ছাতক (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
টানা এক সপ্তাহ পানিবন্দী জীবন আর সড়কপথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন থাকায় বিপাকে পড়েছেন ছাতক উপজেলার ১৩ ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভার মানুষ। প্রত্যন্ত অঞ্চলে বন্যা কবলিত এলাকায় সরকারি সহযোগিতা না পৌঁছায় দুর্ভোগের মাত্রা বেড়েছে। তবে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় প্রধানমন্ত্রীর উপহারের পাশাপাশি সামাজিক সংগঠনগুলো ত্রাণ বিতরণ করতে দেখা গেছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সুরমা, চেলা ও পিয়াইন নদীর পানি কমলেও এখনো বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। গত কয়েক দিনের তুলনায় ছাতকে বৃষ্টিপাত কমলেও ভারতের মেঘালয়ে বৃষ্টি ও উজানের পাহাড়ি ঢলে ছাতকে বন্যা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হচ্ছে না। বন্যা পরিস্থিতি দীর্ঘস্থায়ী হওয়ার কারণে পানিবন্দী পরিবারের লোকজন বেকার হয়ে পড়েছেন। পাশাপাশি গবাদিপশু নিয়েও পড়েছেন চরম বিপাকে। উঁচু ও শুকনো স্থানে রাখা হয়েছে গবাদিপশু। এ ছাড়া যোগাযোগ ব্যবস্থা বন্ধ থাকায় কাজে কর্মেও যেতে পারছেন না কেউ। ফলে বানভাসি মানুষেরা মানবেতর জীবনযাপন করছেন।
জহর আলী নামের কৃষক জানান, প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া ঘরে তিনি থাকতেন। গত মঙ্গলবার থেকে ঘর ছেড়ে একটি মহিলা মাদ্রাসা আশ্রয় নিয়েছেন। বন্যার পানি ধীর গতিতে কমতে থাকায় বাড়ি যেতে পারছেন না। তবে, আজ রোববার তিনি বাড়ি যেতে পারবেন বলে আশাবাদী।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মামুনুর রহমান জানান, বন্যার পানি নেমে যাওয়ায় দেখা যাচ্ছে সড়ক। গতকাল শনিবার বিকেলে কিছু যানবাহন চললেও আজ রোববার ছাতক-গোবিন্দগঞ্জ সড়কে যান চলাচল পুরোদমে শুরু হয়েছে। আবার বন্যার পানি না নামায় ছাতক সদরের সঙ্গে ১৩ ইউনিয়নের যোগাযোগ ব্যবস্থা স্বাভাবিক হচ্ছে না। পানি কমতে শুরু করলেও বন্যায় তলিয়ে যাওয়া দু'শতাধিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠদান বন্ধ রয়েছে। ধীরে ধীরে সব এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ চালু করা হচ্ছে। উপজেলার বিভিন্ন বন্যা কবলিত এলাকায় শুকনো খাবারসহ প্রধানমন্ত্রীর উপহার বানভাসিদের মধ্যে বিতরণ করা হচ্ছে।
টানা এক সপ্তাহ পানিবন্দী জীবন আর সড়কপথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন থাকায় বিপাকে পড়েছেন ছাতক উপজেলার ১৩ ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভার মানুষ। প্রত্যন্ত অঞ্চলে বন্যা কবলিত এলাকায় সরকারি সহযোগিতা না পৌঁছায় দুর্ভোগের মাত্রা বেড়েছে। তবে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় প্রধানমন্ত্রীর উপহারের পাশাপাশি সামাজিক সংগঠনগুলো ত্রাণ বিতরণ করতে দেখা গেছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সুরমা, চেলা ও পিয়াইন নদীর পানি কমলেও এখনো বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। গত কয়েক দিনের তুলনায় ছাতকে বৃষ্টিপাত কমলেও ভারতের মেঘালয়ে বৃষ্টি ও উজানের পাহাড়ি ঢলে ছাতকে বন্যা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হচ্ছে না। বন্যা পরিস্থিতি দীর্ঘস্থায়ী হওয়ার কারণে পানিবন্দী পরিবারের লোকজন বেকার হয়ে পড়েছেন। পাশাপাশি গবাদিপশু নিয়েও পড়েছেন চরম বিপাকে। উঁচু ও শুকনো স্থানে রাখা হয়েছে গবাদিপশু। এ ছাড়া যোগাযোগ ব্যবস্থা বন্ধ থাকায় কাজে কর্মেও যেতে পারছেন না কেউ। ফলে বানভাসি মানুষেরা মানবেতর জীবনযাপন করছেন।
জহর আলী নামের কৃষক জানান, প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া ঘরে তিনি থাকতেন। গত মঙ্গলবার থেকে ঘর ছেড়ে একটি মহিলা মাদ্রাসা আশ্রয় নিয়েছেন। বন্যার পানি ধীর গতিতে কমতে থাকায় বাড়ি যেতে পারছেন না। তবে, আজ রোববার তিনি বাড়ি যেতে পারবেন বলে আশাবাদী।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মামুনুর রহমান জানান, বন্যার পানি নেমে যাওয়ায় দেখা যাচ্ছে সড়ক। গতকাল শনিবার বিকেলে কিছু যানবাহন চললেও আজ রোববার ছাতক-গোবিন্দগঞ্জ সড়কে যান চলাচল পুরোদমে শুরু হয়েছে। আবার বন্যার পানি না নামায় ছাতক সদরের সঙ্গে ১৩ ইউনিয়নের যোগাযোগ ব্যবস্থা স্বাভাবিক হচ্ছে না। পানি কমতে শুরু করলেও বন্যায় তলিয়ে যাওয়া দু'শতাধিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠদান বন্ধ রয়েছে। ধীরে ধীরে সব এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ চালু করা হচ্ছে। উপজেলার বিভিন্ন বন্যা কবলিত এলাকায় শুকনো খাবারসহ প্রধানমন্ত্রীর উপহার বানভাসিদের মধ্যে বিতরণ করা হচ্ছে।
ঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
১৮ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
১৯ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
৩৫ মিনিট আগেমাঝনদীতে আটকা পড়া এসব ফেরিতে ১৫টির মতো যাত্রীবাহী বাস আছে। এসব বাসের যাত্রীরা কনকনে শীতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। এদিকে পাটুরিয়া ঘাটে ৩০টির মতো যাত্রীবাহী বাস এবং শতাধিক পণ্যবাহী যানবাহন আটকা পড়েছে।
১ ঘণ্টা আগে