বিশেষ করে ভারতের বাজারে, সে সম্পর্কে এখনো অনিশ্চয়তা রয়েছে। এরপরই টাওয়ারের সঙ্গে আলোচনা স্থগিত করা হয়েছে বলে একটি সূত্র রয়টার্সকে জানিয়েছে।
২০ ঘণ্টা আগেতিন বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি সংকুচিত হওয়ার খবর প্রকাশের পর বিশ্ববাজারে তেলের দামে বড় ধরনের ধস নেমেছে। সৌদি আরবের সরবরাহ বৃদ্ধির ইঙ্গিতও এই দরপতনে প্রভাব ফেলেছে বলে বিশ্লেষকদের ধারণা।
২ দিন আগে