গঙ্গাচড়া (রংপুর) প্রতিনিধি
টানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে রংপুরের গঙ্গাচড়ায় বাড়ছে তিস্তার পানি। আজ বৃহস্পতিবার সকাল থেকে তিস্তা ব্যারেজের ডালিয়া পয়েন্টে নদীর পানি বিপৎসীমার ৩৫ (৬টার পর) সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। পানি নিয়ন্ত্রণে তিস্তা ব্যারাজের ডালিয়া পয়েন্টের ৪৪টি গেট খুলে দেওয়া হয়েছে। এতে তিস্তা অববাহিকার চরাঞ্চল ও নিম্নাঞ্চলগুলো প্লাবিত হয়েছে।
তিস্তায় পানি বাড়ায় স্থানীয় লোকজন গরু, ছাগল, হাঁস, মুরগি ও তাঁদের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র নিয়ে নিরাপদ স্থানে চলে যাচ্ছেন। তলিয়ে গেছে রোপণ করা ধানের বীজতলা।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তথ্য মতে, আজ সকাল ৯টায় দেশের বৃহত্তম সেচ প্রকল্প তিস্তা ব্যারেজের ডালিয়া পয়েন্টে তিস্তার পানি প্রবাহ রেকর্ড করা হয় ৫২ দশমিক ৩৪ সেন্টিমিটার (স্বাভাবিক ৫২ দশমিক ১৫ সেন্টিমিটার)। দুপুর ১২টায় কমে ৫২ দশমিক ২৮, ৩টায় আবারও বেড়ে ৫২ দশমিক ৩২ সেন্টিমিটার ও সন্ধ্যা ৬টার পর বিপৎসীমার ৩৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
আজ দুপুরে সরেজমিন দেখা গেছে, তিস্তার পানি বাড়ায় গঙ্গাচড়া উপজেলার মটুকপুর, চিলাখাল, বিনবিনা, চর নোহালী, ছালাপাক আলালের চর, ইশোরকোল, খলাইয়ের চর, কাশিয়াবাড়ীর চর, ইচলি, চল্লিশসাল চরে বসবাসকারী পরিবারগুলো ফের পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন।
চল্লিশসাল গ্রামের বাসিন্দা কান্দুরা মুন্সি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কালকেও পানি একটু কম ছিল। আজ সকাল থাকি পানির চাপটা একটু বেশি বাড়ছে। এ জন্য চরে মধ্যে থাকা পরিবারগুলো গরু, ছাগল নিয়া নৌকাত করি উঁচু জায়গাত আসিবার লাগতেছে।’
এ সময় বাগেরহাট এলাকার সাইয়েদুল ইসলাম বলেন, ‘হামারগুলার বাপদাদার ভিটামাটি সবকিছুই নদীরপারত এই জন্যেতে কপালে না আটি পরি আছি এই নদীর পারত। এত কিছু নদী শাসন নিয়ে মিছিল মিটিং কর্ণ যদি নদীটা শাসন করি দেয় সরকার; তা কই নদী শাসনের কিছুই দেখি চোল না।’
ডালিয়া পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী আসফাউদ্দৌলা জানান, তিস্তার পানি প্রবাহ সকাল থেকে বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ফলে জেলার নিম্নাঞ্চল ও চরাঞ্চলে বন্যার সৃষ্টি হয়েছে। ব্যারেজ রক্ষার্থে ৪৪টি জলকপাট খুলে দিয়ে পানি প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে।
টানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে রংপুরের গঙ্গাচড়ায় বাড়ছে তিস্তার পানি। আজ বৃহস্পতিবার সকাল থেকে তিস্তা ব্যারেজের ডালিয়া পয়েন্টে নদীর পানি বিপৎসীমার ৩৫ (৬টার পর) সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। পানি নিয়ন্ত্রণে তিস্তা ব্যারাজের ডালিয়া পয়েন্টের ৪৪টি গেট খুলে দেওয়া হয়েছে। এতে তিস্তা অববাহিকার চরাঞ্চল ও নিম্নাঞ্চলগুলো প্লাবিত হয়েছে।
তিস্তায় পানি বাড়ায় স্থানীয় লোকজন গরু, ছাগল, হাঁস, মুরগি ও তাঁদের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র নিয়ে নিরাপদ স্থানে চলে যাচ্ছেন। তলিয়ে গেছে রোপণ করা ধানের বীজতলা।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তথ্য মতে, আজ সকাল ৯টায় দেশের বৃহত্তম সেচ প্রকল্প তিস্তা ব্যারেজের ডালিয়া পয়েন্টে তিস্তার পানি প্রবাহ রেকর্ড করা হয় ৫২ দশমিক ৩৪ সেন্টিমিটার (স্বাভাবিক ৫২ দশমিক ১৫ সেন্টিমিটার)। দুপুর ১২টায় কমে ৫২ দশমিক ২৮, ৩টায় আবারও বেড়ে ৫২ দশমিক ৩২ সেন্টিমিটার ও সন্ধ্যা ৬টার পর বিপৎসীমার ৩৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
আজ দুপুরে সরেজমিন দেখা গেছে, তিস্তার পানি বাড়ায় গঙ্গাচড়া উপজেলার মটুকপুর, চিলাখাল, বিনবিনা, চর নোহালী, ছালাপাক আলালের চর, ইশোরকোল, খলাইয়ের চর, কাশিয়াবাড়ীর চর, ইচলি, চল্লিশসাল চরে বসবাসকারী পরিবারগুলো ফের পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন।
চল্লিশসাল গ্রামের বাসিন্দা কান্দুরা মুন্সি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কালকেও পানি একটু কম ছিল। আজ সকাল থাকি পানির চাপটা একটু বেশি বাড়ছে। এ জন্য চরে মধ্যে থাকা পরিবারগুলো গরু, ছাগল নিয়া নৌকাত করি উঁচু জায়গাত আসিবার লাগতেছে।’
এ সময় বাগেরহাট এলাকার সাইয়েদুল ইসলাম বলেন, ‘হামারগুলার বাপদাদার ভিটামাটি সবকিছুই নদীরপারত এই জন্যেতে কপালে না আটি পরি আছি এই নদীর পারত। এত কিছু নদী শাসন নিয়ে মিছিল মিটিং কর্ণ যদি নদীটা শাসন করি দেয় সরকার; তা কই নদী শাসনের কিছুই দেখি চোল না।’
ডালিয়া পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী আসফাউদ্দৌলা জানান, তিস্তার পানি প্রবাহ সকাল থেকে বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ফলে জেলার নিম্নাঞ্চল ও চরাঞ্চলে বন্যার সৃষ্টি হয়েছে। ব্যারেজ রক্ষার্থে ৪৪টি জলকপাট খুলে দিয়ে পানি প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে।
কপাবিকের ব্যবস্থাপক প্রকৌশলী মাহমুদ হাসান বলেন, ‘গত ২২ জুলাই কাপ্তাই লেক প্রথমবারের মতো ১০০ ফুট MSL অতিক্রম করে। এরপর প্রতিদিনই পানি বাড়ছে। ২৬ জুলাই উচ্চতা ছিল ১০৩.৮১ ফুট। রোববার সকালে তা ১০৪.১৩ ফুট হয়েছে।’
৬ মিনিট আগেউত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমানবাহিনীর একটি বিমান বিধ্বস্তের ঘটনার কারণ, ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণ, বিমানবন্দরের অতি নিকটবর্তী এলাকার স্থাপনা নির্মাণ এবং ফ্লাইং জোনের অবস্থানগত সঠিকতা ও নিরাপদ পরিচালন বিষয় পরীক্ষা করতে একটি তদন্ত কমিশন গঠন করেছে সরকার।
৯ মিনিট আগেস্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগ (এলজিইডি) ‘গ্রামীণ সড়ক মেরামত ও সংরক্ষণ’ প্রকল্পের আওতায় ৪০০ মিটার দীর্ঘ একটি আরসিসি সড়ক নির্মাণের জন্য গত বছরের ২৪ ডিসেম্বর ‘ফাতেমা ট্রেডার্স’ নামের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে কার্যাদেশ দেয়। ১০৫ দিনের মধ্যে কাজ শেষ করার শর্ত থাকলেও এখন পর্যন্ত কোনো কাজই শুরু হয়নি।
১ ঘণ্টা আগেস্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, একপাশে ভাঙাচোরা সড়ক অপর পাশে পানিতে ভরা পুকুর। এর মাঝখানে খালের ওপর তৈরি করা হয়েছে সেতুটি। জেলার সোনাইমুড়ী উপজেলা থেকে সেনবাগ উপজেলায় চলাচলের পথে পুরোনো সেতুটি ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় স্থানীয়দের চাহিদার ভিত্তিতে বজরা ইউনিয়নের মাওলানা বাড়ির সামনে খালের ওপর ওই সেতুটি নির্মাণ করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে