আজকের পত্রিকা ডেস্ক
চলতি বছর বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি কমবে বলে মনে করছেন দেশের ৬০ শতাংশ প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও)। অবশ্য ৩৬ শতাংশ সিইও মনে করেন, এ বছর অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বাড়বে। আর প্রবৃদ্ধিতে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রাখবে যথাক্রমে, ভারত, যুক্তরাষ্ট্র ও চীন।
বৈশ্বিক পরামর্শক প্রতিষ্ঠান প্রাইসওয়াটারহাউসকুপারসের (পিডব্লিউসি) সিইও জরিপে অংশ নিয়ে দেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সিইওরা এমন মতামত দিয়েছেন। গতকাল শনিবার রাতে গণমাধ্যমে পিডব্লিউসির পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ জরিপের তথ্য জানানো হয়।
জরিপের তথ্য অনুযায়ী, দেশের ৫৭ শতাংশ সিইওর ধারণা, বিদ্যমান পরিস্থিতিতে ব্যবসা চললে আগামী ১০ বছর পর্যন্ত তাঁরা ব্যবসায় টিকে থাকতে পারবেন। আর ৪০ শতাংশ সিইও মনে করেন, এভাবে চললে ১০ বছরের বেশি সময় তাঁদের ব্যবসা টিকবে।
পিডব্লিউসি জানায়, বৈশ্বিক জরিপের অংশ হিসেবে বাংলাদেশেও তারা জরিপ করেছে। গত বছরের ২ অক্টোবর থেকে ১০ নভেম্বর পর্যন্ত বিশ্বের ১০৫টি দেশ ও অঞ্চলের ৪ হাজার ৭০২ জন সিইওর ওপর এই জরিপ করা হয়। এতে বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ৫২ জন সিইও মতামত দেন। সিইওদের সাক্ষাৎকারের ভিত্তিতে জরিপটি করা হয়।
জরিপে অংশ নেওয়া বাংলাদেশি সিইওদের কাছে পিডব্লিউসি জানতে চেয়েছিল, আগামী এক বছর তাঁদের কোম্পানির ব্যবসায়িক প্রবৃদ্ধির ক্ষেত্রে কোন তিনটি দেশ বা অঞ্চল বড় ভূমিকা রাখবে? জবাবে সর্বোচ্চ ৪৩ শতাংশ সিইও বলেছেন, এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় ভূমিকা থাকবে ভারতের। ৪০ শতাংশের মতে, দ্বিতীয় শীর্ষ ভূমিকা রাখবে যুক্তরাষ্ট্র। আর ২৯ শতাংশ সিইও মনে করেন, তৃতীয় শীর্ষ ভূমিকা থাকবে চীনের।
জরিপের বিষয়ে পিডব্লিউসি বাংলাদেশের পরিচালক অরিজিৎ চক্রবর্তী বলেন, ‘বাংলাদেশের সিইওদের অনেকে মনে করেন যে, ব্যবসায়ের রূপান্তর না হলে আগামী ১০ বছরের মধ্যে তারা প্রাসঙ্গিকতা হারাবেন।’
আর পিডব্লিউসি বাংলাদেশের মার্কেটস লিডার মামুন রশীদ বলেন, ‘বাংলাদেশের সিইওরা সাফল্যের সঙ্গে তাঁদের ব্যবসার স্বল্পকালীন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা ও দীর্ঘমেয়াদি সুযোগের সদ্ব্যবহার করে চলেছেন। সেই সঙ্গে ক্রমবর্ধমান চাহিদা অনুযায়ী প্রযুক্তি গ্রহণের মাধ্যমে তাঁদের ব্যবসায়ের রূপান্তরে নেতৃত্বে দিচ্ছেন।’
চলতি বছর বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি কমবে বলে মনে করছেন দেশের ৬০ শতাংশ প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও)। অবশ্য ৩৬ শতাংশ সিইও মনে করেন, এ বছর অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বাড়বে। আর প্রবৃদ্ধিতে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রাখবে যথাক্রমে, ভারত, যুক্তরাষ্ট্র ও চীন।
বৈশ্বিক পরামর্শক প্রতিষ্ঠান প্রাইসওয়াটারহাউসকুপারসের (পিডব্লিউসি) সিইও জরিপে অংশ নিয়ে দেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সিইওরা এমন মতামত দিয়েছেন। গতকাল শনিবার রাতে গণমাধ্যমে পিডব্লিউসির পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ জরিপের তথ্য জানানো হয়।
জরিপের তথ্য অনুযায়ী, দেশের ৫৭ শতাংশ সিইওর ধারণা, বিদ্যমান পরিস্থিতিতে ব্যবসা চললে আগামী ১০ বছর পর্যন্ত তাঁরা ব্যবসায় টিকে থাকতে পারবেন। আর ৪০ শতাংশ সিইও মনে করেন, এভাবে চললে ১০ বছরের বেশি সময় তাঁদের ব্যবসা টিকবে।
পিডব্লিউসি জানায়, বৈশ্বিক জরিপের অংশ হিসেবে বাংলাদেশেও তারা জরিপ করেছে। গত বছরের ২ অক্টোবর থেকে ১০ নভেম্বর পর্যন্ত বিশ্বের ১০৫টি দেশ ও অঞ্চলের ৪ হাজার ৭০২ জন সিইওর ওপর এই জরিপ করা হয়। এতে বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ৫২ জন সিইও মতামত দেন। সিইওদের সাক্ষাৎকারের ভিত্তিতে জরিপটি করা হয়।
জরিপে অংশ নেওয়া বাংলাদেশি সিইওদের কাছে পিডব্লিউসি জানতে চেয়েছিল, আগামী এক বছর তাঁদের কোম্পানির ব্যবসায়িক প্রবৃদ্ধির ক্ষেত্রে কোন তিনটি দেশ বা অঞ্চল বড় ভূমিকা রাখবে? জবাবে সর্বোচ্চ ৪৩ শতাংশ সিইও বলেছেন, এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় ভূমিকা থাকবে ভারতের। ৪০ শতাংশের মতে, দ্বিতীয় শীর্ষ ভূমিকা রাখবে যুক্তরাষ্ট্র। আর ২৯ শতাংশ সিইও মনে করেন, তৃতীয় শীর্ষ ভূমিকা থাকবে চীনের।
জরিপের বিষয়ে পিডব্লিউসি বাংলাদেশের পরিচালক অরিজিৎ চক্রবর্তী বলেন, ‘বাংলাদেশের সিইওদের অনেকে মনে করেন যে, ব্যবসায়ের রূপান্তর না হলে আগামী ১০ বছরের মধ্যে তারা প্রাসঙ্গিকতা হারাবেন।’
আর পিডব্লিউসি বাংলাদেশের মার্কেটস লিডার মামুন রশীদ বলেন, ‘বাংলাদেশের সিইওরা সাফল্যের সঙ্গে তাঁদের ব্যবসার স্বল্পকালীন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা ও দীর্ঘমেয়াদি সুযোগের সদ্ব্যবহার করে চলেছেন। সেই সঙ্গে ক্রমবর্ধমান চাহিদা অনুযায়ী প্রযুক্তি গ্রহণের মাধ্যমে তাঁদের ব্যবসায়ের রূপান্তরে নেতৃত্বে দিচ্ছেন।’
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) বাংলাদেশকে চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির আওতায় মোট ১.৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ছাড়ে সম্মতি দিয়েছে। আইএমএফ বোর্ডের অনুমোদন সাপেক্ষে এই অর্থ জুন মাসেই একসঙ্গে ছাড় হবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে।
৮ মিনিট আগেসংবাদ সম্মেলনে গভর্নর আশ্বস্ত করে বলেন, রপ্তানি আয় ও প্রবাসী আয়ের (রেমিট্যান্স) উচ্চ প্রবাহ থাকায় বাজারভিত্তিক মূল্য নির্ধারণ প্রক্রিয়ায় ডলারের দর উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়বে না। এই পদক্ষেপের ফলে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ব্যবস্থাপনা আরও কার্যকর হবে এবং দেশে বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ সৃষ্টি হবে।
১ ঘণ্টা আগেসিগারেটের বর্তমান কর চার স্তর কমিয়ে তিন স্তরে নামানো এবং প্রতি শলাকার দাম কমপক্ষে ৯ টাকা নির্ধারণের সুপারিশ করেছেন অর্থনীতিবিদ ও বিশেষজ্ঞরা। উন্নয়ন সমন্বয়ের আয়োজনে ‘বাংলাদেশে সিগারেটের করকাঠামো পরিবর্তনের প্রয়োজনীয়তা’ শীর্ষক সেমিনারে তাঁরা বলেন, জনস্বাস্থ্য রক্ষায় সিগারেটের করকাঠামো ঢেলে সাজানো...
২ ঘণ্টা আগেদেশের বিভিন্ন কর অঞ্চল ও কাস্টমস হাউসে কলম বিরতি চলছে। রাজধানীর আগারগাঁওয়ে এনবিআর ভবনে সরেজমিনে দেখা যায়, কর্মকর্তারা যথারীতি দপ্তরে এসেছেন। তবে কোনো দাপ্তরিক কাজ করছেন না তাঁরা। কেবল বাজেট প্রণয়নের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট এনবিআরের কর, শুল্ক ও মূসক নীতি বিভাগের কর্মকর্তারা কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছেন।
৫ ঘণ্টা আগে