শাবিপ্রবি প্রতিনিধি
যাতায়াতের জন্য নির্ধারিত বাসের সংখ্যা কম থাকায় ভোগান্তিতে পড়ছেন শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) শিক্ষার্থীরা। এতে বাসের আসনের চেয়ে অতিরিক্ত শিক্ষার্থী নিয়েই চলাচল করছে বাসগুলো। বিশেষ করে বিকেল ৪টা ও ৫টার বাসগুলোতে গাদাগাদি করে চলাচল করছেন শিক্ষার্থীরা।
দীর্ঘদিনেও বাসের সমস্যা সমাধান না হওয়ায় প্রতিনিয়তই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ক্ষোভ প্রকাশ করতে দেখা গেছে শিক্ষার্থীদের। ফলে শিক্ষার স্বাভাবিক কার্যক্রম নষ্ট হচ্ছে বলেও মনে করছেন অনেকে। তবে বিশ্ববিদ্যালয় পরিবহন প্রশাসক বলছে, শিক্ষার্থীদের এই সমস্যা সমাধানের জন্য নতুন বাস কিনেছে তারা। তবে চালকের সংকটের কারণে এই সমস্যার সমাধান করা যাচ্ছে না।
পরিবহন দপ্তর সূত্রে জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় সাড়ে ৮ হাজার শিক্ষার্থীর বিপরীতে মোট বাস রয়েছে ১৩টি। এর মধ্যে একটি বাস নষ্ট, দুটি বাস কর্মচারীদের যাতায়াতের জন্য দেওয়া হয়েছে, দুটি বাসের চালক নেই বলে জানা যায়। তবে জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির কারণে শিক্ষক ও কর্মকর্তাদের বাসের সংখ্যা কমানো হলেও শিক্ষার্থীদের কোনো বাস কমানো হয়নি।
বাসের সংকট হওয়ায় ভোগান্তির কথা বলে বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী শাহ নীল জুলকারনাইন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাসসংকটের কারণে শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি তীব্র আকার ধারণ করেছে। সিএনজি অটোরিকশার ভাড়া বাড়ার কারণে অনেকেই এখন নিয়মিত বাসে চলাচল করেন, যা বছরকে বছর চলে আসা বাসসংকটকে আরও তীব্র করেছে। আগে মদিনা মার্কেট পর্যন্ত বাসরুট ছিল, কিন্তু সেটাও এখন বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে দুই মাস আগে দুটি বাস ক্রয় করা হলেও বাসে শিক্ষার্থীদের দাঁড়িয়ে এমনকি অনেক সময় ঝুঁকিপূর্ণভাবে দরজার সামনে ঝুলে যেতে হয়।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০১৭-১৮ সেশনের এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘আমরা প্রায়ই দেখি শিক্ষক ও কর্মকর্তাদের বাসগুলো ফাঁকা যায়! কিন্তু শিক্ষার্থীদের জন্য নির্ধারিত বিকেলের বাসগুলোতে তিল ধারণের ঠাঁই থাকে না। অনেক দিন ধরেই এই সমস্যা পোহাতে হচ্ছে আমাদের। তবে কোনো সমাধান কিছুতেই মিলছে না।’
ওই শিক্ষার্থী আরও বলেন, ‘বিকেল ৪টার সময় মাত্র তিনটি বাস চলাচল করে। তা-ও বাসগুলো দূরপাল্লার নয়। সবচেয়ে বশি ভিড়ও থাকে এই সময়টাতে। কারণ এই সময়ে শিক্ষার্থীদের ক্লাস পরীক্ষা শেষ হয়। কিন্তু এই সময়টাতে পর্যাপ্ত বাস নেই। এতে আমাদের ভোগান্তি পোহাতে হয়। আমরা চাই বিকেলের এই সময়টাতে শিক্ষার্থীদের যাতায়াতের জন্য বাসের সংখ্যা বাড়ানো হোক।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন প্রশাসক অধ্যাপক ড. কামরুজ্জামান চৌধুরী বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের বাসে ভিড়ের বিষয়ে আমরা অবগত আছি। বিভিন্ন রুটে শিক্ষার্থীর সংখ্যা বেড়ে যাচ্ছে। তবে দূরপাল্লার বাসে কাছেই নেমে যাবে এমন শিক্ষার্থীরাও ওঠে। এ কাররণে দূরে যেসব শিক্ষার্থী যাবে, তাদের সমস্যায় পড়তে হয়। এ বিষয়ে শিক্ষার্থীদেরও সহযোগিতা কামনা করছি। বিষয়গুলো আমাদের নজরে এসেছে। তবে অনেক ড্রাইভার অবসরে চলে যাওয়ায় কিছুটা চালকের সংকটও আছে। আশা করি দ্রুত এ সমস্যার সমাধান করতে পারব।’
যাতায়াতের জন্য নির্ধারিত বাসের সংখ্যা কম থাকায় ভোগান্তিতে পড়ছেন শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) শিক্ষার্থীরা। এতে বাসের আসনের চেয়ে অতিরিক্ত শিক্ষার্থী নিয়েই চলাচল করছে বাসগুলো। বিশেষ করে বিকেল ৪টা ও ৫টার বাসগুলোতে গাদাগাদি করে চলাচল করছেন শিক্ষার্থীরা।
দীর্ঘদিনেও বাসের সমস্যা সমাধান না হওয়ায় প্রতিনিয়তই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ক্ষোভ প্রকাশ করতে দেখা গেছে শিক্ষার্থীদের। ফলে শিক্ষার স্বাভাবিক কার্যক্রম নষ্ট হচ্ছে বলেও মনে করছেন অনেকে। তবে বিশ্ববিদ্যালয় পরিবহন প্রশাসক বলছে, শিক্ষার্থীদের এই সমস্যা সমাধানের জন্য নতুন বাস কিনেছে তারা। তবে চালকের সংকটের কারণে এই সমস্যার সমাধান করা যাচ্ছে না।
পরিবহন দপ্তর সূত্রে জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় সাড়ে ৮ হাজার শিক্ষার্থীর বিপরীতে মোট বাস রয়েছে ১৩টি। এর মধ্যে একটি বাস নষ্ট, দুটি বাস কর্মচারীদের যাতায়াতের জন্য দেওয়া হয়েছে, দুটি বাসের চালক নেই বলে জানা যায়। তবে জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির কারণে শিক্ষক ও কর্মকর্তাদের বাসের সংখ্যা কমানো হলেও শিক্ষার্থীদের কোনো বাস কমানো হয়নি।
বাসের সংকট হওয়ায় ভোগান্তির কথা বলে বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী শাহ নীল জুলকারনাইন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাসসংকটের কারণে শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি তীব্র আকার ধারণ করেছে। সিএনজি অটোরিকশার ভাড়া বাড়ার কারণে অনেকেই এখন নিয়মিত বাসে চলাচল করেন, যা বছরকে বছর চলে আসা বাসসংকটকে আরও তীব্র করেছে। আগে মদিনা মার্কেট পর্যন্ত বাসরুট ছিল, কিন্তু সেটাও এখন বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে দুই মাস আগে দুটি বাস ক্রয় করা হলেও বাসে শিক্ষার্থীদের দাঁড়িয়ে এমনকি অনেক সময় ঝুঁকিপূর্ণভাবে দরজার সামনে ঝুলে যেতে হয়।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০১৭-১৮ সেশনের এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘আমরা প্রায়ই দেখি শিক্ষক ও কর্মকর্তাদের বাসগুলো ফাঁকা যায়! কিন্তু শিক্ষার্থীদের জন্য নির্ধারিত বিকেলের বাসগুলোতে তিল ধারণের ঠাঁই থাকে না। অনেক দিন ধরেই এই সমস্যা পোহাতে হচ্ছে আমাদের। তবে কোনো সমাধান কিছুতেই মিলছে না।’
ওই শিক্ষার্থী আরও বলেন, ‘বিকেল ৪টার সময় মাত্র তিনটি বাস চলাচল করে। তা-ও বাসগুলো দূরপাল্লার নয়। সবচেয়ে বশি ভিড়ও থাকে এই সময়টাতে। কারণ এই সময়ে শিক্ষার্থীদের ক্লাস পরীক্ষা শেষ হয়। কিন্তু এই সময়টাতে পর্যাপ্ত বাস নেই। এতে আমাদের ভোগান্তি পোহাতে হয়। আমরা চাই বিকেলের এই সময়টাতে শিক্ষার্থীদের যাতায়াতের জন্য বাসের সংখ্যা বাড়ানো হোক।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন প্রশাসক অধ্যাপক ড. কামরুজ্জামান চৌধুরী বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের বাসে ভিড়ের বিষয়ে আমরা অবগত আছি। বিভিন্ন রুটে শিক্ষার্থীর সংখ্যা বেড়ে যাচ্ছে। তবে দূরপাল্লার বাসে কাছেই নেমে যাবে এমন শিক্ষার্থীরাও ওঠে। এ কাররণে দূরে যেসব শিক্ষার্থী যাবে, তাদের সমস্যায় পড়তে হয়। এ বিষয়ে শিক্ষার্থীদেরও সহযোগিতা কামনা করছি। বিষয়গুলো আমাদের নজরে এসেছে। তবে অনেক ড্রাইভার অবসরে চলে যাওয়ায় কিছুটা চালকের সংকটও আছে। আশা করি দ্রুত এ সমস্যার সমাধান করতে পারব।’
ঝিনাইদহ শহরে প্রবেশ ও বের হওয়ার প্রধান দুটি পথ বন্ধ করে শহীদ মিনার গোলচত্বর সড়কে সংস্কারকাজ চলছে। এতে অতিরিক্ত আধা থেকে এক কিলোমিটার ঘুরে শহরে যাওয়া-আসা করতে গিয়ে ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে লোকজনকে।
১ ঘণ্টা আগেপাবনার ফরিদপুর উপজেলায় অন্তত আড়াই শ কারখানায় তৈরি হচ্ছে অবৈধ চায়না দুয়ারি জাল। ব্যাঙের ছাতার মতো গড়ে ওঠা এসব কারখানায় অবাধে তৈরি হচ্ছে নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এই এলাকার তৈরি করা জাল বিক্রি করা হচ্ছে চলনবিলসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে। জলজ জীববৈচিত্র্যের জন্য চায়না দুয়ারি জাল...
১ ঘণ্টা আগেখুলনা বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে শাহবাগে ব্লকেড কর্মসূচি পালন করছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় এবং ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীরা। দেড় ঘণ্টা সড়ক অবরোধের পর বিক্ষোভ সমাবেশ, প্রতীকী অনশন এবং ক্লাস পরীক্ষা বর্জনের...
২ ঘণ্টা আগেকক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার কুতুপালংয়ের কৃষক মোহাম্মদ আলী (৫০) চলতি বোরো মৌসুমে স্থানীয় মাছকারিয়া বিলে ৫ একর জমিতে বোরো ধানের চাষ করেছিলেন। ধানও পেকে উঠেছে। বৈশাখের মাঝামাঝিতে ধান কাটার প্রস্তুতি ছিল তাঁর। তবে বৃষ্টিতে জমির পাশের পাহাড়ে অবস্থিত রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরের বর্জ্য এসে তাঁর অধিকাংশ পাকা..
২ ঘণ্টা আগে