মোসাইদ রাহাত, সুনামগঞ্জ
সুনামগঞ্জে আগাম বন্যার হাত থেকে হাওরের ফসল রক্ষায় বাঁধ সংস্কার ও নির্মাণকাজ শেষ হয়েছে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। কিন্তু এতে নিম্নমানের কাজ হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে। তবে তা মানতে নারাজ পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)। সংস্থাটির কর্মকর্তারা বলছেন, নিম্নমানের কাজ না হলেও ইঁদুর ও কাঁকড়ার গর্তের কারণে বাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
বাঁধ নিয়ে গত বৃহস্পতিবার এক মতবিনিময় সভা হয়। এতে পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী মামুন হাওলাদার বলেন, সব উপজেলায় ঝুঁকিপূর্ণ বাঁধগুলোয় জিওব্যাগ সরবরাহ করা হচ্ছে। তবে ইঁদুর ও কাঁকড়ার গর্তের জন্য প্রতিবছরের মতো এবারও বাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা আছে। পাউবোর এমন দাবিতে শাক দিয়ে মাছ ঢাকার চেষ্টা বলে মন্তব্য করেছেন হাওর বাঁচাও আন্দোলনের নেতারা। তাঁদের দাবি, মাটির কাজ যা হয়েছে তা প্রথম ঢলের পানিতেই ভেঙে যাবে। কাজের গাফিলতির কথা স্বীকার না করে পাউবো এখন দায় দিতে চাইছে ইঁদুর আর কাঁকড়ার ওপর।
হাওর বাঁচাও আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক বিজন সেন রায় বলেন, এ বছর বাঁধের কাজে যা হয়েছে তা বিগত সময়গুলোকেও হার মানিয়েছে। পাউবো ইচ্ছেমতো পিআইসি (প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটি) গঠন করে টাকা বাড়িয়ে কাজ করেছে। তবে নির্ধারিত সময় পেরিয়ে আরও এক মাস চলে গেলেও কাজ শেষ হয়নি। এদিকে বৃষ্টি আসা শুরু হয়ে গেছে। মাটির কাজ যে নিম্নমানের হয়েছে, সেটি না মেনে তাঁরা বলছেন, ইঁদুর আর কাঁকড়া ফসলরক্ষা বাঁধের ক্ষতি করে ফেলবে। বিষয়টি হাস্যকর।
এদিকে সুনামগঞ্জের ৩৮টি হাওরের ফসলরক্ষা বাঁধের কাজ সম্পন্ন হয়েছে বলে মতবিনিময় সভায় জানিয়েছেন নির্বাহী প্রকৌশলী মামুন। তিনি বলেন, ৭৩৪টি পিআইসির মাধ্যমে ১৩২ কোটি টাকা ব্যয়ে হাওরের ফসলরক্ষা বাঁধের কাজ বাস্তবায়ন করা হয়েছে। কাজ ২৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে শেষ করার কথা থাকলেও নানা সমস্যার কারণে তা সম্পন্ন করা সম্ভব হয়নি। মার্চে কাজ শত ভাগ সম্পন্ন হয়েছে।
বাঁধের দিকে পিআইসিসহ সংশ্লিষ্টদের নজর রয়েছে জানিয়ে এই কর্মকর্তা বলেন, ‘যাঁরা বলছেন মাটির কাজ হয়নি, আমরা বলব, আমরা সেদিকে দৃষ্টি রাখছি। আমাদের দেখামতে, মাটির কাজ ঠিকমতোই হয়েছে।’
এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রাশেদ ইকবাল চৌধুরী বলেন, ‘হাওরের ফসলরক্ষা বাঁধের কাজ শতভাগ সম্পন্ন হয়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে এবার ৪ হাজার কোটি টাকার ধান উৎপাদন হবে। ইতিমধ্যে ধান কর্তনের যন্ত্রপাতিসহ সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। দুর্যোগ মোকাবিলায়ও বিশেষ প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তারা (ইউএনও) এ বিষয়ে কাজ করছেন।’
সুনামগঞ্জে আগাম বন্যার হাত থেকে হাওরের ফসল রক্ষায় বাঁধ সংস্কার ও নির্মাণকাজ শেষ হয়েছে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। কিন্তু এতে নিম্নমানের কাজ হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে। তবে তা মানতে নারাজ পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)। সংস্থাটির কর্মকর্তারা বলছেন, নিম্নমানের কাজ না হলেও ইঁদুর ও কাঁকড়ার গর্তের কারণে বাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
বাঁধ নিয়ে গত বৃহস্পতিবার এক মতবিনিময় সভা হয়। এতে পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী মামুন হাওলাদার বলেন, সব উপজেলায় ঝুঁকিপূর্ণ বাঁধগুলোয় জিওব্যাগ সরবরাহ করা হচ্ছে। তবে ইঁদুর ও কাঁকড়ার গর্তের জন্য প্রতিবছরের মতো এবারও বাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা আছে। পাউবোর এমন দাবিতে শাক দিয়ে মাছ ঢাকার চেষ্টা বলে মন্তব্য করেছেন হাওর বাঁচাও আন্দোলনের নেতারা। তাঁদের দাবি, মাটির কাজ যা হয়েছে তা প্রথম ঢলের পানিতেই ভেঙে যাবে। কাজের গাফিলতির কথা স্বীকার না করে পাউবো এখন দায় দিতে চাইছে ইঁদুর আর কাঁকড়ার ওপর।
হাওর বাঁচাও আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক বিজন সেন রায় বলেন, এ বছর বাঁধের কাজে যা হয়েছে তা বিগত সময়গুলোকেও হার মানিয়েছে। পাউবো ইচ্ছেমতো পিআইসি (প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটি) গঠন করে টাকা বাড়িয়ে কাজ করেছে। তবে নির্ধারিত সময় পেরিয়ে আরও এক মাস চলে গেলেও কাজ শেষ হয়নি। এদিকে বৃষ্টি আসা শুরু হয়ে গেছে। মাটির কাজ যে নিম্নমানের হয়েছে, সেটি না মেনে তাঁরা বলছেন, ইঁদুর আর কাঁকড়া ফসলরক্ষা বাঁধের ক্ষতি করে ফেলবে। বিষয়টি হাস্যকর।
এদিকে সুনামগঞ্জের ৩৮টি হাওরের ফসলরক্ষা বাঁধের কাজ সম্পন্ন হয়েছে বলে মতবিনিময় সভায় জানিয়েছেন নির্বাহী প্রকৌশলী মামুন। তিনি বলেন, ৭৩৪টি পিআইসির মাধ্যমে ১৩২ কোটি টাকা ব্যয়ে হাওরের ফসলরক্ষা বাঁধের কাজ বাস্তবায়ন করা হয়েছে। কাজ ২৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে শেষ করার কথা থাকলেও নানা সমস্যার কারণে তা সম্পন্ন করা সম্ভব হয়নি। মার্চে কাজ শত ভাগ সম্পন্ন হয়েছে।
বাঁধের দিকে পিআইসিসহ সংশ্লিষ্টদের নজর রয়েছে জানিয়ে এই কর্মকর্তা বলেন, ‘যাঁরা বলছেন মাটির কাজ হয়নি, আমরা বলব, আমরা সেদিকে দৃষ্টি রাখছি। আমাদের দেখামতে, মাটির কাজ ঠিকমতোই হয়েছে।’
এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রাশেদ ইকবাল চৌধুরী বলেন, ‘হাওরের ফসলরক্ষা বাঁধের কাজ শতভাগ সম্পন্ন হয়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে এবার ৪ হাজার কোটি টাকার ধান উৎপাদন হবে। ইতিমধ্যে ধান কর্তনের যন্ত্রপাতিসহ সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। দুর্যোগ মোকাবিলায়ও বিশেষ প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তারা (ইউএনও) এ বিষয়ে কাজ করছেন।’
পুরোপুরি পাকেনি সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরের হাওরের ধান। তবে অকালবন্যার শঙ্কায় ১ বৈশাখ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে ধান কাটা শুরু হয়েছে। কৃষি বিভাগ জানিয়েছে, ইতিমধ্যে ৩০ ভাগের বেশি জমির বোরো ফসল ঘরে তুলেছেন কৃষক।
৭ মিনিট আগেবরগুনার আমতলী উপজেলার খেকুয়ানী মাধ্যমিক বিদ্যালয় ভবনের নিচতলায় বসছে পানের বাজার। খেকুয়ানী বাজারের ইজারাদার শাহ আলম শিকদার এ বাজার বসাচ্ছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার রেসিডেনসিয়াল ল্যাবরেটরি কলেজে নানা অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। কলেজের চেয়ারম্যানের যাচ্ছেতাই নিয়মে চলছে প্রতিষ্ঠানটি। দুটি বিষয়ের মাত্র তিনজন শিক্ষক দিয়ে চলছে কলেজটির শিক্ষা কার্যক্রম।
২ ঘণ্টা আগেভারতীয় চেইন হসপিটাল ফর্টিস এসকর্টস হার্ট ইনস্টিটিউটের নাম ভাঙিয়ে শতকোটি টাকা লোপাটের অভিযোগ উঠেছে এএফসি হেলথ লিমিটেড নামের একটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে। প্রতিষ্ঠানটি ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা ও কুমিল্লায় ‘ফর্টিস’ নামে চারটি শাখা
২ ঘণ্টা আগে