নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ডলার মজুত করে মূল্যবৃদ্ধির প্রমাণ পাওয়ায় বিদেশি খাতের স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক এবং বেসরকারি খাতের ব্র্যাক ব্যাংক, ডাচ্-বাংলা ব্যাংক, সিটি ব্যাংক, সাউথইস্ট ব্যাংক ও প্রাইম ব্যাংকের ট্রেজারি বিভাগের প্রধানকে অপসারণ করার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
আজ সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. সিরাজুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘অতিরিক্ত মুনাফা করায় পাঁচটি দেশি এবং একটি বিদেশি ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।’ তবে তিনি ব্যাংকগুলোর নাম বলতে চাননি।
ডলার কেনাবেচা এখন একেবারেই নিয়ন্ত্রণহীন। আজ সোমবার খোলাবাজারে ডলারের বিনিময় হার উঠেছিল ১১৪ টাকায়, আর আন্তব্যাংক লেনদেনে প্রতি ডলার ৯৫ টাকায় কেনাবেচা হয়েছে। ডলারের এই দাম বাংলাদেশ ব্যাংক নির্ধারিত আন্তব্যাংক দরের চেয়ে অনেক বেশি। শুরু থেকে অভিযোগ করা হচ্ছিল, ডলারের মূল্যবৃদ্ধির সঙ্গে ব্যাংকগুলোর কারসাজি রয়েছে।
এই কারসাজি রোধে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ব্যবস্থা নিতে শুরু করেছে। এ পর্যন্ত পাঁচটি মানি চেঞ্জারের লাইসেন্স স্থগিত করেছে। আরও ৪২টিকে কারণ দর্শাতে বলেছে। জবাব পাওয়ার পর এসব মানি এক্সচেঞ্জের লাইসেন্সের বিষয়ে বিবেচনা করা হবে বলে জানা গেছে। এর আগে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অভিযানে নয়টি প্রতিষ্ঠানকে সিলগালা করা হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠান লাইসেন্স ছাড়া ব্যবসা করে আসছিল।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একাধিক কর্মকর্তা বলেছেন, প্রবাসীদের দেশে আসা কমে গেছে, আবার বিদেশি পর্যটকও আসছেন না। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বাজারে ডলারের সরবরাহ এমনিতেই বেশ কমে গেছে। সে কারণে ব্যাংকের মতো খোলাবাজারেও ডলারের সংকট দেখা দিয়েছে। বাজারের ডলার যে চাহিদা, সেই অনুযায়ী পর্যাপ্ত ডলার নেই। আবার অনেকেই ডলার কিনে ধরে রাখতে চাইছে। এ কারণে ডলারের দাম লাগামহীনভাবে বাড়ছে।
তবে তাঁরা বলছেন, যে ব্যাংকগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে, তারা যে ডলার কারসাজি করেছে, তার প্রমাণ বাংলাদেশ ব্যাংক পেয়েছে।
ডলার মজুত করে মূল্যবৃদ্ধির প্রমাণ পাওয়ায় বিদেশি খাতের স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক এবং বেসরকারি খাতের ব্র্যাক ব্যাংক, ডাচ্-বাংলা ব্যাংক, সিটি ব্যাংক, সাউথইস্ট ব্যাংক ও প্রাইম ব্যাংকের ট্রেজারি বিভাগের প্রধানকে অপসারণ করার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
আজ সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. সিরাজুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘অতিরিক্ত মুনাফা করায় পাঁচটি দেশি এবং একটি বিদেশি ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।’ তবে তিনি ব্যাংকগুলোর নাম বলতে চাননি।
ডলার কেনাবেচা এখন একেবারেই নিয়ন্ত্রণহীন। আজ সোমবার খোলাবাজারে ডলারের বিনিময় হার উঠেছিল ১১৪ টাকায়, আর আন্তব্যাংক লেনদেনে প্রতি ডলার ৯৫ টাকায় কেনাবেচা হয়েছে। ডলারের এই দাম বাংলাদেশ ব্যাংক নির্ধারিত আন্তব্যাংক দরের চেয়ে অনেক বেশি। শুরু থেকে অভিযোগ করা হচ্ছিল, ডলারের মূল্যবৃদ্ধির সঙ্গে ব্যাংকগুলোর কারসাজি রয়েছে।
এই কারসাজি রোধে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ব্যবস্থা নিতে শুরু করেছে। এ পর্যন্ত পাঁচটি মানি চেঞ্জারের লাইসেন্স স্থগিত করেছে। আরও ৪২টিকে কারণ দর্শাতে বলেছে। জবাব পাওয়ার পর এসব মানি এক্সচেঞ্জের লাইসেন্সের বিষয়ে বিবেচনা করা হবে বলে জানা গেছে। এর আগে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অভিযানে নয়টি প্রতিষ্ঠানকে সিলগালা করা হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠান লাইসেন্স ছাড়া ব্যবসা করে আসছিল।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একাধিক কর্মকর্তা বলেছেন, প্রবাসীদের দেশে আসা কমে গেছে, আবার বিদেশি পর্যটকও আসছেন না। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বাজারে ডলারের সরবরাহ এমনিতেই বেশ কমে গেছে। সে কারণে ব্যাংকের মতো খোলাবাজারেও ডলারের সংকট দেখা দিয়েছে। বাজারের ডলার যে চাহিদা, সেই অনুযায়ী পর্যাপ্ত ডলার নেই। আবার অনেকেই ডলার কিনে ধরে রাখতে চাইছে। এ কারণে ডলারের দাম লাগামহীনভাবে বাড়ছে।
তবে তাঁরা বলছেন, যে ব্যাংকগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে, তারা যে ডলার কারসাজি করেছে, তার প্রমাণ বাংলাদেশ ব্যাংক পেয়েছে।
কর দিতে গিয়েও দিতে হয় ঘুষ—শিল্পমালিকদের এই বিস্ফোরক ক্ষোভ এখন আর কানে কানে বলা গুঞ্জন নয়, বরং অর্থনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে প্রকাশ্য প্রতিবাদ। নিয়মিত করদাতারা পাচ্ছেন না ন্যায্য সম্মান, বরং তাঁদের ঘাড়ে চাপছে অতিরিক্ত বোঝা। উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাস-বিদ্যুৎ নেই, অথচ কর চাই নিরবচ্ছিন্নভাবে। বিনিয়োগ থমকে...
৪ ঘণ্টা আগেআগামী এক বছরের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল (এফটিজেড) স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে দেশকে একটি বৈশ্বিক উৎপাদন কেন্দ্র বা গ্লোবাল ম্যানুফ্যাকচারিং হাবে পরিণত করার লক্ষ্যে কাজ শুরু হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর অলিগলিতে প্রতিদিনের চেনা দৃশ্য—রোদে ঝলসে গেলেও থামে না শ্রমিকের কাজ। কেউ ড্রেন খুঁড়ছেন, কেউ টানছেন ইট-বালু। কোটি কোটি টাকার ঠিকাদারি প্রকল্পে সড়ক আর ভবন গড়ে উঠলেও সেই সব নির্মাণের ভিত গাঁথা শ্রমিকদের মজুরি থাকে বড্ড কম। কাজের ভার আর দক্ষতার ভিত্তিতে নয়—তাঁদের ঘামের দাম ঠিক হয় মালিকের...
৪ ঘণ্টা আগেদেশে রপ্তানি ও প্রবাসী আয় বাড়লেও বিদেশি উন্নয়ন সহযোগীদের প্রকল্প ঋণের প্রতিশ্রুতি আশঙ্কাজনক হারে কমেছে। বিপরীতে পুরোনো ঋণ পরিশোধের চাপ বেড়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে