শান্তিগঞ্জ (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জ জেলার শান্তিগঞ্জ উপজেলার সুনামগঞ্জ-সিলেট আঞ্চলিক মহাসড়কের সরদপুর ব্রিজের পশ্চিম পাড়ে ব্রিজটির সংযোগমুখের একটি অ্যাপ্রোচ ধসে পড়েছে। এতে হুমকির মুখে রয়েছে স্বাভাবিক যানচলাচল। দ্রুত ব্রিজটির সংস্কা করা না হলে যেকোনো মুহূর্তে বড় ধরনের দুর্ঘটনার ঘটতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা।
জানা যায়, সুনামগঞ্জ সড়ক ও জনপথ বিভাগ ঠিকাদারের মাধ্যমে দুই মাস আগে ব্রিজটির পশ্চিম পাড়ের অ্যাপ্রোচটি মেরামত ও সংস্কার করে। সংস্কারের এক মাসের মধ্যেই আবারও অ্যাপ্রোচটি নিচের দিকে ধসে যায় এবং ব্রিজের একটি অ্যাপ্রোচ হেলে পড়ে।
আজ রোববার সকালে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, মহাসড়কটি দিয়ে ছোট যানবাহন থেকে শুরু করে বড় বড় বাস, ট্রাক, লরি ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে। ব্রিজটির পশ্চিম পাড়ের বেশ খানিক রাস্তা ভেঙে খালে দেবে গেছে এবং অ্যাপ্রোচটি হেলে পড়েছে। এতে করে ব্রিজের একপাশ দিয়ে চলাচল করছে যানবাহনসহ সাধারণ মানুষ। ব্রিজটি দিয়ে দিনের বেলায় স্বাভাবিকভাবে যানবাহন চলাচল করলেও রাতের বেলায় যেকোনো ধরনের দুর্ঘটনার আতঙ্কে থাকে চলাচলকারী যানবাহন ও লোকজন।
সুনামগঞ্জ-সিলেট আঞ্চলিক সড়কে যাত্রীবাহী বাসচালক আরিফ আহমদ, নেছার আহমদ, সিএনজি অটোচালক রিপন মিয়া, বিজন দাস বলেন, এই সড়ক দিয়ে প্রতিদিন ২ লক্ষাধিক মানুষ সুনামগঞ্জ থেকে সিলেট হয়ে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে আসা-যাওয়া করে থাকে।
বাসচালক নেছার আহমদ বলেন, ‘আমি প্রতিদিন সিলেট থেকে সুনামগঞ্জে চারবার যাত্রীবাহী বাস নিয়ে যাতায়াত করে থাকি। সদরপুর ব্রিজটির পশ্চিম প্রান্তের অংশটি বেশি ঝুঁকিপূর্ণ। তাই ব্রিজটি দ্রুত সংস্কার করা প্রয়োজন।’
শান্তিগঞ্জ থানার পুলিশের উপ-পুলিশ পরিদর্শক মো. আলাউদ্দিন জানান, সদরপুর ব্রিজের পশ্চিম প্রাপ্ত অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। কিছুদিন আগে ধসে যাওয়া অংশে দ্রুতগামীর মোটরসাইকেল আরোহী দুর্ঘটনায় পড়ে মারা গেছেন। সদরপুর ব্রিজের ধসে যাওয়া অংশটুকু দ্রুত মেরামতের প্রয়োজন, না হলে ভালো অংশটুকুও ধসে গিয়ে স্বাভাবিক যান চলাচল বন্ধ হয়ে যাবে।
সুনামগঞ্জ সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আশরাফুল ইসলাম বলেন, ব্রিজটির অ্যাপ্রোচের অংশটি ইতিপূর্বে স্টিলের পিলার বসিয়ে মেরামত করা হয়েছে। কিন্তু কিছু টেকনিক্যাল সমস্যার কারণে দেবে গেছে। এ বিষয়ে আমরা সংশ্লিষ্ট দপ্তরে চিঠি পাঠিয়েছি। সপ্তাহের মধ্যে পরিদর্শন টিম আসবে। আশা করছি কাজটি দ্রুত মেরামত করা সম্ভব হবে।
সুনামগঞ্জ জেলার শান্তিগঞ্জ উপজেলার সুনামগঞ্জ-সিলেট আঞ্চলিক মহাসড়কের সরদপুর ব্রিজের পশ্চিম পাড়ে ব্রিজটির সংযোগমুখের একটি অ্যাপ্রোচ ধসে পড়েছে। এতে হুমকির মুখে রয়েছে স্বাভাবিক যানচলাচল। দ্রুত ব্রিজটির সংস্কা করা না হলে যেকোনো মুহূর্তে বড় ধরনের দুর্ঘটনার ঘটতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা।
জানা যায়, সুনামগঞ্জ সড়ক ও জনপথ বিভাগ ঠিকাদারের মাধ্যমে দুই মাস আগে ব্রিজটির পশ্চিম পাড়ের অ্যাপ্রোচটি মেরামত ও সংস্কার করে। সংস্কারের এক মাসের মধ্যেই আবারও অ্যাপ্রোচটি নিচের দিকে ধসে যায় এবং ব্রিজের একটি অ্যাপ্রোচ হেলে পড়ে।
আজ রোববার সকালে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, মহাসড়কটি দিয়ে ছোট যানবাহন থেকে শুরু করে বড় বড় বাস, ট্রাক, লরি ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে। ব্রিজটির পশ্চিম পাড়ের বেশ খানিক রাস্তা ভেঙে খালে দেবে গেছে এবং অ্যাপ্রোচটি হেলে পড়েছে। এতে করে ব্রিজের একপাশ দিয়ে চলাচল করছে যানবাহনসহ সাধারণ মানুষ। ব্রিজটি দিয়ে দিনের বেলায় স্বাভাবিকভাবে যানবাহন চলাচল করলেও রাতের বেলায় যেকোনো ধরনের দুর্ঘটনার আতঙ্কে থাকে চলাচলকারী যানবাহন ও লোকজন।
সুনামগঞ্জ-সিলেট আঞ্চলিক সড়কে যাত্রীবাহী বাসচালক আরিফ আহমদ, নেছার আহমদ, সিএনজি অটোচালক রিপন মিয়া, বিজন দাস বলেন, এই সড়ক দিয়ে প্রতিদিন ২ লক্ষাধিক মানুষ সুনামগঞ্জ থেকে সিলেট হয়ে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে আসা-যাওয়া করে থাকে।
বাসচালক নেছার আহমদ বলেন, ‘আমি প্রতিদিন সিলেট থেকে সুনামগঞ্জে চারবার যাত্রীবাহী বাস নিয়ে যাতায়াত করে থাকি। সদরপুর ব্রিজটির পশ্চিম প্রান্তের অংশটি বেশি ঝুঁকিপূর্ণ। তাই ব্রিজটি দ্রুত সংস্কার করা প্রয়োজন।’
শান্তিগঞ্জ থানার পুলিশের উপ-পুলিশ পরিদর্শক মো. আলাউদ্দিন জানান, সদরপুর ব্রিজের পশ্চিম প্রাপ্ত অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। কিছুদিন আগে ধসে যাওয়া অংশে দ্রুতগামীর মোটরসাইকেল আরোহী দুর্ঘটনায় পড়ে মারা গেছেন। সদরপুর ব্রিজের ধসে যাওয়া অংশটুকু দ্রুত মেরামতের প্রয়োজন, না হলে ভালো অংশটুকুও ধসে গিয়ে স্বাভাবিক যান চলাচল বন্ধ হয়ে যাবে।
সুনামগঞ্জ সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আশরাফুল ইসলাম বলেন, ব্রিজটির অ্যাপ্রোচের অংশটি ইতিপূর্বে স্টিলের পিলার বসিয়ে মেরামত করা হয়েছে। কিন্তু কিছু টেকনিক্যাল সমস্যার কারণে দেবে গেছে। এ বিষয়ে আমরা সংশ্লিষ্ট দপ্তরে চিঠি পাঠিয়েছি। সপ্তাহের মধ্যে পরিদর্শন টিম আসবে। আশা করছি কাজটি দ্রুত মেরামত করা সম্ভব হবে।
রাজধানীর বিমানবন্দর রেলস্টেশন এলাকার নারীসহ সাত মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন— মো. জয় (২০), খাদিজা (২১), আম্বিয়া (৪০), ফাতেমা (২১), পরিমনি (১৯), নাছরিন (২১) এবং সুমাইয়া (১৯)।
৮ ঘণ্টা আগেরিফাতের বাবা দুলাল শরীফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার শারীরিক অবস্থা খুবই খারাপ। আমার ছেলেকে যারা নির্মমভাবে হত্যা করেছে, জীবিত থাকতে এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দেখে যেতে চাই। এত দিন হয়ে গেল, প্রধান আসামির ফাঁসির রায় এখনো কার্যকর করা হয়নি। আমি সরকারের কাছে প্রার্থনা জানাই, দ্রুত ফাঁসির রায় কার্যকর করার
৮ ঘণ্টা আগেপাহাড় ভ্রমণে পর্যটকদের মানতে হয় নানা নির্দেশনা। সঙ্গে জীবনরক্ষাকারী সামগ্রীর পাশাপাশি রাখতে হয় অভিজ্ঞ গাইড। আবহাওয়ার পূর্বাভাস জেনে ঘর থেকে বের হওয়ার দায়িত্ব সত্ত্বেও অনেকে তা না মেনেই পরিবার নিয়ে বের হন। এতে তাঁরা নিজেদের বিপদই ডেকে আনছেন, অনেক সময় হারাচ্ছেন প্রাণ। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নিয়ম ন
৮ ঘণ্টা আগেজানা গেছে, মিয়ানমারের সরকারি বাহিনীর সঙ্গে সংঘাতের জন্য মিয়ানমারে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর অস্ত্র কেনার জন্য টাকা দরকার। সেই টাকা জোগাড় করতে এপারে বাংলাদেশ সীমান্তে থাকা রোহিঙ্গা ও দেশি মাদক কারবারিদের কাছে অল্প দামে বিভিন্ন ধরনের মাদক বিক্রি করছে তারা। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা বাড়ার সঙ্গে...
৮ ঘণ্টা আগে