প্রতিনিধি, সিলেট
সিলেট-৩ আসনের (দক্ষিণ সুরমা-ফেঞ্চুগঞ্জ ও বালাগঞ্জ) উপনির্বাচনের ভোটগ্রহণ শান্তিপূর্ণভাবে শেষ হয়েছে। আজ শনিবার সকাল আটটা থেকে ইভিএম পদ্ধতিতে শুরু হয় তিন উপজেলার ১৪৯টি কেন্দ্রের ভোট। বিরতিহীনভাবে ভোটগ্রহণ চলেছে বিকেল চারটা পর্যন্ত।
প্রথমবারের মতো ইভিএমে ভোটগ্রহণ হওয়ায় ভোট দিতে আসা ভোটাররা কিছুটা বিড়ম্বনায় পড়েন। ইভিএমে ফিঙ্গার ম্যাচিং না হওয়ায় প্রথম দফায় ভোট দিতে পারেননি জাতীয় পার্টির প্রার্থী আতিকুর রহমান আতিক। পরে কারিগরি সমস্যা সমাধানের পর দ্বিতীয় প্রচেষ্টায় ভোট দেন তিনি।
ভোটের সকালে কেন্দ্রগুলোতে ভোটার উপস্থিতি কম থাকলেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভোটার উপস্থিতি বাড়তে থাকে। অনেক কেন্দ্রে পুরুষদের পাশাপাশি নারীদেরও দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে ভোট দিতে দেখা গেছে।
নতুন এ ভোট পদ্ধতি সম্পর্কে তেমন ধারণা না থাকায় অনেকে ভোট দিতে গিয়ে নানা বিড়ম্বনায় পড়েছেন। যদিও কীভাবে ইভিএমে ভোট দিতে হয় সে বিষয়ে ধারণা দিতে প্রথম দফা ভোটের তারিখের আগেই ২৬ জুলাই তিন উপজেলায় মক ভোটিং হয়েছে। কিন্তু সে মক ভোটিংয়ে সাড়া পাওয়া যায়নি। ভোটিং কৌশল রপ্ত করতে কেন্দ্রে আসেননি ভোটাররা। তাই ধারণা না থাকায় ভোট দিতে গিয়ে নানা সমস্যায় পড়েছেন তাঁরা। তবে নির্বাচনী কর্মকর্তাদের সহযোগিতায় ভোট দিতে পেরেছেন তাঁরা।
দক্ষিণ সুরমার ঘোপশহর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ভোট দিতে আসা তাসলিমা বেগম বলেন, আগে ব্যালটে ভোট দিয়েছি। এবার কেন্দ্রে গিয়ে দেখি যন্ত্রের মাধ্যমে ভোট দিতে হবে। প্রথমে না বুঝলেও পরে কর্মকর্তাদের সহযোগিতায় ভোট দিয়েছি।
এ পদ্ধতিতে ভোট অনেক সহজ বলে মনে করেন জালালিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রের ভোটার আলী আশরাফ। তিনি বলেন, ইভিএম মেশিনের মাধ্যমে দ্রুত ভোট দিতে পেরেছি। কোন ঝামেলা হয়নি। ভোটিং মেশিন স্বয়ংক্রিয়ভাবে বলে দিয়েছে কি করতে হবে।
তবে অনেক স্থানে ফিঙ্গারপ্রিন্ট জটিলতার কারণে ভোট দিতে কিছুটা ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে ভোটারদের।
সিলেট জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ফয়সল কাদের জানান, শান্তিপূর্ণ পরিবেশেই ভোট হয়েছে। কোথাও কোন ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি। তা ছাড়া সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে মাঠে কাজ করেছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। তা ছাড়া নির্বাচনী আচরণবিধি প্রতিপালন ও নিশ্চিত করতে ২১ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাঠে দায়িত্ব পালন করেন।
নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সিলেটের জেলা প্রশাসক এম কাজী এমদাদুল ইসলাম, ভোটারদের নিরাপত্তায় ভোটকেন্দ্রগুলোতে সার্বক্ষণিক নজরদারি ছিল। মোবাইল টিম সার্বক্ষণিক ভোট কেন্দ্রে পরিদর্শন করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিয়েছে।
কড়া নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা ভোট কেন্দ্রগুলোতে পুলিশ, আনসার ও গ্রাম পুলিশের ১৭ থেকে ১৮ জন সদস্য দায়িত্ব পালন করেন। আর ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রে নিয়োজিত ছিলেন ১৮ থেকে ১৯ জন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য।
এ ছাড়া পুলিশ, এপিবিএন ও ব্যাটালিয়ন আনসারের সমন্বয়ে গঠিত ২১টি মোবাইল ফোর্স, ১২টি স্ট্রাইকিং ফোর্স ১২ টি, র্যাবের ১২টি টিম ও ১২ প্লাটুন বিজিবি ভোটের মাঠে ছিলেন। আগামী ৬ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তারা মাঠে থাকবে।
তিন উপজেলার ১৪৯টি কেন্দ্রের ৯৩টি কেন্দ্রেই ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করে আইন শৃঙ্খলাবাহিনী। এসব কেন্দ্রে ছিল বাড়তি সতর্কতা।
সিলেট-৩ আসনের (দক্ষিণ সুরমা-ফেঞ্চুগঞ্জ ও বালাগঞ্জ) উপনির্বাচনের ভোটগ্রহণ শান্তিপূর্ণভাবে শেষ হয়েছে। আজ শনিবার সকাল আটটা থেকে ইভিএম পদ্ধতিতে শুরু হয় তিন উপজেলার ১৪৯টি কেন্দ্রের ভোট। বিরতিহীনভাবে ভোটগ্রহণ চলেছে বিকেল চারটা পর্যন্ত।
প্রথমবারের মতো ইভিএমে ভোটগ্রহণ হওয়ায় ভোট দিতে আসা ভোটাররা কিছুটা বিড়ম্বনায় পড়েন। ইভিএমে ফিঙ্গার ম্যাচিং না হওয়ায় প্রথম দফায় ভোট দিতে পারেননি জাতীয় পার্টির প্রার্থী আতিকুর রহমান আতিক। পরে কারিগরি সমস্যা সমাধানের পর দ্বিতীয় প্রচেষ্টায় ভোট দেন তিনি।
ভোটের সকালে কেন্দ্রগুলোতে ভোটার উপস্থিতি কম থাকলেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভোটার উপস্থিতি বাড়তে থাকে। অনেক কেন্দ্রে পুরুষদের পাশাপাশি নারীদেরও দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে ভোট দিতে দেখা গেছে।
নতুন এ ভোট পদ্ধতি সম্পর্কে তেমন ধারণা না থাকায় অনেকে ভোট দিতে গিয়ে নানা বিড়ম্বনায় পড়েছেন। যদিও কীভাবে ইভিএমে ভোট দিতে হয় সে বিষয়ে ধারণা দিতে প্রথম দফা ভোটের তারিখের আগেই ২৬ জুলাই তিন উপজেলায় মক ভোটিং হয়েছে। কিন্তু সে মক ভোটিংয়ে সাড়া পাওয়া যায়নি। ভোটিং কৌশল রপ্ত করতে কেন্দ্রে আসেননি ভোটাররা। তাই ধারণা না থাকায় ভোট দিতে গিয়ে নানা সমস্যায় পড়েছেন তাঁরা। তবে নির্বাচনী কর্মকর্তাদের সহযোগিতায় ভোট দিতে পেরেছেন তাঁরা।
দক্ষিণ সুরমার ঘোপশহর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ভোট দিতে আসা তাসলিমা বেগম বলেন, আগে ব্যালটে ভোট দিয়েছি। এবার কেন্দ্রে গিয়ে দেখি যন্ত্রের মাধ্যমে ভোট দিতে হবে। প্রথমে না বুঝলেও পরে কর্মকর্তাদের সহযোগিতায় ভোট দিয়েছি।
এ পদ্ধতিতে ভোট অনেক সহজ বলে মনে করেন জালালিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রের ভোটার আলী আশরাফ। তিনি বলেন, ইভিএম মেশিনের মাধ্যমে দ্রুত ভোট দিতে পেরেছি। কোন ঝামেলা হয়নি। ভোটিং মেশিন স্বয়ংক্রিয়ভাবে বলে দিয়েছে কি করতে হবে।
তবে অনেক স্থানে ফিঙ্গারপ্রিন্ট জটিলতার কারণে ভোট দিতে কিছুটা ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে ভোটারদের।
সিলেট জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ফয়সল কাদের জানান, শান্তিপূর্ণ পরিবেশেই ভোট হয়েছে। কোথাও কোন ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি। তা ছাড়া সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে মাঠে কাজ করেছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। তা ছাড়া নির্বাচনী আচরণবিধি প্রতিপালন ও নিশ্চিত করতে ২১ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাঠে দায়িত্ব পালন করেন।
নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সিলেটের জেলা প্রশাসক এম কাজী এমদাদুল ইসলাম, ভোটারদের নিরাপত্তায় ভোটকেন্দ্রগুলোতে সার্বক্ষণিক নজরদারি ছিল। মোবাইল টিম সার্বক্ষণিক ভোট কেন্দ্রে পরিদর্শন করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিয়েছে।
কড়া নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা ভোট কেন্দ্রগুলোতে পুলিশ, আনসার ও গ্রাম পুলিশের ১৭ থেকে ১৮ জন সদস্য দায়িত্ব পালন করেন। আর ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রে নিয়োজিত ছিলেন ১৮ থেকে ১৯ জন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য।
এ ছাড়া পুলিশ, এপিবিএন ও ব্যাটালিয়ন আনসারের সমন্বয়ে গঠিত ২১টি মোবাইল ফোর্স, ১২টি স্ট্রাইকিং ফোর্স ১২ টি, র্যাবের ১২টি টিম ও ১২ প্লাটুন বিজিবি ভোটের মাঠে ছিলেন। আগামী ৬ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তারা মাঠে থাকবে।
তিন উপজেলার ১৪৯টি কেন্দ্রের ৯৩টি কেন্দ্রেই ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করে আইন শৃঙ্খলাবাহিনী। এসব কেন্দ্রে ছিল বাড়তি সতর্কতা।
রাজধানীর দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের হায়দার আলী ভবনটির কাঠামোই দৃশ্যত সোমবারের বিপর্যয়কে এতটা প্রাণঘাতী করে তুলেছে। সরেজমিন ঘুরে এবং ভুক্তভোগী অভিভাবকদের সঙ্গে কথা বলে এমন ধারণাই পাওয়া গেছে।
১ ঘণ্টা আগেঝালকাঠি শহরের কিফাইতনগর এলাকায় দেড় কোটি টাকার বেশি ব্যয়ে নির্মিত আরসিসি সড়ক উদ্বোধনের মাত্র দুই মাসের মাথায় ধসে পড়েছে। খালের পাড়ঘেঁষা গাইড ওয়াল ভেঙে পড়ায় সড়কের একটি বড় অংশ এখন কার্যত শূন্যে ঝুলছে। ভারী যানবাহন চলাচলের ফলে পুরো রাস্তা ধসে পড়তে পারে, এমন আশঙ্কা করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
৩ ঘণ্টা আগেস্বপ্নের দেশ ইতালি। সেখানে গিয়ে নিজেরসহ পরিবারের সব স্বপ্ন পূরণ করবেন। এই আশায় লিবিয়া হয়ে অবৈধভাবে ইউরোপের দেশটিতে যাওয়ার জন্য বের হয়ে নিখোঁজ আছেন মাদারীপুরের রাজৈরের ১৪ যুবক। পাঁচ মাস ধরে তাঁদের কোনো খোঁজ পাচ্ছেন না স্বজনেরা।
৩ ঘণ্টা আগেবাবার কপালে চুমু দিয়ে স্কুলে গিয়েছিল সারিয়া আক্তার। আর মাকে সালাম করে বিদায় নিয়েছিল জুনায়েত হাসান। হাসিমুখে স্কুলে যাওয়া এই দুই শিশু দিনশেষে ঘরে ফেরে লাশ হয়ে। সম্পর্কে তারা চাচাতো ভাই-বোন। মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ‘সেকশন ক্লাউডের’ শিক্ষার্থী ছিল তারা। বাংলা মাধ্যমের তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ত এই দুই ভ
৩ ঘণ্টা আগে