হাতীবান্ধা (লালমনিরহাট) প্রতিনিধি
লালমনিরহাটের হাতীবান্ধায় ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) নির্যাতনে সাদ্দাম হোসেন (৩২) নামেন এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। আজ রোববার (২৭ নভেম্বর) ভোরে উপজেলার গোতামারী ইউনিয়নের দইখাওয়া এলাকার ঘুটিয়ামঙ্গল গ্রামের কাশিয়ার মেলা সীমান্তের ৯০১ নম্বর মেইন পিলারের নিকট এ ঘটনা ঘটে। পরে দুপুরে হাতীবান্ধা থানা-পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে।
নিহত সাদ্দাম হোসেন উপজেলার গোতামারী ইউনিয়নের দইখাওয়া এলাকার ঘুটিয়ামঙ্গল গ্রামের আছির উদ্দিনের ছেলে।
পরিবার ও স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গতকাল শনিবার (২৬ নভেম্বর) রাতে চোরাকারবারিদের একটি দলের সঙ্গে ভারতীয় গরু পারাপারের জন্য গোতামারী ইউনিয়নের ওই সীমান্তে যান সাদ্দাম হোসেন। এ সময় ভারতীয় নৌহাটি কাসারপাড়া ক্যাম্পের টহলরত বিএসএফ সদস্যরা তাঁকে আটক করেন। এরপর তাঁকে নির্যাতন করে মুমূর্ষু অবস্থা সীমান্তের ৯০১ নম্বর মেইন পিলারের নিকট ফেলে রেখে যান বিএসএফ সদস্যরা। খবর পেয়ে পরিবারের লোকজন তাঁকে উদ্ধার করে। পরে চিকিৎসার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়।
সাদ্দাম হোসেনের বাবা আছির উদ্দিন বলেন, ‘সকালে খবর পেয়ে সীমান্ত থেকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে আনি। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যায়। পরে জানতে পারি তাকে বিএসএফ আটক করে মারধর করেছে।’
এ বিষয়ে গোতামারী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মোনাব্বেরুল ইসলাম মোনা বলেন, ‘খবর পেয়ে সাদ্দাম হোসেনের বাড়িতে গিয়েছিলাম। তাঁর শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। এ ছাড়া পুলিশ মরদেহটি উদ্ধার থানায় নিয়ে যায়।’
এ বিষয়ে লালমনিরহাট সহকারী পুলিশ সুপার (বি-সার্কেল) ফরহাদ ইমরুল কায়েস বলেন, ‘মরদেহর শরীরে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে আঘাতের কারণেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে।’
এ বিষয়ে হাতীবান্ধা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহা আলম বলেন, ‘খবর পেয়ে পুলিশ সেখানে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। এ ছাড়া ময়নাতদন্তের জন্য লালমনিরহাট সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হবে।’
বিজিবির লালমনিরহাট ১৫ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেনেন্ট কর্নেল তৌহিদুল আলম ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, ‘সাদ্দাম হোসেন সীমান্তে গরু আনতে গিয়ে বিএসএফের হাতে আটক হন এবং এ সময় তারা সাদ্দামকে নির্যাতন করে সীমান্তে ফেলে চলে যায় শুনেছি। পরে পরিবারের লোকজন উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়।’
লালমনিরহাটের হাতীবান্ধায় ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) নির্যাতনে সাদ্দাম হোসেন (৩২) নামেন এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। আজ রোববার (২৭ নভেম্বর) ভোরে উপজেলার গোতামারী ইউনিয়নের দইখাওয়া এলাকার ঘুটিয়ামঙ্গল গ্রামের কাশিয়ার মেলা সীমান্তের ৯০১ নম্বর মেইন পিলারের নিকট এ ঘটনা ঘটে। পরে দুপুরে হাতীবান্ধা থানা-পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে।
নিহত সাদ্দাম হোসেন উপজেলার গোতামারী ইউনিয়নের দইখাওয়া এলাকার ঘুটিয়ামঙ্গল গ্রামের আছির উদ্দিনের ছেলে।
পরিবার ও স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গতকাল শনিবার (২৬ নভেম্বর) রাতে চোরাকারবারিদের একটি দলের সঙ্গে ভারতীয় গরু পারাপারের জন্য গোতামারী ইউনিয়নের ওই সীমান্তে যান সাদ্দাম হোসেন। এ সময় ভারতীয় নৌহাটি কাসারপাড়া ক্যাম্পের টহলরত বিএসএফ সদস্যরা তাঁকে আটক করেন। এরপর তাঁকে নির্যাতন করে মুমূর্ষু অবস্থা সীমান্তের ৯০১ নম্বর মেইন পিলারের নিকট ফেলে রেখে যান বিএসএফ সদস্যরা। খবর পেয়ে পরিবারের লোকজন তাঁকে উদ্ধার করে। পরে চিকিৎসার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়।
সাদ্দাম হোসেনের বাবা আছির উদ্দিন বলেন, ‘সকালে খবর পেয়ে সীমান্ত থেকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে আনি। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যায়। পরে জানতে পারি তাকে বিএসএফ আটক করে মারধর করেছে।’
এ বিষয়ে গোতামারী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মোনাব্বেরুল ইসলাম মোনা বলেন, ‘খবর পেয়ে সাদ্দাম হোসেনের বাড়িতে গিয়েছিলাম। তাঁর শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। এ ছাড়া পুলিশ মরদেহটি উদ্ধার থানায় নিয়ে যায়।’
এ বিষয়ে লালমনিরহাট সহকারী পুলিশ সুপার (বি-সার্কেল) ফরহাদ ইমরুল কায়েস বলেন, ‘মরদেহর শরীরে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে আঘাতের কারণেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে।’
এ বিষয়ে হাতীবান্ধা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহা আলম বলেন, ‘খবর পেয়ে পুলিশ সেখানে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। এ ছাড়া ময়নাতদন্তের জন্য লালমনিরহাট সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হবে।’
বিজিবির লালমনিরহাট ১৫ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেনেন্ট কর্নেল তৌহিদুল আলম ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, ‘সাদ্দাম হোসেন সীমান্তে গরু আনতে গিয়ে বিএসএফের হাতে আটক হন এবং এ সময় তারা সাদ্দামকে নির্যাতন করে সীমান্তে ফেলে চলে যায় শুনেছি। পরে পরিবারের লোকজন উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় দগ্ধ সাহিল ফারাবি আয়ান (১৪) নামে আরও এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। গতকাল রোববার দিবাগত রাত পৌনে ২টায় জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
১৩ মিনিট আগেওই নারীর নাম হোটেলের রেজিস্ট্রারে লেখা ছিল মুন্না সরকার, ঠিকানা দেওয়া ছিল ঢাকার ধানমন্ডি। তবে মৃত্যুর খবর পেয়ে চট্টগ্রাম থেকে ছুটে আসা স্বজনেরা জানিয়েছেন, ওই নারীর প্রকৃত নাম মুন্না আক্তার। তিনি চট্টগ্রামের পাহাড়তলী এলাকার বাসিন্দা।
১৬ মিনিট আগেমাইলস্টোন স্কুল ও কলেজের অকালে ঝরে পড়া ফুলগুলোর সংখ্যা অন্তত ২৬-এ উঠল। ২১ জুলাইয়ের মর্মান্তিক বিপর্যয়ে শিক্ষক, অভিভাবক আর যুদ্ধবিমানের পাইলট মিলিয়ে নিহতের সংখ্যা গতকাল রোববার পর্যন্ত ৩৪।
২৩ মিনিট আগেকাইতাড়া গ্রামের বাসিন্দা মামুন হায়দার বলেন, এই সড়ক নির্মাণের পর আর সংস্কার হয়নি। তবুও চলাচলের যোগ্য ছিল। কিন্তু গত ৮ থেকে ১০ বছর স্থানীয় একাধিক বালু ব্যবসায়ীর ট্রাক চলাচল করতে গিয়ে সড়কে বড় বড় গর্ত তৈরি হয়েছে। যে কারণে সামান্য বৃষ্টি হলেই সড়কে পানি জমে বেহাল অবস্থায় পরিণত হয়।
১ ঘণ্টা আগে