ফুলবাড়ী (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
জলাশয়ের পানির ওপর ভেসে আছে সবুজ পাতার মাঝখানে সাদা, বেগুনি ও হালকা গোলাপি রঙের কচুরিপানা ফুল। দেখলে মনে হয়, ফুলের চাদরে ঢেকে গেছে জলাশয়। দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে নদীসহ খাল-বিল, পুকুরসহ বিভিন্ন জলাশয়ে এই ফুল ফুটে আছে। কচুরিপানা ফুলের এমন রূপ দেখে মুগ্ধ হচ্ছেন প্রকৃতিপ্রেমীরা।
উপজেলার ছোট যমুনা, তিলাই, ইছামতী নদীসহ বিভিন্ন পুকুর, ডোবা, নালায়, সড়কের পাশে মুক্ত জলাশয়ে এসব কচুরিপানার ফুল ভাসছে। সড়কের পাশ দিয়ে যেতে কচুরিপানার ফুল নজর কাড়ছে পথচারীদের। অনেকে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যকে ক্যামেরা বন্দী করে রাখছেন।
ফুলবাড়ী-কয়লাখনি সড়কের পাশে রসুলপুরে জলাশয়ে কচুরিপানা ফুলের সৌন্দর্য দেখতে মেয়েকে সঙ্গে নিয়ে এসেছেন মঞ্জুরুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘কচুরিপানা ফুলের গন্ধ না থাকলেও এর সৌন্দর্য আমাদের মুগ্ধ করে। আমার সাত বছরের মেয়ে এই ফুল খুব পছন্দ করে। তার বায়নাতে এখানে আসা।’
বড়পুকুরিয়া কয়লাখনির পার্শ্ববর্তী কালুপাড়া গ্রামের জলাশয়ে একদল তরুণ-তরুণীকে ছবি তুলতে চোখে পড়ে। তাঁরা বলেন, কলেজ শেষে যাওয়ার পথে কচুরিপানা ফুলে মনকাড়া সৌন্দর্য তাঁদের মুগ্ধ করেছে। তাই এর সৌন্দর্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে দিতে ছবি তুলছেন তাঁরা।
উপজেলার শিবনগর ইউনিয়নের ত্রিমোহনী স্লুইসগেটে দর্শনার্থীদের ভিড় দেখা যায়। কয়েক দিনের টানা বর্ষণে বিভিন্ন জলাশয়ে আটকে থাকা কচুরিপানা স্রোতের টানে নদীতে এসেছে। এখানে ছোট যমুনা ও তিলাই নদীর সংযোগ স্থলে স্রোতের সঙ্গে সঙ্গে কচুরিপানারও মিলনমেলা উপভোগ করতে দেখা যায় অনেককে।
জানা গেছে, কচুরিপানা মুক্তভাবে ভাসমান একধরনের বহুবর্ষজীবী জলজ উদ্ভিদ। দক্ষিণ আমেরিকায় এর আদি নিবাস। এটি বাংলাদেশের সবার কাছে কচুরিপানা, পানা, দল ইত্যাদি নামে পরিচিত। বর্ষাকালে বেশি জন্মায় ও দ্রুত বংশবৃদ্ধি করে নদী-নালা, খাল-বিল, হাওর-বাওর, পুকুর-জলাশয় ভরে তুলে। এটি অবাধ ভাসমান গুল্ম ও নিচে থেকে এক থোকা লম্বা গুচ্ছমূল, ওপরে খর্বিত কাণ্ডে কিছুটা চওড়া পাতা।
বাংলাদেশে কচুরিপানা একটি আগাছা। আগাছা হলেও এই উদ্ভিদটি মানুষ ও প্রকৃতির নানা উপকারে আসে। এটি দেশীয় মাছের বংশবিস্তার ও জলাশয়ের পানি ঠান্ডা রাখতে সহায়তা করে থাকে। কিছু কিছু মাছ এটিকে খাদ্য হিসেবেও গ্রহণ করে। এ থেকে তৈরি জৈব সার কৃষিকাজে রাসায়নিক সারের বিকল্প হিসেবে ব্যবহৃত হয়। পানির ওপর কচুরিপানার স্তূপ করে এর ওপর সবজিও চাষ করা হয়।
জলাশয়ের পানির ওপর ভেসে আছে সবুজ পাতার মাঝখানে সাদা, বেগুনি ও হালকা গোলাপি রঙের কচুরিপানা ফুল। দেখলে মনে হয়, ফুলের চাদরে ঢেকে গেছে জলাশয়। দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে নদীসহ খাল-বিল, পুকুরসহ বিভিন্ন জলাশয়ে এই ফুল ফুটে আছে। কচুরিপানা ফুলের এমন রূপ দেখে মুগ্ধ হচ্ছেন প্রকৃতিপ্রেমীরা।
উপজেলার ছোট যমুনা, তিলাই, ইছামতী নদীসহ বিভিন্ন পুকুর, ডোবা, নালায়, সড়কের পাশে মুক্ত জলাশয়ে এসব কচুরিপানার ফুল ভাসছে। সড়কের পাশ দিয়ে যেতে কচুরিপানার ফুল নজর কাড়ছে পথচারীদের। অনেকে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যকে ক্যামেরা বন্দী করে রাখছেন।
ফুলবাড়ী-কয়লাখনি সড়কের পাশে রসুলপুরে জলাশয়ে কচুরিপানা ফুলের সৌন্দর্য দেখতে মেয়েকে সঙ্গে নিয়ে এসেছেন মঞ্জুরুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘কচুরিপানা ফুলের গন্ধ না থাকলেও এর সৌন্দর্য আমাদের মুগ্ধ করে। আমার সাত বছরের মেয়ে এই ফুল খুব পছন্দ করে। তার বায়নাতে এখানে আসা।’
বড়পুকুরিয়া কয়লাখনির পার্শ্ববর্তী কালুপাড়া গ্রামের জলাশয়ে একদল তরুণ-তরুণীকে ছবি তুলতে চোখে পড়ে। তাঁরা বলেন, কলেজ শেষে যাওয়ার পথে কচুরিপানা ফুলে মনকাড়া সৌন্দর্য তাঁদের মুগ্ধ করেছে। তাই এর সৌন্দর্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে দিতে ছবি তুলছেন তাঁরা।
উপজেলার শিবনগর ইউনিয়নের ত্রিমোহনী স্লুইসগেটে দর্শনার্থীদের ভিড় দেখা যায়। কয়েক দিনের টানা বর্ষণে বিভিন্ন জলাশয়ে আটকে থাকা কচুরিপানা স্রোতের টানে নদীতে এসেছে। এখানে ছোট যমুনা ও তিলাই নদীর সংযোগ স্থলে স্রোতের সঙ্গে সঙ্গে কচুরিপানারও মিলনমেলা উপভোগ করতে দেখা যায় অনেককে।
জানা গেছে, কচুরিপানা মুক্তভাবে ভাসমান একধরনের বহুবর্ষজীবী জলজ উদ্ভিদ। দক্ষিণ আমেরিকায় এর আদি নিবাস। এটি বাংলাদেশের সবার কাছে কচুরিপানা, পানা, দল ইত্যাদি নামে পরিচিত। বর্ষাকালে বেশি জন্মায় ও দ্রুত বংশবৃদ্ধি করে নদী-নালা, খাল-বিল, হাওর-বাওর, পুকুর-জলাশয় ভরে তুলে। এটি অবাধ ভাসমান গুল্ম ও নিচে থেকে এক থোকা লম্বা গুচ্ছমূল, ওপরে খর্বিত কাণ্ডে কিছুটা চওড়া পাতা।
বাংলাদেশে কচুরিপানা একটি আগাছা। আগাছা হলেও এই উদ্ভিদটি মানুষ ও প্রকৃতির নানা উপকারে আসে। এটি দেশীয় মাছের বংশবিস্তার ও জলাশয়ের পানি ঠান্ডা রাখতে সহায়তা করে থাকে। কিছু কিছু মাছ এটিকে খাদ্য হিসেবেও গ্রহণ করে। এ থেকে তৈরি জৈব সার কৃষিকাজে রাসায়নিক সারের বিকল্প হিসেবে ব্যবহৃত হয়। পানির ওপর কচুরিপানার স্তূপ করে এর ওপর সবজিও চাষ করা হয়।
বাঁশের তৈরি কাঁচা বেড়ার গায়ে দুই হাত রেখে দাঁড়িয়ে আছেন মকবুল হোসেন। দৃষ্টি ছেলে আবু সাঈদের সমাধিস্থলের দিকে। আবু সাঈদের মা মনোয়ারা বেগম সমাধিস্থলের অদূরেই পুরোনো মাটির ঘরে বসে আছেন। হাতে সাঈদের পরনের শেষ কালো টি-শার্ট। কথা বলার জন্য এগিয়ে যেতেই কেঁদে উঠলেন মনোয়ারা বেগম।
৩ ঘণ্টা আগেগাজীপুর সিটি করপোরেশনে (গাসিক) ভূগর্ভস্থ সুপেয় পানি সরবরাহ প্রকল্পের দরপত্র মূল্যায়নে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। প্রকল্পের জন্য দর আহ্বান করা হয়েছিল ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে। তবে সবচেয়ে কম দরদাতা প্রতিষ্ঠানকে বাদ দিয়ে কাজ দেওয়া হয়েছে তৃতীয় সর্বনিম্ন দরদাতাকে। এতে অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে ৩ কোটি ৬৭ লাখ...
৩ ঘণ্টা আগেইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মূল শক্তি চরমোনাই পীরের দরবার শরিফ ঘিরে। আর চরমোনাই এলাকাটির অবস্থান বরিশাল-৫ (নগর ও সদর) আসনে। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এই আসনটি হাতপাখা প্রতীকের দখলে নেওয়ার লক্ষ্যে মাঠে নেমেছে পীরের দল। সে জন্য তারা জামায়াতে ইসলামীর পর এবার ছাত্র আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে গড়ে ওঠা...
৩ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জের প্রামাণিকপাড়া গ্রামের সবজিচাষি আশরাফুল আলম। প্রতিদিন খেত থেকে সবজি তুলে হাটে নিয়ে যান বিক্রির জন্য। কিন্তু হাটে তাঁর জন্য কোনো নির্ধারিত জায়গা নেই। তাই বাধ্য হয়ে সড়কের ওপর বসে বিক্রি করেন নিজের উৎপাদিত শাকসবজি। অথচ হাটের ৫০ গজ দূরে কৃষকদের জন্য ২ কোটি টাকা ব্যয়ে সরকারিভাবে...
৩ ঘণ্টা আগে