গোয়াইনঘাট (সিলেট) প্রতিনিধি
সারা দেশেই চলছে তীব্র তাপ প্রবাহ। এর প্রভাব পড়েছে সিলেটের অন্যতম পর্যটনকেন্দ্র জাফলংয়ে। যেখানে প্রতিদিনই হাজারো পর্যটকের সমাগম হয়। সেখানে প্রচণ্ড তাপপ্রবাহের কারণে হাতেগোনা কিছু সংখ্যক পর্যটকের উপস্থিতি দেখা গেছে। কোলাহল ও মুখরতা নেই বললেই চলে।
স্থানীয় পর্যটন ব্যবসায়ীরা বলছেন, অসহনীয় তাপ প্রবাহের কারণে ভরা মৌসুমেও পর্যটক কমেছে। অন্য বছর এমন দিনে পর্যটকের সরব উপস্থিতিতে কর্মচাঞ্চল্য আসত কেন্দ্রগুলোতে।
এবার ছুটির দিন শুক্রবার কিছু পর্যটকের দেখা মিললেও পরদিন থেকেই পর্যটকের উপস্থিতি একেবারেই নেই বললেই চলে। আর পর্যটক কমায় অর্থনৈতিক সংকটে পড়ছেন পর্যটক নির্ভর প্রায় ৮-১০টি পেশায় জড়িত মানুষ।
স্থানীয়রা বলছেন, সিলেটের অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র জাফলং। সারা বছরই এখানে হাজারো পর্যটকের সমাগম হয়। ছুটির দিন কিংবা বিশেষ দিন ছাড়াও এখানে লোকে লোকারণ্য থাকে প্রতিটি কেন্দ্র। বর্ষাকালে জাফলংয়ের সৌন্দর্য মেলে ধরে। ঝরনা ফিরে পায় তার রূপ-যৌবন।
গেল পবিত্র ঈদুল ফিতর পরবর্তী সপ্তাহজুড়ে জাফলংয়ের পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে ছিল পর্যটকের উপচে পড়া ভিড়। কিন্তু দেশে চলমান তাপ প্রবাহের কারণে ছুটির দিন ছাড়া প্রত্যাশিত পর্যটকের দেখা মেলে না।
এদিকে দেশের অন্যান্য জেলা থেকে সিলেটে গরম একটু কম। তাই যারাই বেড়াতে আসছেন তারা আনন্দে সময় পার করছেন।
রেস্তোরাঁ ব্যবসায়ী আসাদ আলী বলেন, ‘সারা দেশেই তীব্র গরমের কারণে পর্যটক কমেছে।
তবে সিলেট গরম কম থাকলেও পর্যটকের সংখ্যা কম। শুক্রবারে পর্যটক আসলেও পরদিন থেকেই কমে যায়। এতে আমাদের ব্যবসায় মন্দা দেখা দিয়েছে। বেচা-কেনা নেই বললেই চলে।’
জাফলং পর্যটন কেন্দ্র ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মো. হোসেন মিয়া বলেন, ‘সারা দেশেই তাপ প্রবাহ বাড়ছে। এতে আমাদের পর্যটনকেন্দ্রে আগের থেকে পর্যটকের সংখ্যা কমছে। এতে ব্যবসায়ীরা ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন।’
জাফলং টুরিস্ট পুলিশের ইনচার্জ মো. রতন শেখ বলেন, পর্যটক প্রতিদিনই ভিড় করছেন। তবে দেশে চলমান তাপপ্রবাহের কারণে কিছুটা প্রভাব পড়ছে। জাফলংয়ের মায়াবী ঝরনা দেখতে অনেকেই আসছেন। আগত পর্যটকদের সার্বিক নিরাপত্তা দিতে টুরিস্ট পুলিশ চারটি পয়েন্ট কার্যক্রম পরিচালনা করছে’।
সারা দেশেই চলছে তীব্র তাপ প্রবাহ। এর প্রভাব পড়েছে সিলেটের অন্যতম পর্যটনকেন্দ্র জাফলংয়ে। যেখানে প্রতিদিনই হাজারো পর্যটকের সমাগম হয়। সেখানে প্রচণ্ড তাপপ্রবাহের কারণে হাতেগোনা কিছু সংখ্যক পর্যটকের উপস্থিতি দেখা গেছে। কোলাহল ও মুখরতা নেই বললেই চলে।
স্থানীয় পর্যটন ব্যবসায়ীরা বলছেন, অসহনীয় তাপ প্রবাহের কারণে ভরা মৌসুমেও পর্যটক কমেছে। অন্য বছর এমন দিনে পর্যটকের সরব উপস্থিতিতে কর্মচাঞ্চল্য আসত কেন্দ্রগুলোতে।
এবার ছুটির দিন শুক্রবার কিছু পর্যটকের দেখা মিললেও পরদিন থেকেই পর্যটকের উপস্থিতি একেবারেই নেই বললেই চলে। আর পর্যটক কমায় অর্থনৈতিক সংকটে পড়ছেন পর্যটক নির্ভর প্রায় ৮-১০টি পেশায় জড়িত মানুষ।
স্থানীয়রা বলছেন, সিলেটের অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র জাফলং। সারা বছরই এখানে হাজারো পর্যটকের সমাগম হয়। ছুটির দিন কিংবা বিশেষ দিন ছাড়াও এখানে লোকে লোকারণ্য থাকে প্রতিটি কেন্দ্র। বর্ষাকালে জাফলংয়ের সৌন্দর্য মেলে ধরে। ঝরনা ফিরে পায় তার রূপ-যৌবন।
গেল পবিত্র ঈদুল ফিতর পরবর্তী সপ্তাহজুড়ে জাফলংয়ের পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে ছিল পর্যটকের উপচে পড়া ভিড়। কিন্তু দেশে চলমান তাপ প্রবাহের কারণে ছুটির দিন ছাড়া প্রত্যাশিত পর্যটকের দেখা মেলে না।
এদিকে দেশের অন্যান্য জেলা থেকে সিলেটে গরম একটু কম। তাই যারাই বেড়াতে আসছেন তারা আনন্দে সময় পার করছেন।
রেস্তোরাঁ ব্যবসায়ী আসাদ আলী বলেন, ‘সারা দেশেই তীব্র গরমের কারণে পর্যটক কমেছে।
তবে সিলেট গরম কম থাকলেও পর্যটকের সংখ্যা কম। শুক্রবারে পর্যটক আসলেও পরদিন থেকেই কমে যায়। এতে আমাদের ব্যবসায় মন্দা দেখা দিয়েছে। বেচা-কেনা নেই বললেই চলে।’
জাফলং পর্যটন কেন্দ্র ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মো. হোসেন মিয়া বলেন, ‘সারা দেশেই তাপ প্রবাহ বাড়ছে। এতে আমাদের পর্যটনকেন্দ্রে আগের থেকে পর্যটকের সংখ্যা কমছে। এতে ব্যবসায়ীরা ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন।’
জাফলং টুরিস্ট পুলিশের ইনচার্জ মো. রতন শেখ বলেন, পর্যটক প্রতিদিনই ভিড় করছেন। তবে দেশে চলমান তাপপ্রবাহের কারণে কিছুটা প্রভাব পড়ছে। জাফলংয়ের মায়াবী ঝরনা দেখতে অনেকেই আসছেন। আগত পর্যটকদের সার্বিক নিরাপত্তা দিতে টুরিস্ট পুলিশ চারটি পয়েন্ট কার্যক্রম পরিচালনা করছে’।
রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল ও কলেজ ক্যাম্পাসে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার প্রায় ১ ঘণ্টা পর উদ্ধার করা হয় এর পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মো. তৌকির ইসলামকে। তখনো তাঁর দেহে প্রাণ ছিল। প্যারাস্যুট না খোলায় পাইলট অনিয়ন্ত্রিত গতিতে মূল দুর্ঘটনাস্থলের অদূরেই পড়ে গুরুতর আহত হন। তবে ভয়াবহ..
৩ ঘণ্টা আগেঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের গৌরনদীর ভুরঘাটা বাসস্ট্যান্ড থেকে উজিরপুরের জয়শ্রী পর্যন্ত ২৩ কিলোমিটার অংশে প্রায় ৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে সংস্কারকাজ করা হচ্ছে। কিন্তু সেই কাজ শেষ না হতেই আবার অসংখ্য খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে। এতে প্রতিদিনই ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে শত শত দূরপাল্লার বাস, ট্রাকসহ স্থানীয় যানবাহন।
৩ ঘণ্টা আগেআসল দুধের সঙ্গে সোডা, পাম তেল, ডিটারজেন্ট, হাইড্রোজেন পার-অক্সাইডসহ বিভিন্ন উপাদান মিশিয়ে বিপুল পরিমাণ ভেজাল দুধ তৈরি করা হতো। সরবরাহ করা হতো স্থানীয় প্রাণ দুগ্ধ সংগ্রহ কেন্দ্রে। সেই দুধ চলে যেত রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে।
৪ ঘণ্টা আগেগ্রামীণ এলাকায় গড়ে তোলা হয়েছে মুরগির খামার। সেই খামারের গন্ধ ছড়িয়ে পড়ছে বসতবাড়িতে। এখানেই শেষ নয়, মুরগির বিষ্ঠা ফেলা হচ্ছে গ্রামের খালে। এতে দুর্গন্ধ যেমন ছড়াচ্ছে, তেমনি নষ্ট হচ্ছে জলাধারের পরিবেশ। এলাকাবাসী অভিযোগ করলে দেওয়া হচ্ছে হুমকি। প্রশাসনের পক্ষ থেকে পদক্ষেপ নেওয়ার পরও থামছে না পরিবেশদূষণ।
৪ ঘণ্টা আগে