দিনাজপুর প্রতিনিধি
দিনাজপুর সদরের পল্লিতে স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যার দায়ে স্বামীকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড ও ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ সোমবার দুপুরে আসামির উপস্থিতিতে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. যাবিদ হোসেন এই রায় ঘোষণা করেন।
মৃত্যুদণ্ডের আদেশ পাওয়া আসামি হলেন জেলার সদর উপজেলার মাধবপুর চিরাকুঠিপাড়া এলাকার প্রভাত চন্দ্র রায়।
রায়ের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন আদালতে সরকারি কৌঁসুলি মো. রবিউল ইসলাম রবি। মামলায় আসামিপক্ষের আইনজীবী ছিলেন মো. খলিলুর রহমান।
মামলা থেকে জানা গেছে, প্রভাত চন্দ্র রায়ের সঙ্গে ববিতা রানী রায়ের ২০০৯ সালে বিয়ে হয়। তাঁদের সংসারে এক ছেলে ও এক মেয়ে সন্তানের জন্ম হয়। কিন্তু প্রভাত স্ত্রী-সন্তানদের ভরণ-পোষণ না দিয়ে নেশাগ্রস্ত হয়ে পড়েন। প্রভাত ২০১৪ সালে গৃহ থেকে পালিয়ে যান। এই অবস্থায় ববিতা সন্তানদের নিয়ে ভাইয়ের বাড়িতে আশ্রয় নেন। প্রায় তিন বছর নিরুদ্দেশ থাকার পর প্রভাত বাড়িতে এসে স্ত্রী-সন্তানদের নিজ বাড়িতে নিয়ে আসেন। কিছুদিন ভালোভাবে সংসার করার পর প্রভাত আবারও মাদক সেবন শুরু করেন। এ নিয়ে তাঁর স্ত্রী প্রতিবাদ করলে পারিবারিক কলহ শুরু হয়।
আবারও মাদক গ্রহণ ও নির্যাতনের বিষয়টি ববিতা ভাইকে জানান। তাঁর ভাই সন্তানদের নিয়ে ববিতাকে তাঁর বাড়িতে চলে আসতে বলেন। ২০১৭ সালের ২৮ ডিসেম্বর ববিতা সন্তানদের নিয়ে ভাইয়ের বাড়িতে যেতে চাইলে প্রভাত স্ত্রীকে শাবল দিয়ে শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত করেন। ওই দিন কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে প্রভাত ও অজ্ঞাতনামা কয়েকজন ববিতাকে মাথায় আঘাত করলে তিনি পড়ে যান। এ সময় ববিতার গলা চেপে ধরে মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রভাত। এই ঘটনায় নিহতের ভাই পরিতোষ চন্দ্র রায় বাদী হয়ে ঘটনার পরের দিন মামলা দায়ের করেন বলে আদালত থেকে জানা গেছে।
সাক্ষী-প্রমাণ শেষে আসামি প্রভাতকে স্ত্রী ববিতাকে শ্বাসরোধে হত্যার দায়ে দোষী সাব্যস্ত করে মৃত্যু না হওয়া পর্যন্ত গলায় ফাঁসির রশি ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের আদেশ দেন আদালত। সেই সঙ্গে ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড করা হয়।
দিনাজপুর সদরের পল্লিতে স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যার দায়ে স্বামীকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড ও ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ সোমবার দুপুরে আসামির উপস্থিতিতে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. যাবিদ হোসেন এই রায় ঘোষণা করেন।
মৃত্যুদণ্ডের আদেশ পাওয়া আসামি হলেন জেলার সদর উপজেলার মাধবপুর চিরাকুঠিপাড়া এলাকার প্রভাত চন্দ্র রায়।
রায়ের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন আদালতে সরকারি কৌঁসুলি মো. রবিউল ইসলাম রবি। মামলায় আসামিপক্ষের আইনজীবী ছিলেন মো. খলিলুর রহমান।
মামলা থেকে জানা গেছে, প্রভাত চন্দ্র রায়ের সঙ্গে ববিতা রানী রায়ের ২০০৯ সালে বিয়ে হয়। তাঁদের সংসারে এক ছেলে ও এক মেয়ে সন্তানের জন্ম হয়। কিন্তু প্রভাত স্ত্রী-সন্তানদের ভরণ-পোষণ না দিয়ে নেশাগ্রস্ত হয়ে পড়েন। প্রভাত ২০১৪ সালে গৃহ থেকে পালিয়ে যান। এই অবস্থায় ববিতা সন্তানদের নিয়ে ভাইয়ের বাড়িতে আশ্রয় নেন। প্রায় তিন বছর নিরুদ্দেশ থাকার পর প্রভাত বাড়িতে এসে স্ত্রী-সন্তানদের নিজ বাড়িতে নিয়ে আসেন। কিছুদিন ভালোভাবে সংসার করার পর প্রভাত আবারও মাদক সেবন শুরু করেন। এ নিয়ে তাঁর স্ত্রী প্রতিবাদ করলে পারিবারিক কলহ শুরু হয়।
আবারও মাদক গ্রহণ ও নির্যাতনের বিষয়টি ববিতা ভাইকে জানান। তাঁর ভাই সন্তানদের নিয়ে ববিতাকে তাঁর বাড়িতে চলে আসতে বলেন। ২০১৭ সালের ২৮ ডিসেম্বর ববিতা সন্তানদের নিয়ে ভাইয়ের বাড়িতে যেতে চাইলে প্রভাত স্ত্রীকে শাবল দিয়ে শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত করেন। ওই দিন কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে প্রভাত ও অজ্ঞাতনামা কয়েকজন ববিতাকে মাথায় আঘাত করলে তিনি পড়ে যান। এ সময় ববিতার গলা চেপে ধরে মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রভাত। এই ঘটনায় নিহতের ভাই পরিতোষ চন্দ্র রায় বাদী হয়ে ঘটনার পরের দিন মামলা দায়ের করেন বলে আদালত থেকে জানা গেছে।
সাক্ষী-প্রমাণ শেষে আসামি প্রভাতকে স্ত্রী ববিতাকে শ্বাসরোধে হত্যার দায়ে দোষী সাব্যস্ত করে মৃত্যু না হওয়া পর্যন্ত গলায় ফাঁসির রশি ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের আদেশ দেন আদালত। সেই সঙ্গে ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড করা হয়।
মাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
৩৯ মিনিট আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৭ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৮ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৯ ঘণ্টা আগে