নবীগঞ্জ (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি
হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলায় গৃহবধূ রাজনা বেগম হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় প্রধান আসামি স্বামীসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-৯। আজ শুক্রবার দুপুরে নবীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ ডালিম আহমেদ গ্রেপ্তারের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিরা হলেন নবীগঞ্জ সদর ইউনিয়নের বড় আলীপুর গ্রামের সবুজ মিয়ার ছেলে ও নিহত রাজনার স্বামী জাকারিয়া মিয়া (২৫), মৃত আনোয়ার মিয়া চৌধুরীর ছেলে সফিক মিয়া চৌধুরী (৫৬) ও তাঁর ছেলে আকরাম চৌধুরী মাসুম (২১)।
জানা যায়, প্রায় ছয় মাস আগে উপজেলার সদর ইউনিয়নের বড় আলীপুর গ্রামের সবুজ মিয়ার ছেলে জাকারিয়া মিয়ার সঙ্গে পশ্চিম তিমিরপুর গ্রামের মৃত আ. রহিমের মেয়ে রাজনা বেগমের বিয়ে হয়। গত ১০-১২ দিন আগে রসুলগঞ্জ বাজারের সফিক মিয়া চৌধুরীর মালিকানাধীন একটি বাসা ভাড়া নেন জাকারিয়া মিয়া ও তাঁর স্ত্রী রাজনা বেগম। এরপর থেকে স্বামী-স্ত্রী ওই বাসায় বসবাস করে আসছিলেন। গত সোমবার (৩১ জানুয়ারি) বিকেলে রাজনা বেগমের মা রাজনাকে দেখতে ওই ভাড়া বাসায় যান। এ সময় তাঁদের বসবাসরত কক্ষের দরজা বন্ধ দেখে ডাকাডাকি করেন। একপর্যায়ে কোনো সাড়াশব্দ না পেয়ে দরজার ফাঁক দিয়ে মেয়ের রক্তাক্ত দেহ বিছানার ওপর পড়ে থাকতে দেখেন। এ সময় তাঁর চিৎকারে আশপাশের লোকজন এসে পুলিশকে খবর দেয়।
খবর পেয়ে নবীগঞ্জ থানার একদল পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে নিজ কক্ষের বিছানার ওপর থেকে গলাকাটা অবস্থায় রাজনা বেগমের মরদেহ উদ্ধার করে। এ সময় একটি রক্তমাখা বঁটি উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনার পর থেকে রাজনা বেগমের স্বামী জাকারিয়া মিয়ার কোনো সন্ধান পাওয়া যাচ্ছিল না।
পরে গত বুধবার (২ ফেব্রুয়ারি) রাজনা বেগমকে যৌতুকের জন্য নির্যাতন করে গলা কেটে হত্যা ও সহযোগিতার অভিযোগ এনে নিহত রাজনার ভাই সুফি মিয়া বাদী হয়ে রাজনার স্বামী জাকারিয়া আহমদ, ভাড়া বাসার মালিক সফিক মিয়া চৌধুরী ও তাঁর ছেলে আকরাম চৌধুরী মাসুমসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে নবীগঞ্জ থানায় হত্যা মামলা দায়ের করা হয়।
মামলার পর আসামিদের ধরতে অভিযান চালায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। গতকাল বৃহস্পতিবার (৩ ফেব্রুয়ারি) গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে মুন্সিগঞ্জ জেলার সরাজিদখান থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে মামলার প্রধান আসামি রাজনার স্বামী জাকারিয়া মিয়াকে (২৫) গ্রেপ্তার করে র্যাব-৯। ওই দিন রাতেই র্যাব-৯-এর অপর আরেকটি অভিযানকারী দল নবীগঞ্জ উপজেলার রসুলগঞ্জ বাজারে অভিযান চালিয়ে হত্যা মামলার আসামি ভাড়া বাসার মালিক সফিক মিয়া চৌধুরী (৫৬) ও তাঁর ছেলে আকরাম চৌধুরী মাসুমকে (২১) গ্রেপ্তার করে।
র্যাব-৯ মিডিয়া অফিসার এএসপি সোমেন মজুমদার গণমাধ্যমে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে মামলার প্রধান আসামি রাজনার স্বামী জাকারিয়া হত্যাকাণ্ডের দায় স্বীকার করেছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে র্যাব জানায়, জাকারিয়া পেশায় একজন সিএনজি অটোচালক এবং রাজনা বেগমের সঙ্গে চার বছরের প্রেমের সম্পর্কের পর গত বছর পারিবারিক সম্মতিতে তাঁদের বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে অটোরিকশা কেনার কথা বলে যৌতুকের টাকার জন্য রাজনা ও তাঁর পরিবারকে বিভিন্নভাবে চাপ দিয়ে আসছিলেন। এরই ধারাবাহিকতায় সোমবার (৩১ জানুয়ারি) বিকেলে প্রথমে জাকারিয়া তাঁর স্ত্রী রাজনা বেগমের হাত-পা ওড়না দিয়ে বেঁধে ফেলেন। ভয়ভীতি দেখান এবং শারীরিকভাবে নির্যাতন করেন। পরে জাকারিয়া তাঁর শ্বশুরবাড়িতে ফোন দিয়ে টাকা দাবি করেন এবং অটোরিকশা কেনা বাবদ টাকা না দিলে রাজনাকে মেরে ফেলার হুমকি দেন। শ্বশুরবাড়ির লোকজন টাকা দিতে রাজি না হওয়ায় হাত-পা বাঁধা অবস্থায় তিনি তাঁর স্ত্রীর মুখ ওড়না দিয়ে বেঁধে ফেলেন, যাতে চিৎকার করতে না পারেন। পরে রান্নাঘরের ধারালো বঁটি দিয়ে স্ত্রীর গলা কেটে হত্যা করে ঘরের বাইরে থেকে তালা দিয়ে চলে যান। গত মঙ্গলবার (১ ফেব্রুয়ারি) মধ্যরাতের দিকে বাসযোগে রওনা হয়ে ঢাকায় চলে যান জাকারিয়া। ঢাকায় নিরাপদ আশ্রয় না পেয়ে তাঁর একসময়ের কর্মস্থল মুন্সিগঞ্জের লতব্দী এলাকার ইটভাটায় আত্মগোপনের উদ্দেশ্যে গমন করেন। অতঃপর গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে গত (৩ ফেব্রুয়ারি) রাত ১১টার দিকে মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান থানার লতব্দী এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয় রাজনা হত্যার প্রধান আসামি জাকারিয়াকে।
এ প্রসঙ্গে নবীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ডালিম আহমেদ গ্রেপ্তারের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ইতিমধ্যে গ্রেপ্তার হওয়া সফিক মিয়া চৌধুরী ও তাঁর ছেলে আকরাম চৌধুরী মাসুমকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। ওই মামলার প্রধান আসামি জাকারিয়াকে কারাগারে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে।
গ্রেপ্তার হওয়া আসামিদের অধিকতর জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ডের আবেদন করা হবে।
হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলায় গৃহবধূ রাজনা বেগম হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় প্রধান আসামি স্বামীসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-৯। আজ শুক্রবার দুপুরে নবীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ ডালিম আহমেদ গ্রেপ্তারের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিরা হলেন নবীগঞ্জ সদর ইউনিয়নের বড় আলীপুর গ্রামের সবুজ মিয়ার ছেলে ও নিহত রাজনার স্বামী জাকারিয়া মিয়া (২৫), মৃত আনোয়ার মিয়া চৌধুরীর ছেলে সফিক মিয়া চৌধুরী (৫৬) ও তাঁর ছেলে আকরাম চৌধুরী মাসুম (২১)।
জানা যায়, প্রায় ছয় মাস আগে উপজেলার সদর ইউনিয়নের বড় আলীপুর গ্রামের সবুজ মিয়ার ছেলে জাকারিয়া মিয়ার সঙ্গে পশ্চিম তিমিরপুর গ্রামের মৃত আ. রহিমের মেয়ে রাজনা বেগমের বিয়ে হয়। গত ১০-১২ দিন আগে রসুলগঞ্জ বাজারের সফিক মিয়া চৌধুরীর মালিকানাধীন একটি বাসা ভাড়া নেন জাকারিয়া মিয়া ও তাঁর স্ত্রী রাজনা বেগম। এরপর থেকে স্বামী-স্ত্রী ওই বাসায় বসবাস করে আসছিলেন। গত সোমবার (৩১ জানুয়ারি) বিকেলে রাজনা বেগমের মা রাজনাকে দেখতে ওই ভাড়া বাসায় যান। এ সময় তাঁদের বসবাসরত কক্ষের দরজা বন্ধ দেখে ডাকাডাকি করেন। একপর্যায়ে কোনো সাড়াশব্দ না পেয়ে দরজার ফাঁক দিয়ে মেয়ের রক্তাক্ত দেহ বিছানার ওপর পড়ে থাকতে দেখেন। এ সময় তাঁর চিৎকারে আশপাশের লোকজন এসে পুলিশকে খবর দেয়।
খবর পেয়ে নবীগঞ্জ থানার একদল পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে নিজ কক্ষের বিছানার ওপর থেকে গলাকাটা অবস্থায় রাজনা বেগমের মরদেহ উদ্ধার করে। এ সময় একটি রক্তমাখা বঁটি উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনার পর থেকে রাজনা বেগমের স্বামী জাকারিয়া মিয়ার কোনো সন্ধান পাওয়া যাচ্ছিল না।
পরে গত বুধবার (২ ফেব্রুয়ারি) রাজনা বেগমকে যৌতুকের জন্য নির্যাতন করে গলা কেটে হত্যা ও সহযোগিতার অভিযোগ এনে নিহত রাজনার ভাই সুফি মিয়া বাদী হয়ে রাজনার স্বামী জাকারিয়া আহমদ, ভাড়া বাসার মালিক সফিক মিয়া চৌধুরী ও তাঁর ছেলে আকরাম চৌধুরী মাসুমসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে নবীগঞ্জ থানায় হত্যা মামলা দায়ের করা হয়।
মামলার পর আসামিদের ধরতে অভিযান চালায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। গতকাল বৃহস্পতিবার (৩ ফেব্রুয়ারি) গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে মুন্সিগঞ্জ জেলার সরাজিদখান থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে মামলার প্রধান আসামি রাজনার স্বামী জাকারিয়া মিয়াকে (২৫) গ্রেপ্তার করে র্যাব-৯। ওই দিন রাতেই র্যাব-৯-এর অপর আরেকটি অভিযানকারী দল নবীগঞ্জ উপজেলার রসুলগঞ্জ বাজারে অভিযান চালিয়ে হত্যা মামলার আসামি ভাড়া বাসার মালিক সফিক মিয়া চৌধুরী (৫৬) ও তাঁর ছেলে আকরাম চৌধুরী মাসুমকে (২১) গ্রেপ্তার করে।
র্যাব-৯ মিডিয়া অফিসার এএসপি সোমেন মজুমদার গণমাধ্যমে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে মামলার প্রধান আসামি রাজনার স্বামী জাকারিয়া হত্যাকাণ্ডের দায় স্বীকার করেছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে র্যাব জানায়, জাকারিয়া পেশায় একজন সিএনজি অটোচালক এবং রাজনা বেগমের সঙ্গে চার বছরের প্রেমের সম্পর্কের পর গত বছর পারিবারিক সম্মতিতে তাঁদের বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে অটোরিকশা কেনার কথা বলে যৌতুকের টাকার জন্য রাজনা ও তাঁর পরিবারকে বিভিন্নভাবে চাপ দিয়ে আসছিলেন। এরই ধারাবাহিকতায় সোমবার (৩১ জানুয়ারি) বিকেলে প্রথমে জাকারিয়া তাঁর স্ত্রী রাজনা বেগমের হাত-পা ওড়না দিয়ে বেঁধে ফেলেন। ভয়ভীতি দেখান এবং শারীরিকভাবে নির্যাতন করেন। পরে জাকারিয়া তাঁর শ্বশুরবাড়িতে ফোন দিয়ে টাকা দাবি করেন এবং অটোরিকশা কেনা বাবদ টাকা না দিলে রাজনাকে মেরে ফেলার হুমকি দেন। শ্বশুরবাড়ির লোকজন টাকা দিতে রাজি না হওয়ায় হাত-পা বাঁধা অবস্থায় তিনি তাঁর স্ত্রীর মুখ ওড়না দিয়ে বেঁধে ফেলেন, যাতে চিৎকার করতে না পারেন। পরে রান্নাঘরের ধারালো বঁটি দিয়ে স্ত্রীর গলা কেটে হত্যা করে ঘরের বাইরে থেকে তালা দিয়ে চলে যান। গত মঙ্গলবার (১ ফেব্রুয়ারি) মধ্যরাতের দিকে বাসযোগে রওনা হয়ে ঢাকায় চলে যান জাকারিয়া। ঢাকায় নিরাপদ আশ্রয় না পেয়ে তাঁর একসময়ের কর্মস্থল মুন্সিগঞ্জের লতব্দী এলাকার ইটভাটায় আত্মগোপনের উদ্দেশ্যে গমন করেন। অতঃপর গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে গত (৩ ফেব্রুয়ারি) রাত ১১টার দিকে মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান থানার লতব্দী এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয় রাজনা হত্যার প্রধান আসামি জাকারিয়াকে।
এ প্রসঙ্গে নবীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ডালিম আহমেদ গ্রেপ্তারের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ইতিমধ্যে গ্রেপ্তার হওয়া সফিক মিয়া চৌধুরী ও তাঁর ছেলে আকরাম চৌধুরী মাসুমকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। ওই মামলার প্রধান আসামি জাকারিয়াকে কারাগারে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে।
গ্রেপ্তার হওয়া আসামিদের অধিকতর জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ডের আবেদন করা হবে।
মানিকগঞ্জের ঘিওরে পচা মিষ্টির রসের সঙ্গে ক্ষতিকর রং ও রাসায়নিক দ্রব্য মিশিয়ে তৈরি করা হচ্ছে শিশুদের প্রিয় খাবার সন্দেশ ও টফি; যা প্যাকেটজাত করে কুরিয়ারের মাধ্যমে পাঠানো হয় বিভিন্ন জেলায়। অর্থ লেনদেন হয় মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে।
২৪ মিনিট আগেপ্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষায় (পিইসি) জিপিএ-৫ না পেয়ে হতাশ হয়েছিলেন ইমা আক্তার। তারপর অদম্য ইচ্ছাশক্তি ও কঠোর পরিশ্রমের ফলে বাকি সব পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হন। এবার তিনি ফরিদপুর মেডিকেল কলেজে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পেয়েছেন।
২৮ মিনিট আগেঝিনাইদহে পিকনিকে গিয়ে বিরিয়ানি খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েছে বাগেরহাট সদরের চুলকাঠি এলাকার শিশু কানন আদর্শ বিদ্যাপীঠের শিক্ষক, শিক্ষার্থীসহ অন্তত অর্ধশতাধিক লোক। শনিবার বিকেল সাড়ে ৫ টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত সময়ের মধ্যে ৫ম শ্রেণির শিক্ষার্থী অহনা ইসলাম মৌ, ৪র্থ শ্রেণির আম্মার, উজান কর্মকার, ১ম শ্রেণির মায়াং
১ ঘণ্টা আগেবরগুনার তালতলি উপজেলায় মাদক বিক্রিতে বাধা দেওয়ায় মোটরসাইকেল চালক আরাফাত খানকে (২২) কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় তার সঙ্গে থাকা হাবিব উল্লাহ গুরুতর আহত হয়েছেন। শনিবার (২৭ জানুয়ারি) রাত ৯টার দিকে উপজেলার কচুপাত্রা পুরাতন বাজার এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে