কুড়িগ্রাম ও ফুলবাড়ী প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামের একাধিক স্থানে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়েছে। জেলা শহরের শাপলা চত্বর থেকে দাদামোড় পর্যন্ত দফায় দফায় সংঘর্ষে অন্তত ১৯ জন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। তাঁদের মধ্যে চারজনের অবস্থা গুরুতর। জেলার ফুলবাড়ীতে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। সেখানে বিভিন্ন সরকারি দপ্তরে হামলা করেছেন আন্দোলনকারীরা।
আজ রোববার বেলা ১১টার পর থেকে জেলা শহরে দেশীয় অস্ত্র ও লাঠিসোঁটা নিয়ে মিছিল বের করে ছাত্রলীগ। একই সময়ে শহরের দাদামোড় এলাকায় দেশীয় অস্ত্র ও লাঠিসোঁটা নিয়ে অবস্থান নেন আন্দোলনকারীরা। তাঁদের সঙ্গে যোগ দেয় বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠনের নেতা–কর্মীরা।
দুপুর ১২টার পর শুরু হয় উভয় পক্ষের সংঘর্ষ। এতে রণক্ষেত্রে পরিণত হয় জেলা শহরের শাপলা চত্বর থেকে দাদামোড় এলাকা। উভয় পক্ষের সংঘর্ষে অন্তত ১৯ জন গুরুতর আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। আহতদেরকে কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত সংঘর্ষ চলছিল।
ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা জেলা শহরের পৌর বাজারে টেলিভিশন ফোরামের সামনে থেকে দীপ্ত টিভির জেলা প্রতিনিধি ইউনুছ আলীকে তুলে নিয়ে তাঁর ওপর হামলা করেন। এ সময় সময় টিভির ক্যামেরা পারসন জামিল ও ঢাকা পোস্টের জেলা প্রতিনিধি জুয়েল রানা এগিয়ে গেলে তাঁদের ওপরও হামলা করে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। এ ছাড়া কুড়িগ্রাম প্রেসক্লাবে গিয়ে সাংবাদিকদের ক্লাব ত্যাগ করার হুঁশিয়ারি দেন ছাত্রলীগের নেতা–কর্মীরা।
দুপুর পৌনে ২টার দিকে কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক শাহীনুর রহমান সরদার বলেন, ‘এ পর্যন্ত হাসপাতালে ১৯ জন চিকিৎসা নিতে এসেছেন। তাঁদের কয়েকজন চিকিৎসা নিয়ে চলে গেছেন। বাকিরা ভর্তি রয়েছেন।’
এ ছাড়া সংঘর্ষে আহত জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. জাফর আলীকে কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হয়। অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাঁকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে ঢাকায় নেওয়ার ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলে জানা গেছে।
এদিকে আজ সকাল ধরে জেলার ফুলবাড়ী উপজেলায় মিছিল বের করেন আন্দোলনকারীরা। এ সময় সরকার দলীয় সংগঠনের নেতা–কর্মীদের সঙ্গে সংঘর্ষ বাঁধে। আন্দোলনকারীদের ধাওয়ায় পিছু হটে সরকার দলীয় নেতা–কর্মীরা। উপজেলা শহরের আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের দলীয় কার্যালয় ভাঙচুর করেন তাঁরা। এ ছাড়া বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও সরকারি দপ্তরে ভাঙচুর চালায় আন্দোলনকারীরা।
ফুলবাড়ী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয়, ফুলবাড়ী থানাসহ বেশ কয়েকটি সরকারি দপ্তরে ঢিল ছোড়ার খবর পাওয়া গেছে। উপজেলা প্রেসক্লাব ভাঙচুর করা হয়েছে। বেশ কিছু যানবাহনে আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। সংঘর্ষে আব্দুল বারী নামে একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা সহ উভয় পক্ষের অন্তত ৯ জন আহত হয়েছেন।
ফুলবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নওয়াবুর রহমান বলেন, ‘হামলা-ভাঙচুর হয়েছে। উপজেলা শহরে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া চলছে। আমরা জিরো পয়েন্টে অবস্থান করছি।’
কুড়িগ্রামের একাধিক স্থানে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়েছে। জেলা শহরের শাপলা চত্বর থেকে দাদামোড় পর্যন্ত দফায় দফায় সংঘর্ষে অন্তত ১৯ জন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। তাঁদের মধ্যে চারজনের অবস্থা গুরুতর। জেলার ফুলবাড়ীতে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। সেখানে বিভিন্ন সরকারি দপ্তরে হামলা করেছেন আন্দোলনকারীরা।
আজ রোববার বেলা ১১টার পর থেকে জেলা শহরে দেশীয় অস্ত্র ও লাঠিসোঁটা নিয়ে মিছিল বের করে ছাত্রলীগ। একই সময়ে শহরের দাদামোড় এলাকায় দেশীয় অস্ত্র ও লাঠিসোঁটা নিয়ে অবস্থান নেন আন্দোলনকারীরা। তাঁদের সঙ্গে যোগ দেয় বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠনের নেতা–কর্মীরা।
দুপুর ১২টার পর শুরু হয় উভয় পক্ষের সংঘর্ষ। এতে রণক্ষেত্রে পরিণত হয় জেলা শহরের শাপলা চত্বর থেকে দাদামোড় এলাকা। উভয় পক্ষের সংঘর্ষে অন্তত ১৯ জন গুরুতর আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। আহতদেরকে কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত সংঘর্ষ চলছিল।
ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা জেলা শহরের পৌর বাজারে টেলিভিশন ফোরামের সামনে থেকে দীপ্ত টিভির জেলা প্রতিনিধি ইউনুছ আলীকে তুলে নিয়ে তাঁর ওপর হামলা করেন। এ সময় সময় টিভির ক্যামেরা পারসন জামিল ও ঢাকা পোস্টের জেলা প্রতিনিধি জুয়েল রানা এগিয়ে গেলে তাঁদের ওপরও হামলা করে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। এ ছাড়া কুড়িগ্রাম প্রেসক্লাবে গিয়ে সাংবাদিকদের ক্লাব ত্যাগ করার হুঁশিয়ারি দেন ছাত্রলীগের নেতা–কর্মীরা।
দুপুর পৌনে ২টার দিকে কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক শাহীনুর রহমান সরদার বলেন, ‘এ পর্যন্ত হাসপাতালে ১৯ জন চিকিৎসা নিতে এসেছেন। তাঁদের কয়েকজন চিকিৎসা নিয়ে চলে গেছেন। বাকিরা ভর্তি রয়েছেন।’
এ ছাড়া সংঘর্ষে আহত জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. জাফর আলীকে কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হয়। অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাঁকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে ঢাকায় নেওয়ার ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলে জানা গেছে।
এদিকে আজ সকাল ধরে জেলার ফুলবাড়ী উপজেলায় মিছিল বের করেন আন্দোলনকারীরা। এ সময় সরকার দলীয় সংগঠনের নেতা–কর্মীদের সঙ্গে সংঘর্ষ বাঁধে। আন্দোলনকারীদের ধাওয়ায় পিছু হটে সরকার দলীয় নেতা–কর্মীরা। উপজেলা শহরের আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের দলীয় কার্যালয় ভাঙচুর করেন তাঁরা। এ ছাড়া বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও সরকারি দপ্তরে ভাঙচুর চালায় আন্দোলনকারীরা।
ফুলবাড়ী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয়, ফুলবাড়ী থানাসহ বেশ কয়েকটি সরকারি দপ্তরে ঢিল ছোড়ার খবর পাওয়া গেছে। উপজেলা প্রেসক্লাব ভাঙচুর করা হয়েছে। বেশ কিছু যানবাহনে আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। সংঘর্ষে আব্দুল বারী নামে একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা সহ উভয় পক্ষের অন্তত ৯ জন আহত হয়েছেন।
ফুলবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নওয়াবুর রহমান বলেন, ‘হামলা-ভাঙচুর হয়েছে। উপজেলা শহরে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া চলছে। আমরা জিরো পয়েন্টে অবস্থান করছি।’
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া রেলওয়ে জংশন স্টেশন থেকে রেলের গুরুত্বপূর্ণ মালামাল চুরির সময় এক চোরকে হাতেনাতে আটক করেছে রেলওয়ে থানা পুলিশ। মঙ্গলবার (২২ জুলাই) রাতে এ ঘটনা ঘটে। বুধবার সকালে সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেন আখাউড়া রেলওয়ে থানার ইনচার্জ শফিকুল ইসলাম।
১ ঘণ্টা আগেনওগাঁর পোরশায় নিজ বাড়ি থেকে এক দম্পতির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার সকালে উপজেলার নিতপুর ইউনিয়নের শীতলী ফকিরপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলেন ওই গ্রামের মৃত আব্দুল জব্বারের ছেলে হাই বাবু (৪৭) এবং তাঁর স্ত্রী মোমেনা বেগম (৩৫)।
১ ঘণ্টা আগেউত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমানবাহিনীর একটি যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় হতাহতের বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহে কমিটি গঠন করেছে প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষ। আহত, নিহত, নিখোঁজ শিক্ষার্থী ও অন্যদের প্রকৃত সংখ্যা নির্ণয় করে নাম-ঠিকানাসহ তালিকা তৈরি করবে ছয় সদস্যের এই কমিটি।
১ ঘণ্টা আগেআফসানার দেবর হাসিবুল হাসান বলেন, ‘দুর্ঘটনার খবর পাওয়ার পর থেকে আমরা আমাদের ভাবি ও তার সন্তান ওহীকে খোঁজাখুঁজি শুরু করি। অনেক খোঁজাখুঁজির পর ওহিকে পাওয়া যায় স্কুলের একটি কক্ষে। আল্লাহর রহমতে ওহি অক্ষত ও ভালো আছে। কিন্তু তার মা আফসানা প্রিয়াকে কোথাও পাওয়া যায়নি।’
১ ঘণ্টা আগে