নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে ডলার-সংকট এখনো কাটেনি। পর্যাপ্ত ডলার না পাওয়ায় স্টিল খাতের ব্যবসায়ীরা ঋণপত্র (এলসি) খুলতে পারছেন না। স্টিলের কাঁচামাল কম আসছে এবং কাঁচামালের সাপ্লাই চেইন ব্যাহত হচ্ছে। আবার ডলারের দাম ৪৭ শতাংশ বেড়েছে। সব মিলিয়ে উৎপাদন খরচ বৃদ্ধি পেয়েছে। কিন্তু বাজার ধরে রাখতে কম দামে পণ্য বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। এই পরিস্থিতি সামাল দিতে এবং খেলাপি এড়াতে স্বল্প মেয়াদের ঋণসমূহ দীর্ঘমেয়াদি করতে হবে। ঋণের সীমা বাড়াতে হবে। তা না হলে ব্যবসা চালানো কঠিন হবে।
গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর পল্টনে ইআরএফ মিলনায়তনে বাংলাদেশ স্টিল ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন আয়োজিত ‘ডলার, বিদ্যুৎ ও গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির প্রেক্ষিতে স্টিল শিল্পের চরম সংকট’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন সংগঠনটির সভাপতি মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম।
জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘ব্যাংকে আমাদের মোট ঋণসীমা একই অবস্থানে থাকলেও ক্রয়ক্ষমতা ১০০ শতাংশ থেকে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত হ্রাস পেয়েছে। ডলারের মূল্য ৮৫ টাকা দরে যখন আমরা ১০০ কোটি টাকার আমদানি করেছি, তখন আমরা ১২ মিলিয়ন ডলার মূল্যের এলসি পেতাম। কিন্তু একই টাকা দিয়ে বর্তমানে ১২৫ টাকা মুদ্রা হারের বিনিময়ে আমরা ৮ মিলিয়ন ডলার মূল্যের এলসি পাচ্ছি। এর ফলে স্থানীয় মুদ্রার ৪৭ শতাংশ পর্যন্ত মূল্য হ্রাস হয়েছে। আমরা ডেফার্ড এলসির মাধ্যমে সমস্ত আমদানি সম্পন্ন করি। বিলম্বিত ঋণপত্র সর্বোচ্চ ৩৬০ দিনের জন্য হয়ে থাকে।’
জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ডলারের মূল্যবৃদ্ধিতে আমাদের চলতি মূলধনে ঘাটতি সৃষ্টি হয়েছে এবং অধিক চলতি মূলধনের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে। ডলারের মূল্যবৃদ্ধির কারণে চলতি মূলধনের যে ৪০ শতাংশ ঘাটতি হয়েছে তা পরিশোধের জন্য স্বল্পমেয়াদি ঋণকে ১২ বছর পর্যন্ত দীর্ঘমেয়াদি ঋণে রূপান্তর করা দরকার। বৈদেশিক মুদ্রার মূল্যবৃদ্ধির কারণে এলসি সুবিধা ৫০ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি করতে হবে। স্টিল শিল্পের জন্য ব্যাংকে বর্তমান গ্রাহক ঋণসীমা গণনার ক্ষেত্রে বর্তমান ১৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদনের প্ল্যান্টের ন্যায় ২৫ শতাংশ ভারিত হারে নন-ফান্ডেড দায় গণনার বিষয় বিবেচনা করা প্রয়োজন।
দেশে ডলার-সংকট এখনো কাটেনি। পর্যাপ্ত ডলার না পাওয়ায় স্টিল খাতের ব্যবসায়ীরা ঋণপত্র (এলসি) খুলতে পারছেন না। স্টিলের কাঁচামাল কম আসছে এবং কাঁচামালের সাপ্লাই চেইন ব্যাহত হচ্ছে। আবার ডলারের দাম ৪৭ শতাংশ বেড়েছে। সব মিলিয়ে উৎপাদন খরচ বৃদ্ধি পেয়েছে। কিন্তু বাজার ধরে রাখতে কম দামে পণ্য বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। এই পরিস্থিতি সামাল দিতে এবং খেলাপি এড়াতে স্বল্প মেয়াদের ঋণসমূহ দীর্ঘমেয়াদি করতে হবে। ঋণের সীমা বাড়াতে হবে। তা না হলে ব্যবসা চালানো কঠিন হবে।
গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর পল্টনে ইআরএফ মিলনায়তনে বাংলাদেশ স্টিল ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন আয়োজিত ‘ডলার, বিদ্যুৎ ও গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির প্রেক্ষিতে স্টিল শিল্পের চরম সংকট’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন সংগঠনটির সভাপতি মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম।
জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘ব্যাংকে আমাদের মোট ঋণসীমা একই অবস্থানে থাকলেও ক্রয়ক্ষমতা ১০০ শতাংশ থেকে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত হ্রাস পেয়েছে। ডলারের মূল্য ৮৫ টাকা দরে যখন আমরা ১০০ কোটি টাকার আমদানি করেছি, তখন আমরা ১২ মিলিয়ন ডলার মূল্যের এলসি পেতাম। কিন্তু একই টাকা দিয়ে বর্তমানে ১২৫ টাকা মুদ্রা হারের বিনিময়ে আমরা ৮ মিলিয়ন ডলার মূল্যের এলসি পাচ্ছি। এর ফলে স্থানীয় মুদ্রার ৪৭ শতাংশ পর্যন্ত মূল্য হ্রাস হয়েছে। আমরা ডেফার্ড এলসির মাধ্যমে সমস্ত আমদানি সম্পন্ন করি। বিলম্বিত ঋণপত্র সর্বোচ্চ ৩৬০ দিনের জন্য হয়ে থাকে।’
জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ডলারের মূল্যবৃদ্ধিতে আমাদের চলতি মূলধনে ঘাটতি সৃষ্টি হয়েছে এবং অধিক চলতি মূলধনের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে। ডলারের মূল্যবৃদ্ধির কারণে চলতি মূলধনের যে ৪০ শতাংশ ঘাটতি হয়েছে তা পরিশোধের জন্য স্বল্পমেয়াদি ঋণকে ১২ বছর পর্যন্ত দীর্ঘমেয়াদি ঋণে রূপান্তর করা দরকার। বৈদেশিক মুদ্রার মূল্যবৃদ্ধির কারণে এলসি সুবিধা ৫০ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি করতে হবে। স্টিল শিল্পের জন্য ব্যাংকে বর্তমান গ্রাহক ঋণসীমা গণনার ক্ষেত্রে বর্তমান ১৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদনের প্ল্যান্টের ন্যায় ২৫ শতাংশ ভারিত হারে নন-ফান্ডেড দায় গণনার বিষয় বিবেচনা করা প্রয়োজন।
কাগুজে ও ভুয়া প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে ঋণের নামে নেওয়া হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে এস আলম গ্রুপ। পাচারের এই অর্থ ফেরাতে তোড়জোড় শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক।) দুদকের দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানিয়েছে, ইতিমধ্যে পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনতে বিভিন্ন দেশে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলএ
৭ ঘণ্টা আগেপশ্চিমের বলয় থেকে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টায় বিকল্প অর্থনৈতিক জোট হিসেবে ব্রিকসের জন্ম। এই জোটের সদস্য দেশগুলো হলো—ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকা। সাম্প্রতিক সময়ে মিসর, ইথিওপিয়া, ইরান, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং ইন্দোনেশিয়া নতুন সদস্য হিসেবে যোগ দিয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগেগার্ডিয়ান লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড দেশের একটি সুপরিচিত বিমা প্রতিষ্ঠান, সম্প্রতি বিমা কার্যক্রম পরিচালনায় নিয়ম লঙ্ঘনের জন্য সমালোচিত হয়েছে। প্রায় চার বছর ধরে সিইও (মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা) ছাড়া প্রতিষ্ঠানটি কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। ২০২১ সালের জানুয়ারি মাস থেকে সিইও পদটি শূন্য, যা বিমা আইন..
১ দিন আগেজাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এখনো রাজস্ব আহরণের আধুনিক ব্যবস্থার সঙ্গে তাল মেলাতে পারছে না। বিশেষ করে আয়কর ব্যবস্থার ডিজিটালাইজেশন এখনো অনেক পিছিয়ে। ২০০৫ সালে অটোমেশনের উদ্যোগ নেওয়া হলেও দুই দশক পরেও তা পুরোপুরি বাস্তবায়িত হয়নি।
১ দিন আগে