জৈন্তাপুর (সিলেট) প্রতিনিধি
সিলেটের জৈন্তাপুরে দুই দফার বজ্রপাতে তিন শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার বেলা ১১টায় উপজেলার দরবস্ত ইউনিয়নের বিসনাটেক গ্রামে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। ওই দিন বিকেল সাড়ে ৪টায় জৈন্তাপুর ইউনিয়নের ৪ নম্বর বাংলাবাজার বেঙ্গল স্টোন ক্রাশার এলাকায় আরেক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। জেলা প্রশাসকের পক্ষ থেকে নিহতদের পরিবারকে সহায়তা করা হয়েছে।
মৃত শিশুরা হলো, উপজেলার বিসনাটেক গ্রামের সুলেমান আহমদের ছেলে নাঈম আহমদ (৮), একই গ্রামের মৃত দেলোয়ার হোসেনের মেয়ে আঞ্জুমা বেগম (৬) এবং বাংলাবাজার গ্রামের আলম মিয়ার ছেলে ইমন আহমেদ (১০)।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার বেলা ১১টায় উপজেলার বিসনাটেক গ্রামে বজ্রপাতের ঘটনা ঘটে। এ সময় আম কুড়াতে গিয়ে নাঈম আহমদ ও আঞ্জুমা বেগম বজ্রপাতের কবলে পড়ে। স্থানীয়রা দুই শিশুকে উদ্ধার করে জৈন্তাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন। দুই শিশু সম্পর্কে মামাতো বোন ও ফুপাতো ভাই।
এদিকে একই দিন বিকেল সাড়ে ৪টায় জৈন্তাপুর ইউনিয়নের ৪ নম্বর বাংলাবাজারে বেঙ্গল স্টোন ক্রাশার-সংলগ্ন পাথর সাইটে বজ্রপাতের কবলে পড়ে ইমন আহমেদ। স্থানীয় ব্যবসায়ী সাইদুল ও শহীন তাকে উদ্ধার করে জৈন্তাপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ইমনকে মৃত ঘোষণা করেন।
বজ্রপাতের ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে উপজেলা সহকারী কমিশনার (এসিল্যান্ড) রিপামণি দেবী বলেন, ‘খবর পেয়ে জৈন্তাপুর উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে শোকাহত পরিবারগুলোকে দেখতে যাই এবং ঘটনার খোঁজখবর নিই। পরে সিলেট জেলা প্রশাসক মো. মজিবর রহমানের পক্ষ থেকে নগদ ২০ হাজার করে তিনটি পরিবারকে মোট ৬০ হাজার টাকা সহায়তা প্রদান করা হয়।’
সিলেটের জৈন্তাপুরে দুই দফার বজ্রপাতে তিন শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার বেলা ১১টায় উপজেলার দরবস্ত ইউনিয়নের বিসনাটেক গ্রামে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। ওই দিন বিকেল সাড়ে ৪টায় জৈন্তাপুর ইউনিয়নের ৪ নম্বর বাংলাবাজার বেঙ্গল স্টোন ক্রাশার এলাকায় আরেক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। জেলা প্রশাসকের পক্ষ থেকে নিহতদের পরিবারকে সহায়তা করা হয়েছে।
মৃত শিশুরা হলো, উপজেলার বিসনাটেক গ্রামের সুলেমান আহমদের ছেলে নাঈম আহমদ (৮), একই গ্রামের মৃত দেলোয়ার হোসেনের মেয়ে আঞ্জুমা বেগম (৬) এবং বাংলাবাজার গ্রামের আলম মিয়ার ছেলে ইমন আহমেদ (১০)।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার বেলা ১১টায় উপজেলার বিসনাটেক গ্রামে বজ্রপাতের ঘটনা ঘটে। এ সময় আম কুড়াতে গিয়ে নাঈম আহমদ ও আঞ্জুমা বেগম বজ্রপাতের কবলে পড়ে। স্থানীয়রা দুই শিশুকে উদ্ধার করে জৈন্তাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন। দুই শিশু সম্পর্কে মামাতো বোন ও ফুপাতো ভাই।
এদিকে একই দিন বিকেল সাড়ে ৪টায় জৈন্তাপুর ইউনিয়নের ৪ নম্বর বাংলাবাজারে বেঙ্গল স্টোন ক্রাশার-সংলগ্ন পাথর সাইটে বজ্রপাতের কবলে পড়ে ইমন আহমেদ। স্থানীয় ব্যবসায়ী সাইদুল ও শহীন তাকে উদ্ধার করে জৈন্তাপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ইমনকে মৃত ঘোষণা করেন।
বজ্রপাতের ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে উপজেলা সহকারী কমিশনার (এসিল্যান্ড) রিপামণি দেবী বলেন, ‘খবর পেয়ে জৈন্তাপুর উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে শোকাহত পরিবারগুলোকে দেখতে যাই এবং ঘটনার খোঁজখবর নিই। পরে সিলেট জেলা প্রশাসক মো. মজিবর রহমানের পক্ষ থেকে নগদ ২০ হাজার করে তিনটি পরিবারকে মোট ৬০ হাজার টাকা সহায়তা প্রদান করা হয়।’
মাদারীপুরের ডাসারে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় আজিজুল হাওলাদার (৬০) নামের এক চায়ের দোকানির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) সকালে উপজেলার ধামুসা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
১১ মিনিট আগেঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
৩৭ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
৩৯ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
১ ঘণ্টা আগে