দিনাজপুর প্রতিনিধি
টানা শৈত্যপ্রবাহে কাঁপছে দিনাজপুর। কনকনে ঠান্ডায় বিপর্যস্ত এখানকার জনজীবন। সন্ধ্যার পর থেকেই বাড়ছে শীতের তীব্রতা। কুয়াশার কারণে অনেক বেলা পর্যন্ত হেডলাইট জ্বালিয়ে চলছে যানবাহন। সন্ধ্যার পরে জরুরি প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের হচ্ছে না সাধারণ মানুষ। ছিন্নমূল আর গ্রামীণ মানুষ খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছেন। সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগে পড়েছেন নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া শ্রমজীবী মানুষ।
দিনাজপুর আবহাওয়া অফিসের তথ্যমতে, আজ শনিবার সকাল ৯টায় দিনাজপুরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৮ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর আগে গতকাল শুক্রবার সকাল ৯টায় জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সেটি ছিল এই মৌসুমে জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। আর বৃহস্পতিবার তাপমাত্রা ছিল ৮ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ওই দিন দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল এটি।
মডার্ন মোড়ের ইজিবাইকচালক আব্দুল আজিজ বলেন, ‘একটানা এত দিন ঠান্ডা গত দশ-বারো বছরেও দেখি নাই। মানুষ ঠান্ডার ভয়ে বাড়ি থাকিই বাহির হয় না। কামাই হবে কেমন করি?’
রামনগরের বৃদ্ধ মোকসেদ আলী (৭০) বলেন, ‘শীতে তো মানুষ কোঁকড়া (জড়োসরো) নাগি যাছে। কবে যে ঠান্ডা কমিবে? রোইদ উঠাইলে একটু আরাম পাই।’
এদিকে তীব্র শীত ও টানা শৈত্যপ্রবাহের কারণে বেড়েছে শীতজনিত রোগীর সংখ্যাও।
দিনাজপুরের সিভিল সার্জন এ এইচ এম বোরহানুল ইসলাম সিদ্দিকী আজকের পত্রিকাকে বলেন, একটানা শীতের কারণে মানুষ শীতজনিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে বেশি। বিশেষ করে শিশু ও বয়স্করা আক্রান্ত হচ্ছে। এ সময়ে সতর্কতার কোনো বিকল্প নেই। সব সময় গরম কাপড় পরতে হবে। গরম খাবার খেতে হবে। মৌসুমি শাকসবজি বেশি করে খেতে হবে। প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
দিনাজপুর আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান জানান, জেলায় বর্তমানে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বইছে। শনিবার সকাল ৯টায় তাপমাত্রা ৮ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে এ জেলায়। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতা ছিল ৯৫ শতাংশ।
টানা শৈত্যপ্রবাহে কাঁপছে দিনাজপুর। কনকনে ঠান্ডায় বিপর্যস্ত এখানকার জনজীবন। সন্ধ্যার পর থেকেই বাড়ছে শীতের তীব্রতা। কুয়াশার কারণে অনেক বেলা পর্যন্ত হেডলাইট জ্বালিয়ে চলছে যানবাহন। সন্ধ্যার পরে জরুরি প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের হচ্ছে না সাধারণ মানুষ। ছিন্নমূল আর গ্রামীণ মানুষ খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছেন। সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগে পড়েছেন নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া শ্রমজীবী মানুষ।
দিনাজপুর আবহাওয়া অফিসের তথ্যমতে, আজ শনিবার সকাল ৯টায় দিনাজপুরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৮ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর আগে গতকাল শুক্রবার সকাল ৯টায় জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সেটি ছিল এই মৌসুমে জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। আর বৃহস্পতিবার তাপমাত্রা ছিল ৮ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ওই দিন দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল এটি।
মডার্ন মোড়ের ইজিবাইকচালক আব্দুল আজিজ বলেন, ‘একটানা এত দিন ঠান্ডা গত দশ-বারো বছরেও দেখি নাই। মানুষ ঠান্ডার ভয়ে বাড়ি থাকিই বাহির হয় না। কামাই হবে কেমন করি?’
রামনগরের বৃদ্ধ মোকসেদ আলী (৭০) বলেন, ‘শীতে তো মানুষ কোঁকড়া (জড়োসরো) নাগি যাছে। কবে যে ঠান্ডা কমিবে? রোইদ উঠাইলে একটু আরাম পাই।’
এদিকে তীব্র শীত ও টানা শৈত্যপ্রবাহের কারণে বেড়েছে শীতজনিত রোগীর সংখ্যাও।
দিনাজপুরের সিভিল সার্জন এ এইচ এম বোরহানুল ইসলাম সিদ্দিকী আজকের পত্রিকাকে বলেন, একটানা শীতের কারণে মানুষ শীতজনিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে বেশি। বিশেষ করে শিশু ও বয়স্করা আক্রান্ত হচ্ছে। এ সময়ে সতর্কতার কোনো বিকল্প নেই। সব সময় গরম কাপড় পরতে হবে। গরম খাবার খেতে হবে। মৌসুমি শাকসবজি বেশি করে খেতে হবে। প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
দিনাজপুর আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান জানান, জেলায় বর্তমানে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বইছে। শনিবার সকাল ৯টায় তাপমাত্রা ৮ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে এ জেলায়। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতা ছিল ৯৫ শতাংশ।
মাঝনদীতে আটকা পড়া এসব ফেরিতে ১৫টির মতো যাত্রীবাহী বাস আছে। এসব বাসের যাত্রীরা কনকনে শীতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। এদিকে পাটুরিয়া ঘাটে ৩০টির মতো যাত্রীবাহী বাস এবং শতাধিক পণ্যবাহী যানবাহন আটকা পড়েছে।
৩৯ মিনিট আগেটঙ্গীতে প্রথম ধাপের বিশ্ব ইজতেমায় ইয়াকুব আলী (৬০) নামের আরেক মুসল্লির মৃত্যু হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে ইজতেমা ময়দানে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে গভীর রাতে তাঁর মৃত্যু হয়। ইয়াকুব আলী হবিগঞ্জের বাহুবল উপজেলার রাধবপুর গ্রামের নওয়াব উল্লাহ ছেলে।
৪১ মিনিট আগেরাজধানীর আদাবরে গত বৃহস্পতিবার দিনদুপুরে ছিনতাইকারীদের চাপাতির কোপে সুমন শেখ (২৬) নামে এক যুবকের হাতের কবজি বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। তাঁর কাছ থেকে টাকা ও মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নেয় ছিনতাইকারীরা। ভুক্তভোগী ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
৪২ মিনিট আগেঘন কুয়াশার কারণে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত ১২টা থেকে এই পথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। আজ শনিবার সকাল ৯টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল।
২ ঘণ্টা আগে