সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি
‘আমি মনে করে সব শ্রমিক, যাঁরা হাতে-পায়ে কাজ করেন, তাঁদের প্রতি ন্যায়বিচার করা উচিত। শ্রমিকেরা দারিদ্র্য-অবিচারের শিকার।’ আজ শনিবার দুপুর ১২টায় সুনামগঞ্জ জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে জেলা পরিষদের উদ্যোগে আয়োজিত এসএসসি ও এইচএসসিতে উত্তীর্ণদের বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী বলেন, ‘চা-বাগানের মালিকেরা শ্রমিকদের কিছু কিছু সুযোগ-সুবিধা দেন, তবে টাকায় নয়। আমরা চাই ন্যায়বিচারের মজুরি দেওয়া হোক। সরকার এখনো ওই জায়গায় পৌঁছায়নি। তবে শিগগির সরকার ওই জায়গায় যাবে এবং শ্রমিকদের ন্যায়বিচার করা হবে।’
মন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমাদের রিজার্ভ এখন ভালো আছে। ২০০৯ সালে বিএনপি সরকার ৫ মিলিয়ন ডলার রেখে গিয়েছিল। বর্তমানে আমরা খরচ করেও ৪০ মিলিয়ন ডলারের ওপরে রেখেছি। প্রবাসীদের পাঠানো টাকা আমাদের রিজার্ভ ভালো রেখেছে।’
পরিকল্পনামন্ত্রী আরও বলেন, ‘গ্রাম-শহরের ব্যবধান কমিয়ে পিছিয়ে থাকা জেলাগুলোর উন্নয়ন অগ্রাধিকার দিয়ে কাজ করছি আমরা। সরকার কিছুটা টানাপোড়েনে থাকলেও সব সমস্যার সমাধান খুব শিগগির হবে। এ মাসই হয়তো কষ্টের শেষ মাস। আমরা সাধ্যমতো কাজ করছি। নৈতিক শক্তি ব্যবহার করেই উন্নয়নের যাত্রা অব্যাহত রেখেছি। সবার সহযোগিতার দরকার। সুনামগঞ্জ জেলার উন্নয়নের জন্য সবকিছুই করা হবে। জায়গার খোঁজ করছি, ছোট ছোট বিমান যেন নামতে পারে।’
জেলা পরিষদ প্রশাসক নুরুল হুদা মুকুটের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক মো. জাহাঙ্গীর হোসেন, পুলিশের অতিরিক্ত ডিআইজি মো. মিজানুর রহমান, জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী আব্দুল ওয়াহাব রাশেদ, সাবেক অধ্যক্ষ পরিমল কান্তি দে প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে সুনামগঞ্জ জেলার ২৭৬ জন শিক্ষার্থীকে বৃত্তি প্রদান ও সংবর্ধনা দেওয়া হয়।
‘আমি মনে করে সব শ্রমিক, যাঁরা হাতে-পায়ে কাজ করেন, তাঁদের প্রতি ন্যায়বিচার করা উচিত। শ্রমিকেরা দারিদ্র্য-অবিচারের শিকার।’ আজ শনিবার দুপুর ১২টায় সুনামগঞ্জ জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে জেলা পরিষদের উদ্যোগে আয়োজিত এসএসসি ও এইচএসসিতে উত্তীর্ণদের বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী বলেন, ‘চা-বাগানের মালিকেরা শ্রমিকদের কিছু কিছু সুযোগ-সুবিধা দেন, তবে টাকায় নয়। আমরা চাই ন্যায়বিচারের মজুরি দেওয়া হোক। সরকার এখনো ওই জায়গায় পৌঁছায়নি। তবে শিগগির সরকার ওই জায়গায় যাবে এবং শ্রমিকদের ন্যায়বিচার করা হবে।’
মন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমাদের রিজার্ভ এখন ভালো আছে। ২০০৯ সালে বিএনপি সরকার ৫ মিলিয়ন ডলার রেখে গিয়েছিল। বর্তমানে আমরা খরচ করেও ৪০ মিলিয়ন ডলারের ওপরে রেখেছি। প্রবাসীদের পাঠানো টাকা আমাদের রিজার্ভ ভালো রেখেছে।’
পরিকল্পনামন্ত্রী আরও বলেন, ‘গ্রাম-শহরের ব্যবধান কমিয়ে পিছিয়ে থাকা জেলাগুলোর উন্নয়ন অগ্রাধিকার দিয়ে কাজ করছি আমরা। সরকার কিছুটা টানাপোড়েনে থাকলেও সব সমস্যার সমাধান খুব শিগগির হবে। এ মাসই হয়তো কষ্টের শেষ মাস। আমরা সাধ্যমতো কাজ করছি। নৈতিক শক্তি ব্যবহার করেই উন্নয়নের যাত্রা অব্যাহত রেখেছি। সবার সহযোগিতার দরকার। সুনামগঞ্জ জেলার উন্নয়নের জন্য সবকিছুই করা হবে। জায়গার খোঁজ করছি, ছোট ছোট বিমান যেন নামতে পারে।’
জেলা পরিষদ প্রশাসক নুরুল হুদা মুকুটের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক মো. জাহাঙ্গীর হোসেন, পুলিশের অতিরিক্ত ডিআইজি মো. মিজানুর রহমান, জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী আব্দুল ওয়াহাব রাশেদ, সাবেক অধ্যক্ষ পরিমল কান্তি দে প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে সুনামগঞ্জ জেলার ২৭৬ জন শিক্ষার্থীকে বৃত্তি প্রদান ও সংবর্ধনা দেওয়া হয়।
রাজধানীর দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের হায়দার আলী ভবনটির কাঠামোই দৃশ্যত সোমবারের বিপর্যয়কে এতটা প্রাণঘাতী করে তুলেছে। সরেজমিন ঘুরে এবং ভুক্তভোগী অভিভাবকদের সঙ্গে কথা বলে এমন ধারণাই পাওয়া গেছে।
১ ঘণ্টা আগেঝালকাঠি শহরের কিফাইতনগর এলাকায় দেড় কোটি টাকার বেশি ব্যয়ে নির্মিত আরসিসি সড়ক উদ্বোধনের মাত্র দুই মাসের মাথায় ধসে পড়েছে। খালের পাড়ঘেঁষা গাইড ওয়াল ভেঙে পড়ায় সড়কের একটি বড় অংশ এখন কার্যত শূন্যে ঝুলছে। ভারী যানবাহন চলাচলের ফলে পুরো রাস্তা ধসে পড়তে পারে, এমন আশঙ্কা করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
৩ ঘণ্টা আগেস্বপ্নের দেশ ইতালি। সেখানে গিয়ে নিজেরসহ পরিবারের সব স্বপ্ন পূরণ করবেন। এই আশায় লিবিয়া হয়ে অবৈধভাবে ইউরোপের দেশটিতে যাওয়ার জন্য বের হয়ে নিখোঁজ আছেন মাদারীপুরের রাজৈরের ১৪ যুবক। পাঁচ মাস ধরে তাঁদের কোনো খোঁজ পাচ্ছেন না স্বজনেরা।
৩ ঘণ্টা আগেবাবার কপালে চুমু দিয়ে স্কুলে গিয়েছিল সারিয়া আক্তার। আর মাকে সালাম করে বিদায় নিয়েছিল জুনায়েত হাসান। হাসিমুখে স্কুলে যাওয়া এই দুই শিশু দিনশেষে ঘরে ফেরে লাশ হয়ে। সম্পর্কে তারা চাচাতো ভাই-বোন। মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ‘সেকশন ক্লাউডের’ শিক্ষার্থী ছিল তারা। বাংলা মাধ্যমের তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ত এই দুই ভ
৩ ঘণ্টা আগে