অনলাইন ডেস্ক
জাপান বিগত ৩৪ বছরে প্রথমবারের মতো বিশ্বের শীর্ষ ঋণদাতার দেশের অবস্থান হারিয়েছে। বৈদেশিক সম্পদের পরিমাণে রেকর্ড গড়লেও ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রে দেশটি পিছিয়েছে। জাপানের অর্থ মন্ত্রণালয়ের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। এই তালিকায় শীর্ষে আছে জার্মানি।
মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম ব্লুমবার্গের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ মঙ্গলবার অর্থ মন্ত্রণালয় প্রকাশিত তথ্যে দেখা গেছে, ২০২৪ সালের শেষে জাপানের নিট বৈদেশিক সম্পদ (দেশের বাইরে থাকা সম্পদ) ছিল ৫৩৩ দশমিক ০৫ ট্রিলিয়ন ইয়েন বা ৩ দশমিক ৭ ট্রিলিয়ন ডলার, যা গত বছরের তুলনায় প্রায় ১৩ শতাংশ বেশি। এই অঙ্ক সর্বকালের সর্বোচ্চ হলেও জার্মানির ৫৬৯ দশমিক ৭ ট্রিলিয়ন ইয়েন বা ৩ দশমিক ৯ ট্রিলিয়ন ডলারের নিট বৈদেশিক সম্পদের চেয়ে পিছিয়ে। চীন ৫১৬ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন ইয়েন বা ৩ দশমিক ৫৯ ট্রিলিয়ন ডলারে নিট সম্পদ নিয়ে তৃতীয় স্থানে আছে।
জার্মানির এই উত্থান তাদের উল্লেখযোগ্য অর্থনৈতিক উদ্বৃত্তকেই প্রতিফলিত করে। ২০২৪ সালে জার্মানির বাণিজ্য উদ্বৃত্ত ২৪৮ দশমিক ৭ বিলিয়ন ইউরো। মূলত শক্তিশালী বাণিজ্যের কারণে এটি সম্ভব হয়েছে। অন্যদিকে, জাপান অর্থ মন্ত্রণালয়ের হিসাব অনুসারে, জাপানের উদ্বৃত্ত ছিল ২৯ দশমিক ৪ ট্রিলিয়ন ইয়েন, যা প্রায় ১৮০ বিলিয়ন ইউরোর সমান। গত বছর ইউরো-ইয়েন বিনিময় হার প্রায় ৫ শতাংশ বাড়ায় ইয়েনের তুলনায় জার্মান সম্পদের বৃদ্ধিকে আরও বাড়িয়ে তোলে।
জাপানের ক্ষেত্রে দুর্বল ইয়েন বিদেশি সম্পদ ও দায় উভয়ের বৃদ্ধিতেই অবদান রেখেছে। তবে, বিদেশে সম্প্রসারিত ব্যবসায়িক বিনিয়োগের কারণে সম্পদের বৃদ্ধি দ্রুত গতিতে হয়েছে। এসব উপাত্ত সাধারণত প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের ব্যাপক প্রবণতাকেই প্রতিফলিত করে। মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ২০২৪ সালে জাপানি কোম্পানিগুলো প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের প্রতি, বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যে, ব্যাপক আগ্রহ দেখিয়েছে। অর্থ, বীমা এবং খুচরা বিক্রির মতো খাতগুলোতে জাপানি বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে উল্লেখযোগ্য পুঁজি আকৃষ্ট হয়েছে।
ভবিষ্যতে বহির্মুখী বিনিয়োগের গতিপথ নির্ভর করবে জাপানি সংস্থাগুলো তাদের বৈদেশিক ব্যয়, বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রে, বাড়াতে থাকবে কিনা তার ওপর। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্ক নীতি কার্যকর থাকায়, কিছু কোম্পানি বাণিজ্য-সম্পর্কিত ঝুঁকি কমাতে উৎপাদন স্থানান্তর বা সম্পদ যুক্তরাষ্ট্রে হস্তান্তরে উৎসাহিত হতে পারে।
জাপান বিগত ৩৪ বছরে প্রথমবারের মতো বিশ্বের শীর্ষ ঋণদাতার দেশের অবস্থান হারিয়েছে। বৈদেশিক সম্পদের পরিমাণে রেকর্ড গড়লেও ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রে দেশটি পিছিয়েছে। জাপানের অর্থ মন্ত্রণালয়ের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। এই তালিকায় শীর্ষে আছে জার্মানি।
মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম ব্লুমবার্গের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ মঙ্গলবার অর্থ মন্ত্রণালয় প্রকাশিত তথ্যে দেখা গেছে, ২০২৪ সালের শেষে জাপানের নিট বৈদেশিক সম্পদ (দেশের বাইরে থাকা সম্পদ) ছিল ৫৩৩ দশমিক ০৫ ট্রিলিয়ন ইয়েন বা ৩ দশমিক ৭ ট্রিলিয়ন ডলার, যা গত বছরের তুলনায় প্রায় ১৩ শতাংশ বেশি। এই অঙ্ক সর্বকালের সর্বোচ্চ হলেও জার্মানির ৫৬৯ দশমিক ৭ ট্রিলিয়ন ইয়েন বা ৩ দশমিক ৯ ট্রিলিয়ন ডলারের নিট বৈদেশিক সম্পদের চেয়ে পিছিয়ে। চীন ৫১৬ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন ইয়েন বা ৩ দশমিক ৫৯ ট্রিলিয়ন ডলারে নিট সম্পদ নিয়ে তৃতীয় স্থানে আছে।
জার্মানির এই উত্থান তাদের উল্লেখযোগ্য অর্থনৈতিক উদ্বৃত্তকেই প্রতিফলিত করে। ২০২৪ সালে জার্মানির বাণিজ্য উদ্বৃত্ত ২৪৮ দশমিক ৭ বিলিয়ন ইউরো। মূলত শক্তিশালী বাণিজ্যের কারণে এটি সম্ভব হয়েছে। অন্যদিকে, জাপান অর্থ মন্ত্রণালয়ের হিসাব অনুসারে, জাপানের উদ্বৃত্ত ছিল ২৯ দশমিক ৪ ট্রিলিয়ন ইয়েন, যা প্রায় ১৮০ বিলিয়ন ইউরোর সমান। গত বছর ইউরো-ইয়েন বিনিময় হার প্রায় ৫ শতাংশ বাড়ায় ইয়েনের তুলনায় জার্মান সম্পদের বৃদ্ধিকে আরও বাড়িয়ে তোলে।
জাপানের ক্ষেত্রে দুর্বল ইয়েন বিদেশি সম্পদ ও দায় উভয়ের বৃদ্ধিতেই অবদান রেখেছে। তবে, বিদেশে সম্প্রসারিত ব্যবসায়িক বিনিয়োগের কারণে সম্পদের বৃদ্ধি দ্রুত গতিতে হয়েছে। এসব উপাত্ত সাধারণত প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের ব্যাপক প্রবণতাকেই প্রতিফলিত করে। মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ২০২৪ সালে জাপানি কোম্পানিগুলো প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের প্রতি, বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যে, ব্যাপক আগ্রহ দেখিয়েছে। অর্থ, বীমা এবং খুচরা বিক্রির মতো খাতগুলোতে জাপানি বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে উল্লেখযোগ্য পুঁজি আকৃষ্ট হয়েছে।
ভবিষ্যতে বহির্মুখী বিনিয়োগের গতিপথ নির্ভর করবে জাপানি সংস্থাগুলো তাদের বৈদেশিক ব্যয়, বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রে, বাড়াতে থাকবে কিনা তার ওপর। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্ক নীতি কার্যকর থাকায়, কিছু কোম্পানি বাণিজ্য-সম্পর্কিত ঝুঁকি কমাতে উৎপাদন স্থানান্তর বা সম্পদ যুক্তরাষ্ট্রে হস্তান্তরে উৎসাহিত হতে পারে।
১৭টি বিরল খনিজের বাজারে প্রতিযোগিতা করতে পশ্চিমা বিশ্বের খনিজ খননকারী প্রতিষ্ঠানগুলো দীর্ঘদিন ধরে একটি আলাদা মূল্য নির্ধারণ ব্যবস্থার দাবি জানিয়ে আসছে। এই ১৭ বিরল খনিজ ড্রোন, যুদ্ধবিমান, বৈদ্যুতিক যানবাহনের মোটর ও উইন্ড টারবাইনে ব্যবহৃত হয়।
২ ঘণ্টা আগেকার্টআপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ফুয়াদ আরেফিন বলেন, ‘আমরা সব সময়ই চেষ্টা করি আমাদের গ্রাহকদের সর্বোচ্চ সেবা ও অভিজ্ঞতা দেওয়ার। “জুলাই জ্যাকপট” ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে আমরা সেই অভিজ্ঞতাকে আরও উৎসবমুখর এবং উপভোগ্য করে তুলতে চাচ্ছি, যাতে প্রতিটি কেনাকাটায় থাকে বাড়তি এক খুশির অনুভব।’
৩ ঘণ্টা আগেউড়োজাহাজে ব্যবহৃত জ্বালানি জেট ফুয়েলের দাম আবারও বাড়িয়েছে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, অভ্যন্তরীণ রুটে প্রতি লিটার জেট ফুয়েলের দাম ৯৩ টাকা ৫৭ পয়সা থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯৮ টাকা ২ পয়সায়। আন্তর্জাতিক রুটে প্রতি লিটারের দাম ৬০ মার্কিন সেন্ট থেকে বাড়িয়ে ৬৪ সেন্ট...
৪ ঘণ্টা আগেমার্কিন বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান টেসলা ভারতের মুম্বাইয়ে আজ মঙ্গলবার প্রথম শোরুম উদ্বোধন করেছে। আজ ভারতের ক্রেতাদের জন্য বহুল আলোচিত মডেল ‘ওয়াই’ উন্মোচন করা হয়েছে। এই মডেলের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে প্রায় ৭০ হাজার মার্কিন ডলার বা ৬০ লাখ রুপি (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৮৪ লাখ ৫৭ হাজার ৬৪৮ টাকা...
৫ ঘণ্টা আগে