সিলেট প্রতিনিধি
সিলেটে বন্যা পরিস্থিতি উন্নতির দিকে। ভারতের চেরাপুঞ্জিতে বৃষ্টিপাত কম হওয়াতে কমছে নদ-নদীর পানি। আর পানি কমায় জেলার নিম্নাঞ্চল থেকে পানি নামতে শুরু করেছে। তবে দুর্ভোগে রয়েছে বন্যাকবলিত মানুষ।
আজ শুক্রবার দুপুরে সিলেটের জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, সিলেটের ১৩টি উপজেলার ১০১টি ইউনিয়নের ১ হাজার ১৮০টি গ্রামের ৬ লাখ ২৬ হাজার ১৩৮ মানুষ বন্যাকবলিত। আর এখনো আশ্রয়কেন্দ্রে আছে ৯ হাজার ৩২৯ মানুষ।
ভারতের আবহাওয়া অধিদপ্তরের (আইএমডি) ওয়েবসাইট থেকে পাওয়া তথ্যমতে, গত ২৪ ঘণ্টায় (বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা থেকে শুক্রবার সকাল ৯টা পর্যন্ত) ১০৯ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। আর এর আগের দিন ৬৪ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে।
সিলেট আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্যমতে, গত ২৪ ঘণ্টায় (বৃহস্পতিবার সকাল ৬টা থেকে শুক্রবার সকাল ৬টা পর্যন্ত) ২৫ দশমিক ৬ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়। আর শুক্রবার সকাল ৬টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ৪ দশমিক ৩ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে।
সিলেট আবহাওয়া অধিদপ্তরের সহকারী আবহাওয়াবিদ শাহ মো. সজীব হোসাইন জানান, অস্থায়ী দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি ও বজ্রবৃষ্টিসহ এলাকার বেশির ভাগ জায়গায় মাঝারি থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে। দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের তথ্যমতে, সিলেটের কুশিয়ারা নদীর চারটি পয়েন্ট ও সুরমা নদীর একটি পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। আর সুরমা নদীর সিলেট পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ৫ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
আজ সন্ধ্যা ৬টায় সুরমা নদীর কানাইঘাট পয়েন্টে বিপৎসীমার ৬৪ সেন্টিমিটার, কুশিয়ারা নদীর অমলশীদ, শেওলা, ফেঞ্চুগঞ্জ, শেরপুর পয়েন্টে যথাক্রমে ১৩০, ৩৮, ১০১ ও ৪ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
জেলার জকিগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন ডাইক ভেঙে লোকালয়ে পানি প্রবেশ করায় উপজেলার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়ে। নৌকা না থাকায় মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে বিড়ম্বনায় পড়ে। পানিতে ডুবেছে ছয়টি আশ্রয়কেন্দ্র। অনেকের ঘরবাড়িতে পানি প্রবেশ করায় ভোগান্তিতে রয়েছে মানুষ। এ উপজেলার চারটি এলাকা দিয়ে কুশিয়ারা নদীর ডাইক ভেঙে বানের পানি লোকালয়ে ঢুকে ভেসে গেছে বিপুলসংখ্যক পুকুর ও ফিশারির মাছ। তলিয়ে গেছে রাস্তাঘাটসহ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, জকিগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস স্টেশন, জকিগঞ্জ-সিলেট ও শেওলা-জকিগঞ্জ সড়কের একটি অংশ।
গত মঙ্গলবার রাতে উপজেলার ছবড়িয়া, রারাই, বাখরশাল, পৌর এলাকার ১ নম্বর ওয়ার্ডের নরসিংহপুর এলাকার ডাইক ভেঙে পানি লোকালয়ে ঢুকতে শুরু করে। ইউপি চেয়ারম্যান, সদস্যসহ লোকজন ডাইক টিকিয়ে রাখার প্রাণপণ চেষ্টা করলেও শেষ পর্যন্ত রক্ষা করতে পারেননি।
জকিগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আফসানা তাসলিম বলেন, নদ-নদীর পানি কিছুটা কমায় জকিগঞ্জে বর্তমানে বন্যা পরিস্থিতি কিছুটা উন্নতির দিকে। লোকালয় থেকে পানি নামছে। ১২০টি পরিবারের প্রায় সাড়ে ৩০০ মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে আছে।
সিলেটে বন্যা পরিস্থিতি উন্নতির দিকে। ভারতের চেরাপুঞ্জিতে বৃষ্টিপাত কম হওয়াতে কমছে নদ-নদীর পানি। আর পানি কমায় জেলার নিম্নাঞ্চল থেকে পানি নামতে শুরু করেছে। তবে দুর্ভোগে রয়েছে বন্যাকবলিত মানুষ।
আজ শুক্রবার দুপুরে সিলেটের জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, সিলেটের ১৩টি উপজেলার ১০১টি ইউনিয়নের ১ হাজার ১৮০টি গ্রামের ৬ লাখ ২৬ হাজার ১৩৮ মানুষ বন্যাকবলিত। আর এখনো আশ্রয়কেন্দ্রে আছে ৯ হাজার ৩২৯ মানুষ।
ভারতের আবহাওয়া অধিদপ্তরের (আইএমডি) ওয়েবসাইট থেকে পাওয়া তথ্যমতে, গত ২৪ ঘণ্টায় (বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা থেকে শুক্রবার সকাল ৯টা পর্যন্ত) ১০৯ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। আর এর আগের দিন ৬৪ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে।
সিলেট আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্যমতে, গত ২৪ ঘণ্টায় (বৃহস্পতিবার সকাল ৬টা থেকে শুক্রবার সকাল ৬টা পর্যন্ত) ২৫ দশমিক ৬ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়। আর শুক্রবার সকাল ৬টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ৪ দশমিক ৩ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে।
সিলেট আবহাওয়া অধিদপ্তরের সহকারী আবহাওয়াবিদ শাহ মো. সজীব হোসাইন জানান, অস্থায়ী দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি ও বজ্রবৃষ্টিসহ এলাকার বেশির ভাগ জায়গায় মাঝারি থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে। দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের তথ্যমতে, সিলেটের কুশিয়ারা নদীর চারটি পয়েন্ট ও সুরমা নদীর একটি পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। আর সুরমা নদীর সিলেট পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ৫ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
আজ সন্ধ্যা ৬টায় সুরমা নদীর কানাইঘাট পয়েন্টে বিপৎসীমার ৬৪ সেন্টিমিটার, কুশিয়ারা নদীর অমলশীদ, শেওলা, ফেঞ্চুগঞ্জ, শেরপুর পয়েন্টে যথাক্রমে ১৩০, ৩৮, ১০১ ও ৪ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
জেলার জকিগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন ডাইক ভেঙে লোকালয়ে পানি প্রবেশ করায় উপজেলার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়ে। নৌকা না থাকায় মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে বিড়ম্বনায় পড়ে। পানিতে ডুবেছে ছয়টি আশ্রয়কেন্দ্র। অনেকের ঘরবাড়িতে পানি প্রবেশ করায় ভোগান্তিতে রয়েছে মানুষ। এ উপজেলার চারটি এলাকা দিয়ে কুশিয়ারা নদীর ডাইক ভেঙে বানের পানি লোকালয়ে ঢুকে ভেসে গেছে বিপুলসংখ্যক পুকুর ও ফিশারির মাছ। তলিয়ে গেছে রাস্তাঘাটসহ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, জকিগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস স্টেশন, জকিগঞ্জ-সিলেট ও শেওলা-জকিগঞ্জ সড়কের একটি অংশ।
গত মঙ্গলবার রাতে উপজেলার ছবড়িয়া, রারাই, বাখরশাল, পৌর এলাকার ১ নম্বর ওয়ার্ডের নরসিংহপুর এলাকার ডাইক ভেঙে পানি লোকালয়ে ঢুকতে শুরু করে। ইউপি চেয়ারম্যান, সদস্যসহ লোকজন ডাইক টিকিয়ে রাখার প্রাণপণ চেষ্টা করলেও শেষ পর্যন্ত রক্ষা করতে পারেননি।
জকিগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আফসানা তাসলিম বলেন, নদ-নদীর পানি কিছুটা কমায় জকিগঞ্জে বর্তমানে বন্যা পরিস্থিতি কিছুটা উন্নতির দিকে। লোকালয় থেকে পানি নামছে। ১২০টি পরিবারের প্রায় সাড়ে ৩০০ মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে আছে।
খুলনার শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেনেড বাবুর বাড়িতে অভিযান চালিয়েছেন যৌথ বাহিনীর সদস্যরা। গতকাল শনিবার দিবাগত রাত ২টা থেকে আজ রোববার সকাল ৭টা পর্যন্ত অভিযান চলে।
৩ মিনিট আগেসমন্বিত উদ্যোগে মাত্র ১২ ঘণ্টারও কম সময়ে রাজধানী ঢাকার বিস্তৃত পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘যারা ঘামের বিনিময়ে এই শহরকে পরিচ্ছন্ন রাখেন, তাঁরা আমাদের নীরব নায়ক।
১১ মিনিট আগেখুলনার রূপসায় একটি ঘর থেকে সুমাইয়া খাতুন জান্নাত (৩০) নামের এক গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ রোববার সকালে উপজেলার আইচগাতীর উত্তর পাড়া এলাকায় প্রবাসী শাওন শেখের বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়। তিনি শাওন শেখের স্ত্রী।
১৯ মিনিট আগেজোরেশোরে ঘোষণার পরেও নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বর্জ্য অপসারণ সম্পন্ন করতে পারেনি ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশন (মসিক)। এতে বিভিন্ন এলাকার মানুষকে দুর্গন্ধে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। ঈদের দিন রাত ৮টার মধ্যে কোরবানির বর্জ্য অপসারণের কথা থাকলেও পরদিন রোববার দুপুর পর্যন্ত বর্জ্য অপসারণে কাজ করতে দেখা যায় সিটি
৪৩ মিনিট আগে