নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
সিলেট বিভাগের ১৯টি সংসদীয় আসনের মধ্যে দুটিতে চমক দেখাতে পারেন দুই নারী। এর মধ্যে একজন বর্তমান সংসদ সদস্য, অপরজন সংরক্ষিত আসনের সাবেক সদস্য। দুজনই আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বঞ্চিত হয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন।
তারা হলেন-সুনামগঞ্জ-২ (দিরাই ও শাল্লা) আসনের সংসদ সদস্য ড. জয়া সেনগুপ্ত ও দশম জাতীয় সংসদের (হবিগঞ্জ-সিলেট) সংরক্ষিত নারী আসনের সাবেক সদস্য অ্যাডভোকেট আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরী।
হবিগঞ্জ-১ (নবীগঞ্জ ও বাহুবল) আসনে ঈগল প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরী। এ আসনে আওয়ামী লীগের কোনো প্রার্থী নেই। তাই এখানে জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী মোহাম্মদ আবদুল মুনিম চৌধুরীর সঙ্গে তার প্রতিদ্বন্দ্বিতার আভাস দিয়েছেন স্থানীয় ভোটাররা।
কেয়া চৌধুরীর বাবা হবিগঞ্জের প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ ও বীর মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড্যান্ট মানিক চৌধুরী। মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য মানিক চৌধুরী ২০১৫ সালে মরণোত্তর স্বাধীনতা পদকে ভূষিত হন। বাবার ভাবমূর্তির পাশাপাশি এমপি থাকাকালীন উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে নির্বাচনী এলাকায় তার জনপ্রিয়তা রয়েছে। ফলে ভোটের মাঠে অনেকটা এগিয়ে রয়েছেন তিনি।
আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। তবে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর পক্ষ থেকে অপপ্রচার চলছে, মানুষকে ভোটকেন্দ্রে যাওয়া থেকে বিরত রাখতে।
কারণ, তারা ভোটকেন্দ্রে গেলেই ঈগল মার্কায় ভোট দেবে। তবে আশা করছি, এসব অপপ্রচার সকালের আগেই কেটে যাবে। ভোটকেন্দ্রে মানুষ আসবেন এবং তাঁরা সুষ্ঠুভাবে ভোট দেবেন। মোটকথা, আমি আমার সম্মানিত ভোটারদের প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস রাখতে চাই।’
সুনামগঞ্জ-২ আসনে ড. জয়া সেনগুপ্ত আওয়ামী লীগের প্রয়াত হেভিয়েট নেতা সুরঞ্জিত সেনগুপ্তর স্ত্রী। তার মৃত্যুর পর উপনির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে তিনি বিজয়ী হন। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও আওয়ামী লীগের মনোনয়নে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে বিএনপির নেতা নাছির উদ্দিন চৌধুরীকে পরাজিত করে জয় পান তিনি।
এবার দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে জয়া সেনগুপ্ত আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বঞ্চিত হন। মনোনয়ন পান পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনের ছোট ভাই চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মাহমুদ ওরফে আল আমিন চৌধুরী। তিনি জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও শাল্লা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার জন্য উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের পদ ছাড়েন তিনি। এরপর থেকেই তাঁকে নিয়ে ভোটারদের মধ্যে আলোচনা শুরু হয়।
দিরাই-শাল্লার ভোটাররা জানান, সুরঞ্জিত সেনগুপ্তর স্ত্রী হওয়ার কারণে ভোটারদের কাছে জয়া সেনগুপ্তর গ্রহণযোগ্যতা আছে। এ ছাড়া এমপি থাকাকালীন মানুষের সঙ্গে তার সম্পৃক্ততার কারণে, ভোটের মাঠে নামটি আলোচিত হয়ে উঠেছে। স্থানীয় আওয়ামী লীগের অনেকেই তাঁর প্রচারণায় ছিলেন।
তবে নৌকার প্রার্থী আল আমিন চৌধুরীর সঙ্গে তাঁর তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতার আভাস মিলছে। তবে শেষ হাসিটা কে হাসবেন, তা নিয়েই এখন নির্বাচনী এলাকাজুড়ে চলছে জোর আলোচনা।
নির্বাচনে জয়ের প্রত্যাশা ব্যক্ত করে জয়া সেনগুপ্ত আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখন পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অনুকূলে রয়েছে। ভোটারদের বিপুল উৎসাহ কাজ করছে। নির্বাচন উৎসবমুখর হবে। নির্বাচনী এলাকার মানুষের আত্মার আত্মীয় সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত। তারা কাঁচি মার্কায় ভোটের মাধ্যমে আবারও সেই প্রমাণ রাখবেন আশা করি।’
সিলেট বিভাগের ১৯টি সংসদীয় আসনের মধ্যে দুটিতে চমক দেখাতে পারেন দুই নারী। এর মধ্যে একজন বর্তমান সংসদ সদস্য, অপরজন সংরক্ষিত আসনের সাবেক সদস্য। দুজনই আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বঞ্চিত হয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন।
তারা হলেন-সুনামগঞ্জ-২ (দিরাই ও শাল্লা) আসনের সংসদ সদস্য ড. জয়া সেনগুপ্ত ও দশম জাতীয় সংসদের (হবিগঞ্জ-সিলেট) সংরক্ষিত নারী আসনের সাবেক সদস্য অ্যাডভোকেট আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরী।
হবিগঞ্জ-১ (নবীগঞ্জ ও বাহুবল) আসনে ঈগল প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরী। এ আসনে আওয়ামী লীগের কোনো প্রার্থী নেই। তাই এখানে জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী মোহাম্মদ আবদুল মুনিম চৌধুরীর সঙ্গে তার প্রতিদ্বন্দ্বিতার আভাস দিয়েছেন স্থানীয় ভোটাররা।
কেয়া চৌধুরীর বাবা হবিগঞ্জের প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ ও বীর মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড্যান্ট মানিক চৌধুরী। মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য মানিক চৌধুরী ২০১৫ সালে মরণোত্তর স্বাধীনতা পদকে ভূষিত হন। বাবার ভাবমূর্তির পাশাপাশি এমপি থাকাকালীন উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে নির্বাচনী এলাকায় তার জনপ্রিয়তা রয়েছে। ফলে ভোটের মাঠে অনেকটা এগিয়ে রয়েছেন তিনি।
আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। তবে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর পক্ষ থেকে অপপ্রচার চলছে, মানুষকে ভোটকেন্দ্রে যাওয়া থেকে বিরত রাখতে।
কারণ, তারা ভোটকেন্দ্রে গেলেই ঈগল মার্কায় ভোট দেবে। তবে আশা করছি, এসব অপপ্রচার সকালের আগেই কেটে যাবে। ভোটকেন্দ্রে মানুষ আসবেন এবং তাঁরা সুষ্ঠুভাবে ভোট দেবেন। মোটকথা, আমি আমার সম্মানিত ভোটারদের প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস রাখতে চাই।’
সুনামগঞ্জ-২ আসনে ড. জয়া সেনগুপ্ত আওয়ামী লীগের প্রয়াত হেভিয়েট নেতা সুরঞ্জিত সেনগুপ্তর স্ত্রী। তার মৃত্যুর পর উপনির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে তিনি বিজয়ী হন। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও আওয়ামী লীগের মনোনয়নে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে বিএনপির নেতা নাছির উদ্দিন চৌধুরীকে পরাজিত করে জয় পান তিনি।
এবার দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে জয়া সেনগুপ্ত আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বঞ্চিত হন। মনোনয়ন পান পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনের ছোট ভাই চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মাহমুদ ওরফে আল আমিন চৌধুরী। তিনি জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও শাল্লা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার জন্য উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের পদ ছাড়েন তিনি। এরপর থেকেই তাঁকে নিয়ে ভোটারদের মধ্যে আলোচনা শুরু হয়।
দিরাই-শাল্লার ভোটাররা জানান, সুরঞ্জিত সেনগুপ্তর স্ত্রী হওয়ার কারণে ভোটারদের কাছে জয়া সেনগুপ্তর গ্রহণযোগ্যতা আছে। এ ছাড়া এমপি থাকাকালীন মানুষের সঙ্গে তার সম্পৃক্ততার কারণে, ভোটের মাঠে নামটি আলোচিত হয়ে উঠেছে। স্থানীয় আওয়ামী লীগের অনেকেই তাঁর প্রচারণায় ছিলেন।
তবে নৌকার প্রার্থী আল আমিন চৌধুরীর সঙ্গে তাঁর তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতার আভাস মিলছে। তবে শেষ হাসিটা কে হাসবেন, তা নিয়েই এখন নির্বাচনী এলাকাজুড়ে চলছে জোর আলোচনা।
নির্বাচনে জয়ের প্রত্যাশা ব্যক্ত করে জয়া সেনগুপ্ত আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখন পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অনুকূলে রয়েছে। ভোটারদের বিপুল উৎসাহ কাজ করছে। নির্বাচন উৎসবমুখর হবে। নির্বাচনী এলাকার মানুষের আত্মার আত্মীয় সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত। তারা কাঁচি মার্কায় ভোটের মাধ্যমে আবারও সেই প্রমাণ রাখবেন আশা করি।’
মামলার রায় জানতে উৎসুক জনতা আদালত প্রাঙ্গনে ঘুরাঘুরি করতে দেখা গেছে। সকাল ৯ টায় মামলার চার আসামিকে ঝিনাইদহ কারাগার থেকে মাগুরার আদালতে নেওয়া হবে। প্রথমে তাদের মাগুরা চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের গারদে নেওয়া হবে। এরপর সকাল ১০ টায় পাশে থাকা মাগুরা দায়রা জজ আদালতের দ্বিতীয় তলায় নারী...
১২ মিনিট আগেওই এলাকার পাতাসী বেগমের বাড়ি থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। পরে মুহূর্তেই তা আশেপাশের বসতঘরে ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে প্রথমে উত্তরা ইপেজেডের ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের একটি ইউনিট ও পরে সৈয়দপুর ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট গিয়ে দীর্ঘ দুই ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হন...
১ ঘণ্টা আগে‘ঝাঁকায় চুক্তি করে বাঙ্গি কিনি। প্রতিটি ঝাঁকার দাম ৮০০ থেকে ১২০০ টাকা। প্রতি ঝাঁকায় গড়ে ১৬–২০টি বাঙ্গি থাকে। লাভও হয়, কৃষকেরাও খুশি।’
১ ঘণ্টা আগেপ্রতিদিন উপজেলার অন্তত ২০–২৫টি স্থানে রাস্তার মোড়ে মোড়ে চলছে লাউ কেনাবেচা। ব্যবসায়ীরা জমি থেকেই লাউ কিনে ট্রাকে তুলে নিচ্ছেন। প্রতিটি লাউ বিক্রি হচ্ছে ২৫ থেকে ৩০ টাকায়। কৃষকেরা বলছেন, এবার দামও ভালো, ফলে তাঁরা খুশি।
১ ঘণ্টা আগে