গাইবান্ধা প্রতিনিধি
গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে মোবাইল ফোনের সিম নিয়ে দ্বন্দ্বে পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগ উঠেছে তার মামাতো ভাইদের বিরুদ্ধে। আজ শনিবার দুপুরে উপজেলার দরবস্ত ইউনিয়নের বগুলাগাড়ী এলাকায় করতোয়া নদীর চরে ভুট্টাখেত থেকে লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় পুলিশ নিহতের দুই মামাতো ভাইকে আটক করেছে।
নিহত জিৎ চন্দ্র (১১) উপজেলার দরবস্ত ইউনিয়নের বগুলাগাড়ী গ্রামের রণজিতের চন্দ্রের ছেলে। আটক দুজন হলো একই গ্রামের কিশোর দুই ভাই। নিহত ও অভিযুক্তরা সম্পর্কে মামাতো-ফুপাতো ভাই।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, জিৎ চন্দ্র মাঝেমধ্যে তার ফুপুর মোবাইল ফোন ব্যবহার করত। গতকাল শুক্রবার দুপুরে ফোন নিয়ে বাড়ির পাশে হরিতলা বাজার যায়। সেখানে তার হাত থেকে এক মামাতো ভাই ফোনটি নিয়ে সিম খুলে নেয়। পরে জিৎ ফোনটি তার ফুপুকে ফেরত দিলে সিমের কথা জিজ্ঞেস করে। এ সময় সিমটি তার মামাতো ভাই খুলে নিয়েছে বলে জানায়। এরপর সিমটি ফেরত দিতে তাকে চাপ সৃষ্টি করেন ফুপু।
ওই দিন বিকেলে ওই মামাতো ভাইয়ের কাছে সিম চাইতে যায় জিৎ। এ সময় করতোয়া নদীর চরে ভুট্টাখেতের মধ্যে সিমটি রেখে আসা হয়েছে বলে জিৎকে সেখানে নিয়ে যায় সে। সেখানে নিয়ে জিৎকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়।
আজ স্থানীয়রা ভুট্টাখেতে জিতের লাশ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। সেই সঙ্গে হত্যার ঘটনায় জড়িত সন্দেহে নিহতের দুই মামাতো ভাইকে আটক করে।
গোবিন্দগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শামসুল আলম শাহ্ বলেন, লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দুজনকে আটক করা হয়েছে। হত্যার রহস্য উদ্ঘাটনসহ প্রকৃত আসামি শনাক্তের চেষ্টা চালাচ্ছে পুলিশ।
গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে মোবাইল ফোনের সিম নিয়ে দ্বন্দ্বে পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগ উঠেছে তার মামাতো ভাইদের বিরুদ্ধে। আজ শনিবার দুপুরে উপজেলার দরবস্ত ইউনিয়নের বগুলাগাড়ী এলাকায় করতোয়া নদীর চরে ভুট্টাখেত থেকে লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় পুলিশ নিহতের দুই মামাতো ভাইকে আটক করেছে।
নিহত জিৎ চন্দ্র (১১) উপজেলার দরবস্ত ইউনিয়নের বগুলাগাড়ী গ্রামের রণজিতের চন্দ্রের ছেলে। আটক দুজন হলো একই গ্রামের কিশোর দুই ভাই। নিহত ও অভিযুক্তরা সম্পর্কে মামাতো-ফুপাতো ভাই।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, জিৎ চন্দ্র মাঝেমধ্যে তার ফুপুর মোবাইল ফোন ব্যবহার করত। গতকাল শুক্রবার দুপুরে ফোন নিয়ে বাড়ির পাশে হরিতলা বাজার যায়। সেখানে তার হাত থেকে এক মামাতো ভাই ফোনটি নিয়ে সিম খুলে নেয়। পরে জিৎ ফোনটি তার ফুপুকে ফেরত দিলে সিমের কথা জিজ্ঞেস করে। এ সময় সিমটি তার মামাতো ভাই খুলে নিয়েছে বলে জানায়। এরপর সিমটি ফেরত দিতে তাকে চাপ সৃষ্টি করেন ফুপু।
ওই দিন বিকেলে ওই মামাতো ভাইয়ের কাছে সিম চাইতে যায় জিৎ। এ সময় করতোয়া নদীর চরে ভুট্টাখেতের মধ্যে সিমটি রেখে আসা হয়েছে বলে জিৎকে সেখানে নিয়ে যায় সে। সেখানে নিয়ে জিৎকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়।
আজ স্থানীয়রা ভুট্টাখেতে জিতের লাশ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। সেই সঙ্গে হত্যার ঘটনায় জড়িত সন্দেহে নিহতের দুই মামাতো ভাইকে আটক করে।
গোবিন্দগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শামসুল আলম শাহ্ বলেন, লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দুজনকে আটক করা হয়েছে। হত্যার রহস্য উদ্ঘাটনসহ প্রকৃত আসামি শনাক্তের চেষ্টা চালাচ্ছে পুলিশ।
ঈদের দিন বিকেলে খেলতে ছিল হামজা। এ সময় পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বাড়ির পাশে পুকুরে পড়ে যায় শিশুটি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে একপর্যায়ে তাকে পুকুর পানিতে ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে দ্রুত উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
৪ মিনিট আগেআসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
১ ঘণ্টা আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগে