শাবিপ্রবি প্রতিনিধি
অনশন ভাঙার ১৫ দিন পার হয়ে গেলেও এখনো উপাচার্যের পদত্যাগের বিষয়ে সিদ্ধান্ত না আসায় ফের বিক্ষোভ মিছিল করেছেন শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। আজ বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের গোলচত্বর হতে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করেন শিক্ষার্থীরা। মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের বাস ভবন, আইআইসিটি ভবন, রেজিস্ট্রার ভবন ও চেতনা একাত্তরসহ গুরুত্বপূর্ণ জায়গাসমূহ ঘুরে একই স্থানে এসে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়।
এ সময় শিক্ষার্থীরা ‘ফরিদ হটাও শাবিপ্রবি বাঁচাও’, ‘ফরিদের দালালেরা হুঁশিয়ার সাবধান’, ‘আমাদের সংগ্রাম চলছে, চলবে’, ‘ফরিদের গতি অস্তাচলে, ফরিদ যাবে রসাতল’, ‘পালা চাটুকার, পালা’, ‘১,২, ৩,৪ ফরিদ তুই শাবি ছাড়’, ‘অবিলম্বে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করো’, ‘স্প্লিন্টার বিতরণ কেন্দ্র, বিনা মূল্যে শিক্ষার্থীদের শরীরে স্প্লিন্টার সংযোজন করা হয়, যোগাযোগ: শাবিপ্রবি ভিসি কার্যালয়’, ‘আমাদের অ্যাকাউন্ট বন্ধ কেন?’ ইত্যাদি সংবলিত প্ল্যাকার্ড হাতে নিয়ে বিক্ষোভ মিছিলে অংশ নেয়।
সমাবেশে মোহাইমিল রাজ বাশার বলেন, সরকারের পক্ষ থেকে আমাদের দাবিসমূহ মেনে নেওয়ার আশ্বাস দিলেও এখনো উপাচার্যের পদত্যাগের বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত আসে নি। যারা আমাদেরকে খাদ্য সরবরাহে সহযোগিতা করেছেন তাদের মধ্যে অন্তত আড়াই শ জনের মোবাইলের বিকাশ, রকেট, নগদ ও ব্যাংক অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। অনশন ভাঙার ১৫ দিন পার হয়ে গেলেও এখন পর্যন্ত এ অ্যাকাউন্টগুলো সচল করা হয়নি। আড়াই শ অ্যাকাউন্টের মধ্যে মাত্র ৫টি অ্যাকাউন্ট সচল করা হয়েছে। এ ছাড়া শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশি হামলার ঘটনায় তিন শ শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে মামলা প্রত্যাহারের বিষয়ে বারবার আশ্বাস দিলেও এখনো কোনো সমাধান মেলেনি। উপাচার্যের পদত্যাগসহ সকল মামলা প্রত্যাহার ও অ্যাকাউন্টগুলো দ্রুত সচল করে দেওয়া না হলে ফের কঠোর আন্দোলনের ঘোষণা দিয়েছেন তারা।
অনশন ভাঙার ১৫ দিন পার হয়ে গেলেও এখনো উপাচার্যের পদত্যাগের বিষয়ে সিদ্ধান্ত না আসায় ফের বিক্ষোভ মিছিল করেছেন শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। আজ বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের গোলচত্বর হতে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করেন শিক্ষার্থীরা। মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের বাস ভবন, আইআইসিটি ভবন, রেজিস্ট্রার ভবন ও চেতনা একাত্তরসহ গুরুত্বপূর্ণ জায়গাসমূহ ঘুরে একই স্থানে এসে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়।
এ সময় শিক্ষার্থীরা ‘ফরিদ হটাও শাবিপ্রবি বাঁচাও’, ‘ফরিদের দালালেরা হুঁশিয়ার সাবধান’, ‘আমাদের সংগ্রাম চলছে, চলবে’, ‘ফরিদের গতি অস্তাচলে, ফরিদ যাবে রসাতল’, ‘পালা চাটুকার, পালা’, ‘১,২, ৩,৪ ফরিদ তুই শাবি ছাড়’, ‘অবিলম্বে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করো’, ‘স্প্লিন্টার বিতরণ কেন্দ্র, বিনা মূল্যে শিক্ষার্থীদের শরীরে স্প্লিন্টার সংযোজন করা হয়, যোগাযোগ: শাবিপ্রবি ভিসি কার্যালয়’, ‘আমাদের অ্যাকাউন্ট বন্ধ কেন?’ ইত্যাদি সংবলিত প্ল্যাকার্ড হাতে নিয়ে বিক্ষোভ মিছিলে অংশ নেয়।
সমাবেশে মোহাইমিল রাজ বাশার বলেন, সরকারের পক্ষ থেকে আমাদের দাবিসমূহ মেনে নেওয়ার আশ্বাস দিলেও এখনো উপাচার্যের পদত্যাগের বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত আসে নি। যারা আমাদেরকে খাদ্য সরবরাহে সহযোগিতা করেছেন তাদের মধ্যে অন্তত আড়াই শ জনের মোবাইলের বিকাশ, রকেট, নগদ ও ব্যাংক অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। অনশন ভাঙার ১৫ দিন পার হয়ে গেলেও এখন পর্যন্ত এ অ্যাকাউন্টগুলো সচল করা হয়নি। আড়াই শ অ্যাকাউন্টের মধ্যে মাত্র ৫টি অ্যাকাউন্ট সচল করা হয়েছে। এ ছাড়া শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশি হামলার ঘটনায় তিন শ শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে মামলা প্রত্যাহারের বিষয়ে বারবার আশ্বাস দিলেও এখনো কোনো সমাধান মেলেনি। উপাচার্যের পদত্যাগসহ সকল মামলা প্রত্যাহার ও অ্যাকাউন্টগুলো দ্রুত সচল করে দেওয়া না হলে ফের কঠোর আন্দোলনের ঘোষণা দিয়েছেন তারা।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৪ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৫ ঘণ্টা আগে