
সংযুক্ত আরব আমিরাতের জন্য স্বর্ণের সবচেয়ে বড় যোগানদার হয়ে উঠেছে রাশিয়া। গত বছর ইউক্রেনে হামলা চালানোর পর পশ্চিমা দেশগুলোর নিষেধাজ্ঞা আরোপের পর এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। ব্লুমবার্গ এক প্রতিবেদনে এ তথ্য দিয়েছে।
জাতিসংঘের ডেটাবেসের তথ্য বিশ্লেষণ করে প্রতিবেদনে বলা হয়, গত বছর রাশিয়া থেকে ৯৬ দশমিক ৪ টন স্বর্ণ আমদানি করেছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। এই পরিমাণ রাশিয়ার বার্ষিক স্বর্ণ উত্তোলনের প্রায় এক–তৃতীয়াংশ। গত বছর রুশ স্বর্ণ আমদানি আগের বছরের চেয়ে ১৫ গুণ বেড়েছে।
আরব আমিরাত বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানি করেই অলংকার শিল্প গড়ে তুলেছে। এর আগে দেশটির স্বর্ণ আমদানির বড় উৎস ছিল আফ্রিকা ও ভারত। এবারই এবারই প্রথম দেশটি রাশিয়া থেকে বিপুল স্বর্ণ আমদানি করল।
যুদ্ধের আগে রাশিয়ার স্বর্ণের বেশিরভাগই বিশ্বের সেরা স্বর্ণের বাজার লন্ডনে রপ্তানি করা হতো। ২০২১ সালে ১ হাজার ৫৩৯ কোটি ৩০ লাখ ডলার মূল্যের স্বর্ণ রপ্তানি যুক্তরাজ্যে রপ্তানি করে রাশিয়া। ৪১ কোটি ৭৫ লাখ ডলারের রুশ স্বর্ণ রপ্তানি করে সুইজারল্যান্ড ছিল দ্বিতীয় অবস্থানে।
তবে নিষেধাজ্ঞার ইউরোপের বাজার এখন বন্ধ। রাশিয়ার স্বর্ণখনি মালিকরা মূল্যবান ধাতু বিক্রির জন্য নতুন রপ্তানি বাজার খুঁজছে। দুবাই, ইস্তানবুল ও হংকংয়ের স্বল্প পরিচিত ব্যবসায়ীরা এ সুযোগ লুফে নিয়েছেন বলে এ বছরের শুরুতে এক প্রতিবেদনে জানায় ব্লুমবার্গ।
রাশিয়ার পর গত বছর সংযুক্ত আরব আমিরাতের জন্য অন্যান্য স্বর্ণ সরবরাহকারী দেশ ছিল মালি ও ঘানা। মালি থেকে দেশটি ৯৫ দশমিক ৭ টন ও ঘানা থেকে ৮১ টন স্বর্ণ আমদানি করেছে।
রয়টার্সের এক প্রতিবেদন বলছে, ২০২১ সালে হঠাৎ করেই রাশিয়া থেকে আরব আমিরাতের স্বর্ণ আমদানি বেড়েছে। ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি থেকে ২০২৩ সালের ৩ মার্চ পর্যন্ত একবছরের বেশি সময়ে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটি ৭৫ দশমিক ৭ টন রুশ স্বর্ণ আমদানি করেছে। অথচ ২০২১ সালে এর পরিমাণ ছিল ১ দশমিক টন।
চীন ও তুরস্ক মিলে ২০ টন আমদানি করে আমিরাতের পর দ্বিতীয় শীর্ষ আমদানিকারকের অবস্থানে রয়েছে। আর এই তিন দেশ মিলে রাশিয়ার ৯৯ দশমিক ৮ শতাং রপ্তানি হয়।
অর্থনীতিবিষয়ক বৈশ্বিক ডেটাভান্ডার দ্য অবজারভেটরি অব ইকোনমিক কমপ্লেক্সিটি (ওইসি) তথ্য অনুযায়ী, আমিরাতের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পণ্য স্বর্ণ। ২০২১ সালে দেশটি ৪ হাজার ৬০০ কোটি ডলারের স্বর্ণ আমদানি করে বিশ্বে চতুর্থ রপ্তানিকারকের অবস্থানে ছিল।
একইবছর আরব আমিরাত স্বর্ণের দ্বিতীয় শীর্ষ রপ্তানিকারক ছিল। ২০২১ সালে দেশটি মোট ৩ হাজার ২৮০ কোটি ডলারের স্বর্ণ রপ্তানি করে। এর সবচেয়ে বড় অংশ যায় সুইজারল্যান্ডে। তারপর যথাক্রক্রমে ভারত (২১ দশমিক ৫ শতাংশ), হংকং (২০ শতাংশ) ও সৌদি আরব (৯ দশমিক ০৪ শতাংশ)।
আরব দেশগুলোর স্বর্ণ রপ্তানির জন্য শীর্ষ গন্তব্য, যেখানে প্রায় ১৪৫ টন স্বর্ণ রপ্তানি করা হয়।

সংযুক্ত আরব আমিরাতের জন্য স্বর্ণের সবচেয়ে বড় যোগানদার হয়ে উঠেছে রাশিয়া। গত বছর ইউক্রেনে হামলা চালানোর পর পশ্চিমা দেশগুলোর নিষেধাজ্ঞা আরোপের পর এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। ব্লুমবার্গ এক প্রতিবেদনে এ তথ্য দিয়েছে।
জাতিসংঘের ডেটাবেসের তথ্য বিশ্লেষণ করে প্রতিবেদনে বলা হয়, গত বছর রাশিয়া থেকে ৯৬ দশমিক ৪ টন স্বর্ণ আমদানি করেছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। এই পরিমাণ রাশিয়ার বার্ষিক স্বর্ণ উত্তোলনের প্রায় এক–তৃতীয়াংশ। গত বছর রুশ স্বর্ণ আমদানি আগের বছরের চেয়ে ১৫ গুণ বেড়েছে।
আরব আমিরাত বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানি করেই অলংকার শিল্প গড়ে তুলেছে। এর আগে দেশটির স্বর্ণ আমদানির বড় উৎস ছিল আফ্রিকা ও ভারত। এবারই এবারই প্রথম দেশটি রাশিয়া থেকে বিপুল স্বর্ণ আমদানি করল।
যুদ্ধের আগে রাশিয়ার স্বর্ণের বেশিরভাগই বিশ্বের সেরা স্বর্ণের বাজার লন্ডনে রপ্তানি করা হতো। ২০২১ সালে ১ হাজার ৫৩৯ কোটি ৩০ লাখ ডলার মূল্যের স্বর্ণ রপ্তানি যুক্তরাজ্যে রপ্তানি করে রাশিয়া। ৪১ কোটি ৭৫ লাখ ডলারের রুশ স্বর্ণ রপ্তানি করে সুইজারল্যান্ড ছিল দ্বিতীয় অবস্থানে।
তবে নিষেধাজ্ঞার ইউরোপের বাজার এখন বন্ধ। রাশিয়ার স্বর্ণখনি মালিকরা মূল্যবান ধাতু বিক্রির জন্য নতুন রপ্তানি বাজার খুঁজছে। দুবাই, ইস্তানবুল ও হংকংয়ের স্বল্প পরিচিত ব্যবসায়ীরা এ সুযোগ লুফে নিয়েছেন বলে এ বছরের শুরুতে এক প্রতিবেদনে জানায় ব্লুমবার্গ।
রাশিয়ার পর গত বছর সংযুক্ত আরব আমিরাতের জন্য অন্যান্য স্বর্ণ সরবরাহকারী দেশ ছিল মালি ও ঘানা। মালি থেকে দেশটি ৯৫ দশমিক ৭ টন ও ঘানা থেকে ৮১ টন স্বর্ণ আমদানি করেছে।
রয়টার্সের এক প্রতিবেদন বলছে, ২০২১ সালে হঠাৎ করেই রাশিয়া থেকে আরব আমিরাতের স্বর্ণ আমদানি বেড়েছে। ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি থেকে ২০২৩ সালের ৩ মার্চ পর্যন্ত একবছরের বেশি সময়ে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটি ৭৫ দশমিক ৭ টন রুশ স্বর্ণ আমদানি করেছে। অথচ ২০২১ সালে এর পরিমাণ ছিল ১ দশমিক টন।
চীন ও তুরস্ক মিলে ২০ টন আমদানি করে আমিরাতের পর দ্বিতীয় শীর্ষ আমদানিকারকের অবস্থানে রয়েছে। আর এই তিন দেশ মিলে রাশিয়ার ৯৯ দশমিক ৮ শতাং রপ্তানি হয়।
অর্থনীতিবিষয়ক বৈশ্বিক ডেটাভান্ডার দ্য অবজারভেটরি অব ইকোনমিক কমপ্লেক্সিটি (ওইসি) তথ্য অনুযায়ী, আমিরাতের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পণ্য স্বর্ণ। ২০২১ সালে দেশটি ৪ হাজার ৬০০ কোটি ডলারের স্বর্ণ আমদানি করে বিশ্বে চতুর্থ রপ্তানিকারকের অবস্থানে ছিল।
একইবছর আরব আমিরাত স্বর্ণের দ্বিতীয় শীর্ষ রপ্তানিকারক ছিল। ২০২১ সালে দেশটি মোট ৩ হাজার ২৮০ কোটি ডলারের স্বর্ণ রপ্তানি করে। এর সবচেয়ে বড় অংশ যায় সুইজারল্যান্ডে। তারপর যথাক্রক্রমে ভারত (২১ দশমিক ৫ শতাংশ), হংকং (২০ শতাংশ) ও সৌদি আরব (৯ দশমিক ০৪ শতাংশ)।
আরব দেশগুলোর স্বর্ণ রপ্তানির জন্য শীর্ষ গন্তব্য, যেখানে প্রায় ১৪৫ টন স্বর্ণ রপ্তানি করা হয়।

সংযুক্ত আরব আমিরাতের জন্য স্বর্ণের সবচেয়ে বড় যোগানদার হয়ে উঠেছে রাশিয়া। গত বছর ইউক্রেনে হামলা চালানোর পর পশ্চিমা দেশগুলোর নিষেধাজ্ঞা আরোপের পর এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। ব্লুমবার্গ এক প্রতিবেদনে এ তথ্য দিয়েছে।
জাতিসংঘের ডেটাবেসের তথ্য বিশ্লেষণ করে প্রতিবেদনে বলা হয়, গত বছর রাশিয়া থেকে ৯৬ দশমিক ৪ টন স্বর্ণ আমদানি করেছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। এই পরিমাণ রাশিয়ার বার্ষিক স্বর্ণ উত্তোলনের প্রায় এক–তৃতীয়াংশ। গত বছর রুশ স্বর্ণ আমদানি আগের বছরের চেয়ে ১৫ গুণ বেড়েছে।
আরব আমিরাত বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানি করেই অলংকার শিল্প গড়ে তুলেছে। এর আগে দেশটির স্বর্ণ আমদানির বড় উৎস ছিল আফ্রিকা ও ভারত। এবারই এবারই প্রথম দেশটি রাশিয়া থেকে বিপুল স্বর্ণ আমদানি করল।
যুদ্ধের আগে রাশিয়ার স্বর্ণের বেশিরভাগই বিশ্বের সেরা স্বর্ণের বাজার লন্ডনে রপ্তানি করা হতো। ২০২১ সালে ১ হাজার ৫৩৯ কোটি ৩০ লাখ ডলার মূল্যের স্বর্ণ রপ্তানি যুক্তরাজ্যে রপ্তানি করে রাশিয়া। ৪১ কোটি ৭৫ লাখ ডলারের রুশ স্বর্ণ রপ্তানি করে সুইজারল্যান্ড ছিল দ্বিতীয় অবস্থানে।
তবে নিষেধাজ্ঞার ইউরোপের বাজার এখন বন্ধ। রাশিয়ার স্বর্ণখনি মালিকরা মূল্যবান ধাতু বিক্রির জন্য নতুন রপ্তানি বাজার খুঁজছে। দুবাই, ইস্তানবুল ও হংকংয়ের স্বল্প পরিচিত ব্যবসায়ীরা এ সুযোগ লুফে নিয়েছেন বলে এ বছরের শুরুতে এক প্রতিবেদনে জানায় ব্লুমবার্গ।
রাশিয়ার পর গত বছর সংযুক্ত আরব আমিরাতের জন্য অন্যান্য স্বর্ণ সরবরাহকারী দেশ ছিল মালি ও ঘানা। মালি থেকে দেশটি ৯৫ দশমিক ৭ টন ও ঘানা থেকে ৮১ টন স্বর্ণ আমদানি করেছে।
রয়টার্সের এক প্রতিবেদন বলছে, ২০২১ সালে হঠাৎ করেই রাশিয়া থেকে আরব আমিরাতের স্বর্ণ আমদানি বেড়েছে। ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি থেকে ২০২৩ সালের ৩ মার্চ পর্যন্ত একবছরের বেশি সময়ে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটি ৭৫ দশমিক ৭ টন রুশ স্বর্ণ আমদানি করেছে। অথচ ২০২১ সালে এর পরিমাণ ছিল ১ দশমিক টন।
চীন ও তুরস্ক মিলে ২০ টন আমদানি করে আমিরাতের পর দ্বিতীয় শীর্ষ আমদানিকারকের অবস্থানে রয়েছে। আর এই তিন দেশ মিলে রাশিয়ার ৯৯ দশমিক ৮ শতাং রপ্তানি হয়।
অর্থনীতিবিষয়ক বৈশ্বিক ডেটাভান্ডার দ্য অবজারভেটরি অব ইকোনমিক কমপ্লেক্সিটি (ওইসি) তথ্য অনুযায়ী, আমিরাতের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পণ্য স্বর্ণ। ২০২১ সালে দেশটি ৪ হাজার ৬০০ কোটি ডলারের স্বর্ণ আমদানি করে বিশ্বে চতুর্থ রপ্তানিকারকের অবস্থানে ছিল।
একইবছর আরব আমিরাত স্বর্ণের দ্বিতীয় শীর্ষ রপ্তানিকারক ছিল। ২০২১ সালে দেশটি মোট ৩ হাজার ২৮০ কোটি ডলারের স্বর্ণ রপ্তানি করে। এর সবচেয়ে বড় অংশ যায় সুইজারল্যান্ডে। তারপর যথাক্রক্রমে ভারত (২১ দশমিক ৫ শতাংশ), হংকং (২০ শতাংশ) ও সৌদি আরব (৯ দশমিক ০৪ শতাংশ)।
আরব দেশগুলোর স্বর্ণ রপ্তানির জন্য শীর্ষ গন্তব্য, যেখানে প্রায় ১৪৫ টন স্বর্ণ রপ্তানি করা হয়।

সংযুক্ত আরব আমিরাতের জন্য স্বর্ণের সবচেয়ে বড় যোগানদার হয়ে উঠেছে রাশিয়া। গত বছর ইউক্রেনে হামলা চালানোর পর পশ্চিমা দেশগুলোর নিষেধাজ্ঞা আরোপের পর এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। ব্লুমবার্গ এক প্রতিবেদনে এ তথ্য দিয়েছে।
জাতিসংঘের ডেটাবেসের তথ্য বিশ্লেষণ করে প্রতিবেদনে বলা হয়, গত বছর রাশিয়া থেকে ৯৬ দশমিক ৪ টন স্বর্ণ আমদানি করেছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। এই পরিমাণ রাশিয়ার বার্ষিক স্বর্ণ উত্তোলনের প্রায় এক–তৃতীয়াংশ। গত বছর রুশ স্বর্ণ আমদানি আগের বছরের চেয়ে ১৫ গুণ বেড়েছে।
আরব আমিরাত বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানি করেই অলংকার শিল্প গড়ে তুলেছে। এর আগে দেশটির স্বর্ণ আমদানির বড় উৎস ছিল আফ্রিকা ও ভারত। এবারই এবারই প্রথম দেশটি রাশিয়া থেকে বিপুল স্বর্ণ আমদানি করল।
যুদ্ধের আগে রাশিয়ার স্বর্ণের বেশিরভাগই বিশ্বের সেরা স্বর্ণের বাজার লন্ডনে রপ্তানি করা হতো। ২০২১ সালে ১ হাজার ৫৩৯ কোটি ৩০ লাখ ডলার মূল্যের স্বর্ণ রপ্তানি যুক্তরাজ্যে রপ্তানি করে রাশিয়া। ৪১ কোটি ৭৫ লাখ ডলারের রুশ স্বর্ণ রপ্তানি করে সুইজারল্যান্ড ছিল দ্বিতীয় অবস্থানে।
তবে নিষেধাজ্ঞার ইউরোপের বাজার এখন বন্ধ। রাশিয়ার স্বর্ণখনি মালিকরা মূল্যবান ধাতু বিক্রির জন্য নতুন রপ্তানি বাজার খুঁজছে। দুবাই, ইস্তানবুল ও হংকংয়ের স্বল্প পরিচিত ব্যবসায়ীরা এ সুযোগ লুফে নিয়েছেন বলে এ বছরের শুরুতে এক প্রতিবেদনে জানায় ব্লুমবার্গ।
রাশিয়ার পর গত বছর সংযুক্ত আরব আমিরাতের জন্য অন্যান্য স্বর্ণ সরবরাহকারী দেশ ছিল মালি ও ঘানা। মালি থেকে দেশটি ৯৫ দশমিক ৭ টন ও ঘানা থেকে ৮১ টন স্বর্ণ আমদানি করেছে।
রয়টার্সের এক প্রতিবেদন বলছে, ২০২১ সালে হঠাৎ করেই রাশিয়া থেকে আরব আমিরাতের স্বর্ণ আমদানি বেড়েছে। ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি থেকে ২০২৩ সালের ৩ মার্চ পর্যন্ত একবছরের বেশি সময়ে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটি ৭৫ দশমিক ৭ টন রুশ স্বর্ণ আমদানি করেছে। অথচ ২০২১ সালে এর পরিমাণ ছিল ১ দশমিক টন।
চীন ও তুরস্ক মিলে ২০ টন আমদানি করে আমিরাতের পর দ্বিতীয় শীর্ষ আমদানিকারকের অবস্থানে রয়েছে। আর এই তিন দেশ মিলে রাশিয়ার ৯৯ দশমিক ৮ শতাং রপ্তানি হয়।
অর্থনীতিবিষয়ক বৈশ্বিক ডেটাভান্ডার দ্য অবজারভেটরি অব ইকোনমিক কমপ্লেক্সিটি (ওইসি) তথ্য অনুযায়ী, আমিরাতের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পণ্য স্বর্ণ। ২০২১ সালে দেশটি ৪ হাজার ৬০০ কোটি ডলারের স্বর্ণ আমদানি করে বিশ্বে চতুর্থ রপ্তানিকারকের অবস্থানে ছিল।
একইবছর আরব আমিরাত স্বর্ণের দ্বিতীয় শীর্ষ রপ্তানিকারক ছিল। ২০২১ সালে দেশটি মোট ৩ হাজার ২৮০ কোটি ডলারের স্বর্ণ রপ্তানি করে। এর সবচেয়ে বড় অংশ যায় সুইজারল্যান্ডে। তারপর যথাক্রক্রমে ভারত (২১ দশমিক ৫ শতাংশ), হংকং (২০ শতাংশ) ও সৌদি আরব (৯ দশমিক ০৪ শতাংশ)।
আরব দেশগুলোর স্বর্ণ রপ্তানির জন্য শীর্ষ গন্তব্য, যেখানে প্রায় ১৪৫ টন স্বর্ণ রপ্তানি করা হয়।

বিমা খাতে অ্যাকচুয়ারি কর্মী সংকট নিরসন ও দক্ষ জনবল তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ)। এ লক্ষ্যে গঠন করা হবে অ্যাকচুয়ারিয়াল ইনস্টিটিউট, অ্যাকচুয়ারিয়াল বোর্ড অব স্ট্যান্ডার্ড সেটিং ও অ্যাকচুয়ারিয়াল কাউন্সিল। এ-সংক্রান্ত ‘অ্যাকচুয়ারিয়াল অর্ডিন্যান্স ২০২৫’-এর খসড়া এর মধ্যে
১ ঘণ্টা আগে
প্রাথমিক হিসাবে ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ৩৫ কোটি টাকা হলেও প্রকৃত ক্ষতি আরও বেশি হতে পারে বলে আশঙ্কা করছে বিসিএস। আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে সংগঠনটি এ কথা জানিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
রতন টাটার মৃত্যুর এক বছর পর ভারতের বিশাল ব্যবসায়ী সাম্রাজ্য টাটা গ্রুপ এক জটিল সংকটের ভেতরে পড়ে গেছে। যে প্রতিষ্ঠানকে রতন টাটা আধুনিক, প্রযুক্তিনির্ভর এক শক্তিশালী করপোরেট পরিণত করেছিলেন, সেই টাটা গ্রুপ এখন নানা কারণে টালমাটাল হয়ে পড়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
এখন থেকে ফুডি শপ প্ল্যাটফর্মে বেঙ্গল মিটের সব ধরনের পণ্য পাওয়া যাবে। গ্রাহকরা নিজেদের ঘরে বসে আরও দ্রুত, নির্ভরযোগ্য ও ঝামেলামুক্ত অনলাইন শপিং উপভোগ করতে পারবেন।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিমা খাতে অ্যাকচুয়ারি কর্মী সংকট নিরসন ও দক্ষ জনবল তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ)। এ লক্ষ্যে গঠন করা হবে অ্যাকচুয়ারিয়াল ইনস্টিটিউট, অ্যাকচুয়ারিয়াল বোর্ড অব স্ট্যান্ডার্ড সেটিং ও অ্যাকচুয়ারিয়াল কাউন্সিল। এ-সংক্রান্ত ‘অ্যাকচুয়ারিয়াল অর্ডিন্যান্স ২০২৫’-এর খসড়া এর মধ্যে তৈরি করে মতামত নেওয়া হয়েছে। অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ (এফআইডি) অনুমোদন দিলে নতুন এ কাঠামোর আওতায় তিনটি প্রতিষ্ঠান কাজ শুরু করবে।
আজ বুধবার ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ভবনে আয়োজিত ‘বীমা শিল্পে তরুণদের কর্মসংস্থান: অ্যাকচুয়ারি পেশার বিকাশ ও সম্ভাবনা’ শীর্ষক সেমিনারে এসব তথ্য জানান আইডিআরএর চেয়ারম্যান ড. এম আসলাম আলম।
বর্তমানে পুরো বিমা সেক্টরে মাত্র চার থেকে পাঁচজন অ্যাকচুয়ারি কাজ করছেন। এর মধ্যে মাত্র দুজন দেশে অবস্থান করছেন, অন্যরা বিদেশে থেকে কাজ করছেন। বিষয়টি নিয়ে আইডিআরএ চেয়ারম্যান বলেন, বিমা খাতে টেকসই উন্নয়নের জন্য অ্যাকচুয়ারিয়াল পেশাজীবীদের কোনো বিকল্প নেই। এ পেশা শুধু বিমা খাত নয়, পুরো আর্থিক খাতের ঝুঁকি ব্যবস্থাপনাকে শক্ত ভিত্তি দেয়।
অ্যাকচুয়ারি পেশা হলো এমন একটি বিশেষায়িত ক্ষেত্র, যেখানে গণিত, পরিসংখ্যান ও অর্থনীতির মডেল ব্যবহার করে ভবিষ্যতের আর্থিক ঝুঁকি ও অনিশ্চয়তা (যেমন গাড়ি দুর্ঘটনা বা অসুস্থতা) পরিমাপ করা হয়। এটি মূলত বিমাশিল্প, পেনশন তহবিল ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়।
বিশেষজ্ঞদের মতে, সম্ভাব্যতার বিশ্লেষণের মাধ্যমে অ্যাকচুয়ারিরা ভবিষ্যতের ঘটনাজনিত ঝুঁকি গাণিতিকভাবে নির্ধারণ করেন, যা নতুন বিমা পণ্য ডিজাইন, প্রিমিয়াম নির্ধারণ ও দাবি নিষ্পত্তিতে বৈজ্ঞানিক ভিত্তি দেয়। উন্নত বিশ্বে অ্যাকচুয়ারিয়াল ডিগ্রিকে অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ ও উচ্চ আয়সম্পন্ন পেশা হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
অনুষ্ঠানে আইডিআরএর সদস্য (প্রশাসন) মো. ফজলুল হক মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। মুখ্য আলোচক ছিলেন অ্যাকচুয়ারি ড. মোহাম্মদ সোহরাব উদ্দীন। বিশেষ আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অ্যাকচুয়ারি আফরিন হক, বাংলাদেশ ইনস্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট সাঈদ আহমেদ, এশিয়া ইনস্যুরেন্সের মো. ইমাম শাহীন, পপুলার লাইফ ইনস্যুরেন্সের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা বি এম ইউসুফ আলী। এ ছাড়া বিমা খাতের প্রতিনিধিরা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করে অ্যাকচুয়ারি ড. মোহাম্মদ সোহরাব উদ্দীন বলেন, অ্যাকচুয়ারি ছাড়া বিমাশিল্প চলতে পারে না। অথচ বর্তমানে কোম্পানিগুলো ক্লেইম ও প্রিমিয়ামের তথ্যের ওপর নির্ভর করে নিজেরাই অনুমাননির্ভর পণ্য তৈরি করছে। তিনি বলেন, ‘এর আগেও দেশে অ্যাকচুয়ারি তৈরির কিছু উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। অনেকে আমার সঙ্গে কাজও করেছেন। কিন্ত তাঁদের যথাযথ মূল্যায়ন ও চাকরির সুবিধা না দেওয়ায় তাঁরা দেশের বাইরে চলে গেছেন।’
আইডিআরএর বর্তমান উদ্যোগের বিষয়ে সোহরাব বলেন, সব বিমা কোম্পানি যদি আন্তরিকভাবে আইডিআরএকে সহযোগিতা করে, তাহলে আগামী কয়েক বছরের মধ্যে দেশে নতুন অনেক অ্যাকচুয়ারি তৈরি করা সম্ভব হবে।
দেশে কর্মরত একমাত্র তরুণ অ্যাকচুয়ারি আফরিন হক বলেন, স্কুল ও কলেজপর্যায়ে অ্যাকচুয়ারি বিষয়ে সচেতনতা তৈরির উদ্যোগ নেওয়া উচিত। বাবা-মায়েরা শুধু ডাক্তার ও ইঞ্জিনিয়ার পেশার প্রতিই গুরুত্ব দেন, ফলে অ্যাকচুয়ারি পেশা সম্পর্কে সচেতনতা তৈরি হয়নি।
বর্তমান বিমা আইন, ২০১০ অনুযায়ী, জীবনবিমা খাতে অ্যাকচুয়ারির নিয়োগ বাধ্যতামূলক হলেও সাধারণ বিমা খাতে তা নয়। এ বিষয়ে ড. সোহরাব উদ্দীন বলেন, নন-লাইফ খাতেও অ্যাকচুয়ারি বাধ্যতামূলক করা প্রয়োজন, কারণ, এটি বিজ্ঞানভিত্তিক পণ্য ও প্রিমিয়াম নির্ধারণের জন্য অপরিহার্য।
আইডিআরএর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, প্রতিষ্ঠানটি নিজস্ব উদ্যোগে তিনজন অ্যাকচুয়ারি ট্রেইনি অফিসার তৈরির একটি কর্মসূচি হাতে নিয়েছে, যা পরে তাঁদের অ্যাকচুয়ারি হতে সহায়তা করবে।

বিমা খাতে অ্যাকচুয়ারি কর্মী সংকট নিরসন ও দক্ষ জনবল তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ)। এ লক্ষ্যে গঠন করা হবে অ্যাকচুয়ারিয়াল ইনস্টিটিউট, অ্যাকচুয়ারিয়াল বোর্ড অব স্ট্যান্ডার্ড সেটিং ও অ্যাকচুয়ারিয়াল কাউন্সিল। এ-সংক্রান্ত ‘অ্যাকচুয়ারিয়াল অর্ডিন্যান্স ২০২৫’-এর খসড়া এর মধ্যে তৈরি করে মতামত নেওয়া হয়েছে। অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ (এফআইডি) অনুমোদন দিলে নতুন এ কাঠামোর আওতায় তিনটি প্রতিষ্ঠান কাজ শুরু করবে।
আজ বুধবার ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ভবনে আয়োজিত ‘বীমা শিল্পে তরুণদের কর্মসংস্থান: অ্যাকচুয়ারি পেশার বিকাশ ও সম্ভাবনা’ শীর্ষক সেমিনারে এসব তথ্য জানান আইডিআরএর চেয়ারম্যান ড. এম আসলাম আলম।
বর্তমানে পুরো বিমা সেক্টরে মাত্র চার থেকে পাঁচজন অ্যাকচুয়ারি কাজ করছেন। এর মধ্যে মাত্র দুজন দেশে অবস্থান করছেন, অন্যরা বিদেশে থেকে কাজ করছেন। বিষয়টি নিয়ে আইডিআরএ চেয়ারম্যান বলেন, বিমা খাতে টেকসই উন্নয়নের জন্য অ্যাকচুয়ারিয়াল পেশাজীবীদের কোনো বিকল্প নেই। এ পেশা শুধু বিমা খাত নয়, পুরো আর্থিক খাতের ঝুঁকি ব্যবস্থাপনাকে শক্ত ভিত্তি দেয়।
অ্যাকচুয়ারি পেশা হলো এমন একটি বিশেষায়িত ক্ষেত্র, যেখানে গণিত, পরিসংখ্যান ও অর্থনীতির মডেল ব্যবহার করে ভবিষ্যতের আর্থিক ঝুঁকি ও অনিশ্চয়তা (যেমন গাড়ি দুর্ঘটনা বা অসুস্থতা) পরিমাপ করা হয়। এটি মূলত বিমাশিল্প, পেনশন তহবিল ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়।
বিশেষজ্ঞদের মতে, সম্ভাব্যতার বিশ্লেষণের মাধ্যমে অ্যাকচুয়ারিরা ভবিষ্যতের ঘটনাজনিত ঝুঁকি গাণিতিকভাবে নির্ধারণ করেন, যা নতুন বিমা পণ্য ডিজাইন, প্রিমিয়াম নির্ধারণ ও দাবি নিষ্পত্তিতে বৈজ্ঞানিক ভিত্তি দেয়। উন্নত বিশ্বে অ্যাকচুয়ারিয়াল ডিগ্রিকে অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ ও উচ্চ আয়সম্পন্ন পেশা হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
অনুষ্ঠানে আইডিআরএর সদস্য (প্রশাসন) মো. ফজলুল হক মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। মুখ্য আলোচক ছিলেন অ্যাকচুয়ারি ড. মোহাম্মদ সোহরাব উদ্দীন। বিশেষ আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অ্যাকচুয়ারি আফরিন হক, বাংলাদেশ ইনস্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট সাঈদ আহমেদ, এশিয়া ইনস্যুরেন্সের মো. ইমাম শাহীন, পপুলার লাইফ ইনস্যুরেন্সের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা বি এম ইউসুফ আলী। এ ছাড়া বিমা খাতের প্রতিনিধিরা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করে অ্যাকচুয়ারি ড. মোহাম্মদ সোহরাব উদ্দীন বলেন, অ্যাকচুয়ারি ছাড়া বিমাশিল্প চলতে পারে না। অথচ বর্তমানে কোম্পানিগুলো ক্লেইম ও প্রিমিয়ামের তথ্যের ওপর নির্ভর করে নিজেরাই অনুমাননির্ভর পণ্য তৈরি করছে। তিনি বলেন, ‘এর আগেও দেশে অ্যাকচুয়ারি তৈরির কিছু উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। অনেকে আমার সঙ্গে কাজও করেছেন। কিন্ত তাঁদের যথাযথ মূল্যায়ন ও চাকরির সুবিধা না দেওয়ায় তাঁরা দেশের বাইরে চলে গেছেন।’
আইডিআরএর বর্তমান উদ্যোগের বিষয়ে সোহরাব বলেন, সব বিমা কোম্পানি যদি আন্তরিকভাবে আইডিআরএকে সহযোগিতা করে, তাহলে আগামী কয়েক বছরের মধ্যে দেশে নতুন অনেক অ্যাকচুয়ারি তৈরি করা সম্ভব হবে।
দেশে কর্মরত একমাত্র তরুণ অ্যাকচুয়ারি আফরিন হক বলেন, স্কুল ও কলেজপর্যায়ে অ্যাকচুয়ারি বিষয়ে সচেতনতা তৈরির উদ্যোগ নেওয়া উচিত। বাবা-মায়েরা শুধু ডাক্তার ও ইঞ্জিনিয়ার পেশার প্রতিই গুরুত্ব দেন, ফলে অ্যাকচুয়ারি পেশা সম্পর্কে সচেতনতা তৈরি হয়নি।
বর্তমান বিমা আইন, ২০১০ অনুযায়ী, জীবনবিমা খাতে অ্যাকচুয়ারির নিয়োগ বাধ্যতামূলক হলেও সাধারণ বিমা খাতে তা নয়। এ বিষয়ে ড. সোহরাব উদ্দীন বলেন, নন-লাইফ খাতেও অ্যাকচুয়ারি বাধ্যতামূলক করা প্রয়োজন, কারণ, এটি বিজ্ঞানভিত্তিক পণ্য ও প্রিমিয়াম নির্ধারণের জন্য অপরিহার্য।
আইডিআরএর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, প্রতিষ্ঠানটি নিজস্ব উদ্যোগে তিনজন অ্যাকচুয়ারি ট্রেইনি অফিসার তৈরির একটি কর্মসূচি হাতে নিয়েছে, যা পরে তাঁদের অ্যাকচুয়ারি হতে সহায়তা করবে।

সংযুক্ত আরব আমিরাতের জন্য জন্য স্বর্ণের সবচেয়ে বড় যোগানদার হয়ে উঠেছে রাশিয়া। গত বছর ইউক্রেনে হামলা চালানোর পর পশ্চিমা দেশগুলোর নিষেধাজ্ঞা আরোপের পর এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। ব্লুমবার্গ এক প্রতিবেদনে এ তথ্য দিয়েছে।
২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩
প্রাথমিক হিসাবে ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ৩৫ কোটি টাকা হলেও প্রকৃত ক্ষতি আরও বেশি হতে পারে বলে আশঙ্কা করছে বিসিএস। আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে সংগঠনটি এ কথা জানিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
রতন টাটার মৃত্যুর এক বছর পর ভারতের বিশাল ব্যবসায়ী সাম্রাজ্য টাটা গ্রুপ এক জটিল সংকটের ভেতরে পড়ে গেছে। যে প্রতিষ্ঠানকে রতন টাটা আধুনিক, প্রযুক্তিনির্ভর এক শক্তিশালী করপোরেট পরিণত করেছিলেন, সেই টাটা গ্রুপ এখন নানা কারণে টালমাটাল হয়ে পড়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
এখন থেকে ফুডি শপ প্ল্যাটফর্মে বেঙ্গল মিটের সব ধরনের পণ্য পাওয়া যাবে। গ্রাহকরা নিজেদের ঘরে বসে আরও দ্রুত, নির্ভরযোগ্য ও ঝামেলামুক্ত অনলাইন শপিং উপভোগ করতে পারবেন।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজের আগুনে দেশের তথ্যপ্রযুক্তি ও হার্ডওয়্যার খাতের বিপুল ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো। বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতির (বিসিএস) সদস্য প্রতিষ্ঠানগুলোর আমদানি করা বিপুল পরিমাণ প্রযুক্তিপণ্য এই আগুনে পুড়ে নষ্ট হয়েছে বলে জানা গেছে।
প্রাথমিক হিসাবে ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ৩৫ কোটি টাকা হলেও প্রকৃত ক্ষতি আরও বেশি হতে পারে বলে আশঙ্কা করছে বিসিএস। আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে সংগঠনটি এ কথা জানিয়েছে।
১৮ অক্টোবর দুর্ঘটনার পর অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতির প্রকৃত চিত্র নিরূপণের জন্য বিসিএস সদস্য প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে তথ্য চেয়ে চিঠি পাঠায় এবং অনলাইনে তথ্য দেওয়ার জন্য একটি ফরম সরবরাহ করে। আজ পর্যন্ত প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে প্রাথমিক ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ৩৫ কোটি বলে নির্ধারণ করা হয়েছে।
ক্ষতিগ্রস্ত কোম্পানিগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো স্মার্ট টেকনোলজি বাংলাদেশ লিমিটেড, ডাটাটেক কম্পিউটার, নিউটেক টেকনোলজি, দিহান এন্টারপ্রাইজ ও রিভ সিস্টেম।
এ প্রসঙ্গে বিসিএস সভাপতি মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেন, ‘অগ্নিকাণ্ডে সদস্য প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রকৃত ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এখনো পুরোপুরি জানা সম্ভব হয়নি। আমরা সদস্যদের কাছ থেকে বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করছি। প্রাথমিক হিসাবে ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ৩৫ কোটি টাকা হলেও প্রকৃত ক্ষতি এরচেয়ে বেশি হতে পারে।’
মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম আরও বলেন, ‘এই দুর্ঘটনা শুধু আমাদের সদস্যদের ব্যক্তিগত ক্ষতি নয়, বরং পুরো আইসিটি খাতের জন্য বড় ধাক্কা। আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে দেশের প্রযুক্তি সরবরাহব্যবস্থা। আন্তর্জাতিক বাজার থেকে আমদানি করা পণ্য দেশে পৌঁছানোর পর এভাবে পুড়ে যাওয়ায় বড় আকারের আর্থিক ক্ষতি হয়েছে। ভবিষ্যতে এমন দুর্ঘটনা রোধে সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোর সমন্বিত উদ্যোগ জরুরি।’
উল্লেখ্য, ১৮ অক্টোবর বেলা আড়াইটার দিকে শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজ কমপ্লেক্স ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। প্রায় সাড়ে ছয় ঘণ্টার প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল এয়ার এক্সপ্রেস অ্যাসোসিয়েশনের অনুমান, বিমানবন্দরের এই অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতির পরিমাণ ১০০ কোটি ডলারের বেশি হতে পারে।

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজের আগুনে দেশের তথ্যপ্রযুক্তি ও হার্ডওয়্যার খাতের বিপুল ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো। বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতির (বিসিএস) সদস্য প্রতিষ্ঠানগুলোর আমদানি করা বিপুল পরিমাণ প্রযুক্তিপণ্য এই আগুনে পুড়ে নষ্ট হয়েছে বলে জানা গেছে।
প্রাথমিক হিসাবে ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ৩৫ কোটি টাকা হলেও প্রকৃত ক্ষতি আরও বেশি হতে পারে বলে আশঙ্কা করছে বিসিএস। আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে সংগঠনটি এ কথা জানিয়েছে।
১৮ অক্টোবর দুর্ঘটনার পর অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতির প্রকৃত চিত্র নিরূপণের জন্য বিসিএস সদস্য প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে তথ্য চেয়ে চিঠি পাঠায় এবং অনলাইনে তথ্য দেওয়ার জন্য একটি ফরম সরবরাহ করে। আজ পর্যন্ত প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে প্রাথমিক ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ৩৫ কোটি বলে নির্ধারণ করা হয়েছে।
ক্ষতিগ্রস্ত কোম্পানিগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো স্মার্ট টেকনোলজি বাংলাদেশ লিমিটেড, ডাটাটেক কম্পিউটার, নিউটেক টেকনোলজি, দিহান এন্টারপ্রাইজ ও রিভ সিস্টেম।
এ প্রসঙ্গে বিসিএস সভাপতি মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেন, ‘অগ্নিকাণ্ডে সদস্য প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রকৃত ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এখনো পুরোপুরি জানা সম্ভব হয়নি। আমরা সদস্যদের কাছ থেকে বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করছি। প্রাথমিক হিসাবে ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ৩৫ কোটি টাকা হলেও প্রকৃত ক্ষতি এরচেয়ে বেশি হতে পারে।’
মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম আরও বলেন, ‘এই দুর্ঘটনা শুধু আমাদের সদস্যদের ব্যক্তিগত ক্ষতি নয়, বরং পুরো আইসিটি খাতের জন্য বড় ধাক্কা। আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে দেশের প্রযুক্তি সরবরাহব্যবস্থা। আন্তর্জাতিক বাজার থেকে আমদানি করা পণ্য দেশে পৌঁছানোর পর এভাবে পুড়ে যাওয়ায় বড় আকারের আর্থিক ক্ষতি হয়েছে। ভবিষ্যতে এমন দুর্ঘটনা রোধে সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোর সমন্বিত উদ্যোগ জরুরি।’
উল্লেখ্য, ১৮ অক্টোবর বেলা আড়াইটার দিকে শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজ কমপ্লেক্স ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। প্রায় সাড়ে ছয় ঘণ্টার প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল এয়ার এক্সপ্রেস অ্যাসোসিয়েশনের অনুমান, বিমানবন্দরের এই অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতির পরিমাণ ১০০ কোটি ডলারের বেশি হতে পারে।

সংযুক্ত আরব আমিরাতের জন্য জন্য স্বর্ণের সবচেয়ে বড় যোগানদার হয়ে উঠেছে রাশিয়া। গত বছর ইউক্রেনে হামলা চালানোর পর পশ্চিমা দেশগুলোর নিষেধাজ্ঞা আরোপের পর এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। ব্লুমবার্গ এক প্রতিবেদনে এ তথ্য দিয়েছে।
২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩
বিমা খাতে অ্যাকচুয়ারি কর্মী সংকট নিরসন ও দক্ষ জনবল তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ)। এ লক্ষ্যে গঠন করা হবে অ্যাকচুয়ারিয়াল ইনস্টিটিউট, অ্যাকচুয়ারিয়াল বোর্ড অব স্ট্যান্ডার্ড সেটিং ও অ্যাকচুয়ারিয়াল কাউন্সিল। এ-সংক্রান্ত ‘অ্যাকচুয়ারিয়াল অর্ডিন্যান্স ২০২৫’-এর খসড়া এর মধ্যে
১ ঘণ্টা আগে
রতন টাটার মৃত্যুর এক বছর পর ভারতের বিশাল ব্যবসায়ী সাম্রাজ্য টাটা গ্রুপ এক জটিল সংকটের ভেতরে পড়ে গেছে। যে প্রতিষ্ঠানকে রতন টাটা আধুনিক, প্রযুক্তিনির্ভর এক শক্তিশালী করপোরেট পরিণত করেছিলেন, সেই টাটা গ্রুপ এখন নানা কারণে টালমাটাল হয়ে পড়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
এখন থেকে ফুডি শপ প্ল্যাটফর্মে বেঙ্গল মিটের সব ধরনের পণ্য পাওয়া যাবে। গ্রাহকরা নিজেদের ঘরে বসে আরও দ্রুত, নির্ভরযোগ্য ও ঝামেলামুক্ত অনলাইন শপিং উপভোগ করতে পারবেন।
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রতন টাটার মৃত্যুর এক বছর পর ভারতের বিশাল ব্যবসায়ী সাম্রাজ্য টাটা গ্রুপ এক জটিল সংকটের ভেতরে পড়ে গেছে। যে প্রতিষ্ঠানকে রতন টাটা আধুনিক, প্রযুক্তিনির্ভর এক শক্তিশালী করপোরেট পরিণত করেছিলেন, সেই টাটা গ্রুপ এখন নানা কারণে টালমাটাল হয়ে পড়েছে। ব্রিটেনের বিখ্যাত জাগুয়ার ল্যান্ড রোভার ও টেটলি টি এবং ভারতে অ্যাপলের আইফোন তৈরির কারখানা চালানো এই সাম্রাজ্য গৃহবিবাদে টলে উঠেছে।
গত কয়েক মাস ধরে টাটার ট্রাস্টিদের মধ্যে তীব্র ক্ষমতার লড়াই প্রতিষ্ঠানটির ভেতরের ভাঙন প্রকাশ্যে এনেছে। পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছেছিল যে, ভারত সরকারকেই হস্তক্ষেপ করতে হয়েছে—যাতে ২০১৬ সালের মতো আরেকটি নাটকীয় আইনি সংকট না সৃষ্টি হয়। সে সময় টাটা গ্রুপের সাবেক চেয়ারম্যান সাইরাস মিস্ত্রিকে বরখাস্ত করার ঘটনাকে কেন্দ্র করে পুরো সাম্রাজ্যে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছিল।
ভারতীয় মন্ত্রীরা কয়েক সপ্তাহ আগে অস্থায়ী সমঝোতার চেষ্টা চালালেও সর্বশেষ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রতন টাটার ঘনিষ্ঠ সহযোগী এবং টাটা ট্রাস্টস বোর্ডের ট্রাস্টি মেহলি মিস্ত্রিকে পদচ্যুত করা হয়েছে। তবে বিবিসি এ তথ্য স্বাধীনভাবে যাচাই করতে পারেনি।
যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মিরচা রায়ানু টাটা করপোরেশনের ইতিহাস নিয়ে বই লিখেছেন। তিনি এই সংঘাতকে দেখছেন ‘অমীমাংসিত ব্যবসায়িক প্রশ্নের/দ্বন্দ্বের পুনরুত্থান’ হিসেবে। মূলত কে টাটা গ্রুপ চালাবে এবং কতটা ক্ষমতা থাকবে প্রধান শেয়ারধারী টাটা ট্রাস্টসের (যারা মূল কোম্পানি টাটা সন্সের ৬৬ শতাংশ শেয়ার মালিক) হাতে—সেটিই আসল বিতর্ক।
টাটা গ্রুপের গঠন কাঠামো অনন্য। এর নিয়ন্ত্রণমূলক শেয়ার রয়েছে একটি দাতব্য সংস্থার (টাটা ট্রাস্টস) হাতে। এই ট্রাস্ট টাটা সন্সের মূল হোল্ডিং কোম্পানির মালিক। এই কাঠামো প্রতিষ্ঠানটিকে কর ও নীতিগত সুবিধা দিয়েছে এবং দাতব্য কার্যক্রম পরিচালনার সুযোগ দিয়েছে। কিন্তু বিশেষজ্ঞদের মতে, এই দ্বৈত প্রকৃতি—অর্থাৎ একদিকে লাভজনক ব্যবসা, অন্যদিকে অলাভজনক মানবসেবা—প্রশাসনিক জটিলতা ও স্বচ্ছতার সমস্যাও তৈরি করেছে।
এই নতুন দ্বন্দ্ব এমন সময়ে দেখা দিয়েছে যখন টাটা গ্রুপ ব্যাপক ব্যবসায়িক প্রতিকূলতার মুখোমুখি। তারা এখন সেমিকন্ডাক্টর ও বৈদ্যুতিক যান (ইভি) শিল্পে নতুন বিনিয়োগের পথে হাঁটছে, পাশাপাশি চেষ্টা করছে ২০২১ সালে সরকারের কাছ থেকে কেনা দেউলিয়া বিমান সংস্থা এয়ার ইন্ডিয়াকে পুনরুজ্জীবিত করতে। কিন্তু সেই সংস্থাটিও চলতি বছর এক মর্মান্তিক দুর্ঘটনার পর আলোচনায় আসে।
টাটা গোষ্ঠী এখনো প্রকাশ্যে এই অস্থিরতা নিয়ে কোনো মন্তব্য করেনি। তবে ধারণা করা হচ্ছে, টাটা ট্রাস্টের ট্রাস্টিদের মধ্যে মতবিরোধ তৈরি হয়েছে বোর্ড সদস্য নিয়োগ, অর্থ অনুমোদন ও টাটা সন্সকে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত করার পরিকল্পনাকে ঘিরে। টাটা সন্স হলো টাটা গোষ্ঠীর মূল হোল্ডিং কোম্পানি, যার অধীনে রয়েছে ২৬টি তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠান, মোট বাজারমূল্য প্রায় ৩২৮ বিলিয়ন ডলার।
টাটা গোষ্ঠীর ঘনিষ্ঠ এক সূত্র বিবিসিকে জানিয়েছে, টাটা সন্সের বোর্ডে ট্রাস্টিদের প্রভাব বাড়ানো এবং কৌশলগত সিদ্ধান্ত গ্রহণে তাদের অংশগ্রহণের আকাঙ্ক্ষাই দ্বন্দ্বের মূল কেন্দ্রবিন্দু। বর্তমানে টাটা ট্রাস্টের তিনজন প্রতিনিধি টাটা সন্সের বোর্ডে রয়েছেন। সূত্রটি আরও জানিয়েছে, ‘টাটা ট্রাস্টের প্রতিনিধিদের বড় ধরনের সিদ্ধান্তে ভেটো দেওয়ার অধিকার রয়েছে, কিন্তু তাদের ভূমিকা মূলত তদারকির, সিদ্ধান্তগ্রহণমূলক নয়। কিন্তু এখন কিছু ট্রাস্টি চান, তারা যেন বাণিজ্যিক সিদ্ধান্তেও অংশ নিতে পারেন।’
তবে এর চেয়েও বড় বিতর্কের জায়গা হলো—টাটা সন্সকে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত করার প্রশ্ন। কোম্পানিটির ১৮ শতাংশ শেয়ারধারী সর্ববৃহৎ সংখ্যালঘু অংশীদার এসপি গ্রুপ এই তালিকাভুক্তির পক্ষে জোরালোভাবে চাপ দিচ্ছে। অন্যদিকে, বেশির ভাগ টাটা ট্রাস্টি এ প্রস্তাবের বিপক্ষে। সূত্রের ভাষায়, ‘অনেকেই আশঙ্কা করছেন, পাবলিক লিস্টিং হলে ট্রাস্টের দীর্ঘমেয়াদি সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা দুর্বল হয়ে যাবে। বাজারের ত্রৈমাসিক চাপের মুখে পড়বে টাটা সন্স। বিশেষ করে যখন গোষ্ঠীর অনেক নতুন ব্যবসা এখনো একেবারে প্রাথমিক পর্যায়ে।’
তবে এসপি গ্রুপ এই তালিকাভুক্তিকে ‘নৈতিক ও সামাজিক দায়িত্ব’ হিসেবে দেখছে। তাদের দাবি, এতে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য মূল্য বাড়বে, কোম্পানির স্বচ্ছতা ও শাসনব্যবস্থা আরও শক্তিশালী হবে। টাটা সন্স বা টাটা ট্রাস্টস—কেউই বিবিসির বিস্তারিত প্রশ্নের জবাব দেয়নি। তবে অধ্যাপক রায়ানুর মতে, এই দ্বন্দ্ব টাটা গোষ্ঠীর এক বাস্তব সংকটকে তুলে ধরে।
রায়ানুর ভাষায়, ‘টাটা সন্সকে শেয়ারবাজারে আনা হলে তা এক অর্থে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের অনেক বড় কনগ্লোমারেটের চলমান ধারা থেকে ভিন্ন হবে। সেখানে অনেকে এখন ফাউন্ডেশন মালিকানার পথে হাঁটছে, যাতে স্থিতিশীলতা ও স্থায়িত্ব বাড়ে। পরিহাসের বিষয় হলো, তারা টাটা গোষ্ঠীকেই অনুপ্রেরণা হিসেবে দেখছে।’ তাঁর মতে, ‘তবে একই সঙ্গে এটাও সত্য যে, বেসরকারি বা ঘনিষ্ঠ মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানগুলো বাইরের নজরদারির বাইরে থাকে, যা শেষ পর্যন্ত দ্বন্দ্ব বাড়াতে ও সুনাম নষ্ট করতে পারে।’
জনসংযোগ বিশেষজ্ঞ ও টাটা সন্সের সাবেক চেয়ারম্যান সাইরাস মিস্ত্রির ঘনিষ্ঠ সহযোগী দিলীপ চেরিয়ান বলেছেন, এই সংঘাত এরই মধ্যে গোষ্ঠীটির পরিচালনা ব্যবস্থা নিয়ে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে এবং ভারতের প্রাচীন ও মর্যাদাপূর্ণ ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলোর অন্যতম ‘টাটা গ্রুপের’ ব্র্যান্ড ইমেজে আঘাত হেনেছে।
বিবিসিকে তিনি বলেন, ‘এটা সাম্প্রতিক সময়ে টাটার ভাবমূর্তিতে লাগা একের পর এক আঘাতের ধারাবাহিকতা।’ তিনি উল্লেখ করেন, বছরের শুরুতে ভয়াবহ এয়ার ইন্ডিয়া দুর্ঘটনা এবং সেপ্টেম্বরে জাগুয়ার ল্যান্ড রোভারের (জেএলআর) এক গুরুত্বপূর্ণ ইউনিটে সাইবার হামলার কথা। যার ফলে যুক্তরাজ্যের গাড়ি উৎপাদন নেমে যায় গত ৭০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে।
এদিকে, টাটা কনসালট্যান্সি সার্ভিসেস (টিসিএস)—যা গ্রুপের মোট আয়ের প্রায় অর্ধেকের উৎস—নিজস্ব সংকটে জর্জরিত। ব্যাপক ছাঁটাই, আর সম্প্রতি খুচরা বিক্রেতা মার্কস অ্যান্ড স্পেনসারের সঙ্গে এক বিলিয়ন ডলারের চুক্তি বাতিল—সব মিলিয়ে বিপাকে পড়েছে।
চেরিয়ানের মতে, ‘বোর্ডরুমে এই লড়াইগুলো আরও বিভ্রান্তি তৈরি করছে। এখন শুধু শেয়ার পারফরম্যান্স নিয়েই নয়, বিনিয়োগকারীদের মনেও প্রশ্ন জাগবে—তারা আসলে টাটার কোন নেতৃত্বের সঙ্গে লেনদেন করছেন।’
এই অস্থিরতার মাঝেই খবর এসেছে, টাটা সন্সের চেয়ারম্যান এন. চন্দ্রশেখরনের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে। টাটা সন্সের ঘনিষ্ঠ এক সূত্র বলেছে, ‘চেয়ারম্যান তাঁর কাজ চালিয়ে যেতে পারবেন। কারণ এটা বোর্ডের ভেতরের বিভাজন নয়, বরং ট্রাস্টিদের মধ্যে। তবে এটি তার জন্য অপ্রয়োজনীয় এক বিভ্রান্তি।’
তবে টাটা গ্রুপের জন্য এমন সংকট নতুন কিছু নয়। নব্বইয়ের দশকে রতন টাটা যখন গ্রুপের নেতৃত্ব নেন এবং কাঠামোগত আধুনিকায়নের উদ্যোগ নেন, তখনো তীব্র দ্বন্দ্ব দেখা দিয়েছিল। কয়েক বছর আগে সাইরাস মিস্ত্রিকে অপসারণের পর যে সংঘাত দেখা দিয়েছিল, তা-ও এখনো অনেকের স্মৃতিতে তাজা।
তবে এবারের পরিস্থিতি ভিন্ন, বলছেন অধ্যাপক রায়ানু। তিনি বলেন, ‘সেই সময়ে টিসিএস দুর্বল কোম্পানিগুলোর টিকে থাকার ভরসা ছিল। তারও আগে এই ভূমিকা পালন করত টাটা স্টিল। কিন্তু এখন টিসিএসের ব্যবসায়িক মডেল নিজেই টালমাটাল অবস্থায় আছে, আর গ্রুপের মোট আয়ে তার অবদানও চাপের মুখে। ফলে টাটা গ্রুপের জন্য আগের মতো কোনো নোঙর বা স্থিতিশীলতা তৈরি হয়নি। এই কারণেই অভ্যন্তরীণ বিভাজনের মোকাবিলা এখন আরও কঠিন হয়ে পড়ছে।’

রতন টাটার মৃত্যুর এক বছর পর ভারতের বিশাল ব্যবসায়ী সাম্রাজ্য টাটা গ্রুপ এক জটিল সংকটের ভেতরে পড়ে গেছে। যে প্রতিষ্ঠানকে রতন টাটা আধুনিক, প্রযুক্তিনির্ভর এক শক্তিশালী করপোরেট পরিণত করেছিলেন, সেই টাটা গ্রুপ এখন নানা কারণে টালমাটাল হয়ে পড়েছে। ব্রিটেনের বিখ্যাত জাগুয়ার ল্যান্ড রোভার ও টেটলি টি এবং ভারতে অ্যাপলের আইফোন তৈরির কারখানা চালানো এই সাম্রাজ্য গৃহবিবাদে টলে উঠেছে।
গত কয়েক মাস ধরে টাটার ট্রাস্টিদের মধ্যে তীব্র ক্ষমতার লড়াই প্রতিষ্ঠানটির ভেতরের ভাঙন প্রকাশ্যে এনেছে। পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছেছিল যে, ভারত সরকারকেই হস্তক্ষেপ করতে হয়েছে—যাতে ২০১৬ সালের মতো আরেকটি নাটকীয় আইনি সংকট না সৃষ্টি হয়। সে সময় টাটা গ্রুপের সাবেক চেয়ারম্যান সাইরাস মিস্ত্রিকে বরখাস্ত করার ঘটনাকে কেন্দ্র করে পুরো সাম্রাজ্যে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছিল।
ভারতীয় মন্ত্রীরা কয়েক সপ্তাহ আগে অস্থায়ী সমঝোতার চেষ্টা চালালেও সর্বশেষ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রতন টাটার ঘনিষ্ঠ সহযোগী এবং টাটা ট্রাস্টস বোর্ডের ট্রাস্টি মেহলি মিস্ত্রিকে পদচ্যুত করা হয়েছে। তবে বিবিসি এ তথ্য স্বাধীনভাবে যাচাই করতে পারেনি।
যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মিরচা রায়ানু টাটা করপোরেশনের ইতিহাস নিয়ে বই লিখেছেন। তিনি এই সংঘাতকে দেখছেন ‘অমীমাংসিত ব্যবসায়িক প্রশ্নের/দ্বন্দ্বের পুনরুত্থান’ হিসেবে। মূলত কে টাটা গ্রুপ চালাবে এবং কতটা ক্ষমতা থাকবে প্রধান শেয়ারধারী টাটা ট্রাস্টসের (যারা মূল কোম্পানি টাটা সন্সের ৬৬ শতাংশ শেয়ার মালিক) হাতে—সেটিই আসল বিতর্ক।
টাটা গ্রুপের গঠন কাঠামো অনন্য। এর নিয়ন্ত্রণমূলক শেয়ার রয়েছে একটি দাতব্য সংস্থার (টাটা ট্রাস্টস) হাতে। এই ট্রাস্ট টাটা সন্সের মূল হোল্ডিং কোম্পানির মালিক। এই কাঠামো প্রতিষ্ঠানটিকে কর ও নীতিগত সুবিধা দিয়েছে এবং দাতব্য কার্যক্রম পরিচালনার সুযোগ দিয়েছে। কিন্তু বিশেষজ্ঞদের মতে, এই দ্বৈত প্রকৃতি—অর্থাৎ একদিকে লাভজনক ব্যবসা, অন্যদিকে অলাভজনক মানবসেবা—প্রশাসনিক জটিলতা ও স্বচ্ছতার সমস্যাও তৈরি করেছে।
এই নতুন দ্বন্দ্ব এমন সময়ে দেখা দিয়েছে যখন টাটা গ্রুপ ব্যাপক ব্যবসায়িক প্রতিকূলতার মুখোমুখি। তারা এখন সেমিকন্ডাক্টর ও বৈদ্যুতিক যান (ইভি) শিল্পে নতুন বিনিয়োগের পথে হাঁটছে, পাশাপাশি চেষ্টা করছে ২০২১ সালে সরকারের কাছ থেকে কেনা দেউলিয়া বিমান সংস্থা এয়ার ইন্ডিয়াকে পুনরুজ্জীবিত করতে। কিন্তু সেই সংস্থাটিও চলতি বছর এক মর্মান্তিক দুর্ঘটনার পর আলোচনায় আসে।
টাটা গোষ্ঠী এখনো প্রকাশ্যে এই অস্থিরতা নিয়ে কোনো মন্তব্য করেনি। তবে ধারণা করা হচ্ছে, টাটা ট্রাস্টের ট্রাস্টিদের মধ্যে মতবিরোধ তৈরি হয়েছে বোর্ড সদস্য নিয়োগ, অর্থ অনুমোদন ও টাটা সন্সকে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত করার পরিকল্পনাকে ঘিরে। টাটা সন্স হলো টাটা গোষ্ঠীর মূল হোল্ডিং কোম্পানি, যার অধীনে রয়েছে ২৬টি তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠান, মোট বাজারমূল্য প্রায় ৩২৮ বিলিয়ন ডলার।
টাটা গোষ্ঠীর ঘনিষ্ঠ এক সূত্র বিবিসিকে জানিয়েছে, টাটা সন্সের বোর্ডে ট্রাস্টিদের প্রভাব বাড়ানো এবং কৌশলগত সিদ্ধান্ত গ্রহণে তাদের অংশগ্রহণের আকাঙ্ক্ষাই দ্বন্দ্বের মূল কেন্দ্রবিন্দু। বর্তমানে টাটা ট্রাস্টের তিনজন প্রতিনিধি টাটা সন্সের বোর্ডে রয়েছেন। সূত্রটি আরও জানিয়েছে, ‘টাটা ট্রাস্টের প্রতিনিধিদের বড় ধরনের সিদ্ধান্তে ভেটো দেওয়ার অধিকার রয়েছে, কিন্তু তাদের ভূমিকা মূলত তদারকির, সিদ্ধান্তগ্রহণমূলক নয়। কিন্তু এখন কিছু ট্রাস্টি চান, তারা যেন বাণিজ্যিক সিদ্ধান্তেও অংশ নিতে পারেন।’
তবে এর চেয়েও বড় বিতর্কের জায়গা হলো—টাটা সন্সকে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত করার প্রশ্ন। কোম্পানিটির ১৮ শতাংশ শেয়ারধারী সর্ববৃহৎ সংখ্যালঘু অংশীদার এসপি গ্রুপ এই তালিকাভুক্তির পক্ষে জোরালোভাবে চাপ দিচ্ছে। অন্যদিকে, বেশির ভাগ টাটা ট্রাস্টি এ প্রস্তাবের বিপক্ষে। সূত্রের ভাষায়, ‘অনেকেই আশঙ্কা করছেন, পাবলিক লিস্টিং হলে ট্রাস্টের দীর্ঘমেয়াদি সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা দুর্বল হয়ে যাবে। বাজারের ত্রৈমাসিক চাপের মুখে পড়বে টাটা সন্স। বিশেষ করে যখন গোষ্ঠীর অনেক নতুন ব্যবসা এখনো একেবারে প্রাথমিক পর্যায়ে।’
তবে এসপি গ্রুপ এই তালিকাভুক্তিকে ‘নৈতিক ও সামাজিক দায়িত্ব’ হিসেবে দেখছে। তাদের দাবি, এতে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য মূল্য বাড়বে, কোম্পানির স্বচ্ছতা ও শাসনব্যবস্থা আরও শক্তিশালী হবে। টাটা সন্স বা টাটা ট্রাস্টস—কেউই বিবিসির বিস্তারিত প্রশ্নের জবাব দেয়নি। তবে অধ্যাপক রায়ানুর মতে, এই দ্বন্দ্ব টাটা গোষ্ঠীর এক বাস্তব সংকটকে তুলে ধরে।
রায়ানুর ভাষায়, ‘টাটা সন্সকে শেয়ারবাজারে আনা হলে তা এক অর্থে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের অনেক বড় কনগ্লোমারেটের চলমান ধারা থেকে ভিন্ন হবে। সেখানে অনেকে এখন ফাউন্ডেশন মালিকানার পথে হাঁটছে, যাতে স্থিতিশীলতা ও স্থায়িত্ব বাড়ে। পরিহাসের বিষয় হলো, তারা টাটা গোষ্ঠীকেই অনুপ্রেরণা হিসেবে দেখছে।’ তাঁর মতে, ‘তবে একই সঙ্গে এটাও সত্য যে, বেসরকারি বা ঘনিষ্ঠ মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানগুলো বাইরের নজরদারির বাইরে থাকে, যা শেষ পর্যন্ত দ্বন্দ্ব বাড়াতে ও সুনাম নষ্ট করতে পারে।’
জনসংযোগ বিশেষজ্ঞ ও টাটা সন্সের সাবেক চেয়ারম্যান সাইরাস মিস্ত্রির ঘনিষ্ঠ সহযোগী দিলীপ চেরিয়ান বলেছেন, এই সংঘাত এরই মধ্যে গোষ্ঠীটির পরিচালনা ব্যবস্থা নিয়ে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে এবং ভারতের প্রাচীন ও মর্যাদাপূর্ণ ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলোর অন্যতম ‘টাটা গ্রুপের’ ব্র্যান্ড ইমেজে আঘাত হেনেছে।
বিবিসিকে তিনি বলেন, ‘এটা সাম্প্রতিক সময়ে টাটার ভাবমূর্তিতে লাগা একের পর এক আঘাতের ধারাবাহিকতা।’ তিনি উল্লেখ করেন, বছরের শুরুতে ভয়াবহ এয়ার ইন্ডিয়া দুর্ঘটনা এবং সেপ্টেম্বরে জাগুয়ার ল্যান্ড রোভারের (জেএলআর) এক গুরুত্বপূর্ণ ইউনিটে সাইবার হামলার কথা। যার ফলে যুক্তরাজ্যের গাড়ি উৎপাদন নেমে যায় গত ৭০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে।
এদিকে, টাটা কনসালট্যান্সি সার্ভিসেস (টিসিএস)—যা গ্রুপের মোট আয়ের প্রায় অর্ধেকের উৎস—নিজস্ব সংকটে জর্জরিত। ব্যাপক ছাঁটাই, আর সম্প্রতি খুচরা বিক্রেতা মার্কস অ্যান্ড স্পেনসারের সঙ্গে এক বিলিয়ন ডলারের চুক্তি বাতিল—সব মিলিয়ে বিপাকে পড়েছে।
চেরিয়ানের মতে, ‘বোর্ডরুমে এই লড়াইগুলো আরও বিভ্রান্তি তৈরি করছে। এখন শুধু শেয়ার পারফরম্যান্স নিয়েই নয়, বিনিয়োগকারীদের মনেও প্রশ্ন জাগবে—তারা আসলে টাটার কোন নেতৃত্বের সঙ্গে লেনদেন করছেন।’
এই অস্থিরতার মাঝেই খবর এসেছে, টাটা সন্সের চেয়ারম্যান এন. চন্দ্রশেখরনের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে। টাটা সন্সের ঘনিষ্ঠ এক সূত্র বলেছে, ‘চেয়ারম্যান তাঁর কাজ চালিয়ে যেতে পারবেন। কারণ এটা বোর্ডের ভেতরের বিভাজন নয়, বরং ট্রাস্টিদের মধ্যে। তবে এটি তার জন্য অপ্রয়োজনীয় এক বিভ্রান্তি।’
তবে টাটা গ্রুপের জন্য এমন সংকট নতুন কিছু নয়। নব্বইয়ের দশকে রতন টাটা যখন গ্রুপের নেতৃত্ব নেন এবং কাঠামোগত আধুনিকায়নের উদ্যোগ নেন, তখনো তীব্র দ্বন্দ্ব দেখা দিয়েছিল। কয়েক বছর আগে সাইরাস মিস্ত্রিকে অপসারণের পর যে সংঘাত দেখা দিয়েছিল, তা-ও এখনো অনেকের স্মৃতিতে তাজা।
তবে এবারের পরিস্থিতি ভিন্ন, বলছেন অধ্যাপক রায়ানু। তিনি বলেন, ‘সেই সময়ে টিসিএস দুর্বল কোম্পানিগুলোর টিকে থাকার ভরসা ছিল। তারও আগে এই ভূমিকা পালন করত টাটা স্টিল। কিন্তু এখন টিসিএসের ব্যবসায়িক মডেল নিজেই টালমাটাল অবস্থায় আছে, আর গ্রুপের মোট আয়ে তার অবদানও চাপের মুখে। ফলে টাটা গ্রুপের জন্য আগের মতো কোনো নোঙর বা স্থিতিশীলতা তৈরি হয়নি। এই কারণেই অভ্যন্তরীণ বিভাজনের মোকাবিলা এখন আরও কঠিন হয়ে পড়ছে।’

সংযুক্ত আরব আমিরাতের জন্য জন্য স্বর্ণের সবচেয়ে বড় যোগানদার হয়ে উঠেছে রাশিয়া। গত বছর ইউক্রেনে হামলা চালানোর পর পশ্চিমা দেশগুলোর নিষেধাজ্ঞা আরোপের পর এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। ব্লুমবার্গ এক প্রতিবেদনে এ তথ্য দিয়েছে।
২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩
বিমা খাতে অ্যাকচুয়ারি কর্মী সংকট নিরসন ও দক্ষ জনবল তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ)। এ লক্ষ্যে গঠন করা হবে অ্যাকচুয়ারিয়াল ইনস্টিটিউট, অ্যাকচুয়ারিয়াল বোর্ড অব স্ট্যান্ডার্ড সেটিং ও অ্যাকচুয়ারিয়াল কাউন্সিল। এ-সংক্রান্ত ‘অ্যাকচুয়ারিয়াল অর্ডিন্যান্স ২০২৫’-এর খসড়া এর মধ্যে
১ ঘণ্টা আগে
প্রাথমিক হিসাবে ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ৩৫ কোটি টাকা হলেও প্রকৃত ক্ষতি আরও বেশি হতে পারে বলে আশঙ্কা করছে বিসিএস। আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে সংগঠনটি এ কথা জানিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
এখন থেকে ফুডি শপ প্ল্যাটফর্মে বেঙ্গল মিটের সব ধরনের পণ্য পাওয়া যাবে। গ্রাহকরা নিজেদের ঘরে বসে আরও দ্রুত, নির্ভরযোগ্য ও ঝামেলামুক্ত অনলাইন শপিং উপভোগ করতে পারবেন।
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

এখন থেকে ফুডি শপ প্ল্যাটফর্মে বেঙ্গল মিটের সব ধরনের পণ্য পাওয়া যাবে। গ্রাহকরা নিজেদের ঘরে বসে আরও দ্রুত, নির্ভরযোগ্য ও ঝামেলামুক্ত অনলাইন শপিং উপভোগ করতে পারবেন।
দেশের শীর্ষস্থানীয় প্রিমিয়াম বুচারি চেইন বেঙ্গল মিট এবং কিউ-কমার্স প্ল্যাটফর্ম ফুডি এক্সপ্রেস লিমিটেডের মধ্যে একটি ব্যবসায়িক চুক্তিপত্র স্বাক্ষরিত হয়েছে। ফুডি এক্সপ্রেস লিমিটেডের প্রধান কার্যালয়ে চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানটি হয়।
চুক্তি সই অনুষ্ঠানে বেঙ্গল মিট টিমের পক্ষ থেকে ছিলেন—হেড অব রিটেইল সেলস শেখ ইমরান আজিজ, সিনিয়র ম্যানেজার মো. তালাত মাহমুদ ও সহকারী ম্যানেজার মো. মুনতাজুল ইসলাম।
ফুডি এক্সপ্রেস লিমিটেড টিমের পক্ষ থেকে ছিলেন—ফুডি এক্সপ্রেস লিমিটেডের চিফ অপারেটিং অফিসার (সিওও) মো. শাহনেওয়াজ মান্নান এবং ফুডি শপের ম্যানেজার হৃদিতা শাওন, অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার তাজওয়ার রিজভী ও সিনিয়র এক্সিকিউটিভ সৈয়দ আবদুল্লাহ আল বাকী।
উভয় প্রতিষ্ঠান এ বিষয়ে সম্মতি জানিয়েছে যে, দেশের অনলাইন গ্রোসারি শপিং খাতে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে এই অংশীদারত্ব। সারা দেশের গ্রাহকদের জন্য আরও সহজলভ্য ও উন্নতমানের সেবা নিশ্চিত করবে।

এখন থেকে ফুডি শপ প্ল্যাটফর্মে বেঙ্গল মিটের সব ধরনের পণ্য পাওয়া যাবে। গ্রাহকরা নিজেদের ঘরে বসে আরও দ্রুত, নির্ভরযোগ্য ও ঝামেলামুক্ত অনলাইন শপিং উপভোগ করতে পারবেন।
দেশের শীর্ষস্থানীয় প্রিমিয়াম বুচারি চেইন বেঙ্গল মিট এবং কিউ-কমার্স প্ল্যাটফর্ম ফুডি এক্সপ্রেস লিমিটেডের মধ্যে একটি ব্যবসায়িক চুক্তিপত্র স্বাক্ষরিত হয়েছে। ফুডি এক্সপ্রেস লিমিটেডের প্রধান কার্যালয়ে চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানটি হয়।
চুক্তি সই অনুষ্ঠানে বেঙ্গল মিট টিমের পক্ষ থেকে ছিলেন—হেড অব রিটেইল সেলস শেখ ইমরান আজিজ, সিনিয়র ম্যানেজার মো. তালাত মাহমুদ ও সহকারী ম্যানেজার মো. মুনতাজুল ইসলাম।
ফুডি এক্সপ্রেস লিমিটেড টিমের পক্ষ থেকে ছিলেন—ফুডি এক্সপ্রেস লিমিটেডের চিফ অপারেটিং অফিসার (সিওও) মো. শাহনেওয়াজ মান্নান এবং ফুডি শপের ম্যানেজার হৃদিতা শাওন, অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার তাজওয়ার রিজভী ও সিনিয়র এক্সিকিউটিভ সৈয়দ আবদুল্লাহ আল বাকী।
উভয় প্রতিষ্ঠান এ বিষয়ে সম্মতি জানিয়েছে যে, দেশের অনলাইন গ্রোসারি শপিং খাতে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে এই অংশীদারত্ব। সারা দেশের গ্রাহকদের জন্য আরও সহজলভ্য ও উন্নতমানের সেবা নিশ্চিত করবে।

সংযুক্ত আরব আমিরাতের জন্য জন্য স্বর্ণের সবচেয়ে বড় যোগানদার হয়ে উঠেছে রাশিয়া। গত বছর ইউক্রেনে হামলা চালানোর পর পশ্চিমা দেশগুলোর নিষেধাজ্ঞা আরোপের পর এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। ব্লুমবার্গ এক প্রতিবেদনে এ তথ্য দিয়েছে।
২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩
বিমা খাতে অ্যাকচুয়ারি কর্মী সংকট নিরসন ও দক্ষ জনবল তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ)। এ লক্ষ্যে গঠন করা হবে অ্যাকচুয়ারিয়াল ইনস্টিটিউট, অ্যাকচুয়ারিয়াল বোর্ড অব স্ট্যান্ডার্ড সেটিং ও অ্যাকচুয়ারিয়াল কাউন্সিল। এ-সংক্রান্ত ‘অ্যাকচুয়ারিয়াল অর্ডিন্যান্স ২০২৫’-এর খসড়া এর মধ্যে
১ ঘণ্টা আগে
প্রাথমিক হিসাবে ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ৩৫ কোটি টাকা হলেও প্রকৃত ক্ষতি আরও বেশি হতে পারে বলে আশঙ্কা করছে বিসিএস। আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে সংগঠনটি এ কথা জানিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
রতন টাটার মৃত্যুর এক বছর পর ভারতের বিশাল ব্যবসায়ী সাম্রাজ্য টাটা গ্রুপ এক জটিল সংকটের ভেতরে পড়ে গেছে। যে প্রতিষ্ঠানকে রতন টাটা আধুনিক, প্রযুক্তিনির্ভর এক শক্তিশালী করপোরেট পরিণত করেছিলেন, সেই টাটা গ্রুপ এখন নানা কারণে টালমাটাল হয়ে পড়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে