মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে কালবৈশাখীতে প্রায় শতাধিক বাড়িঘর বিধ্বস্ত হয়েছে। এ ছাড়া গাছপালা উপড়ে পড়েছে। বিভিন্ন স্থানে বিদ্যুতের খুঁটি ভেঙেছে এবং তার ছিঁড়ে গেছে। এতে সাড়ে পাঁচ ঘণ্টা বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ ছিল।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১২টার দিকে এই কালবৈশাখী বয়ে যায়। এতে কৃষকের ১০–১২ হেক্টর ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।
ঝড়ে উপজেলার আদমপুর, কমলগঞ্জ সদর, পতনঊষার ও মাধবপুর ইউনিয়নের তিলকপুর, জামিরকোনা, রানীবাজার ও ভাসানীগাঁও এলাকার শতাধিক ঘরের ক্ষতি হয়। অনেক জায়গায় গাছ উপড়ে ঘরের ওপরে পড়ে।
স্থানীয়রা জানান, জামিরকোনা গ্রামের জমির মিয়া, শাহজাহান, মাহমুদ আলী, হবিব, ময়না বেগম, খলিল মিয়া, বশির মিয়া, আয়ুব, আলফা, শফিক, জলিল, করিম, মিলাদ, সিরাজুল ইসলামের ঘর সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত হয়েছে।
জমির মিয়া বলেন, ‘রাতে বউ-বাচ্চা নিয়ে ঘুমিয়ে ছিলাম। হঠাৎ ১২টার দিকে ঝড় শুরু হয়। মুহূর্তে আমার ঘরটি ভেঙে পড়ে যায়। আমি পরিবারের সবাইকে নিয়ে বাইরে চলে আসি। ফলে কারও ক্ষতি হয়নি। কিন্তু এখন থাকব কোথায়? আমি প্রশাসনের কাছে সহযোগিতা চাই।’
কমলগঞ্জ সদর ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যান আব্দুল হান্নান বলেন, ‘কালবৈশাখী ও ভারী বৃষ্টিতে বিভিন্ন স্থানে বাড়িঘর, রাস্তাঘাটসহ ফসলেরও ক্ষতি হয়েছে। আমি এসব বিষয়ে স্থানীয় প্রশাসনকে জানিয়েছি।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জয়ন্ত কুমার রায় বলেন, ‘আমরা সকাল থেকে অফিসের সবাই সরেজমিনে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ দেখার জন্য বের হয়েছিলাম। কৃষকদের প্রায় ১০-১২ হেক্টর কৃষিজমির ফসলের ক্ষতি হয়েছে। তাঁদের সহযোগিতা করার জন্য তালিকা করছি।’
মৌলভীবাজার পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কমলগঞ্জ জোনাল অফিসের উপমহাব্যবস্থাপক গোলাম ফারুক মীর বলেন, ঝড়ে বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইনের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। চারটি খুঁটি ভেঙে গেছে। এ ছাড়া শতাধিক স্থানে তার ছিঁড়ে গেছে। এসব জায়গায় বিদ্যুৎ ব্যবস্থা স্বাভাবিক করতে সময় লাগবে।
কমলগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জয়নাল আবেদীন বলেন, ‘আমি ক্ষতিগ্রস্ত একাধিক পরিবারের খোঁজখবর নিয়েছি। স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানদের সঙ্গে কথা হয়েছে। তাঁদের বলেছি, তালিকা করে দিতে। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে সহযোগিতা করা হবে।’
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে কালবৈশাখীতে প্রায় শতাধিক বাড়িঘর বিধ্বস্ত হয়েছে। এ ছাড়া গাছপালা উপড়ে পড়েছে। বিভিন্ন স্থানে বিদ্যুতের খুঁটি ভেঙেছে এবং তার ছিঁড়ে গেছে। এতে সাড়ে পাঁচ ঘণ্টা বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ ছিল।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১২টার দিকে এই কালবৈশাখী বয়ে যায়। এতে কৃষকের ১০–১২ হেক্টর ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।
ঝড়ে উপজেলার আদমপুর, কমলগঞ্জ সদর, পতনঊষার ও মাধবপুর ইউনিয়নের তিলকপুর, জামিরকোনা, রানীবাজার ও ভাসানীগাঁও এলাকার শতাধিক ঘরের ক্ষতি হয়। অনেক জায়গায় গাছ উপড়ে ঘরের ওপরে পড়ে।
স্থানীয়রা জানান, জামিরকোনা গ্রামের জমির মিয়া, শাহজাহান, মাহমুদ আলী, হবিব, ময়না বেগম, খলিল মিয়া, বশির মিয়া, আয়ুব, আলফা, শফিক, জলিল, করিম, মিলাদ, সিরাজুল ইসলামের ঘর সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত হয়েছে।
জমির মিয়া বলেন, ‘রাতে বউ-বাচ্চা নিয়ে ঘুমিয়ে ছিলাম। হঠাৎ ১২টার দিকে ঝড় শুরু হয়। মুহূর্তে আমার ঘরটি ভেঙে পড়ে যায়। আমি পরিবারের সবাইকে নিয়ে বাইরে চলে আসি। ফলে কারও ক্ষতি হয়নি। কিন্তু এখন থাকব কোথায়? আমি প্রশাসনের কাছে সহযোগিতা চাই।’
কমলগঞ্জ সদর ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যান আব্দুল হান্নান বলেন, ‘কালবৈশাখী ও ভারী বৃষ্টিতে বিভিন্ন স্থানে বাড়িঘর, রাস্তাঘাটসহ ফসলেরও ক্ষতি হয়েছে। আমি এসব বিষয়ে স্থানীয় প্রশাসনকে জানিয়েছি।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জয়ন্ত কুমার রায় বলেন, ‘আমরা সকাল থেকে অফিসের সবাই সরেজমিনে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ দেখার জন্য বের হয়েছিলাম। কৃষকদের প্রায় ১০-১২ হেক্টর কৃষিজমির ফসলের ক্ষতি হয়েছে। তাঁদের সহযোগিতা করার জন্য তালিকা করছি।’
মৌলভীবাজার পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কমলগঞ্জ জোনাল অফিসের উপমহাব্যবস্থাপক গোলাম ফারুক মীর বলেন, ঝড়ে বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইনের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। চারটি খুঁটি ভেঙে গেছে। এ ছাড়া শতাধিক স্থানে তার ছিঁড়ে গেছে। এসব জায়গায় বিদ্যুৎ ব্যবস্থা স্বাভাবিক করতে সময় লাগবে।
কমলগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জয়নাল আবেদীন বলেন, ‘আমি ক্ষতিগ্রস্ত একাধিক পরিবারের খোঁজখবর নিয়েছি। স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানদের সঙ্গে কথা হয়েছে। তাঁদের বলেছি, তালিকা করে দিতে। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে সহযোগিতা করা হবে।’
চট্টগ্রামের কালুরঘাট সেতুতে ঢাকাগামী একটি ট্রেনের সঙ্গে সিএনজি চালিত অটোরিকশার সংঘর্ষে অন্তত তিনজন নিহত ও পাঁচজন আহত হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহতদের মধ্যে একজনের পরিচয় জানা গেছে। তাঁর নাম তুষার, তিনি দুর্ঘটনাকবলিত অটোরিকশার চালক।
৪ ঘণ্টা আগেসৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে আগামীকাল শুক্রবার দক্ষিণ চট্টগ্রাম ও আশপাশের জেলার শতাধিক গ্রামে ঈদুল আজহা উদ্যাপন করা হবে। জেলার সাতকানিয়া উপজেলার মির্জাখীল দরবার শরিফের অনুসারীরা হানাফি মাজহাবের অনুসরণ করে হজের পরের দিন ঈদুল আজহা পালন করে থাকেন।
৮ ঘণ্টা আগেসভায় যোগ দিতে সরকারি গাড়িতেই রাজশাহী এসেছিলেন নাটোরের বাগাতিপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) হা-মীম তাবাসসুম প্রভা। সভা শেষ করে সোজা হাটে গিয়ে তিনি কোরবানির গরু কিনেছেন। তারপর সেই সরকারি গাড়িতেই তুলে নিয়ে গেছেন গরু। আজ বৃহস্পতিবার এই ঘটনা ঘটে। এ নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা দেখা দিয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেঈদুল আজহাকে সামনে রেখে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পশুর হাট বসেছে। রাজধানীর ২১টি স্থানে ছড়িয়ে থাকা এসব পশুর হাটে আজ ক্রেতা-বিক্রেতাদের মধ্যে জমে উঠেছে বেচাকেনা। আজ বৃহস্পতিবার (৫ জুন) সকাল থেকে হাটগুলোতে প্রচণ্ড ভিড় লক্ষ করা গেছে। অফিস-আদালতের ছুটি শুরু হওয়ায় রাজধানীর বিভিন্ন স্থানের পশুর
৯ ঘণ্টা আগে