প্রতিনিধি, ডোমার (নীলফামারী)
নীলফামারী জেলার ডোমার উপজেলার সবচেয়ে বড় গরুটির নাম রাখা হয়েছে 'হিটলার'। সাড়ে পাঁচ ফিট উচ্চতা আর নয় ফিট লম্বা এ গরুটির ওজন ২৮ মণ। হিটলারের দাম হাঁকা হচ্ছে ১২ লাখ টাকা।
হিটলারকে লালনপালন করেছেন উপজেলার পাঙ্গামটকপুর ইউনিয়নের বেকনুর রহমান (৪৮)। বেকনুর বলেন, ছয় মাস ধরে হিটলারের বাড়তি যত্ন নিচ্ছি। এবার কোরবানির হাটে তুলব। আমার হিটলারের ওজন ২৮ মণের কিছুটা বেশি হবে। ১২ লাখ টাকা হলে বিক্রি করব।
হিটলারের লালনপালন প্রসঙ্গে বেকনুর বলেন, আমি পেশায় গরু ব্যবসায়ী। তিন বছর আগে দিনাজপুর জেলার কাহারোল থেকে ৫৩ হাজার টাকায় এই গরুটি কিনি। বাড়িতে আানার পর সবাই গরুটি খুব পছন্দ করে আর বিক্রি করতে নিষেধ করে। আমারও পছন্দ হওয়ায় আর বিক্রি করিনি। অল্প দিনের মধ্যেই গরুটি আমাদের বাড়ির সবাইকে চিনে ফেলে। আমি বাড়িতে না থাকলে বাকিরা গরুটিকে খেতে দেয়। আর আমার ছেলে শামিম তো সারা দিন গরুটি নিয়ে ব্যস্ত থাকে। হিটলার নামটা শামিমই দিয়েছে।
গরুটির খাবার সম্পর্কে শামিম ইসলাম (২৭) বলেন, হিটলার ভুসি, ঘাস, ভুট্টার গুঁড়া ও খৈল খায়। বুড়িতিস্তা নদীর পাড় থেকে আমি প্রতিদিন ঘাস কেটে আনি। হিটলার ঘাস খেতে খুব পছন্দ করে। প্রতিদিন হিটলারের খাবার বাবদ প্রায় পাঁচ শ টাকা খরচ হয়। নিজেরা ভালো খেতে না পারলেও হিটলারকে ভালো খাবার দেওয়ার চেষ্টার কথাও জানায় শামিম।
বেকনুরের প্রতিবেশী ফজলে হক (৫৫) বলেন, এর আগে এত বড় গরু আমাদের এলাকায় দেখিনি। প্রতিদিন এই গরুটি দেখতে আশপাশের বিভিন্ন এলাকা থেকে লোকজন আসে। এতে খুশি হলেও লকডাউনের কারণে ঢাকা থেকে লোক আসতে না পারলে এত বড় গরুর ক্রেতা না পাওয়ার শঙ্কাও আছে বেকনুরের।
এ প্রসঙ্গে উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা মোজাম্মেল হক বলেন, লকডাউনের কারণে অনলাইনে গরু বিক্রি হচ্ছে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে ডোমার উপজেলায় কয়েকটি হাট চলবে। খামারিদের গরু বিক্রি করতে আমরা সহযোগিতা করব।
নীলফামারী জেলার ডোমার উপজেলার সবচেয়ে বড় গরুটির নাম রাখা হয়েছে 'হিটলার'। সাড়ে পাঁচ ফিট উচ্চতা আর নয় ফিট লম্বা এ গরুটির ওজন ২৮ মণ। হিটলারের দাম হাঁকা হচ্ছে ১২ লাখ টাকা।
হিটলারকে লালনপালন করেছেন উপজেলার পাঙ্গামটকপুর ইউনিয়নের বেকনুর রহমান (৪৮)। বেকনুর বলেন, ছয় মাস ধরে হিটলারের বাড়তি যত্ন নিচ্ছি। এবার কোরবানির হাটে তুলব। আমার হিটলারের ওজন ২৮ মণের কিছুটা বেশি হবে। ১২ লাখ টাকা হলে বিক্রি করব।
হিটলারের লালনপালন প্রসঙ্গে বেকনুর বলেন, আমি পেশায় গরু ব্যবসায়ী। তিন বছর আগে দিনাজপুর জেলার কাহারোল থেকে ৫৩ হাজার টাকায় এই গরুটি কিনি। বাড়িতে আানার পর সবাই গরুটি খুব পছন্দ করে আর বিক্রি করতে নিষেধ করে। আমারও পছন্দ হওয়ায় আর বিক্রি করিনি। অল্প দিনের মধ্যেই গরুটি আমাদের বাড়ির সবাইকে চিনে ফেলে। আমি বাড়িতে না থাকলে বাকিরা গরুটিকে খেতে দেয়। আর আমার ছেলে শামিম তো সারা দিন গরুটি নিয়ে ব্যস্ত থাকে। হিটলার নামটা শামিমই দিয়েছে।
গরুটির খাবার সম্পর্কে শামিম ইসলাম (২৭) বলেন, হিটলার ভুসি, ঘাস, ভুট্টার গুঁড়া ও খৈল খায়। বুড়িতিস্তা নদীর পাড় থেকে আমি প্রতিদিন ঘাস কেটে আনি। হিটলার ঘাস খেতে খুব পছন্দ করে। প্রতিদিন হিটলারের খাবার বাবদ প্রায় পাঁচ শ টাকা খরচ হয়। নিজেরা ভালো খেতে না পারলেও হিটলারকে ভালো খাবার দেওয়ার চেষ্টার কথাও জানায় শামিম।
বেকনুরের প্রতিবেশী ফজলে হক (৫৫) বলেন, এর আগে এত বড় গরু আমাদের এলাকায় দেখিনি। প্রতিদিন এই গরুটি দেখতে আশপাশের বিভিন্ন এলাকা থেকে লোকজন আসে। এতে খুশি হলেও লকডাউনের কারণে ঢাকা থেকে লোক আসতে না পারলে এত বড় গরুর ক্রেতা না পাওয়ার শঙ্কাও আছে বেকনুরের।
এ প্রসঙ্গে উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা মোজাম্মেল হক বলেন, লকডাউনের কারণে অনলাইনে গরু বিক্রি হচ্ছে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে ডোমার উপজেলায় কয়েকটি হাট চলবে। খামারিদের গরু বিক্রি করতে আমরা সহযোগিতা করব।
কক্সবাজারের উখিয়ায় রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে মোহাম্মদ নুর (২৫) নামের এক রোহিঙ্গা কমিউনিটি নেতাকে (মাঝি) কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার ২০ নম্বর রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে এ ঘটনা ঘটে।
২ মিনিট আগেরাজধানীর গুলশানের একটি বাড়িতে গতকাল মঙ্গলবার মধ্যরাতে দরজা ভেঙে ঢুকে পড়ে শতাধিক ব্যক্তি। বাড়িটি ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপদেষ্টা প্রয়াত এইচ টি ইমামের ছেলে সাবেক সংসদ সদস্য তানভীর ইমামের বলে দাবি করেন তারা। ওই বাড়িতে গণ–অভ্যুত্থানে ছাত্র–জনতা হত্যাকারীরা আশ্রয় নিয়েছে এবং অবৈধ অস্ত্র...
৮ মিনিট আগে‘মায়ের রক্তচাপ বেড়ে হঠাৎ নাক দিয়ে রক্ত পড়ছিল। উপায় না পেয়ে মাদারীপুর সদর হাসপাতালে নিয়ে যাই। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ঢাকাতে নিয়ে যাই। কারণ মায়ের অবস্থা অনেক খারাপ ছিল। ঢাকার একটি প্রাইভেট হাসপাতালের আইসিইউতে রাখা হয়। তিন দিন সেখানে চিকিৎসা শেষে আবার মাদারীপুরে আসি। কিন্তু এই চিকিৎসা এখানেই...
৯ ঘণ্টা আগেকেউ একা এসেছেন, কেউ পরিবার নিয়ে। কারও হাতে হালিমের বাটি, আবার কারও হাতে ছোলা ভুনা, পিঁয়াজু, বেগুনির প্যাকেট। সবাই ইফতারি কিনতে ভিড় জমিয়েছেন রাজধানীর বেইলি রোডে। পুরান ঢাকার চকবাজারের পর রকমারি ইফতার বাজার হিসেবে রাজধানীবাসীর অন্যতম পছন্দের জায়গা বেইলি রোড। প্রতিবছরের মতো এবার রমজানেও সুস্বাদু...
৯ ঘণ্টা আগে