সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি
টাঙ্গুয়ার হাওরের প্রকৃতি, পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য উন্নয়নে স্থায়ী ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ গঠনসহ সাত দফা দাবিতে প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি দিয়েছে হাওর বাঁচাও আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কমিটি। সুনামগঞ্জের জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে এ স্মারকলিপি দেওয়া হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে সুনামগঞ্জের জেলা প্রশাসকের পক্ষে স্মারকলিপি গ্রহণ করেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) বিজন কুমার সিংহ। এ সময় উপস্থিত ছিলেন হাওর বাঁচাও আন্দোলন কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি আবু সুফিয়ান, সাধারণ সম্পাদক বিজন সেন রায়, সাংগঠনিক সম্পাদক কুদরত পাশা, প্রচার সম্পাদক আনোয়ারুল হক প্রমুখ।
স্মারক লিপিতে বলা হয়, টাঙ্গুয়ার হাওরের বর্তমান ব্যবস্থাপনা বাতিল ও বিগত ২০ বছরের দুর্নীতি ও অনিয়মের তদন্ত করতে হবে। এ ছাড়া টাঙ্গুয়ার হাওরের জীববৈচিত্র্য ফিরিয়ে আনতে অন্তর্বর্তীকালীন ব্যবস্থা হিসেবে ৫ বছরের জন্য টাঙ্গুয়ার হাওরে মাছ ও পাখি ধরা এবং বনজ সম্পদ আহরণ বন্ধ করতে হবে।
স্মারকলিপিতে আরও বলা হয়, হাওরের জনসাধারণ ও পর্যটকের প্রবেশাধিকার নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। টাঙ্গুয়ার হাওরের জীববৈচিত্র্য রক্ষা ও জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় আইন প্রণয়ন করে ‘টাঙ্গুয়ার হাওর উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ’ গঠন করতে হবে।
টাঙ্গুয়ার হাওর মেঘালয় পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত। মেঘালয় পাহাড় থেকে ৩০টিরও বেশি ঝরনা এসে মিশেছে এই হাওরে। তিন উপজেলার ১৮টি মৌজায় ৫১টি হাওরের সমন্বয়ে ৯ হাজার ৭২৭ হেক্টর এলাকা নিয়ে টাঙ্গুয়ার হাওর জেলার সবচেয়ে বড় জলাভূমি। একসময় গাছ, মাছ, পাখি আর প্রাকৃতিক জীববৈচিত্র্যের আঁধার ছিল এই হাওর। ১৯৯৯ খ্রিষ্টাব্দে টাঙ্গুয়ার হাওরকে ‘প্রতিবেশগত সংকটাপন্ন এলাকা’ হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
২০০০ সালের ২০ জানুয়ারি এই হাওরকে ‘রামসার স্থান’ হিসেবে ঘোষণা করা হয়। আইসিইউএন এই হাওরের জীববৈচিত্র্য রক্ষায় কাজ করেছে। হাওর এলাকার মানুষের আর্থসামাজিক অবস্থার পরিবর্তন, সম্পদ সংরক্ষণ ও টেকসই ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বাংলাদেশ ও সুইজারল্যান্ড সরকারের মধ্যে ২০০১ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছিল। ২০০৩ সালের ৯ নভেম্বর থেকে হাওরের নিয়ন্ত্রণ নেয় জেলা প্রশাসন। বর্তমানে জেলা প্রশাসনই টাঙ্গুয়ার হাওরের ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে রয়েছে।
টাঙ্গুয়ার হাওরের প্রকৃতি, পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য উন্নয়নে স্থায়ী ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ গঠনসহ সাত দফা দাবিতে প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি দিয়েছে হাওর বাঁচাও আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কমিটি। সুনামগঞ্জের জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে এ স্মারকলিপি দেওয়া হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে সুনামগঞ্জের জেলা প্রশাসকের পক্ষে স্মারকলিপি গ্রহণ করেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) বিজন কুমার সিংহ। এ সময় উপস্থিত ছিলেন হাওর বাঁচাও আন্দোলন কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি আবু সুফিয়ান, সাধারণ সম্পাদক বিজন সেন রায়, সাংগঠনিক সম্পাদক কুদরত পাশা, প্রচার সম্পাদক আনোয়ারুল হক প্রমুখ।
স্মারক লিপিতে বলা হয়, টাঙ্গুয়ার হাওরের বর্তমান ব্যবস্থাপনা বাতিল ও বিগত ২০ বছরের দুর্নীতি ও অনিয়মের তদন্ত করতে হবে। এ ছাড়া টাঙ্গুয়ার হাওরের জীববৈচিত্র্য ফিরিয়ে আনতে অন্তর্বর্তীকালীন ব্যবস্থা হিসেবে ৫ বছরের জন্য টাঙ্গুয়ার হাওরে মাছ ও পাখি ধরা এবং বনজ সম্পদ আহরণ বন্ধ করতে হবে।
স্মারকলিপিতে আরও বলা হয়, হাওরের জনসাধারণ ও পর্যটকের প্রবেশাধিকার নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। টাঙ্গুয়ার হাওরের জীববৈচিত্র্য রক্ষা ও জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় আইন প্রণয়ন করে ‘টাঙ্গুয়ার হাওর উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ’ গঠন করতে হবে।
টাঙ্গুয়ার হাওর মেঘালয় পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত। মেঘালয় পাহাড় থেকে ৩০টিরও বেশি ঝরনা এসে মিশেছে এই হাওরে। তিন উপজেলার ১৮টি মৌজায় ৫১টি হাওরের সমন্বয়ে ৯ হাজার ৭২৭ হেক্টর এলাকা নিয়ে টাঙ্গুয়ার হাওর জেলার সবচেয়ে বড় জলাভূমি। একসময় গাছ, মাছ, পাখি আর প্রাকৃতিক জীববৈচিত্র্যের আঁধার ছিল এই হাওর। ১৯৯৯ খ্রিষ্টাব্দে টাঙ্গুয়ার হাওরকে ‘প্রতিবেশগত সংকটাপন্ন এলাকা’ হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
২০০০ সালের ২০ জানুয়ারি এই হাওরকে ‘রামসার স্থান’ হিসেবে ঘোষণা করা হয়। আইসিইউএন এই হাওরের জীববৈচিত্র্য রক্ষায় কাজ করেছে। হাওর এলাকার মানুষের আর্থসামাজিক অবস্থার পরিবর্তন, সম্পদ সংরক্ষণ ও টেকসই ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বাংলাদেশ ও সুইজারল্যান্ড সরকারের মধ্যে ২০০১ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছিল। ২০০৩ সালের ৯ নভেম্বর থেকে হাওরের নিয়ন্ত্রণ নেয় জেলা প্রশাসন। বর্তমানে জেলা প্রশাসনই টাঙ্গুয়ার হাওরের ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে রয়েছে।
রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল ও কলেজ ক্যাম্পাসে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার প্রায় ১ ঘণ্টা পর উদ্ধার করা হয় এর পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মো. তৌকির ইসলামকে। তখনো তাঁর দেহে প্রাণ ছিল। প্যারাস্যুট না খোলায় পাইলট অনিয়ন্ত্রিত গতিতে মূল দুর্ঘটনাস্থলের অদূরেই পড়ে গুরুতর আহত হন। তবে ভয়াবহ..
৩ ঘণ্টা আগেঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের গৌরনদীর ভুরঘাটা বাসস্ট্যান্ড থেকে উজিরপুরের জয়শ্রী পর্যন্ত ২৩ কিলোমিটার অংশে প্রায় ৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে সংস্কারকাজ করা হচ্ছে। কিন্তু সেই কাজ শেষ না হতেই আবার অসংখ্য খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে। এতে প্রতিদিনই ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে শত শত দূরপাল্লার বাস, ট্রাকসহ স্থানীয় যানবাহন।
৩ ঘণ্টা আগেআসল দুধের সঙ্গে সোডা, পাম তেল, ডিটারজেন্ট, হাইড্রোজেন পার-অক্সাইডসহ বিভিন্ন উপাদান মিশিয়ে বিপুল পরিমাণ ভেজাল দুধ তৈরি করা হতো। সরবরাহ করা হতো স্থানীয় প্রাণ দুগ্ধ সংগ্রহ কেন্দ্রে। সেই দুধ চলে যেত রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে।
৩ ঘণ্টা আগেগ্রামীণ এলাকায় গড়ে তোলা হয়েছে মুরগির খামার। সেই খামারের গন্ধ ছড়িয়ে পড়ছে বসতবাড়িতে। এখানেই শেষ নয়, মুরগির বিষ্ঠা ফেলা হচ্ছে গ্রামের খালে। এতে দুর্গন্ধ যেমন ছড়াচ্ছে, তেমনি নষ্ট হচ্ছে জলাধারের পরিবেশ। এলাকাবাসী অভিযোগ করলে দেওয়া হচ্ছে হুমকি। প্রশাসনের পক্ষ থেকে পদক্ষেপ নেওয়ার পরও থামছে না পরিবেশদূষণ।
৪ ঘণ্টা আগে